Incredible India monthly contest March #03|My staple food recipe ( মাছ দিয়ে লাউ রান্না করার রেসিপি)
"সাধের লাউ বানাইলো মোরে বৈরাগে" এই গানের কথা আপনারা অনেকেই হয়তো শুনেছেন। আবার অনেকেই এই গান গাইতে অনেক পছন্দ করেন। ঠিক তেমনি আজকে আমি আপনাদের সাথে লাউয়ের একটি রেসিপি শেয়ার করব। লাউ আমাদের শীতকালে খাদ্যের মধ্যে, প্রধান খাদ্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে।
লাউ দেখতে যেমন সুন্দর, খেতেও অসাধারণ আর, এর মধ্যে রয়েছে অনেক অনেক পুষ্টিগুণ। আজকে আমি আপনাদের সাথে, লাউ নিয়ে একটা রেসিপি এবং এর পুষ্টিগুণ সম্পর্কেও আলোচনা করব।
Incredible India monthly যে contest এর আয়োজন করেছে। সেই contest অংশগ্রহণ করার জন্যই আমি আজকে আমার পোস্ট লেখা শুরু করলাম। যদিও প্রচন্ড অসুস্থ, কিন্তু দিদির এই পোস্ট পড়ার পর, আমার অংশগ্রহণ করার ইচ্ছা অনেক বেড়ে গেছে, কারণ আমি রান্নাবান্না করতে খুবই পছন্দ করি।
নিজের কথা বলতে বলতে অনেক কথাই বলে ফেললাম। আপনারা কেমন আছেন, এবার ঝটপট বলে ফেলেন তো আমাকে। আশা করি সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে সবাই অনেক ভাল আছেন। আমিও সৃষ্টিকর্তা যেমন রেখেছেন তেমনটাই আছি।
Incredible India monthly contest March #03|My staple food recipe ( মাছ দিয়ে লাউ রান্না করার রেসিপি)
- আজকে আমি আপনাদের সাথে এমন একটা খাবারের পরিচয় করিয়ে দেবো, এবং এই খাবারের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে আলোচনা করব। আপনারা এই খাবার নিজেরা তৈরি করে খাওয়ার জন্য বাধ্য হবেন, এটা এমন একটা সুস্বাদু খাবার।
নিজের গাছে লাউ ধরেছে বিষয়টা দেখে অনেক আনন্দিত হলাম। তার সাথে নিজের গাছের লাউয়ের রান্না করার রেসিপি, আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পারছি, এটা আরো অনেক আনন্দের বিষয়।
যেহেতু রান্না করবো সেজন্য, আমি খুব সকালেই গাছ থেকে লাউটা কেটে ঘরে নিয়ে এসেছিলাম।
এই লাউ রান্না করার জন্য, আপনাদের যে সকল উপকরণ প্রয়োজন হবে।
লাউ একটা ( A gourd )
মাছ সাত পিছ ( Seven pieces of fish )
মাঝারি সাইজের দুইটা পেঁয়াজ ( 2 medium sized onions)
কাঁচা মরিচ চারটা ( 4 green chillies)
রসুন পেস্ট এক টেবিল চামচ ( 1 tablespoon of garlic paste)
জিরার গুড়া ১ চা চামচ ( Cumin powder 1 tsp)
টমেটো বড় সাইজের ২ টা (Tomatoes 2 large size)
সয়াবিন তেল 1 কাপ ( soybean oil 1 cup)
হলুদের গুড়া এক চা চামচ ( One teaspoon of turmeric powder)
লবণ সাদমত ( Salt to taste)
প্রস্তুত প্রণালী
এরপরে সকালে ঘুম থেকে উঠে, সবাইকে নাস্তা খাওয়ানোর পরে, রান্নাবান্নার প্রস্তুতি গ্রহণ করা শুরু করলাম। এবং লাউ টাকে আমি কেটে সুন্দরভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিলাম।
এরপরে আমি যেটা করেছি, মাছ ভালোভাবে ধুয়ে নিয়েছি, এবং এর মধ্যে হলুদ লবণ সুন্দরভাবে মাখিয়ে নিয়েছি।
চুলার মধ্যে আগুন জ্বালিয়ে দিয়েছি। এবং তেল গরম হওয়ার জন্য কড়াই এর মধ্যে তেল দিয়ে দিয়েছি। তেল যখন পর্যাপ্ত গরম হয়ে গেছে। তখন আমি মাছ দিয়ে দিয়েছি মাছ ভেঁজে নেয়ার জন্য।
এরপরে আমি যেটা করেছি, টমেটো, পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ, সবগুলো উপকরণ মিহি করে কুচি করে নিয়েছি।
