Incredible India monthly contest March #02|My unforgettable incident of 2022
প্রত্যেকটা মানুষের জীবনে এমন কিছু না কিছু ঘটনা ঘটে। যেটা মানুষকে আজীবন মনে রাখতে হয়। ঠিক তেমনি আমার সাথেও ঘটেছে এমন অবিশ্বাস্য একটা ঘটনা। যে ঘটনার জন্য আমি হয়তো বা কখনোই প্রস্তুত ছিলাম না।এই ঘটনা আপনাদের সাথে শেয়ার করার পরে। আপনারা আদৌ বিশ্বাস করবেন কিনা আমার ঠিক জানা নেই।তার পরেও আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আজকে চলে আসলাম।
হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছেন আপনারা সবাই। আশা করি সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে সবাই অনেক ভাল আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় এবং আল্লাহর অশেষ রহমতে। আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো আছি।
Incredible India monthly contest March #02|My unforgettable incident of 2022
আমার সাথে এমন একটা ঘটনা ঘটেছে। যে ঘটনাটা সত্যি অবিশ্বাস্য। এ পৃথিবীতে কোন ভূত-প্রেত আছে কিনা। আমি কখনোই বিশ্বাস করতাম না। কিন্তু আমার সাথে এই ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর আমার মনে হয়। এ পৃথিবীতে এমন কিছু জিনিস আছে যা আমরা খালি চোখে দেখতে পাই না।
যে ঘটনাটি আমার সাথে ঘটেছে। সেই ঘটনার বিস্তারিত যখন আপনারা জানতে পারবেন। তখন আপনারাও বিশ্বাস করতে বাধ্য হবেন। যে এই পৃথিবীতে অবিশ্বাস্য এমন কিছু জিনিস রয়েছে। যা আমরা খালি চোখে কখনোই দেখতে পাই না।
What was your most unforgettable incident of 2022?
সময় ঠিক রাত সাড়ে এগারোটা, এপ্রিল মাসের ৩ তারিখ ২০২২ সাল। এখন হয়তোবা আপনারা অনেকেই আমাকে জিজ্ঞেস করতে পারেন। যে সঠিক টাইম টা আমার কিভাবে মনে আছে।
ওই ঘটনাটা এমন ভাবে আমার সাথে ঘটেছে। আমার শরীরের প্রত্যেকটা পশম দাঁড়িয়ে গেছে। চলুন ঘটনাটা আপনাদের সাথে শেয়ার করি। আশা করি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে আর ভয়ও লাগবে।
যথারীতি মোবাইলের কাজ করতে করতে আমার রাত এগারোটা নাগাদ হয়ে গেছে। আমি ঘুমাতে যাব চোখে প্রচন্ড ঘুম। হঠাৎ করেই আমি খেয়াল করলাম। আমার দরজার মধ্যে কোন একটা কিছু শব্দ আমি শুনতে পাচ্ছি।
- আমি ততটা গুরুত্ব দেই নাই, কারণ আমাদের যেহেতু একা বাড়ি। রাস্তার পাশে যে কেউ বাড়িতে ঢুকে শব্দ করতেই পারে, আমি ঘুমিয়ে পড়লাম।
চোখে এতটাই ঘুম, আমার মনে হচ্ছিল আমি স্বপ্ন দেখছি। কিন্তু আমি ঠিক জানিনা। এটা স্বপ্ন নাকি বাস্তব,আপনারা ঘটনাটা শোনার পরে। আমাকে অবশ্যই জানাবেন আমার সাথে আসলে কি ঘটে গিয়েছিল।
আমি দেখছি, আমার ঠিক সামনে।আমি যেখানে ঘুমিয়ে আছি। খাটের একটু পাশেই আমার বড় ভাই এসে দাঁড়ায়। যে কিনা, আমি যখন ক্লাস 4 এ তখন সে মারা গেছে।
সে এসে আমার হাতটা ধরে,আর আমাকে বলছে যে, তার সাথে যাওয়ার জন্য। তখন আমি কি করবো নিজেও বুঝতে পারছি না। সে আমাকে বলছে সে আমার জন্য অনেক জিনিস নিয়ে এসেছে। আমি তার সাথে গিয়ে যেন সে জিনিসগুলো নিয়ে আসি।
আমি ঘুমন্ত অবস্থায় খাটের উপর থেকে নেমে। তার হাত ধরে হাঁটা শুরু করলাম। দরজা খুলে বাইরে বেরিয়ে আসলাম। আমি ঠিক যখন আমার বাড়ির মেইন গেট বরাবর আসলাম। তখন আমার হঠাৎ করে মনে হল আমি কোথায় যাচ্ছি।
