Yummy Savory Potato Leave Fry Recipe./মুখরোচক মজাদার আলু শাক ভাজি রেসিপি।
Saturday 18 February 2023
আসসালামু আলাইকুম
আমি @mrnazrul সুদূর বাংলাদেশ থেকে।
ভিডিও
বন্ধুরা
সবাই কেমন আছেন ?
আশা করি মহান আল্লাহর রহমতে সবাই সুস্থ থেকে নিজ নিজ কার্যগুলো যত্নের সহিত সম্পাদন করিয়া সময় অতিবাহিত করিতেছেন ।দোয়া করি সবার সুখ ও শান্তিময় জীবন মহান আল্লাহ দান করুন। আমিন
আলহামদুলিল্লাহ
আমিও মহান আল্লাহর রহমতে সবার দোয়া নিয়ে ভালো থেকে পরিবার পরিজন নিয়ে সুস্থ একটি সময় নিজ কাজে ব্যয় করিয়ে পার করছি।
সবাই আমার জন্য দোয়া ও আশীর্বাদ করবেন এই কামনা করে আজকের নিয়মিত পোস্টটি আপনাদেরকে উপহার দিতে লিখতে বসলাম।
হ্যালো আমার ভোজন রসিক বন্ধু সব
আজ আমি আপনাদের জন্য একটি অপ্রচলিত মুখরোচক ভোজন এর রেসিপি নিয়ে উপহার দিতে এসেছি। আমি মনে করি শুধুমাত্র ভোজন রসিক বন্ধুগনই জানেন ,ভোজনে কতটুকু তৃপ্তি ও শান্তি এনে, তা গ্রহণ করা যেতে পারে। মন ও মানসিকতার সাথে ভোজনের পুরাপুরি সম্পর্ক রয়েছে বলে সাধারণভাবে ধারণা করা হয়। কার কাছে কোন খাবার কতটুকু প্রিয়, কোন খাবার ভোজনে কে কত শান্তি পায় তা খাবার টেবিলে যাওয়ার আগেই স্থির করে নেওয়া হয়। রুচি ও পছন্দের বিষয়টি খাবারের বেলায় প্রথমেই এসে যায়। কেউ কেউ দামি খাবার ,কেউ কেউ কমদামি ,খাবার কেউ কেউ আমিষ, কেউ কেউ নিরামিষ,কেউ কেউ মুখরোচক ,কেউ কেউ বেশি ,কেউ কেউ কম ,এভাবেই খাবারের প্রতি তার আসক্তির কথা প্রকাশ করে থাকে। তবে আমরা খাবার যেভাবেই পছন্দ করি না কেন? আর যেভাবেই খাই না কেন? সবটার মূলেই রয়েছে স্বাস্থ্যগত দিক এবং স্বাস্থ্য রক্ষার বিষয়টি।
এরমধ্যে প্রচলিত খাবার ছাড়া আমরা অনেকে অপ্রচলিত খাবারের প্রতি অনেক সময় বেশি আগ্রহ দেখিয়ে থাকি এবং তা খেয়েও তৃপ্তির ঢেকুর তুলতে ভুলি না।তাই আমি আজকের খাবারে ,একটি অপ্রচলিত মুখরোচক তরকারি এর রেসিপি নিয়ে আপনাদেরকে উপহার দিতে এসেছি। আলু চেনেন না বা খান না এমন লোকের সংখ্যা পৃথিবীতে নাই বললেই হয়ত চলে। জাত ভেদে আলুর অনেক প্রজাতি দেখা গেলেও গোল আলু খাবারের দিক থেকে পৃথিবীতে সর্বাধিক। কোন লোক একাধিক কাজকর্মে পারদর্শিতা দেখালে ,তাকে আমাদের সমাজে গোল আলু হিসেবে উল্লেখ করা হয় অর্থাৎ গোল আলু সকল তরকারির সাথে মিশিয়ে খাওয়া হয় ।যাক সেসব কথা আজ আমি আলুর সাথে আলুর পাতা শাক হিসেবে রান্না করে ,রান্নার পুরো রেসিপিটি আপনাদেরকে দেখিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব। এক সময় দাদী ও মা আমাদেরকে খুবই যত্ন সহকারে আলুর পাতা শাক হিসেবে রান্না করে খাওয়াতো। আজকাল আলুর পাতা পর্যাপ্ত পরিমাণে পাওয়া গেলেও তার প্রতি মানুষের খাওয়ার আকর্ষণ অনেক কম অর্থাৎ আলুর পাতা শাক হিসেবে আজকাল আর খেতে চায় না। আর এ খেতে না চাওয়ার