মাছ যখন ব্রাউন কালারের হয়ে এসেছে। তখন আমি মাছ তুলে আরেকটা কড়াইয়ে রেখে দিয়েছি। ওই তেলের মধ্যে টমেটো, পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ, রসুন পেস্ট, জিরার গুড়া, হলুদের গুঁড়া, সবগুলো উপকরণ দিয়ে দিয়েছি।
এবার আমার এই মসলাগুলো ভালোভাবে কষানো র পালা। কারণ আমরা সর্বদাই জেনে থাকি, যে মসলা আপনি যত কষাবেন, আপনার তরকারি তত বেশি মজা হবে। আর তাই আমিও এর ব্যতিক্রম কিছু করলাম না। ভালোভাবে মসলাটাকে কষিয়ে নিলাম।
মসলাটা ভালোভাবে কষানো হয়ে গেলে। আমার ধুয়ে রাখা লাউ টাকে, আমি এবার ধীরে ধীরে আমার কড়াই এর মধ্যে, মসলার সাথে দেয়া শুরু করলাম।
সম্পূর্ণ লাউ কড়াই এর মধ্যে দেয়ার পরে, আমি ঢাকনা দিয়ে অনেকক্ষণ ঢেকে রাখলাম, যাতে লাউটা ধীরে ধীরে নুয়ে পড়ে।
ঢাকনা দেয়ার ঠিক ৫ মিনিট পরে, আমি ঢাকনা খুলে লাউটা কে ভালোভাবে নেড়েচেড়ে দিলাম। কারণ হয়তো বা পাতিলের নিচে আবার দাগ লেগে যেতে পারে।
আগুনের আঁচ কমিয়ে, আমি ধীরে ধীরে রান্না করা শুরু করে দিলাম। এবং আস্তে আস্তে আমার রান্না করাও প্রায় সম্পূর্ণ হয়ে গেল।
লাউটা যখন ভালোভাবে সিদ্ধ হয়ে গেছে। আমি তার সাথে মাছ এবং ধনিয়া পাতা দিয়ে দিয়েছি। এরপরে আবার ঢাকনা দিয়ে দুই মিনিট রেখে দিয়েছি।
দুই মিনিট পরে, আমি চুলা থেকে লাউয়ের কড়াই টা নামিয়ে, অন্য কড়াই এর মধ্যে, আমার লাউ তরকারি ঢেলে নিয়েছি। ব্যাস তৈরি হয়ে গেল আমার মাছ দিয়ে লাউ রান্না তরকারি।
আপনারাও চাইলে কিন্তু খুব সহজেই আমার রেসিপিটা অনুসরণ করে। মাছ দিয়ে লাউ রান্না করতে পারেন লাউ কিন্তু খুবই মজাদার একটা খাবার।
What is the name of main staple food of your country?
আমরা সাধারণত মাছে ভাতে বাঙালি, আমাদের দেশের প্রধান খাবার হচ্ছে ভাত। আমাদেরকে সবাই ভেতো বাঙালি বলেই চিনে থাকে।
Share the recipe and the nutritional value that the food carries.
আমি এখন আপনাদের সাথে যে রেসিপিটা শেয়ার করেছি। এই খাবারটা আমাদের দেশে খুবই সুস্বাদু একটা খাবার। আর বিশেষ করে এই খাবারের প্রতি অনেকেরই আলাদা একটা টান আছে। আমাদের নোয়াখালীর ভাষায় এই খাবারটাকে অনেকেই বলে থাকে, লাউ মানেই মধু।যেদিন লাউ রান্না করা হয়ে থাকে। ঐদিন নাকি সবাই অনেক বেশি বেশি করে ভাত খেতে পারে।
এই খাবারের মধ্যে অনেক পুষ্টি উপাদান রয়েছে।
এই খাবারের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে। যেমন ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, ভিটামিন কে,ভিটামিন ই, তার সাথে রয়েছে আয়রন,ফোলেট ও ম্যাঙ্গানিজ।
আমরা হয়তোবা সবাই কমবেশি জানি, লাউয়ের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। একজন মানুষের সারাদিন সুস্থ থাকার জন্য যতটুকু পরিমাণ ভিটামিন সি আমাদের শরীরে প্রয়োজন। আমরা যদি ২৫০ গ্রাম লাউ একদিনে খেতে পারি। তাহলে আমরা ওখান থেকে প্রায় ২৫ এমজি ভিটামিন সি পাই।
- যা একজন মানুষের সারাদিন ভিটামিন সি এর প্রয়োজন, প্রায় অর্ধেকটাই পূরণ করে দেয়।
এবার আপনি একটু ভেবে দেখুন, এই খাবারটা আমাদের শরীরের জন্য কত উপকারী একটা খাবার। এই খাবার খেলে আমাদের শরীরটা কতটা ভালো থাকবে।
Why did your country choose the food as a staple food?
