You are viewing a single comment's thread from:
RE: ঐতিহাসিক কুসুম্বা মসজিদ ভ্রমণ||পর্ব-২
এই ঐতিহ্যবাহী স্থানের প্রথম পর্বটিও আমি পরিদর্শন করেছিলাম তবে ৩০০ বছরের পুরনো জীবিত তেতুল গাছ থেকে রীতিমতো অবাকই হয়েছি।
মসজিদের কারুকার্য দেখেই বোঝা যায় এটা পুরনো দিনের তৈরি। কারণ বর্তমানে অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি আবিষ্কার হলেও আগের দিনের হাতের কাজের কাছে সেটাকে আমি তুচ্ছই মনে করি।
ঢাকা থেকে কিভাবে এখানে যেতে হবে সেই বিষয়টি আপনি খুব চমৎকার ব্যবস্থাপন করেছেন। আশা করি আপনার লেখাটি পরিদর্শনের পর ঢাকা থেকে এই মসজিদ পরিদর্শনের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হবে না।
এত বড় তেতুল গাছ আমি আমার জীবনে আর দেখি নি, দেখতেই কেমন যেন গা ছম ছম করে। আপনি ঠিক বলেছেন, আগের দিনের হাতের কারুকাজ গুলো দেখলেই বঝা যায়, দিন দিন যন্ত্রপাতি আবিস্কার হলেও আগের সেই কারুকাজ তো আর যন্ত্র দিয়ে করা সম্ভব নয়।