প্রধান কারণ হলো ,আলু শাক কিভাবে রান্না করতে হয় সে সম্পর্কে আমাদের অজ্ঞতা। তাই আমি আজকে আমার রেসিপিতে আলু পাতা, শাক হিসেবে কিভাবে রান্না করে খাওয়া যায় তা দেখানোর জন্য এই রেসিপিটি তৈরি করেছি। এখন আমি আপনাদেরকে দেখাবো আলু পাতা বা আলু শাক, আলু দিয়ে কিভাবে মজাদার করে ,রান্না করে, মুখরোচক তরকারি হিসেবে খাওয়া যায়। তাহলে এবার আমি আপনাদেরকে দেখিয়ে দিব আমার আজকের আলু শাক, আলু দিয়ে রান্না করতে কি কি উপকরণ কতটুকু পরিমাণ নিয়েছি ।এবার তাহলে দেখতে থাকুন আমার উপকরণ ও পরিমান সমূহ
আশা করি মহান আল্লাহর রহমতে সবাই সুস্থ থেকে নিজ নিজ কার্যগুলো যত্নের সহিত সম্পাদন করিয়া সময় অতিবাহিত করিতেছেন ।দোয়া করি সবার সুখ ও শান্তিময় জীবন মহান আল্লাহ দান করুন। আমিন
আলহামদুলিল্লাহ
আমিও মহান আল্লাহর রহমতে সবার দোয়া নিয়ে ভালো থেকে পরিবার পরিজন নিয়ে সুস্থ একটি সময় নিজ কাজে ব্যয় করিয়ে পার করছি।
সবাই আমার জন্য দোয়া ও আশীর্বাদ করবেন এই কামনা করে আজকের নিয়মিত পোস্টটি আপনাদেরকে উপহার দিতে লিখতে বসলাম।
হ্যালো আমার ভোজন রসিক বন্ধু সব
আজ আমি আপনাদের জন্য একটি অপ্রচলিত মুখরোচক ভোজন এর রেসিপি নিয়ে উপহার দিতে এসেছি। আমি মনে করি শুধুমাত্র ভোজন রসিক বন্ধুগনই জানেন ,ভোজনে কতটুকু তৃপ্তি ও শান্তি এনে, তা গ্রহণ করা যেতে পারে। মন ও মানসিকতার সাথে ভোজনের পুরাপুরি সম্পর্ক রয়েছে বলে সাধারণভাবে ধারণা করা হয়। কার কাছে কোন খাবার কতটুকু প্রিয়, কোন খাবার ভোজনে কে কত শান্তি পায় তা খাবার টেবিলে যাওয়ার আগেই স্থির করে নেওয়া হয়। রুচি ও পছন্দের বিষয়টি খাবারের বেলায় প্রথমেই এসে যায়। কেউ কেউ দামি খাবার ,কেউ কেউ কমদামি ,খাবার কেউ কেউ আমিষ, কেউ কেউ নিরামিষ,কেউ কেউ মুখরোচক ,কেউ কেউ বেশি ,কেউ কেউ কম ,এভাবেই খাবারের প্রতি তার আসক্তির কথা প্রকাশ করে থাকে। তবে আমরা খাবার যেভাবেই পছন্দ করি না কেন? আর যেভাবেই খাই না কেন? সবটার মূলেই রয়েছে স্বাস্থ্যগত দিক এবং স্বাস্থ্য রক্ষার বিষয়টি।
এরমধ্যে প্রচলিত খাবার ছাড়া আমরা অনেকে অপ্রচলিত খাবারের প্রতি অনেক সময় বেশি আগ্রহ দেখিয়ে থাকি এবং তা খেয়েও তৃপ্তির ঢেকুর তুলতে ভুলি না।তাই আমি আজকের খাবারে ,একটি অপ্রচলিত মুখরোচক তরকারি এর রেসিপি নিয়ে আপনাদেরকে উপহার দিতে এসেছি। আলু চেনেন না বা খান না এমন লোকের সংখ্যা পৃথিবীতে নাই বললেই হয়ত চলে। জাত ভেদে আলুর অনেক প্রজাতি দেখা গেলেও গোল আলু খাবারের দিক থেকে পৃথিবীতে সর্বাধিক। কোন লোক একাধিক কাজকর্মে পারদর্শিতা দেখালে ,তাকে আমাদের সমাজে গোল আলু হিসেবে উল্লেখ করা হয় অর্থাৎ গোল আলু সকল তরকারির সাথে মিশিয়ে খাওয়া হয় ।