বাঙালির প্রধান খাদ্য ভাত হওয়ার পেছনে অনেকগুলো যুক্তিসংগত কারণ রয়েছে। ভেতো বাঙালি এই কথার সঙ্গে আমরা সবাই কমবেশি পরিচিত।
বাংলাদেশের পশ্চিমবঙ্গে সাধারণত বেশিরভাগ বাঙালি বসবাস করে। আমরা প্রায় সকলেই জানি মানুষের খাদ্যের ব্যবস্থা সাধারণত, তারা যেই জায়গায় বসবাস করে, সেই আবাসস্থল এর উপর নির্ভর করে থাকে।
বাংলাদেশের পশ্চিমবঙ্গে রয়েছে পদ্মা নদী। পদ্মা নদীর তীরবর্তী অঞ্চল হওয়ার কারণে, এখানকার মাটি অনেকটা উর্বর।
আরেকটু যদি গভীরে খতিয়ে দেখতে চাই, তাহলে আমরা দেখতে পাই মৌসুমী বায়ুর কারণে, পর্যাপ্ত পরিমাণে বৃষ্টি হয়। এই জায়গাটা ধান চাষ করার জন্য উপযুক্ত একটা জায়গা।
আর তাই সেখানে পর্যাপ্ত পরিমাণে ধান চাষ করা হয়। এবং চালের মূল্য মোটামুটি ভাবে কম থাকায়। মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষের জীবিকা নির্বাহ করা অনেক সহজ হয়ে থাকে।
ভাত সাধারণত প্রাকৃতিক একটি খাদ্য। যেটা মানুষ খুব সহজেই হজম করতে পারে। অনেকেই গমের তৈরি আটা থেকে যে খাদ্য তৈরি হয়। সে খাদ্যগুলো সহজে হজম করতে পারে না, যার কারণে বাঙালি বেশিরভাগ ভাত খায়।
ভাত কার্বোহাইড্রেট প্রাকৃতিক খাদ্য। এটি খেলে যে কোন মানুষই, খুব তাড়াতাড়ি তার শরীরে এনার্জি ফিরে পায়।
ভাতের উপকারিতা সম্পর্কে বলতে গেলে, এখন আমার লেখাটি অনেক বড় হয়ে যাবে, আজ তাই আর বলছি না। তবে আমাদের শরীরে ভাতের গুরুত্ব অপরিসীম। যেটা হয়তো আমি বর্ণনা করে, কখনোই শেষ করতে পারবো না।
বর্তমানে শুধু বাঙালিরাই নয়, যে কোন দেশের মানুষ যারা অনেক পরিশ্রম করে, তারাও কিন্তু প্রধান খাদ্য হিসেবে এই ভাত গ্রহণ করে থাকে।
আপনারা হয়তোবা অনেকেই জল ঢালা ভাত বা পান্তা ভাতের কথা শুনেছেন। সাধারণত আমি যখন ছোট ছিলাম তখন দেখেছি, যারা মাঠে কাজ করতে যেত, তারা সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে কাজে যাওয়ার আগে, এই জল ঢালা ভাত বা পান্তা ভাত পেট ভরে খেয়ে যেত।
এই জল ঢালা ভাত বা পান্তা ভাত খেলে অনায়াসেই ছয় থেকে সাত ঘন্টা কাজ করা যায়। কারণ এই খাবারটা খেলে পেট অনেকক্ষণ যাবৎ ভরা থাকে।
আমি অনেক দেখেছি, যে কোন খাবার বেশিক্ষণ রাখলে নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু ভাত সহজে নষ্ট হয় না। রান্না করার পরেও অনেকক্ষণ যাবত, এই খাবারটাকে আমরা ফ্রিজের বাহিরে রাখতে পারি।- ভাত পচিয়ে ও কিন্তু বিশেষ এক ধরনের তরল খাদ্য তৈরি করা হয়। যেটা কিন্তু আমাদের পেট ভরা রাখতে, গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
আমরা সবাই জানি আমাদের স্বাস্থ্য ভালো থাকার জন্য ঘুমের অনেক প্রয়োজন। আটা ময়দা দিয়ে যে শুকনো খাবার গুলো তৈরি করা হয়। সেগুলো খেলে অনেক সময় ঘুম আসতে চায় না। কিন্তু আমরা যদি পেট ভরে ভাত খেতে পারি, তাহলে আমাদের ঘুম অনায়াসে চলে আসে।
সর্বশেষে কিছু কথা বলি, হয়তোবা আমরা দেখেছি কিছু মানুষ কিছুটা সময়ের জন্য, নিজেদের খাদ্যের মধ্যে কিছু পরিবর্তন নিয়ে আসে।
তারা আটা-ময়দার দিয়ে তৈরি করা এই খাদ্য গুলোকে গ্রহণ করা শুরু করে। কিন্তু সেই খাবারটা গ্রহণ করার পরে, তারা বেশিক্ষণ থাকতে পারে না। আসলে মানুষ তো "অভ্যাসের দাস" মানুষ কখনোই তার অভ্যাস পরিবর্তন করতে পারে না, বা পরিবর্তন করাও এতটা সহজ হয় না।
