"বাচ্চাদের ঘুম পাড়াতে গিয়ে নাজেহাল অবস্থার..... সামান্য কিছু সমাধান!"

in Incredible India3 months ago (edited)
IMG_20240701_130033.jpg

বর্তমান সময়ের শিশুদেরকে ঘুম পাড়ানোর ক্ষেত্রে কতটা কষ্ট করতে হয়। সেটা একটা মা বেশ ভালোভাবেই বুঝতে পারে, রীতিমত যুদ্ধ করার মতো অবস্থা। এর পরেও মনে হয় তাদের ঘুম পাড়াতে গিয়ে, আমরা নিজেরাই ঘুমিয়ে পড়ি। প্রতিনিয়ত আমার সাথে এমনটাই হয়ে থাকে। বিশেষ করে আমার ছোট ছেলেকে যখন আমি দুপুর বেলা কিংবা রাত্রে ঘুম পাড়াতে যাই। তখন তার সাথে আমার প্রতিনিয়ত যুদ্ধ করতে হয়।

জানিনা এই যুদ্ধ কতদিন চলবে, কিন্তু আমার কাছে মনে হয় কিছু টিপস আমাদের প্রত্যেকটা মায়ের অবলম্বন করা উচিত। এতে করে অন্ততপক্ষে শিশুদেরকে ঘুম পাড়াতে আমাদের তেমন একটা যুদ্ধ করতে হবে না। এবং তেমন একটা কষ্টের প্রয়োজন হবে না।

IMG_20240701_131023_136.jpg
IMG_20240701_131022_801.jpg

একটা বাচ্চা যখন সঠিকভাবে ঘুমাতে পারে না, কিংবা তার ঘুম কম হয়। তখন তার মধ্যে নানা ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয়। বিশেষ করে যারা পড়াশোনা করে তারা কি করে স্কুলে যেতে চায় না। পড়াশোনা করতে চায় না। অসময়ে যে কোন জায়গায় বসে ঘুমিয়ে পড়ে। এটা নিয়ে অভিভাবকদের কে নানা ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।

আর বর্তমান সময়ে একটা জিনিস বেশ ভালোভাবেই দেখেছি। বাচ্চারা মোবাইল নিয়ে অনেক বেশি আসক্ত। যখনই আমি ওকে নিয়ে ঘুম পাড়ানোর কথা চিন্তা করি। সবার আগে মোবাইলের কথা চিন্তা করে। আমাকে বলে যে ওকে যদি মোবাইল দেয়া হয়, তাহলে ও ঘুমিয়ে পড়বে। কিন্তু এটা একেবারেই কখনো হয়ে ওঠে না।

IMG_20240701_131022_939.jpg

অনেকদিন ধরেই দেখে আসছি মোবাইল দেয়ার পর ও মোবাইলের দিকে তাকিয়ে থাকে। আমি ঘুমিয়ে পড়ি কিন্তু ও ঘুমিয়ে পড়ে না। এটা নিয়ে অনেক বেশি চিন্তিত ছিলাম। কিন্তু আমাকে বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। কেননা এভাবে যদি প্রতিনিয়ত চলতে থাকে, ওর ঘুমের সমস্যা হবে এবং দিন দিন অসুস্থ হয়ে পড়বে।

তাই আমি বেশ কিছুদিন আগে একজন ডাক্তারের কাছ থেকে পরামর্শ নিয়েছিলাম। তখন ডাক্তার আমাকে বেশ কিছু বিষয় নিয়ে অবগত করেছিলেন। প্রথমত বলেছিলেন একটা বাচ্চার ঘুমের প্রয়োজন অনেক বেশি, বিশেষ করে ৫ থেকে ৬ বছরের বাচ্চা অন্ততপক্ষে 10 থেকে 12 ঘন্টা ঘুমালে তার শরীর ভালো থাকে। কিন্তু আমি দেখলাম আমার ছেলের ঘুম একেবারেই কম। যার কারণে কিছুদিন পরপর অসুস্থ হয়ে পড়ে।

IMG_20240701_131023_493.jpg

এরপরে ডাক্তার আমাকে বলেছিল রাতের বেলা, বিশেষ করে ঘুমানোর আগে তার কাছ থেকে মোবাইলটা সরিয়ে নেয়ার জন্য। আর যখন ও ঘুমাবে তার দুই থেকে তিন ঘন্টা বা তারও আগে যদি পারা যায়, মোবাইল তার কাছ থেকে সরিয়ে নিয়ে, তাকে ঘুমানোর একটা পরিস্থিতি তৈরি করে দিতে হবে। তাহলে ও খুব তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়বে।

