Better Life With Steem || The Diary game || 12 July 2024||
![]() |
---|
সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখলাম আবহাওয়া তেমন একটা ভালো নেই। আকাশে মেঘ জমে আছে জানিনা বৃষ্টি হবে কিনা? তার পরেও ঘুম থেকে উঠে নামাজ পড়ে কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করেছিলাম! ঠান্ডা পরিবেশে বেশ ভালই লাগছিল! চারপাশের মানুষের তেমন একটা দেখা নেই! তাই একা একা অনেকক্ষণ হাঁটাহাঁটি করে তারপর বাসায় চলে আসলাম।
![]() |
---|
![]() |
---|
ঘরে এসে কি নাস্তা তৈরি করব বুঝতে পারছি না। তাই একটু চা বানিয়ে নিয়েছিলাম তারপর বিস্কিট দিয়ে খেয়ে নিয়েছিলাম! মাথাটা প্রচন্ড ব্যথা করছে আসলে এই কয়েকদিন তেমন ঘুম নেই! বিভিন্ন রকম চিন্তার কারণে অনেক বেশি সমস্যা হচ্ছে! তারপরেও কিছু করার নেই! ভরসা একজনের উপর তিনি অবশ্যই সবকিছু ঠিক করে দেবেন।
![]() |
---|
আমি রান্নাবান্না করার জন্য সবকিছু রেডি করে নিলাম।একটু পরে দেখলাম মায়ের কল এসেছে। তারপর ওনার সাথে কিছুক্ষণ কথা বললাম। বলার পরে আমি রান্নাবান্নার জন্য রান্নাঘরে চলে গেলাম। রান্না করে ঘরে ফিরে আসতে আমার প্রায় দুই ঘন্টা সময় লাগলো।
তারপর ঘরে এসে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিয়েছিলাম। অতিরিক্ত গরমে ঘামে আমার অবস্থা একেবারেই খারাপ। কিছুক্ষণ ফ্যানের নিচে বসলাম বসার পর একটু প্রশান্তি লাগছিল। ইচ্ছে করছিল তখনই ঘুমিয়ে পড়ি। কিন্তু গোসল করতে হবে নামাজ পড়তে হবে। তাই উঠে গিয়ে আগে আমি গোসল করলাম তারপর ছেলেকে গোসল করালাম।
![]() |
---|
এরপর এসে জোহরের নামাজ আদায় করে নিলাম। গতকাল যেহেতু শুক্রবার ছিল আমাদের সবার জন্য খুবই মূল্যবান একটা দিন। তাই নামাজের বিছানায় বসে কিছুক্ষণ সূরা পড়ে নিলাম। এরপরে ছেলেদেরকে দুপুরের খাবার খাইয়ে দিলাম। তারপর তাদেরকে ঘুমাতে বলেছিলাম। কিন্তু কারেন্ট না থাকার কারণে তারা ঘুমাবে না।
ওরা দুই ভাই বসে খেলতে লাগলো। আমি একটু ঘুমানোর চেষ্টা করলাম। কেননা রাতে তেমন একটা ঘুম হয় না কিন্তু ঘুম আসছে না। কিছুক্ষণ শুয়ে থাকার পর উঠে পড়লাম। ঘরে কিছু কাজ ছিল সেগুলো শেষ করে নিলাম। একটু পরে আসরের আযান দিল, এরপর ওযু করে এসে নামাজ পড়ে নিলাম। এরপর ওদেরকে সিঙ্গারা খেতে দিয়েছিলাম তারপর দেখলাম কারেন্ট এসেছে কিছুক্ষণ শুয়ে থাকলাম কিন্তু ঘুম আসলো না।
![]() |
---|
তারপর উঠে আরো কিছু কাজ ছিল সেগুলো সম্পূর্ণ করে, মাগরিবের নামাজের অজু করে ঘরে চলে আসলাম।কিছুক্ষণ পরেই মাগরিবের আজান হলে নামাজ পড়ে নিলাম। এরপর ওদেরকে নিয়ে পড়তে বসলাম। বড় ছেলের হাতের লেখা অনেক বাকি সেজন্য সে হাতের লেখা নিয়ে বসেছে। আমি ছোট ছেলেকে লেখাতে বসালাম। ওদের লেখা শেষ হতেই এশার আজান দিল। এবার আমি গিয়ে ওঠা নামাজ পড়ে নিলাম।
![]() |
---|
নামাজ পড়ার পর শশুরের জন্য রুটি করলাম। আমরা ভাত রেডি করে নিয়েছিলাম খাওয়ার জন্য। তারপর সবাই মিলে রাতের খাবার খেয়ে নিলাম। একটু পরেই হ্যাংআউটে জয়েন হয়েছিলাম। কিন্তু প্রচণ্ড মাথা ব্যথা যার কারণে আমি ওখান থেকে বের হয়ে গিয়েছিলাম। একটু পরেই ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। এভাবে আমার জীবন থেকে আরও একটা দিন অতিবাহিত করলাম। সবার সুস্থতা কামনা করে আজকের মত এখানেই বিদায় নিচ্ছি। আল্লাহ হাফেজ।
Thank you, friend!
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmd7of2TpLGqvckkrReWahnkxMWH6eMg5upXesfsujDCnW/image.png)
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmWDnFh7Kcgj2gdPc5RgG9Cezc4Bapq8sQQJvrkxR8rx5z/image.png)
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
Congratulations, your post has been upvoted by @scilwa, which is a curating account for @R2cornell's Discord Community. We can also be found on our hive community & peakd as well as on my Discord Server
Felicitaciones, su publication ha sido votado por @scilwa. También puedo ser encontrado en nuestra comunidad de colmena y Peakd así como en mi servidor de discordia
আপনার সারাদিনের কার্যক্রম দেখে ভাল লাগল, চা এর পাথে বিস্কুট খেতে ভালই লাগে, বেশি টেনশন করবেন না, টেনশন করলে শরীর খারাপ করতে পারে, সৃষ্টিকর্তা অবশ্যই সব কিছু ঠিক করে দিবেন।
আপনি মাঝে মাঝেই সকালে হাঁটাহাঁটি করে এটা আমার কাছে অনেক ভালো লাগে।। আর হ্যাঁ রাতে যদি ঘুম না হয় দিনের বেলায় মাথা ব্যাথা হওয়াটা স্বাভাবিক।। পরিবারের প্রতিদিনের মতোই বেশ কাজ করেছেন এছাড়া ওর ছেলে-মেয়েদের ঘুমানোর চেষ্টাও করেছেন।। সব মিলিয়ে সুন্দর ভাবে দিনটা অতিবাহিত করেছে।।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আপনি আপনার সারাদিনের কার্যক্রম আমাদের মাঝে অনেক সুন্দর করে শেয়ার করেছেন, এবং আপনি যে মিষ্টি সিংড়ার ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখলেই তো খেতে মন চাচ্ছে। ধন্যবাদ আপনাকে।
ভোরের লোকজন না থাকলে তখন হাটাহাটি করতে ভালই লাগে। যে পরিমাণে গরম পড়েছে রান্না ঘরে যেয়ে রান্না করাটা আসলেই খুব কষ্টকর। এর উপর যদি কারেন্ট না থাকে তাহলে তো আরো কষ্ট।
আপনি দীর্ঘদিন ধরেই মাথাব্যথা জ্বর ইত্যাদি বিভিন্ন সমস্যায় ভুগছেন নিজের প্রতি কেয়ার নিবেন।