আমাদের বাবা-মা ছোটবেলা থেকেই আমাদেরকে ভাত খাইয়ে বড় করেছেন। আমরা চাইলেই আমাদের এসব অভ্যাস খুব সহজে পরিবর্তন করতে পারবো না। যদিও পরিবর্তন করার চেষ্টা করি, সেটা আমাদের জন্য খুবই কষ্টকর হয়ে পড়বে। যেটা আমার পক্ষে আদৌ সম্ভব হবে কিনা আমি ঠিক জানিনা।
আর তাই হয়তো বা ভাত কে আমাদের দেশের প্রধান খাদ্য হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
আজ আর লিখছি না, বলতে বলতে হয়তোবা অনেক কথাই বলে ফেলেছি। যদি আমার লেখায় য কোন ভুল হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আমার ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
সৃষ্টিকর্তা সবাইকে ভাল রাখুক, সুস্থ রাখুক, এই কামনাটাই সব সময় সৃষ্টিকর্তার কাছে করে থাকি আজ এ পর্যন্তই আল্লাহ হাফেজ।
এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আমি আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। @mamun123456 @baizid123
@yoyopk
Device | Name |
---|---|
Android | vivo Y20G |
Camera | triple camera 1:2.2-2 2.4 asph |
Location | Bangladesh 🇧🇩 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩 |
Short by | @rubina203 |
দুঃখের কথা কি বলবো আমি যে তরকারিটা একেবারেই পছন্দ করি না আর সেই তরকারিটি আমাকে বেশ কয়েকদিন ধরে ঘনঘন খাইতে হচ্ছে সেটা হল এই লাউ লাউ তরকারি আমি খুব বেশি পছন্দ করি না কিন্তু এখন এমন একটা সমস্যায় পড়েছি আমাকে খেতেই হচ্ছে আবার এর মধ্যেও আপনি লাউ দিয়ে মাছ রান্না করে তার রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করলেন দেখতে তো খুব ভালই লাগে
কিন্তু আমি পছন্দ করি না বলে আমি এ সম্পর্কে খুব একটা বেশি জানিও না তবে আপনার পুরো প্রসেস টি অনেক সুন্দর হয়েছে আপনি লাউ কিভাবে রান্না করলেন স্টেপ বাই স্টেপ পুরো ডিটেলস আমাদের মাঝে শেয়ার করলেন দেখতে অনেক সুন্দর দেখাচ্ছে হয়তো আপনাদের কাছে খেতে অনেক ভালো লাগবে অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপু আপনার সুন্দর লাউয়ের তরকারির জন্য
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
আপনার পোস্টটা পড়ে অনেক ভালো লাগলো এবং আপনার পোস্টটা করে বুঝতে পারলাম যে আপনি লাউ এবং মাছ দিয়ে রান্নার রেসিপি এর কথা তুলে ধরেছেন এবং সবচেয়ে বেশি ভালো লাগছে যে আপনি কি কি দিয়ে রান্না করেছেন এর উপকরণ ও তুলে ধরেছেন এটা আমার খুব আরো ভালো লেগেছে তাই এ থেকে অনেকে ধারণা নিতে পারবে যে কিভাবে লাউ এবং মাছ দিয়ে রান্না করা হয়। এবং আমিও লাউ খেতে খুব ভালোবাসি কারণ শীতের দিন আসলে লাউয়ের তরকারি খুবই স্বাদ হয়। এছাড়া আমাদের ফ্যামিলির সকলে লাউয়ের তরকারি খুব পছন্দ করে থাকে। প্রচুর ভিটামিন থাকে লাউতে। তাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের মাঝে এত সুন্দর পোস্ট করার জন্য। ভালো থাকবেন
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আমাদের কমিউনিটির এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। আপনি সম্পূর্ণ পোস্টটি অনেক সুন্দর করে লিখেছেন। আমি নিজে ব্যক্তিগত ভাবে মাছ পছন্দ না করলেও বাঙালী কিন্তু মাছেভাতেই সবচেয়ে বেশি খুশি থাকে।
আপনার তৈরি রেসিপিটি অনেক লোভনীয় ও স্বাস্থ্যকর। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর করে রেসিপিটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। লাউ আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী, তার উপর মাছ দেওয়ায় রেসিপিটির পুষ্টিগুন আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। প্রতিযোগিতার জন্য আপনাকে শুভেচ্ছা জানাই। ভালো থাকবেন।