হঠাৎ করেই আমার ভেতরে জ্ঞান আসলো। আমি ঠিক কোথায় চলে যাচ্ছি, আর আমি এত রাতে এখানেই বা কি করছি। চারপাশে তাকিয়ে দেখি ঘুটঘুটে অন্ধকার। আমি আমার হাত আমার চোখের সামনে এগিয়ে নিয়ে আসলাম। কিন্তু আমার হাত আমি দেখতে পাচ্ছি না এতটাই অন্ধকার।
- আমি ঠিক অনুমান করতে পারব না, আমি ওই জায়গাটায় কতক্ষণ দাঁড়িয়ে ছিলাম। কিন্তু আমি যখনই সামনের দিকে পা বাড়ালাম। আমার পা একেবারেই চলছিল না। আমি এক পাও এগিয়ে আসতে পারলাম না, ওই জায়গা থেকে।
কি করবো নিজেও বুঝতে পারছি না। চারপাশে আমার মনে হচ্ছে অনেক ঝড় তুফান শুরু হয়ে গেছে। প্রচন্ড বাতাস বাতাসের প্রচন্ড রকম আওয়াজ।
আমার ভেতরের অনেক ভয় কাজ করা শুরু করল। কিন্তু আমি হাজার চেষ্টা করেও। সেই জায়গা থেকে এক পা নড়তে পারলাম না। নিজেকে তখন মনে হচ্ছে একজন মৃত মানুষ। কিন্তু আমি অনুধাবন করতে পারছি, আমি ওই জায়গাটা এমন ভাবে দাঁড়িয়ে আছি। মনে হচ্ছে আমি একটা পাথর।
ধীরে ধীরে আমি আমার হাত নাড়ানোর চেষ্টা করছিলাম। কিন্তু আমি পারছি না, একটু আগেই আমি আমার হাত সামনে এসে দেখার চেষ্টা করেছিলাম, আলো দেখা যায় কিনা। কিন্তু এখন আমার হাত আমি নাড়াতে পারছি না।
নিজের ভেতর থেকে অনেক কথা জোরে জোরে বলার চেষ্টা করছি। কিন্তু কোন শব্দ আমার মুখ দিয়ে বের হচ্ছে না। আমি অনেকবার আমার শশুর শাশুড়ি কিংবা ননদ কে ডাকার চেষ্টা করেছি। কিন্তু তারা কেউই আমার শব্দ শুনতে পাচ্ছে না।
আমি নিজের ভেতরে অনেকটা সাহস রেখে, আমি বারবার সূরা আয়াতুল কুসরি পড়া শুরু করলাম।
আমার ওই সময়টার কথা এখনো মনে আছে। আমি প্রায় 21 বার সূরা আয়াতুল কুরসী পাঠ করেছিলাম। 22 বার যখন আমি পড়া শুরু করলাম। তখন আমি লক্ষ্য করলাম আমার শরীরটা অনেক পাতলা হয়ে গেছে। আমি যখন সামনে দিকে হাঁটার চেষ্টা করছি, তখন আমি হাঁটতে পারছি।
আমি আর এক সেকেন্ডের জন্য, ওই জায়গার চারপাশে কোন দিকে তাকাই নি। এক দৌড়ে আমি ঘরে চলে এসেছি, ঘরে ঢোকার পর, আমি দেখতে পাচ্ছি আমার ঘরের দরজা সবগুলোই খোলা। তখন আমি জোরে চিৎকার দিয়েছি।
ঘরের সবাই হঠাৎ চিৎকার শুনে ঘুম থেকে উঠে গেল। এবং সবাই আমার কাছে এসে জানার চেষ্টা করছিল। আমি কেন চিৎকার দিয়েছি। তখন আমি অনুভব করলাম আমার শরীর প্রচন্ড রকম ঠান্ডা হয়ে গেছে। এবং আমার শরীর থরথর করে কাঁপতে লাগলো।
আমি কাউকেই কোন কিছু বোঝাতে পারছি না। আমি বোঝাতে পারছি না, আমার সাথে এতক্ষণ কি হয়েছিল। আমি দৌড়ে রুমে চলে আসলাম, এবং মোবাইলটা হাতে নিয়ে দেখলাম তখন রাত ১:৩০ মিনিট।
ভয়ে আমার হাত পা ঠান্ডা হয়ে গেল। আমার শাশুড়ি তাড়াতাড়ি করে আমাকে এসে জিজ্ঞেস করতে শুরু করল। আমি কেন চিৎকার দিয়েছিলাম। আর আমি কেন এমনটা করছি। আমি তাদেরকে কোন কিছুই বোঝাতে পারছিলাম না।
আমি সম্ভবত অনুমান করেছিলাম, যে আমার শ্বশুর কিছু বুঝতে পেরেছে,কারণ উনি আমাকে দেখেই কোরআন তেলাওয়াত করা শুরু করেছেন, খুব জোরে জোরে। আমার চোখ প্রচন্ড লাল হয়ে গেছে। মনে হচ্ছিল এখনই আমার চোখ দিয়ে রক্ত পড়বে।
আমি ঠিক জানিনা ওই রাতে আমার সাথে কি হয়েছিল। ওই রাতের কথা এখনো মনে করলে,আমার শরীরের প্রত্যেকটা পশম দাঁড়িয়ে যায়।
What have you learned through that incident? Describe.
