Better Life With Steem || The Diary game || 30 May 2024 ||
![]() |
---|
সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে আমরা চলতে পারি না। সময়টার গতি অনুযায়ী খুব দ্রুত চলে যায়। দেখতে দেখতে বাবার বাড়িতে আসার পনেরোটা দিন কেটে গেল। কিভাবে কেটে গেল বুঝতেও পারলাম না। আসলে মেয়েরা বাবার বাড়িতে আসলে সময় কত দ্রুত ফুরিয়ে যায়, সেটা নিয়েই কালকে কতক্ষণ চিন্তা করলাম। তখন মনে হয় সময়ের পরিমাণটা বোঝা খুব মুশকিল। কিন্তু শ্বশুরবাড়ি থাকলে সময়টা কেন যেন কেটে যেতে চায় না।
সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে নামাজ পড়ে এই কথাগুলো ভাবতে ভাবতে, বাহিরে হাঁটতে বের হয়েছিলাম। কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করার পর রাস্তার পাশে কিছুক্ষণ বসে গল্প করলাম। বাড়ির আমার চাচাতো বোন সহ, সবাই মিলে ঠান্ডা পরিবেশে আবহাওয়া বেশ ভালই লাগছিল। একটু পরে পরে বাতাস, কিন্তু তারপরেই দেখতে পেলাম সূর্য মামা খুব প্রখর রোদ নিয়ে, আমাদের দিকে একটু একটু করে এগিয়ে আসছে। তাই দেরি না করে বাড়িতে চলে আসলাম।
![]() |
---|
বাড়িতে এসে প্রথমত চাচাতো বোনের ফুল বাগানে গেলাম। ওখানে গিয়ে দেখলাম হর এক রকমের ফুল ফুটে আছে। আমি ওখান থেকে নয়নতারা ফুলের একটা ফটোগ্রাফি তুলে নিয়ে সোজা ঘরে চলে আসলাম। আপনাদের সাথে আগের দিন শেয়ার করেছিলাম, বাড়িতে হালিম রান্না হয়েছে। তাই সকাল বেলা হালিম এবং রুটি দিয়ে সকালের নাস্তা খেয়ে নিয়েছিলাম। হালিমের সাথে হালকা পরিমাণে লেবু নিয়েছি, খেতে বেশ ভালোই লেগেছে।
![]() |
---|
নাস্তা খাওয়া হয়ে গেলে সর্বপ্রথম রান্নাবান্না করার জন্য সব কিছু রেডি করে নিয়েছিলাম। কিন্তু আজকে মা বলল উনি নিজেই রান্না করবে। তাই আমি আর কোন কিছু বলিনি গরমের তাপমাত্রা দিন দিন যেন বৃদ্ধি পেয়ে যাচ্ছে। এত পরিমাণে গরম রান্না করে বসে থাকাটা আমার পক্ষে সম্ভব হচ্ছিল না। আমি বাহিরে এসে কিছুক্ষণ বসে থাকলাম। মা রান্না করলো ওনার সাথে উনাকে একটু সাহায্য করলাম।
![]() |
---|
রান্না-বান্না শেষ করতে প্রায় ১২:০০ টা বেজে গেল। এরপর আমি কিছু পোস্টে কমেন্ট করলাম। কমেন্ট করার পর গোসল করে ছেলেকে গোসল করালাম। এরপর নামাজ পড়ে নিলাম নামাজ পড়ার পর ভর্তা তৈরি করেছি। এরপর সবাই মিলে দুপুরের খাবার খেয়ে নিলাম। দুপুরের খাবার খাওয়ার এত পরিমাণে গরম লাগছিল। বাইরে কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করার পর দেখলাম, কারেন্ট এসেছে তাই এসে শুয়ে পড়লাম।
কিছুক্ষণ শুয়ে থাকার পর কারেন্ট চলে গেল। কি করব বুঝতে পারছিলাম না। এপাশ-ওপাশ করতে করতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়লাম নিজেও জানিনা। হঠাৎ করে ঘুম ভেঙে গেল, উঠে দেখলাম সমস্ত শরীর ভিজে আছে ঘামে, এত পরিমাণে গরম পড়েছে। ফ্রিজের মধ্যে কমল পানীয় ছিল একটা বের করে খেয়ে নিলাম।
![]() |
---|
