Contest of May#1 by @sduttaskitchen |Things for which I want to thank the almighty.
Source |
Hello,
Everyone,
আমি এই আকর্ষণীয় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করছি এবং এর সাথে সাথে আমার স্টিমিয়ান বন্ধুদের @karenis.@ mainuna ও @humaidiকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি ।
✅ Mention three things for which you are grateful to the almighty. |
---|
Source |
আমরা সকলে বিশ্বাস করি যে , মহান সৃষ্টিকর্তা এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ড সৃষ্টি করেছেন । তার সাথে সাথে আমাদেরকে সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে সৃষ্টি করেছেন । আমাদেরকে স্বয়ংসম্পূর্ণ করার জন্য অনেক কিছুই তার সাথে সৃষ্টি করেছেন ।গাছপালা থেকে শুরু করে কীটপতঙ্গ সমস্ত সৃষ্টির পিছনে কারণ আছে ।
যদিও তার কৃতজ্ঞতা বলে শেষ করা যায় না । কথায় আছে “ জন্ম – মৃত্যু - বিয়ে এই তিন বিধাতা নিয়ে”। আমি যতই বলি না কেন সব কিছুই কম হয়ে যাবে। এই প্রশ্নে যেহেতু তিনটি কৃতজ্ঞতার বিষয়ে জানতে চেয়েছেন তাই আমি নিম্নে প্রকাশ করছি ।
আমি প্রথম কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি :
মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে আমার প্রথম কৃতজ্ঞতা হল তিনি খুব যত্ন করে এবং নিখুঁত ভাবে আমাকে তৈরি করেছেন । এই সুন্দর পৃথিবী দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন ।
আমি দ্বিতীয় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি:
তিনি আমাকে সুন্দর একটি পরিবার দিয়েছেন। আমি সত্যি কৃতজ্ঞ , এমন ভালো বাবা-মায়ের সন্তান হতে পেরেছি । ভাই-বোন, স্বামী, সন্তান, আত্মীয়-স্বজন দিয়েছেন ।
আমি তৃতীয় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি :
সৃষ্টিকর্তা আমার মাকে নতুন জীবন দিয়েছিলেন ।আমার বয়স তখন ১০ কিংবা ১১ বছর হবে । আমার মা অনেক অসুস্থ হয়ে পরে । সব ধরনের ডাক্তার দেখানো হয়েছিল কিন্তু কোন ডাক্তার কোন রোগ ধরতে পারছেনা । সবাই মায়ের বেঁচে থাকার আশা ছেড়ে দিয়েছিলেন।
হঠাৎ একদিন ব্যাংকে লোন নিতে আসা এক ব্যক্তি , অন্যান্য ব্যাংক কর্মকতার মুখে মায়ের অসুস্থতার কথা শুনে। সে আগ্রহী হয়ে বললেন, ”আমি শ্যামল বাবুর স্ত্রীকে দেখতে যাব”। তিনি মাকে দেখতে আসেন এবং দেখে যা যা বলেছিলেন সবকিছুই মিলে যাচ্ছিল ।
তিনি বলেছিলেন ,মাকে কালো জাদু করা হয়েছিল । সত্যি ”কালো জাদু” বলে কিছু আছে তা আমার বাবা বিশ্বাস করতেন না । তার কথা শুনে বাবাও বিশ্বাস করতে লাগলেন । মায়ের চিকিৎসা তিনিই করেছিলেন ।
মা যখন পুরোপুরি সুস্থ হয়ে গেলেন তখন বুঝলাম. ”ঈশ্বর বলতে কেউ অবশ্যই আছেন এবং তিনি এই লোকটিকে পাঠিয়েছিলেন যার হাত ধরে মা সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে আবার ফিরে এসেছিলেন”। সৃষ্টিকর্তা চেয়েছিল বিধায় মা এখনো সুস্থ আছে এবং আমাদের সাথে ভালই আছে ।
✅ How those blessings of God impact your lifestyle.. |
---|
Source |
আমি মনে প্রাণে বিশ্বাস করি, ঈশ্বরের আশীর্বাদ আমাদের জীবনযাত্রাকে সবসময় প্রভাবিত করে। তার কৃপা বিনা আমরা এক মুহূর্ত থাকতে পারিনা। কথায় আছে ঘুম ভাঙলে ইহকাল ,ঘুম না ভাঙলে পরকাল। সত্যি আমরা খেয়ে দেয়ে যখন ঘুমিয়ে পরি তখন কেউ জানিনা , আগামী দিনের নতুন সূর্যের আলো আমরা দেখতে পাবো কিনা । সৃষ্টিকর্তার আশীর্বাদই একমাত্র তা সম্ভব ।
প্রতিনিয়ত রাস্তাঘাটে চলাফেরা করা এখন খুবই বিপজ্জনক । সড়ক দুর্ঘটনা, লঞ্চ দুর্ঘটনাসহ বিভিন্ন দুর্ঘটনা ঘটে থাকে। বাসা থেকে বের হয়ে আমরা সুস্থ ভাবে আবার যে বাসায় ফিরব এটাও আমরা বেলতে পারি না।