আমাকে আরো বলেছিল যাতে করে ওর মানসিক কোন চাপ না থাকে। ও যখন ঘুমিয়ে পড়বে আমরা যেন ফ্যামিলির কোন সদস্য খুব জোরে কথা না বলি। বা কোন ধরনের বিষয় নিয়ে অনেকটা সময় ধরে ঝগড়া ঝাটি না করি। এতে করে বাচ্চারা মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে এবং তাদের ঘুম সঠিকভাবে হতে চায় না।

IMG_20240701_131023_532.jpg

আজকের প্রায় ১৫-২০ দিন আমি এই বিষয়টা নিয়ে একটু ঘাঁটাঘাঁটি করছি। তার সাথে আমি আমার ছেলেকে ঘুম পাড়ানোর ক্ষেত্রে বিষয়গুলো একটু অবলম্বন করার চেষ্টা করছি। তবে ডাক্তারের কথা অনুযায়ী যতটুকু সম্ভব আমি ওকে একটু সেফ জনে রাখার চেষ্টা করছি। এতে করে আমি মনে করি আলহামদুলিল্লাহ ডাক্তার যে পরামর্শগুলো দিয়েছে। সেগুলো কাজে লাগছে এবং আমি ওকে সঠিক সময় ঘুম পাড়াতে পারছি। ওর শরীরটা মোটামুটি ভালো আছে।

আমার কাছে মনে হয় যাদের বাচ্চার এই ধরনের সমস্যা রয়েছে। আপনারাও চাইলে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে এই বিষয়গুলো একটু অবলম্বন করতে পারেন। এতে করে অন্তত পক্ষে প্রতিনিয়ত আপনাকে আপনার বাচ্চা নিয়ে যুদ্ধ করতে হবে না। এবং তাদের শরীর নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। সবার সুস্থতা কামনা করে আজকের মত এখানেই বিদায় নিচ্ছি। আল্লাহ হাফেজ।

  • ছবি গুলো অনেক আগের। এখান কার একটা ছবি আমি আগে একবার ব্যবহার করেছিলাম।
Sort:  

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

Loading...
 3 months ago 

আসলে একটা বাচ্চা যদি ১০ থেকে ১২ ঘন্টা ভালোভাবে ঘুমায় তাহলে, তার অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনাটা খুবই কম থাকবে। এবং সে সঠিক মতন সকল কিছু করতে থাকবে যেমন স্কুলে যাওয়া বলেন খাওয়া-দাওয়া বলেন সকল কিছু অনেক সুন্দর ভাবেই করবেন।

আর এই বাচ্চাদের মোবাইল আসক্ত টা আমাদের এখনকার সময়ে খুব বেশি হয়ে যাচ্ছে আমরা এখনো চিন্তা করব যত সম্ভব বাচ্চাদের হাত থেকে মোবাইল না দেওয়া। যাইহোক আপনি আজকে বাচ্চাদের ঘুম পড়ানো যে বিষয় নিয়ে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন সেটা আসলে অনেক সুন্দর ছিল আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।

 3 months ago 

বর্তমান সময়ের বাচ্চাদেরকে ঘুমানোর জন্য অনেক ধরনের অজুহাত দিতে হয়। এবং দিন শেষে দেখা যায় আমরা নিজেরা ঘুমিয়ে পড়ি কিন্তু তারা ঘুমায় না। খেলাধুলা কিংবা মোবাইলের প্রতি তাদের আকর্ষণ অনেক বেশি। খেলাধুলার চাইতেও মোবাইলের প্রতি তাদের এত বেশি আকর্ষণ।

যেটা আমরা অনুমান ও করতে পারি না। তবে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চললে ইনশাল্লাহ মোটামুটি ভালো ফলাফল পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। যেমনটা আমি নিজে বর্তমানে পেয়ে যাচ্ছি। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্য করার জন্য। আশা করি আপনার মেয়ের ক্ষেত্রে, আপনি এই উপরোক্ত বিষয়গুলো অবলম্বন করার চেষ্টা করবেন।

