Better life with steem || The Diary Game || 27 th December ||
Made by Canva |
শীতের সকালে
ধূসর দেয়ালে
একেলা দোয়েল ডাকে
গাঁয়ের পথের
দিনগুলো সব
ভীষণ মনে পড়ে। Source
আজ কুয়াশা টা একটু বেশিই পড়েছে সূর্যের আলো এখনো দেখা যাচ্ছে না ।মনটা কেমন যেন মেঘলা মেঘলা হয়ে আছে ।মনে হচ্ছে সেই শৈশবে আর একবার ফিরে যাযওয়া যেতো। শহরের ইট পাথরের চার দেয়ালে জীবনটা কেমন যেন থমকে যাচ্ছে ।এখানে শীত -গ্রীষ্ম সবই যেন সমান এক নিয়মে চলে প্রতিদিন একই রুটিন।
গ্রামে শীতের সকালে উঠানে আগুন জ্বালিয়ে তাপ নেওয়ার সে দৃশ্য আজও মনে পড়ে ।সকাল সকাল হাড়ি ভরা খেজুর রস নিয়ে আসতো সবাই মিলে সে খেজুর রস খাওয়া, খেজুর রস থেকে গুড় তৈরি করা ,গরম গরম ভাবা পিঠ খাওয়া ।যাইহোক শহরে বসে এইসব চিন্তা করে আর লাভ নেই ।
তাহলে আমার গতকালের দিনটি আজকে শুরু করতেছি । |
সকালটা কেমন যেন শুন্য শুন্য লাগতেছে। ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে একটু বেলকুনিতে গেলাম আকাশ তাকিয়ে দেখি সূর্য মামা তখনো ওঠেনি ।একটু একটু সূর্যের আলো দেখা গেল ঝটপট কপি করে নিলাম এক কাপ পান করে নিজেকে সতেজ করে নিলাম ।
সকালবেলা মেয়েটা নাস্তা খেতে চায় না । বললাম কি খাবা? কিছুই খেতে চাচ্ছে না। আমি কখনো কোয়েলের ডিম খাইনি ।ভাবির দেখা দেখি আমিও গতকাল কিনেছিলাম । কোয়েলের ডিম সিদ্ধ দিলাম ডিম । শাওয়ার নিয়ে ঠাকুর পূজা করে নিলাম ।আজকে ফুল কাকা আসেনি। তাই আমার বাগানে কিছু নীলকন্ঠ ফুল ফুটেছিল সেগুলো দিয়ে আজকে ঠাকুর পূজা করে নিলাম ।
আজকে ঠাকুরমার কথা খুব মনে পড়ছিল। ঠাকুরমার কথা গুলো ভেবে একটি পোস্ট করলাম । মামনিকে কি কিছু ফল খেতে দিলাম । মামনী তার পড়া কমপ্লিট করতেছে আর আমি দুপুরের রান্না করতে রান্না ঘরে গেলাম ।রান্না শেষ করতে দুপুর ২টা বেজে গেলো ।মা-মেয়ে দুপুরের খাবার খেয়ে নিলাম ।
দুপুরের খাবার শেষে একটু বিশ্রাম নিলাম । বিকেল ৩:৩০ মিনিটে উঠে রেডি হলাম মেয়ের ইংলিশ এক্সাম ছিল। তখন মডারেটর @piya3 দিদি আমাকে ডিসকোর্ডে ডাকলেন সাথে আমাদের অ্যাডমিনের ম্যাম @sduttaskitchen ছিলেন ।আমিও জয়েন দিলাম ,আমাকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বুঝিয়ে দিলেন । সত্যি এই কমেউনিটিতে যুক্ত হবার পর থেকে অনেক অজানা জিনিস আমরা জানতে পারছি। তারা আমার সময়ে চিন্তা করে খুব অল্প সময়ে আমাকে সবকিছু সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দিলেন ।ডিসকোর্ড থেকে বেরিয়ে আমি চারটার সময় মেয়েকে নিয়ে কোচিং এর উদ্দেশ্যে বের হলাম ।
মেয়েকে কোচিংয়ে রেখে আমি আর একটা ভাবি কিছু বাজার করে নিলাম। আজকে মামনি এবার দই ফুচকা খাবে ।সেজন্য আবার বাবুল মামার কাছে গেলাম । তার ফুচকাটা অনেক ভালো হয় কিন্তু তিনি দই ফুচকা বানায় না। তার জন্য আমি বাড়তি একটি ছোট্ট দই কিনে নিলাম ।
কোচিং শেষে বাসায় এসে ফ্রেশ হয়ে আমি ঠাকুর পূজা দিয়ে নিলাম আর মামনি দই ফুচকা সাজাচ্ছে ।মামনী দই ফুচকা খুব সুন্দর বানাতে পারে । একটি বাটিতে তেতুল টক আরেকটি বাটিতে দইয়ের টক নিলাম ।তা দিয়ে আমরা ফুচকা খেয়ে নিলাম । মামনি পড়তে বসলো আর আমি কিছু পোস্ট করলাম এবং কমেন্ট করলাম ।ভেবেছিলাম পোস্টটি লিখবো কিন্তু লেখা হলো না তাই ঘুমিয়ে পড়লাম ।