এরপর উঠে বাহিরে কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করলাম। আসরের আযান দিলে নামাজ পড়ে আবারো কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করলাম। এরপর কিছু পোস্টে কমেন্ট করলাম। কমেন্ট করতে করতে কখন যে মাগরিবের আযান দিয়ে দিল, বুঝতেই পারলাম না তাড়াতাড়ি করে অজু করে নামাজ পড়ে নিলাম।
![]() |
---|
![]() |
---|
এরপরে আমার মা চাল ভাজা তৈরি করেছে, ব্লেন্ডার মেশিনে চাল ভাজা গুঁড়ো করে নিলাম। মা মাঝে মাঝে চাল ভাজা দিয়ে নারিকেল চিনি মাখিয়ে খেয়ে থাকে। যেটা খেতে নাকি ওনার কাছে বেশ ভালই লাগে। সমস্ত চাল ভাজা গুঁড়ো করা হলে আমি উঠে গিয়ে, ফ্রিজ থেকে একটা কোন আইসক্রিম বের করে খেয়ে নিয়েছিলাম। এই গরমের মধ্যে আইসক্রিম মুখে দেয়ার পর এত পরিমাণে শান্তি লাগছিল। যেটা আপনাদেরকে বলে বোঝানো সম্ভব না।
![]() |
---|
![]() |
---|
একটু পরেই ডিম ভাজা তৈরি করলাম এবং সবাই মিলে রাতের খাবার খেয়ে নিলাম। কিন্তু কারেন্ট না থাকার কারণে প্রচুর পরিমাণে খারাপ লাগছিল।
![]() |
---|
এরপর মা বলল ফ্রিজের মধ্যে দই রাখা আছে নিয়ে আসার জন্য। দই বের করে আমরা সবাই মিলে মজা করে দই খেয়ে নিলাম। একটু পরেই কারেন্ট চলে আসল। আমি আরো কিছুক্ষণ বসে কমেন্ট করলাম। কমেন্ট করার পর ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। এভাবেই আমার জীবন থেকে আরো একটা দিন পার করে দিলাম। সবার সুস্থতা কামনা করে আজকের মত এখানেই বিদায় নিচ্ছি। আল্লাহ হাফেজ।
Thank you, friend!
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmd7of2TpLGqvckkrReWahnkxMWH6eMg5upXesfsujDCnW/image.png)
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmWDnFh7Kcgj2gdPc5RgG9Cezc4Bapq8sQQJvrkxR8rx5z/image.png)
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
আপনার প্রতিটা পোস্টে ফুলের ফটোগ্রাফি লক্ষ্য করা যায়। আজও নয়নতারা ফুলের ফটোগ্রাফি তুলে ধরেছেন যেটা দেখতে সুন্দর লাগছে। আপনার মা রান্না করতে চাইলো এজন্য আপনাকে আর কষ্ট করে রান্না করতে হলো না। ঠিকই বলেছেন, গরমের রান্না করাটা সত্যিই খুব কষ্টকর।
ঘুম থেকে উঠে ফ্রিজের ঠান্ডা পানীয় পান করেছিলেন। আপনি তো প্রতিনিয়ত ফ্রিজের ঠান্ডা পানীয় পান করেন। অতিরিক্ত ঠান্ডা পানীয় আমাদের ঠান্ডা লেগে যেতে পারে। গরমের মধ্যে আইসক্রিম যেন এক টুকরো শান্তি। ভালো লাগলো আপনার কার্যক্রম পড়ে। ভালো থাকবেন।
চেষ্টা করি সকালের খানিকটা সময় ফুল বাগানে পার করার জন্য। এতে করে অন্ততপক্ষে মনের ক্লান্তি গুলো দূর হয়ে যায়। ভালো থাকতে পারি সারাটা দিন। একদমই ঠিক বলেছেন এই গরমের মধ্যে অতিরিক্ত কোমল পানীয় এবং ঠান্ডা পানি খাওয়া হচ্ছে। অতিরিক্ত ঠান্ডা পানি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু এই গরমের মধ্যে মনে হচ্ছে প্রশান্তির এক টুকরো জায়গা। আর আইসক্রিম আমার খুবই প্রিয়, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্য করার জন্য। ভালো থাকবেন।