ওই ভয়ংকর ঘটনা থেকে আমি কি শিখবো। আমার কি শেখার আছে, কিন্তু আমি যেই জিনিসটাকে কখনো বিশ্বাস করতাম না। সেই জিনিসটা আমার মনে হচ্ছে আমার সাথে ঐদিন ঘটে গিয়েছিল। ঠিক কি ঘটেছিল আর কেন এমন হলো আমি আজও বুঝতে পারলাম না।
হ্যাঁ তবে একটা জিনিস তো অবশ্যই আছে। আমার একটা ভুল, আমি ঘুমানোর আগে আয়াতুল কুরসী সূরা পড়ে ঘুমাইনি। যেটা আমি প্রতিদিন করি, কিন্তু ঐদিন করি নাই। এটা আমার খুব বড় ভুল।
- ওই ঘটনার পর আমি বুঝতে পেরেছি ভয় কতটা ভয়ংকর একটা জিনিস। কিছু না কিছু এ পৃথিবীতে অবশ্যই আছে। তা না হলে আমার সাথে ওই রাতে ঠিক কি হয়েছিল।
আমি ওই ঘটনা থেকে শিক্ষা পেয়েছি।আমি যে আমার ভেতরে কোরআন টা আয়ত্ত করেছিলাম।ঐদিন আমি যদি এই কোরআন পাঠ না করতাম।তাহলে হয়তো আমি ওই দিনই মারা যেতাম।
What message would you like to convey to your friends after experiencing the incident?
ঘটনাটি যখন আমার সাথে ঘটেছিল। তখন আমার মনে হয়েছিল আমি আর এ পৃথিবীতে হয়তোবা বেঁচে থাকব না। আপনাদের মধ্যেও এমন অনেক মানুষ রয়েছে। যারা কিনা অশরীরী কিছু আছে এই কথা বিশ্বাস করেন না।
- তবে আমি মনে করি, অশরীরী কিছু না কিছু এ পৃথিবীতে আছে। তা না হলে আমার সাথে এমন ভয়ঙ্কর ঘটনা কখনোই ঘটতো না।
আমি আপনাদেরকে একটা কথাই বলব। যারা মুসলিম ধর্মাবলম্বী রয়েছেন। তারা সবসময় আয়তাল কুসরি মুখস্থ করে রাখার চেষ্টা করবেন। কারণ মানুষের জীবনে কখন কি হয়, কেউই বলতে পারে না। আমরা এক সেকেন্ডের ভরসাও আমাদের জীবনের করতে পারিনা।
কোন না কোন ক্ষেত্রে যদি আপনার সাথে। এই ধরনের অশরীরী ঘটনা ঘটে যায়। তাহলে অন্ততপক্ষে আপনি আল্লাহর কালাম আয়তাল কুসরি বদৌলতে নিজের জীবনটা রক্ষা করতে পারবেন।
- আর যারা আপনারা অন্যান্য ধর্মাবলম্বী মানুষ রয়েছেন। তারা অবশ্যই নিজেদের ধর্মে। যেভাবে অশরীরী কোন কিছুকে কাবু করা যায়। সে জিনিসটা অবশ্যই শিখে রাখবেন।
আপনারা এই ঘটনা বিশ্বাস করুন কিংবা না করুন। ২০২২ সালের এপ্রিল মাসে। আমার সাথে এই ধরনের অবিশ্বাস্য একটা ঘটনা ঘটে গেছে। যে দিনটার কথা আমি এখনো ভুলতে পারি না।
এই ছিল আমার আজকের ঘটনা। আমি ঠিক জানিনা আমি আপনাদেরকে সবটা বোঝাতে পেরেছি কিনা। তবে আমার সাথে যা ঘটেছে।আমি সবটাই আপনাদের সাথে বর্ণনা করেছি।
সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন। এই কামনা করে আজকের মত এখানেই বিদায় নিলাম। আসসালামুয়ালাইকুম রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
আমি এখানে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি,@baizid123 @mamun123456 @sanaula
🥀🥀🥀🥀🥀 সবাইকে ধন্যবাদ 🥀🥀🥀
We support quality posts anywhere and any tags.
