নিজেকে আত্ন বিশ্বাসী হিসাবে গড়ে তুলুন।
যদি আপনি জীবনে বড় কিছু অর্জন করতে চান, তাহলে স্টেপ বাই স্টেপ চলতে হবে তারপরেই আপনি সেখানে পৌছাবেন যেখানে আপনি পৌছাতে চান। কিন্তু আপনার লক্ষ পর্যন্ত পৌছাতে আপনার মধ্যে আত্নবিশ্বাস অনেক বেশি থাকতে হবে। আর এই আত্ন বিশ্বাস বাড়ানোর জন্য সবার আগে আমাদের এটা জানতে হবে যে, আত্নবিশ্বাস কি, এটা কারো মধ্যে বেশি এবং কম কেন থাকে। কিভাবে কনফিডেন্সকে বাড়ানো সম্ভব। আর আপনার মধ্যে কনফিডেন্স বেশি থাকতে হবে। এই পত্যেকটি বিষয়ে আমি আপনাদের বোঝাতে চেষ্টা করবো।
সবার প্রথমে কনফিডেন্স কি?- যখন আপনার কাছে নতুন কোন কাজ আসবে বা আপনার সামনে নতুন কোন পরিস্থিতি আসবে, যে পরিস্থিতির আপনি আগে কখোনোই মোকাবেলা করেন নি। তখন আপনি ভয় পান না বরং আপনি আগে থেকে জানেন যে, এই কাজটি আপনি করতে পারবেন বা এই পরিস্থিতি আপনি মোকাবেলা করতে পারবেন। এটাকেই বলে কনফিডেন্স। কারন তখন আপনার নিজের উপর বিশ্বাস থাকে। আর নিজের উপর বিশ্বাস আপনার এই কারনেই থাকে কারন আপনি নিজেকে অনেক ভালভাবে জানেন।
কিছু মানুষের মধ্যে শুরুতেই কনফিডেন্স অনেক বেশি থাকে। আর কিছু মানুষের মধ্যে এই কনফিডেন্স অনেক কম থাকে। কিন্তু তৃতীয় আরেক রকম মানুষ থাকে যারা তাদের লো কনফিডেন্স এ দাড়িয়ে হাই কনফিডেন্স তৈরী করে। কনফিডেন্সকে বাড়ানো একটা স্কিল অর্থাৎ এটা যে কেউ শিখতে পারে। কিন্তু তার আগে আমাদের লো কনফিডেন্সের কারনটা বুঝতে হবে। যার মধ্যে প্রথম হলো আপনাকে এটা জানতে হবে যে, কোন মুহুত্বে বা কোন মানুষের সামনে আপনার কনফিডেন্স লো হয়ে যায়। কারন এটাতো হতে পারে না যে, 24 ঘন্টা আপনার কনফিডেন্স লো থাকে।
হতে পারে আপনি বাড়িতে একদম বিনদাস থাকেন কিন্তু বাইরে কোন মানুষের সামনে আপনি কথা বলতে পারেন না। আর বাইরে মানুষের মধ্যে দুরকমের লোক থাকে একটি হচ্ছে যাদের আপনি চেনেন অপরটি হচ্ছে যাদের আপনি চেনেনা।
আবার হতে পারে আপনি শারিরিক ভাবে ফিট নন। এই কারনেই আপনার কনফিডেন্স লো হয়ে যায়। অর্থাৎ আপনার ওজন অনেক কম বা ওজন অনেক বেশি বা আপনি দেখতে হয়তো সুন্দর নয়। এই কারনেই অনেক মানুষ তাদের কনফিডেন্স হারিয়ে ফেলে।
হয়তো মাঝে মাঝে আপনার এটা মনে হয় যে জানিনা আপনি কথা বললে সামনের মানুষ কি মনে করবে। আর সারা পৃথিবীর মানুষ হয়তো আমার থেকে অনেক ভাল। অর্থাৎ নিজেকে সবসময় অন্যের সাথে তুলনা করা।
আর এই সবকিছুর সমাধান হলো আপনাকে কিছু জিনিস ত্যাগ করতে হবে। যেমন আপনার কোন মানুষের সামনে আপনার কথা বলতে ভয় লাগে তারপরেও আপনাকে কথা বলতে হবে। কারন এই ভয়করে আপনি কতদিন পালিয়ে বেড়াবেন। আর ভয় পাবারই কি আছে আপনাকে তো মেরে ফেলবে না।
তাই কখোনো আপনি নিজেকে অন্যের সাথে তুলনা করবেন না। যদি আপনার তুলনা করতেই হয় তাহলে আপনি নিজেকে নিজের সাথে তুলনা করুন।
@nushrat আপনি bit-bot বোঝেন না এই উত্তরে বিশেষ সন্তুষ্ট হতে পারলাম না, কারণ আপনি নিজের ১০৪ স্টিম দুবার খরচ করে নিজের পোস্টের জন্য ভোট কিনেছেন upmewhale থেকে। কাজটি করতে যথেষ্ট অভিজ্ঞ এবং বিষয়বস্তুটি সম্পর্কে জ্ঞান থাকার প্রয়োজন। তাই এখানে আপনার transaction দিয়ে দেওয়া হলো। আমাদের সম্মানিত সহ স্টিমিট্ টিম bit-bot ইউজারদের সমর্থন করে না।
যদি ডেলিগেশন দিয়ে ভোট পেতে পারে তাহলে bit bot কেন সমস্য এটা কি বুঝিয়ে বলবেন। ডেলিগেশন টা কি bot এর মধ্যে পড়ে না?