শীতের সময় খেজুর গাছের রসের মৌসুম চলে আসে এবং গ্রামে খেজুর গাছের রস যতটা মিষ্টি এবং ভালো লাগে ততটা শহরে কিন্তু লাগেনা কারণ আমরা শহরে এই জিনিসটি দেখতে পায় না এবং যখন অনেক দূর থেকে নিয়ে আসে তখন তার সেই রকম স্বাদ আর থাকে না। এবং আপনি এ কথাটি একদম সত্য কথা বলেছেন গ্রামে যতটা খোলা বাতাসে ঘুরেফিরে আনন্দ করা যায় শহরে সেই আনন্দ চার দেয়ালের মধ্যে থাকে না। সুন্দর পোস্ট উপহার দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
হ্যাঁ ভাই আপনি ঠিকই বলেছেন, গ্রামের খেজুরের রসটি খুব সুস্বাদু হয় আর যেহেতু শহরে কোন খেজুর গাছ নেই বা থাকলেও কাটা হয় না । তাই গ্রাম থেকে ওই রস যখন শহরে নিয়ে আসে তখন দুপুর হয়ে যায় তাই খেজুরের সেই সাধ আস্তে আস্তে নষ্ট হয়ে যায় ।খুব সকালে খেজুরের স্বাদটা পাওয়া যায় দুপুর হলে অনেক সময় খেজুর রস নষ্ট হয়ে যায়। সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।
শীতের দিনে সকাল বেলার সৌন্দর্য হলো কুয়াশা।আর আপনি একদম সঠিক কথা বলেছেন আজকে কুয়াশা একটু বেশি পড়েছে। আপনি যে ডিম গুলো খেয়েছেন সেগুলো মনে হয় কোয়েল পাখির ডিম আমি অনেক খেয়েছি এই ডিম টা। আমাদের সাথে আপনার দিনের কার্যক্রম গুলো ভাগ করে নেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আর পরিবার ও নিজের খেয়াল রাখবেন।
হঠাৎ করেই ঠান্ডাটা একটু বেড়ে গেল । আমরাও এই কোয়েল পাখির ডিমটি প্রথম খেয়েছি। একটা ভাবী বলল কোয়েল পাখির ডিমে অনেক পুষ্টি থাকে । আবার ছোট খুব সুন্দর তো বাচ্চাও খুব মজা করে ডিম খেলো। আপনিও একদিন এটা খেতে পারেন। আমাদের গৃহিনী মেয়েদের স্বামী, সন্তান ও সংসার এই কাজ করতে করতে আমাদের সমস্ত দিন কেটে যায় । এভাবেই পাশে থাকবেন। আপনার জন্য রইল শুভকামনা।
আমার কমেন্ট এর রিপ্লাই করার জন্য প্রথমেই জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ।আর ঠান্ডা বেড়েছে আমি শুনেছি যে আর কিছু দিন পর এর থেকেও বেশি শীত পড়েব। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আর পরিবার ও নিজের খেয়াল রাখবেন।
এক যুগের উপর হয়ে গেল খেজুরের রস খাইনি। আমার কলেজ লাইফে যাও কোলকাতায় দু এক জায়গায় খেজুরের রস পাওয়া যেতো, এখন আর একদমই পাওয়া যায় না। কোয়েলের ডিম আমি দু একবার খেয়ে দেখেছি, এমন কিছু আহামরি নয় খেতে। আপনার বাগানের নীলকন্ঠ ফুলগুলো খুব সুন্দর ভাবে ফুটেছে। আমার আবার দই ফুচকার থেকে নরমাল ফুচকা খেতেই বেশি ভালো লাগে। যাই হোক ভালো থাকবেন, আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
দাদা, বাংলাদেশের গ্রামগঞ্জে এখনো খেজুরের রস পাওয়া যায় ।তা অনেক সুস্বাদু হয়ে থাকে । শীতের দিনে খেজুরের গুড় অনেক সুস্বাদু হয় সাজের পিঠার সাথে খেজুরের গুড় এর তুলনা হয় না ।আমরা মানুষ যেহেতু ভিন্ন তাই আমাদের সাধও ভিন্ন । আমার কাছে যেটা ভালো লাগবে তা হয়তোবা আপনার কাছে নাও ভালো লাগতে পারে ।
আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে পোস্টটি পড়েছেন এবং অনেক সুন্দর একটি মন্তব্য করেছেন সেজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
বর্তমান সময়ে গ্রাম অঞ্চলে ও অনেক বেশি কুয়াশা। সকালে ঘুম থেকে উঠলে এক হাত পরে আর কিছুই দেখা যায় না। এত পরিমাণে কুয়াশা সূর্য আমার দেখা পেতে গেলে, অন্ততপক্ষে সকাল দশটার জন্য অপেক্ষা করতে হয়। আপনি আপনার দিনটা এক কাপ কফি দিয়ে শুরু করেছেন। এরপর মেয়েকে নিয়ে আবার ক্লাসে গিয়েছেন। সেখান থেকে আবার এসে ডিসকর্ড এর মধ্যে কথা বলেছেন। দই ফুচকা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। তবে সেখানে যদি প্রচুর পরিমাণে ঝাল দেয়া হয় তাহলে তা খাবার মজাটাই অন্যরকম। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার একটা দিনের কার্যক্রম উপস্থাপন করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল ভালো থাকবেন।
আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আমার পোস্টটি পড়েছেন এবং সুন্দর একটি মন্তব্য করেছেন সেজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। হ্যাঁ হঠাৎ করে কুয়াশা টা বেড়ে গেল তাই সকাল বেলা বের হতে একটু সমস্যা হয় । শহর থেকে গ্রামে কুয়াশা আরো বেশি পড়ে। তবে এই কুয়াশায় ঘাসের উপরে শিশির বিন্দু দেখতে অনেক ভালো লাগে কিন্তু আমান এখানে বসে তার দেখার সৌভাগ্য হচ্ছে না ।আপনি অনেক কিছুই দেখতে পাচ্ছেন যেহেতু আপনি গ্রামে থাকতেছেন। আপনি অনেক কিছু উপভোগ করতে পারেন যা আমরা এখান থেকে পারি না। আপনার জন্য রইল শুভকামনা ।
শীতের দিনে সকালবেলার সুন্দর সৌন্দর্য হলো কুয়াশা। কুয়াশা না থাকলে বোঝাই যায় না এটা শীতের দিন নাকি। তবে শীতের দিনে কুয়াশা পড়ে। কোয়েলের ডিম গুলো খুব ছোট থাকে দেখতে খুব সুন্দর লাগে এবং কোয়েলেরডিম আমি খেয়েছি। মেয়েকে কোচিংয়ে দিয়ে আসার সময় দই ফুচকা কিনে নিয়ে এসেছেন এবং মা মেয়ে খেয়ে নিলেন।
থ্যাংক ইউ আপনার সারাদিনে কার্যক্রম গুলো আমাদের সাথে উপস্থাপনা করেছেন।
শীতের দিনে আরেকটি জিনিস আমার খুবই ভালো লাগে তা হল ,সকাল বেলা ঘাসের উপর শিশির বিন্দু দেখতে খুবই ভালো লাগে ।তবে প্রতিদিন বের হওয়া হয় না ওভাবে । গ্রামে শীত সুন্দরভাবে উপভোগ করা যায় ।খেজুরের রস, নানা রকম পিঠা পুলি খাবার উৎসব থাকে ।
সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ ।এভাবেই পাশে থাকবেন।
লেখার শুরুর দিকে যে কিছু আবেগি লাইন লিখেছেন তা খুবই ভালো লাগলো। এবারের শীতে কেন যেন শীত কম কুয়াশা বেশি। আসলে আবহাওয়া পরিবর্তনের সাথে সাথে সবকিছুই কেমন যেন হয়ে যাচ্ছে। আপনার মেয়ের কোচিং নিয়ে আপনি দিনভর মোটামুটি ব্যস্ত ছিলেন। দই ফুচকা না পাওয়ায় নিজেই দই কিনে আনলেন দই ফুচকা বানানোর জন্য। দই ফুচকা আমারও খুব পছন্দ। সব মিলিয়ে আপনার লেখাটি পড়ে খুব ভালো লাগলো।