সব থেকে বড় কথা ফুলের বাগানে তথা প্রকৃতির মাঝে থাকলে মন ভালো হতে বাধ্য আর এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। হ্যা, ফ্রিজের ঠান্ডা পানীয় আমাদের উপর বাজে প্রভাব ফেলে জেনেও গরমের হাত থেকে বাঁচতে এটা খেয়ে থাকি আমরা। আইসক্রিম তো সবারই খুব প্রিয়। ধন্যবাদ আপনাকে।
বিয়ের পরে মেয়েদের বাবার বাড়িতে বেড়ানোর দিনগুলো যেন ফুরুৎ করে কেটে যায়। তবে বাবা-মা যতদিন আছে ততদিনই বাবার বাড়ি। যেদিন বাবা-মা থাকবে না বাড়িটাও পর হয়ে যাবে।
প্রচন্ড গরমের কারণে সকলেরই অবস্থা বেশ খারাপ। এই গরমে ঠান্ডা টক দই খেতে পারলে প্রাণ যেন ঠান্ডা হয়ে যায়। আর আইসক্রিম হলে তো আর কথাই নেই। ভালো লাগলো আপনার পোস্ট পড়ে।
একদমই ঠিক বলেছেন সময়টা যে এত তাড়াতাড়ি ফুরিয়ে যাবে বুঝতেও পারিনি। আসলে বাবা মা যতদিন থাকে ততদিন বাবার বাড়ি সুন্দর। একটা কথা আছে না যে, নানুর বাড়ি ঠিক ততদিনই সুন্দর। যতদিন নানু বেঁচে থাকে। এর পরে বাড়িটা ও কেমন যেন পর হয়ে যায়। যাওয়ার মত ইচ্ছেটাও আগের মত করে আর হয় না। অনেকটা মনমরা হয়ে যায় আমাদের ক্ষেত্রেও ঠিক তাই।
আমি বাবার বাড়িতে আসার পর থেকে, প্রায় ৮ কেজি দুধ দিয়ে দই বসিয়ে ছিলাম। যদিও সব একসাথে খাওয়া হয়নি। একটু একটু করে খাওয়া হয়েছে। ডিপ ফ্রিজের মধ্যে রেখে দিয়েছিলাম। যখনই খাওয়ার ইচ্ছে জাগতো, একটু নামিয়ে খেয়ে ফেলতাম। আপনার যদি ইচ্ছে হয় তাহলে ঠিকানাটা পাঠিয়ে দিন। আমি আপনার জন্য টক দই বানিয়ে পাঠিয়ে দেবো। আইসক্রিম আমি নিজেও অনেক বেশি পছন্দ করি। ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্য করার জন্য। ভালো থাকবেন।
ইসস্ এখন ই মন চাইছে আপনার বাড়ি চলে যাই। টক দই আমার ভীষণ ভীষণ পছন্দ। আমি যে কোন কিছুর সাথেই টক দই খেতে পারি। আপনি বলেছেন এতেই অনেক আনন্দিত বোধ করছি। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
এই বিরুপ আবহাওয়ার মধ্যে আপনি সুস্থ সবল থাকুন এই কামনা করছি।
আসলে যেখানে ভালো লাগে সেই যায়গায় আমাদের সময় জলদি কেটে যায় কারণ সেখানে আমাদের মন আনন্দের সাথে মিশে থাকে।আপনি আপনার বোনের ফুলবাগানে গিয়েছিলেন এবং সেখানে ফুলের ফটোগ্রাফি করেছিলেন।আপনি অতিরিক্ত গরমের কারণে ফ্রীজ থেকে কোমলপানীয় বের করে পান করেন।ডিম ভেজে
খাওয়া করেছেন।এরপর দই খেয়েছেন। খুব সুন্দর একটা দিন অতিবাহিত করেছেন। ধন্যবাদ
আনন্দ থাকাকালীন সময় গুলো খুব তাড়াতাড়ি কেটে যায়। কখন ফুরিয়ে যায় সেটা আমরা চিন্তাও করতে পারি না। আমরা আমাদের আনন্দে থাকা সময়গুলো খুব তাড়াতাড়ি ভুলেও যাই। একটু পরিমাণে কষ্ট পেলে সেই সময়টার কথা আমরা বারবার মনে করি। চেষ্টা করেছিলাম নিজের পরিবার এবং ফুলের সাথে কিছুটা সময় পার করার জন্য। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্য করার জন্য। ভালো থাকবেন
একদমই ঠিক বলেছেন মায়ের বাড়িতে গেলে যে সময় কোনদিক দিয়ে চলে যায় বোঝাই যায় না।কতদিন বাবা-মা এর সাথে পুরোনো সেই বাড়িতে সময় কাটানো হয় না আপনার লেখা পড়তে গিয়ে মনে পরে যাচ্ছিলো।
হালিম এর মাঝে লেবুর রস দিলে স্বাদ আরো অনেকটাই বেড়ে যায়।
নয়নতারা ফুলের ফটোগ্রাফিটা অনেক সুন্দর হয়েছে।