আপনার সাথে কালকে কথা বলার পরেই, আমি পোস্ট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি, এর আগে পোস্ট করা নিয়ে আমি অনেকটা ঘাবড়ে গিয়েছিলাম, কিভাবে পোস্ট করব।
বিশেষ করে আমি আমার জায়গা থেকে আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাতে চাই। কারণ আপনি আমাকে সাজেশনটা না দিলে। আমি হয়তো বা এখানে অংশগ্রহণ করতে পারতাম না।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার পোস্ট পড়ে, এত সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল, ভালো থাকবেন।
আপু অনেক সুস্বাদু একটি রেসিপি তৈরী করছেন ৷ অনেক সুন্দর ভাবে রেসিপির উপকরন গুলো আপনি তুলে ধরেছেন ৷ বেশ ভালোই লাগতেছে ৷ লাউ আমার অনেক পছন্দনীয় একটি সবজী আবার সাথে মাছ ও দিছেন ৷ আপনার রেসিপি টা অনেক সুস্বাদ এবং সাস্থকর ভাবে তৈরী করেছেন ৷ আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর ভাবে একটি রেসিপি তৈরী করে আমাদের মাঝে উপহার দেওয়ার জন্য ৷ ভালো থাকবেন আপু ৷
প্রথমেই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপু এতোটা অসুস্থতার মাঝেও আমাদের মাঝে কনটেস্টের পোষ্ট শেয়ার করার জন্য।
আপনার সকল রান্না রেসিপির মতো এই রেসিপিটাও যে দারুণ হবে সেটি আমি কভার ফটোতে লাউ দেখেই বুঝতে পেরেছি।
লাউ আমার খুব পছন্দের একটি খাবার।তবে আমি লাউ ভাজি, কলইয়ের ডাল দিয়ে ঘন্ট খেতে বেশি বেশি পছন্দ করি।
তবে তাই বলে আমি যে আপনার রান্নাকে কম মুল্য দিচ্ছি তা নয়।কারণ মাছের সাথে লাউয়ের কম্বিনেশন যেন নতুন একটা স্বাদের মাত্রা যোগ করে তরকারিতে।আমার আম্মুও মাঝে মাঝে এই রেসিপিটা রান্না করে বাড়িতে।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার পোস্টটা পড়ে এত সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
লাউ খুবই সুন্দর লাগে আমার কাছে আপনি লাউয়ের রেসিপি অনেক সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করেছেন পার্ট টু পার্ট দেখে খুবই ভালো লাগলো পাশাপাশি আপনি লাউ নিয়ে অনেক সুন্দর একটি গানও আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করেছেন।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপু অনেক সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করার জন্য।
লাউয়ের তরকারি অনেক সুস্বাদু। তার সাথে যদি হয় মাছ, তাহলে তো তরকারির পরিপূর্ণতা পায়। আমাদের নবিজি সঃ এর প্রিয় খাবারের মধ্যে লাউ একটি অন্যতম খাবার।
তাই সেই অনুযায়ী আমিও লাউ খুব পছন্দ করি। খেতেও ভারি মজা। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ যে আপনি সুস্বাদু রেসিপি শেয়ার করেছেন৷ ভালো থাকবেন
অসংখ্য ধন্যবাদ আমার পোষ্ট করে এত সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য
Wow amiga disfrute mucho la preparación de tu plato, la calabaza es muy deliciosa, el simple hecho de combinarla con el pescado es fenomenal. Te confieso algo? Me encantaría probarlo.
Te deseo mucha suerte en el concurso😊
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার পোষ্ট করে এত সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।