সকালে কুয়াশা ঘেরা এই পৃথিবী দেখে মাঝে মাঝে নিজেকে কবি মনে হয় ।তাই তো নিজে কবিতা না লিখতে পারলে অন্যের কবিতাগুলো করতে খুবই ভালো লাগে । আমার মত এই কঠিন সময়ও আপনি কিছুদিন আগে পার করে এসেছেন।আমাদের জন্য দোয়া করবেন ।আমরা যেন একটা ভালো রেজাল্ট করতে পারি । এভাবেই সব সময় পাশে থাকবেন। সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।
অবশ্যই আপু। আপনি যে পরিমাণ পরিশ্রম করছেন ইনশাল্লাহ সফলতা অবশ্যই পাবেন। কাঠের পরিশ্রম কখনো বৃথা যায় না। আর এত কিছুর ভিড়ে নিজের কবি মনটাকে হারিয়ে যেতে দেবেন না। মাঝে মাঝে আমাদের সাথে এমন সুন্দর লাইন শেয়ার করবেন। আমার খুব ভালো লেগেছে আপনার ভূমিকার লাইনগুলো। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
এখন সকালে শুধু কুয়াশা কিন্তু, ৮ টা বাজলেই যেন সব হারিয়ে যায়। তেমন একটা ঠান্ডা এবার পড়ছে না
খেজুর রস আগে গাছ থেকে পেরেই খেয়ে ফেলতাম ,আর এখন কত বাধা, খাওয়া যাবে না, নীপা ভাইরাস আছে, আরো কত কি??
আপনি ভালো ব্যস্ত সময় পার করেছেন। ধন্যবাদ দিনটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ ভাইয়া কি করবেন এখন নানান রোগ আবিষ্কার করা হয়েছে ।বানর ও বাদুড়ে খায় যে রস সেগুলা খেলে নিপা ভাইরাস ছড়াতে পারে ।আমি তো সেদিন নেটে দেখলাম সাপে খেজুরের রস খাচ্ছে গাছ থেকে। দিনদিন পৃথিবী আরো কঠিন হয়ে যাচ্ছে। প্রকৃতি থেকে পাওয়া জিনিসগুলো আমরা ঠিকভাবে নিতে পারছি না । নানান বাধা এসে যায় তাই সতর্কভাবে চলতে হবে এবং বুঝে শুনে খাবার খেতে হবে। সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।
ফুলগুলো কি সুন্দর ভাবে চন্দন পাটার উপরে সাজিয়েছেন, দেখতে অসাধারণ লাগছে। কোয়েলের ডিম আমিও কখনো খাইনি।এমনকি আজ প্রথম আপনার পোস্টে এই ডিম দেখলাম।শীতকালে বাজারে গেলে সব্জি দেখেই মন ভরে যায়। ফুচকা দেখে এতো রাতেও জিভে জল চলে এলো, ভাবুন ফুচকা কি জিনিস। যাইহোক ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সারাদিনের গল্প আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। ভালো থাকবেন।
আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে এই পোস্টটিপড়েছেন এবং সুন্দর একটি মন্তব্য করেছেন সেজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ঠাকুর পূজা ফুল দিয়ে মন্দির সাজিয়ে দিতে খুব ভালো লাগে কিন্তু ফুল কাকা আজ আসেনী এতে অল্প ফুল দিযে পুজা করেছি।
খুব সুন্দর এবং একটা ব্যস্তময় দিন পার করেছেন।
সংসারিক কাজকর্ম সেরে এস্টিমেট প্ল্যাটফর্মের সময় দিয়ে। মেয়েকে নিয়ে বিকাল ৪ টা বাজে কোচিংয়ে গিয়েছেন এবং সেখানে গিয়েও রেস্টে নেই।
আপনার একটা ভাবিকে নিয়ে গিয়েছেন সবজি বাজারে কিছু সবজি কিনলেন এবং আপনার মেয়ে দই ফুচকা খেতে চেয়েছে তাই কিনে নিলেন। আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভকামনা
মাঝে মাঝে তো নিজেদেরকে দশভুজা মনে হয়। দুটো হাত না হয়ে যদি দশটা হাত হতো তাহলে আরো ভালো হতো ।তাহলে সব কাজগুলো মনে হচ্ছে খুব দ্রুত সামলে নিতে পারতাম। জাস্ট মজা করলাম। এভাবেই পাশে থাকবেন ।সুন্দর মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।