আপনি bot মানে কি বুঝতে চেয়েছেন, সেটাই জানিয়েছি, আর এই কমিউনিটি steemit team এর নিয়মানুসারে পরিচালিত, আপনি নিজের একাউন্ট যেভাবে ইচ্ছে পরিচালনা করতে পারেন কিন্তু এই কমিউনিটি আসলে কোনও bot ব্যবহৃত ইউজারকে সমর্থন করে না।
ডেলিগেশন এর মধ্যেও বিভেদ আছে, bot দ্বারা Curation আর ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে curation, প্রথমটি সমর্থনের বহির্ভূত কিন্তু পরেরটি নয়।
আত্নবিশ্বাস বাড়াতে পারলে যেকোনো কাজে আমরা সফল হতে পারবো আপনার লিখা থেকে কনফিডেন্স সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পেরেছি কিভাবে আমাদের কনফিডেন্সে লেভেল বাড়াতে পারবো সে সম্পর্কে ও খুব সুন্দর করে তথ্য উপস্থাপন করেছেন।
ধন্যবাদ আপা। আপনার সুচিন্তিত মতামতের জন্য।
Hello,
@nushrat,
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের কমিউনিটিতে নিজের লেখা কন্টেন্ট শেয়ার করার জন্য। তবে আমি আপনার প্রোফাইল দেখে জানতে পারলাম, আপনি একজন bot ইউজার। আপনাকে জানিয়ে রাখি আমাদের কমিউনিটিতে bot ইউজারদের পোস্ট করা নিয়মবহির্ভূত।
এছাড়াও আপনি যে ছবিটির ব্যবহার করেছেন সেটাও কপিরাইট ফ্রি সাইট থেকে নেওয়া নয়, সুতরাং আপনাকে অনুরোধ করবো ,আমাদের কমিউনিটির সমস্ত নিয়মাবলী গুলো ভালো করে জেনে, তারপর নিজের লেখা শেয়ার করুন। ভালো থাকবেন।ধন্যবাদ। শুভ রাত্রি।
ধন্যবাদ আপু আপনার সুন্দর মতামতের জন্য। আসলে bot ইউজার বলতে কি বোঝাতে চেয়েছেন। আমার এই লেখাটি বা পুবেৃর কোন লেখাটি bot এর মাধ্যমে লিখেছি একটু জানাবেন। তাছাড়া আমি প্রত্যেকটায় ইমেজের সোর্স দিয়ে দিয়েছে। এতে আমার কোন সমস্যা আছে কিনা।
আপনাকে নিশ্চয়ই সবটা বুঝিয়ে বলবো। আপনি দয়াকরে আমাদের ডিসকর্ডে যোগাযোগ করুন তাহলে আপনাকে সবকিছু বুঝিয়ে বলতে সুবিধা হবে। আমাদের ডিসকর্ড লিঙ্কটি হলো-
https://discord.gg/PZY3gmn3
ঠিকই বলেছেন আত্মবিশ্বাস বাড়াতে পারলে যেকোনো কাজ করা সহজ হয়। আত্ম বিশ্বাস হলো
সাফল্যের চাবি কাঠি । তবে সবাই আত্মবিশ্বাসী হয়ে জন্মায় না । আবার সবার আত্মবিশ্বাস প্রকাশের ভঙ্গিও এক নয়। সাধারণত মনে করা হয় যে, শুধুমাত্র কর্মক্ষেত্রেইআত্মবিশ্বাস এর প্রয়োজন । আসলে জীবনের প্রতিক্ষেত্রেই আত্মবিশ্বাস জরুরী । কর্মক্ষেত্র থেকে শুরু করে সংসার, সন্তান লালন পালন এমনকি আপনার রান্নার জন্যও আত্মবিশ্বাস দরকার । কিন্তু কিভাবে নিজেকে সহজেই আত্ম বিশ্বাসী করে তুলবেন ? সহজ কিছু অভ্যাস আর চিন্তা চেতনার অল্প কিছু ধনাত্মক পরিবর্তনের মাধ্যমে আমারা নিজেদেরকে আত্মবিশ্বাসী করে তুলতে পারি ।
আপনি কোন কাজ পারেন না বা কিছু জানেন না বা আপনার কোন সাহায্য দরকার, কথা বলুন । প্রয়োজনীয় এবং আপনার কাজ বা সমস্যা সম্পর্কিত মানুষের কাছে পরামর্শ নিন। আপনি কথা না বললে কেউ জানবে না যে আপনার কি দরকার। তাই কথা বললে হয়ত আপনি দেখবেন কোন বিষয় আপনি যত কঠিন ভেবেছেন, আসলে তত কঠিন নয় । কথা বলে আপনি আপনাকে আত্ম বিশ্বাসী করে তুলতে পারবেন কারণ, আপনি তখন অনেক তথ্য জানতে পারবেন আর আপনার কাছে যত বেশী তথ্য থাকবে, আপনি ততো শক্তশালী ।তাই পরিশেষে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের মাঝে এত সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য। ভালো থাকবেন
আপনি সত্যি বলেছেন জীবনে উন্নতি করতে হলে আত্মবিশ্বাস থাকতে হবে নিজের কাজের উপর। নিজের উপর বিশ্বাস না থাকলে আত্মবিশ্বাসের সাথে কোন কাজ করা যায় না এবং নিজের উপর বিশ্বাস না থাকলে অপরজনের সাথে কথা বলতে দ্বিধাবোধ পড়তে হয় সে আবার কি মনে করে এই ভেবে নিজের ওপর বিশ্বাস থাকা খুবই দরকার। যা আপনি খুব সুন্দর ভাবে আপনার ব্লগে তুলে ধরেছেন তার জন্য ধন্যবাদ।