 3 months ago 

বর্তমানে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটানোর অন্যতম কারণ হচ্ছে টেকনোলজি। শুধুমাত্র বাচ্চারা নয় বড়দের ঘুমের অসুবিধার জন্যও টেকনোলজি দায়ী। সবসময় চেষ্টা করতে হবে ঘুমানোর অন্তত এক থেকে দুই ঘন্টা আগে টেকনোলজি থেকে দূরে থাকতে। একজন শিশুর প্রচুর পরিমাণে ঘুমের প্রয়োজন হয়। বয়স যত বাড়তে থাকে ঘুমের পরিমাণ তত কমতে থাকে। এ কারণে ডাক্তার বলেছেন ৫-৬ বছরের শিশুর জন্য ১০-১২ ঘণ্টা ঘুম খুবই প্রয়োজন। আপনি খুব বুদ্ধিমানের মতন কাজ করেছেন বাচ্চাকে মোবাইল না দিয়ে। এতে তো ঘুম আসবে না বরং আরো বেশি অ্যাডিক্টেড হয়ে পড়বে। ঘুমানোর মতন পরিবেশ হলে বাচ্চারা এমনিতেই ঘুমিয়ে পড়বে। ধন্যবাদ সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

 3 months ago 

এটা একেবারেই ঠিক আমরা যত বড় হই তত আমাদের ঘুমের পরিমাণটা কমে যায়। বর্তমান সময়ে এই টেকনোলজির ছোঁয়া পেয়ে আমরা নিজেরাও কিন্তু ঘুমাতে গিয়ে অনেক বেশি সমস্যার কারণ হয়। বিশেষ করে আমি নিজে রাতে যখন ঘুমাতে যাই, তখন চেষ্টা করি খুব তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ার। মোবাইলের মাধ্যমে কিন্তু বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে গিয়ে অনেক বেশি দেরি হয়ে যায় । তবে আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত এক থেকে দুই ঘন্টা আগে মোবাইল থেকে দূরে থাকা। এতে করে আমাদের ঘুম তাড়াতাড়ি হয় আর বাচ্চাদেরকে প্রতিনিয়ত মোবাইলের কাছ থেকে দূরে রাখা। এবং ঘুমানোর পরিবেশ তৈরি করে দেয়া। এতে করে তারা খুব দ্রুত ঘুমিয়ে পড়ে এবং তাদের স্বাস্থ্য ভালো থাকে।

 3 months ago 

আমার বাচ্চারও একই অবস্থা। আপনার পোস্টটি পড়ে সত্যিই উপকৃত হলাম।

 3 months ago 

সর্বপ্রথম সব মায়েরা সন্তানের সব সময় কল্যাণ কামনা করে এবং সন্তানের যেভাবে ভালো হবে মায়েরা চিন্তাভাবনা করে। টিপস টি অনেক দারুন ছিল ডাক্তার একদম ভালো একটি উপদেশ দিয়েছে। এই টিপস সম্পর্কে আমার অজানা ছিল। এখনকার ছোট ছোট বাচ্চারা মোবাইলে বেশি আসক্ত, আমাদের বাড়িতেই কয়েকজন ছোট ছোট বাবু আছে ওদের কে মোবাইল না দিলে একদমই খাবার খায় না, খুব কান্না করে, এ বিষয় নিয়ে ডাক্তার দেখিয়েছিল কিন্তু উপকার একদমই হয় নাই।

বাচ্চাদের থেকে যতটা মোবাইল দূরে রাখা যায় ততটাই বাচ্চাদের জন্য ভালো।

আপনার সুন্দর একটি পোষ্টের মাধ্যমে সুন্দর একটি টিপস জানতে পেরেছি এই টিপসটি আমি ১০০% কাজে লাগাবো। আশা করি আপনার মতন ভালো একটি ফলাফল পাবো

 3 months ago 

আসলে বাচ্চাদেরকে মোবাইল দিয়ে খাবার খাওয়ানোটা বলা যায়, আমরাই অভ্যাস করে ফেলেছি। কেননা তারা যখন খাবার খেতে চায় না। তখন আমরা তাদেরকে বিভিন্ন রকম কার্টুন দেখিয়ে খাবার খাওয়ানোর চেষ্টা করি। এতে করে তাদের এটা অভ্যাসের পরিণত হয়। তাই আমরা নিজেরা যদি সতর্ক হই তাহলে এই সমস্যাটা সমাধান করা সম্ভব।

ঘুমানোর ক্ষেত্রে অবশ্যই অনেক বেশি সতর্ক থাকতে হবে। কেননা আজকাল বাচ্চারা ঘুমানোর কথা বলে মোবাইল নিয়ে বসে থাকে, ঘুমায় না। পরবর্তীতে তাদের শরীরের মধ্যে নানা ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয়।একটা বাচ্চা যদি সঠিকভাবে ঘুমাতে না পারে। তাহলে তার শরীরে যেমন সমস্যা সৃষ্টি হয়। ঠিক তেমনি মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে। ভালো লাগলো আপনার মন্তব্য পড়ে। ভালো থাকবেন।