Curated by : @sduttaskitchen
Thanks for the support.
আমরা সারাদিন অনেক কাজ করে থাকি এবং অনেক মানুষের কথা ভেবে থাকি যেমন আমরা যাকে একটু বেশি ভালোবাসি বা যার কথা সব সময় ভাবি সেই কথার মধ্যে দিয়ে রাত্রি কেটে যায় আপনি সারাদিন আপনার ভাইয়ের কথা হয়তো একটু বেশি ভেবেছিলেন যার কারনে রাত্রে আপনার স্বপ্ন দেখা দিয়েছিল আপনার ভাই এটি শুধুমাত্র একটি মনের ধৈত্ত এর বেশি কিছু নাই আপনি অনেক সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন একটু খারাপ লাগলো অবশ্যই কিন্তু ভালই লিখেছেন আপনার সাথে ঘটে যাওয়ার কিছু কথা অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
সত্যিই খুব ভয়ানক একটা পরিস্থিতির মধ্যে পড়েছিলেন আপনি। ছোট বেলায় আমার এক বন্ধু ছিলে ওরও এই একই সমস্যা ছিলো,ঘুমের মধ্যে হাটতে হাটতে প্রায় প্রতিদিন বাড়ি থেকে বেড়িয়ে চলে যেতো অনেক দূরে পদ্মা নদীর পাড়ে।সকালে আবার ফিরে আসতো নিজে নিজেই তখন ওর গায়ে লেগে থাকতো অনেক কাদা মাটি।
আপনার ঘটনাটি পড়ে ওর সেই কথাগুলো মনে পড়ে গেলো আর ঘটনাটি পড়তে পড়তে আমার গা হীম হয়ে এসেছিলো।প্রায় প্রতিটি পশমই দাড়িয়ে গেছিলো উত্তেজনার বশে।
দারুণ উপস্থাপনা করেছেন আমাদের মাঝে এজন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
তবে আমি বিশ্বাস করি পৃথিবীতে কোনো ভুত নেই।কিছু খারাপ জ্বীন আমাদেরকে ভয় দেখায়।
এই ভূত ও জ্বীন নিয়ে আমি যতটুকু জানি, তা আমার পরবর্তী পোষ্টে আপনাদের সকলকে জানানোর চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।
আপনার গল্পটা পড়ে খুবই ভালো লাগলো। এবং আপনার গল্পটা পড়ে বুঝতে পারলাম আমাদের যখন বিপদ হবে তখন আমাদের আয়াতুল কুরসি পাঠ করা উচিত আসলে আয়াতুল কুরসি পাঠ করলে যে কোন ধরনের বিপদ আসবে না সেই বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। আসলে আমরা একসময় ভূত বলতে কোন কিছু বিশ্বাস করতাম না কিন্তু আপনার সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনাটি যেহেতু সত্য বলছেন সেও তো বিশ্বাস করাই শ্রেয়। তবে আমাদের উচিত যে কোন ধরনের বিপদ আসুক না কেন বিপদের সময় আয়াতুল কুরসি পাঠ করা উচিত এবং আল্লাহ তায়ালাকে স্মরণ করা উচিত। ভালো থাকবেন
এটা আসলে বাস্তব কিছু নয়, কেননা আত্মা বলতে এই পৃথিবীতে কিছু নাই। যা আছে এগুলো জিন, পরি এবং কিছু খারাপ জন্তু-জানোয়ার। আর ঘুমের স্বপ্ন, সে তো আসলেই স্বপ্ন। কিন্তু সেই স্বপ্নগুলোর ব্যাখ্যা আসলে এই সময়ে, এই যুগে কেউ দিতে সক্ষম কিনা আমার জানা নাই।
এইটা এক ধরনের ভাবনা, আপনার ছোট ভাইয়ের কথা বারবার হয়তো মনে পড়েছিলো, আর আপনি যেহেতু বলেছেন আয়াতুল কুরসি সেদিন পড়েননি,সেজন্য এমন হয়েছে। হ্যাঁ ঘুমের আগে অবশ্য আয়াতুল কুরছি পড়ে ঘুমানো উচিত।
যাইহোক স্বপ্ন হোক যেটাই হোক না কেন অবশ্যই এটা অবিস্বরনীয় একটা রাত। আমি তো প্রথমে চমকে গিয়েছিলাম একটু ভয় ভয়ও লাগছিল। যাইহোক ভয় লাগলেও আপনার অভিস্মরণীয় রাতের কথা না শুনে ভালোই লাগলো। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এবং শেষ সময়ে আল্লাহর নাম নিয়ে চলাফেরা করবেন।