আমি নিজেকে যেন সৎ রাখতে পারি। তাকে প্রাণ ভরে ডাকতে পারি । আমাকে দিয়ে এমন কোন কাজ না করানো হয় যা অন্যের কোন ক্ষতি হয় এই আশীর্বাদ চাচ্ছি সৃষ্টিকর্তার কাছে সব সময়।
✅ Do you believe if we wish anything by heart; the almighty fulfill those wishes? Share if you have any story related to the same. |
---|
Source |
হ্যাঁ, আমি মনে প্রাণে বিশ্বাস করি ,সর্বশক্তিমান আমাদের কখনো নিরাশ করেন না ।তাকে ডাকার মত ডাকতে পারলে অবশ্যই তিনি সাড়া দেন এবং আমাদের ইচ্ছা পূরণ করে থাকেন। তবে একটি কথা ! আমরা সুখে থাকলে কিন্তু ঈশ্বরকে ভুলে যা্ই। যখনই কোন বিপদে পরি তখনই ”হা প্রভু”, ”হা ঈশ্বর” এই বলে অনেক কান্নাকাটি করি ।
ঈশ্বর অনেকবার আমার ডাকে সাড়া দিয়েছেন ।এইতো সেদিনের কথা , ২০২২ সালে ঈদের ছুটিতে মাইক্রোবাস করে আমার বাবার বাড়ির সকল সদস্য মিলে আমরা শ্বশুরবাড়িতে যাচ্ছি ।তখন মহাসড়কে অনেক গাড়ির চাপ থাকে এবং গাড়িগুলো খুবই দ্রুত চলে ।
বিশেষ করে বড় গাড়িগুলো ছোট গাড়িকে সহজে ছাড় দিতে চায় না । ট্রাকের ড্রাইভার গুলো গাড়ি খুব দ্রুত গাড়ি চালায় । আমাদের মাইক্রোবাসটি " দোয়ারিকা ব্রিজে "উঠবে তখন বিপরীত দিক থেকে একটি ট্রাক আসছিল ।সেই ট্রাকটিকে পাস দিতে গিয়ে আমাদের মাইক্রোবাসটি খাদে পড়ে যায় ।
সৃষ্টিকর্তার অপার করুনায় মাইক্রোবাসটির চাকার ভিতরে একটি কলা গাছ বেজে যায় এবং গাড়িটি খাদে না পরে ঝুলে থাকে ।পাশে দুটি খেজুর গাছ ছিল । সৃষ্টিকর্তার অশেষ কৃপায় আমাদের কারো বেশি ক্ষতি হয়নি ।শুধু আমার বাবার হাত কেটে গিয়েছিল এবং আমার দাদার পায়ে হালকা ব্যাথা পেয়েছিল ।
এলাকাবাসী এসে সঙ্গে সঙ্গে আমাদেরকে উদ্ধার করে । সৃষ্টিকর্তার অশেষ কৃপায় একটুর জন্য বেঁচে যাই আমরা ।মাইক্রোবাস্টি এমন ভাবে ঝুলে ছিল চালক আর গাড়িটা উঠাতে পারেনি ।আমরা অন্য গাড়ি করে আবার বাসায় ফিরে আসি ।সত্যি সৃষ্টিকর্তা চেয়েছিলেন আমাদেরকে আরও বাঁচিয়ে রাখতে তাই তো আমরা আজও বেঁচে আছি ।
তাঁর আশীর্বাদ আমাদের সঙ্গে সব সময় আছে ।আমরা সবসময় তাই ভালো কাজ করি এবং সৃষ্টিকর্তার দেখানো পথ অনুসরণ করি তাহলে কখনো ঈশ্বর আমাদেরকে বিপদে ফেলবেন না ।হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ , খ্রিস্টান যে ধর্মের হই না কেন আমাদের সৃষ্টিকর্তা কিন্তু এক এবং অদ্বিতীয় ,আমরা তা সকলেই জানি ।
I am feeling high with your post because I find very few people as positive as you. The three ways in which you have described nature and the way you have expressed gratitude is a unique. Because everyone knows how to take but in the name of giving, it is also heavy for them to be grateful as well. I am really in love with your blog ❤
প্রিয় বন্ধু , আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে পোস্টটি পড়ে সুন্দর একটি মনোমুগ্ধকর মন্তব্য দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।সত্যি আমরা টাকা-পয়সা. ধন-সম্পদ সবকিছুর পিছনে ছুটে বেড়াচ্ছি ।যদি আমরা পেয়ে থাকি তবে তখন বলি যে আমরা নিজেরাই অর্জন করছি।
কিন্তু যখন আমরা এগুলো না পেয়ে থাকি তখন আমরা ঈশ্বরকে দোষারোপ করি, যে সে আমাদেরকে দিচ্ছে না । আসলে আমরা কখনই ভেবে দেখিনা যে, আমাদের পরিশ্রমটি যথার্থ হচ্ছেনা বিধায় আমরা পাচ্ছি না।
সৃষ্টিকর্তার দেখানো পথে যদি আমরা চলি আমি মনে করি যে, আমরা বিপথে যাব না কিংবা আমাদের কোনো ক্ষতিও হবে না ।আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভকামনা ।এভাবেই পাশে থাকবে ।