 3 months ago 

পোস্টটি পড়ে আমার বেশ উপকৃত হই, যেহেতু আমার ও ছোট বাচ্চা আছে তাই এই সমস্যার ভুক্তভোগী আমিও। কতশত দিন মেয়ে কে ঘুম পাড়াতে গিয়ে নিজেও ঘুমিয়ে গিয়েছে তার হিসাব নেই।

তবে আপনার ডাক্তারের পরামর্শ গুলো কিন্তু একদম সঠিক ছিলো,ছোট বাচ্চাদের কে ঘুম পড়ানোর আগে ঐরকম সুযোগ করে দিতে হয়,,,।বর্তমানে মোবাইল অনেক খারাপ একটা সমস্যা বাচ্চাদের জন্য এত বেশি আসক্ত করছে। বাচ্চাদের ভবিষ্যৎ নষ্ট হওয়ার মত অবস্থা। তাই আমাদের মায়েদের উচিত এদের কাছ থেকে মোবাইল যত দূরে রাখা যায় ততই ভালো।

 3 months ago 

পোস্ট পড়ে আপনি উপকৃত হয়েছেন জানতে পেরে ভালো লাগলো। আশা করি আপনার বাচ্চাকে এখন ঘুম পাড়াতে আপনার তেমন একটা সমস্যা হবে না। যে বিষয়গুলো উল্লেখ করা হয়েছে, সেগুলো একটু মেনে চলা চেষ্টা করতে হবে। আর ঘুমানোর জন্য অবশ্যই বাচ্চাদেরকে পরিবেশ তৈরি করে দিতে হবে। তাহলে তারা খুব তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়বে। ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্য করার জন্য ভালো থাকবেন।

 3 months ago 

আগে আমার ভাইয়ের ছেলেকে ভাবি ঘুম পারাতে নিয়ে যেত। একটু পরেই দেখতাম আমার ভাতিজা চলে এসেছে। জিজ্ঞেস করলে বলতো, আম্মুকে গুম পালিয়ে তলে আছছি।
একই কাজ আমার ছেলেও করতো।
আজকে আপনি বাচচাদের ঘুম এর এই সমস্যার সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। যাদের ছোট বাচ্চা আছে তাদের এই পোস্ট কাজে লাগবে।

 3 months ago 

এটা একেবারেই ঠিক ছোট বাচ্চাদেরকে ঘুম পাড়াতে গিয়ে নাজেহাল অবস্থার মধ্যে পড়তে হয়। প্রতিনিয়ত একই রকম অবস্থার মধ্যে কাটাতে গিয়ে, আমাদের নিজেদের অনেক সমস্যা হয়। তাই আমি যে সমস্যাগুলো সম্মুখীন হয়েছি। সেগুলো সমাধান খুঁজে বের করার চেষ্টা করেছিলাম। সেটাই আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।

 3 months ago 

এটা একদম সঠিক বাচ্চাদের ঘুমানো খুবই কঠিন হয়ে দাঁড়িয়ে আছে আমি আমার ভাগিনাকে দিয়ে বুঝেছি সেটা।। আর হ্যাঁ মোবাইলের প্রতি অনেক বেশি আসক্ত খাবার সময় মোবাইল মানুষ সময় মোবাইল।। আপনি এ বিষয় নিয়ে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করেছিলাম ডাক্তার খুবই সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দিয়েছে।।

 3 months ago 

এই সমস্যাগুলো বর্তমান সময়ের প্রতিনিয়ত দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে। তবে এই সমস্যার সমাধান আমাদেরকে খুব তাড়াতাড়ি খুজে বের করতে হবে। তা না হলে আমরা আমাদের বাচ্চাদের ভবিষ্যৎ ঠিক করে গড়ে তুলতে পারবো না। তাদের ভবিষ্যৎ নষ্ট হয়ে যাবে। মোবাইলের প্রতি তাদের যে ঝোক সেটা থেকে তাদেরকে বের করে নিয়ে আসতে হবে। তাহলে এভাবে ভবিষ্যৎ ভালো হবে। অসংখ্য ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্য করার জন্য ভালো থাকবেন।

 3 months ago 

একদম সঠিক বর্তমান সময়ে এই সমস্যাগুলো প্রতিটি বাচ্চার ক্ষেত্রেই হচ্ছে তারা ফোন ছাড়া বোঝেনা।। যদি তাদের ফোন দেয়া হয় তখন তারা খাবার খেতে রাজি ফোন না দিলে খাবে না।।

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.16
JST 0.029
BTC 61248.96
ETH 2375.80
USDT 1.00
SBD 2.55