এই গরমে টক দই খেলে খানিকটা প্রশান্তি পাওয়া যায় তাই টক দই খেয়ে ভালোই করেছিলেন।
ভালো লাগলো আপনার দিনলিপি পড়ে।
ভালো থাকবেন সবসময় এই শুভকামনা রইলো আপনারা জন্য।
আসলে যাদের বাবা-মা এ পৃথিবী ছেড়ে চলে গেছে। তারা বাবা-মায়ের কষ্টটা খুব ভালোভাবে বুঝতে পারে। যাদের বাবা-মা এখনো আছে। তাদের মাথার উপর ছায়া দেয়ার মত গাছটা এখনো বেঁচে আছে। তাই হয়তো বা আপনার আমার পোস্ট পড়ে, আপনার বাবা মায়ের কথা মনে পড়ে গেল। সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করি তিনি যেন আপনার বাবা-মাকে পরকালে শান্তিতে রাখে। আসলে টক দই এই গরমের মধ্যে প্রশান্তির একটা খাবার। চেষ্টা করি ফুলের সাথে সকাল বেলাটা শুরু করার জন্য। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্য করার জন্য। ভালো থাকবেন।
আপনার পোস্ট করছিলাম এবং বাবার বাড়ি গিয়ে মেয়েদের দিকে একটা শান্তি কাজ করে সেটা অনুভব করছিলাম।
আপনি বাবার বাড়িতে আছেন খাওয়া দাওয়া ঘুম এবং আরাম করাই হইতেছে প্রতিদিন।
ঠিক আজও তার ব্যতিক্রম নয়, তবে আপনার মায়ের যেমন চাল ভাজার গুরু অনেক পছন্দ করে, ঠিক তেমনি এই চাল ভাজার গুড়োটা আমার শ্বশুরও অনেক পছন্দ করে আর হ্যাঁ নারিকেল চিনি দিয়ে মিশিয়ে খেতে কিন্তু এটা অসম্ভব মজা হয়।।
খেয়াল করলাম বাবার বাড়ি এসে মায়ের বেশ খেয়াল করছেন আপনি। ভালো থাকুন ধন্যবাদ।
আসলেই ঠিক বাবার বাড়ি হচ্ছে মেয়েদের শান্তির একটা জায়গা। আমি বেশ কয়েকদিন যাবত এখানে আছি। তবে চলে যাওয়ার সময়টা ঘনিয়ে এসেছে। আসলে আমার মা চাল ভাজা গুড়ো করা অনেক বেশি পছন্দ করে, এবং মাঝে মাঝে খেয়ে থাকে। আমি শুধুমাত্র একদিন চেয়েছিলাম বেশ ভালই লেগেছে। আমার মা আমাদের স্বর্গ এটা আপনার মা হোক কিংবা আমার মা। মায়ের প্রতি খেয়াল তো অবশ্যই রাখতে হবে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্য করার জন্য। ভালো থাকবেন।
আসলেই সময় কোন দিক দিয়ে চলে যায় বুঝতেই পারা যায় না। বিশেষ করে খুশির মুহূর্ত গুলো খুব তাড়াতাড়ি যেন চলে যায়। কিছুদিন আগে আপনার বাবার বাড়িতে গিয়েছেন দেখতে দেখতে সময় গুলো চলে গেল। সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে থাকো তোমার বাসায় গিয়েছেন। আপনার তলা নয়নতারা ফুলের ফটোগ্রাফি খুব সুন্দর হয়েছে।
সত্যিই এই গরমে আইসক্রিম খেতে অন্যরকম শান্তি লাগে।।
সারাদিনের খানিক মুহূর্ত তুলে ধরার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
আমাদের প্রত্যেকের মধ্যে একটা সমস্যা আছে। সেটা হচ্ছে আমরা খুশির মুহূর্ত গুলো খুব তাড়াতাড়ি ভুলে যাই, আর কষ্টের মুহূর্তগুলো অনেকদিন পর্যন্ত মনে রাখি। আমরা যদি খুশির মুহূর্ত গুলো সব সময় মনে রাখতাম। তাহলে আমরা সব সময় ভালো থাকতে পারতাম। আর আনন্দের দিনগুলো একটু তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যায়। গরমের দিনে আইসক্রিম প্রশান্তির একটা খাবার। যেটা খেলে শরীরে অন্ততপক্ষে ঠান্ডা থাকে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্য করার জন্য। ভালো থাকবেন।