যাক সেসব কথা আজ আমি আলুর সাথে আলুর পাতা শাক হিসেবে রান্না করে ,রান্নার পুরো রেসিপিটি আপনাদেরকে দেখিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব। এক সময় দাদী ও মা আমাদেরকে খুবই যত্ন সহকারে আলুর পাতা শাক হিসেবে রান্না করে খাওয়াতো। আজকাল আলুর পাতা পর্যাপ্ত পরিমাণে পাওয়া গেলেও তার প্রতি মানুষের খাওয়ার আকর্ষণ অনেক কম অর্থাৎ আলুর পাতা শাক হিসেবে আজকাল আর খেতে চায় না। আর এ খেতে না চাওয়ার প্রধান কারণ হলো ,আলু শাক কিভাবে রান্না করতে হয় সে সম্পর্কে আমাদের অজ্ঞতা। তাই আমি আজকে আমার রেসিপিতে আলু পাতা, শাক হিসেবে কিভাবে রান্না করে খাওয়া যায় তা দেখানোর জন্য এই রেসিপিটি তৈরি করেছি। এখন আমি আপনাদেরকে দেখাবো আলু পাতা বা আলু শাক, আলু দিয়ে কিভাবে মজাদার করে ,রান্না করে, মুখরোচক তরকারি হিসেবে খাওয়া যায়। তাহলে এবার আমি আপনাদেরকে দেখিয়ে দিব আমার আজকের আলু শাক, আলু দিয়ে রান্না করতে কি কি উপকরণ কতটুকু পরিমাণ নিয়েছি ।এবার তাহলে দেখতে থাকুন আমার উপকরণ ও পরিমান সমূহ
এবার আমি আপনাদেরকে দেখাবো আজকের আলু শাক ,আলু দিয়ে ভাজি রেসিপি তৈরি করতে কি কি উপাদান ও কতটুকু পরিমাণ নেওয়া হয়েছে
উপকরণ ও পরিমান
উপকরণ | পরিমাণ |
---|---|
আলুর পাতা | ১ কেজি পরিমাণ |
আলু | ৪০০ গ্রাম পরিমাণ |
কাঁচা | মরিচ ছয়টি |
পেঁয়াজ | বড় একটি |
রসুন | মাঝারি একটি |
হলুদ | বেশি বেশি এক চামুচ |
লবণ | বেশি বেশি এক চামুচ |
সয়াবিন তেল | আধা কাপ পরিমাণ |
বন্ধুরা
এই ছিল আমার আজকের আলু শাক, আলু দিয়ে ভাজি রেসিপি এর উপকরণ সমূহ ও পরিমান।
এখন আমি আপনাদেরকে আমার রান্নাঘরে সাথে নিয়ে দেখাবো, কিভাবে আলু শাক, আলু দিয়ে মুখরোচক আলু শাক ভাজি হিসেবে তৈরি করা হয়। তাহলে দেখতেই থাকুন আমার আজকের আলু শাক ভাজি তৈরি নিয়ম-কানুন সমূহ।
এখন আমি আপনাদেরকে আমার রান্নাঘরে সাথে নিয়ে দেখাবো, কিভাবে আলু শাক, আলু দিয়ে মুখরোচক আলু শাক ভাজি হিসেবে তৈরি করা হয়। তাহলে দেখতেই থাকুন আমার আজকের আলু শাক ভাজি তৈরি নিয়ম-কানুন সমূহ।
আমার বাংলা রেসিপি এর রান্নাঘর
রান্নার ধাপ-এক
রান্নার জন্য আলুর পাতা বা আলু শাক গুলোকে বেছে বেছে ভালোভাবে ধুয়ে নিয়ে রান্নার জন্য রেডি করে নেওয়া হয়েছে এবং মিশ্রণের জন্য আলু কুঁচি কুঁচি করে কেটে নেওয়া হয়েছে। সেই সাথে পরবর্তীতে তেলানি করার জন্য ছয়টি কাঁচা মরিচ ,একটি বড় পেঁয়াজ ও একটি মাঝারি আকারের রসুন কুঁচি করে নেওয়া হয়েছে
।
রান্নার ধাপ-দুই
আজকের রেসিপি তৈরিতে রাইস কুকারের ডিসে রান্নার জন্য প্রথমে আলুগুলো দেওয়া হল এবং পরে শাক গুলো দিয়ে পরিমাণ মতো পানি দেওয়া হল। এরপর রান্নার শেষ অবধি আর কোন পানি দেওয়া হবে না। এই পানিতেই আলু ও শাক সিদ্ধ হয়ে আসলে তাতে পর্যায়ক্রমে লবনও হলুদ দেওয়া হবে।
রান্নার ধাপ-তিন
এ পর্বে আলু ও আলু শাকে পানি দেওয়া রাইস কুকারের ডিশ, রাইস কুকারে বসিয়ে দিয়ে বৈদ্যুতিক সুইচ অন করে দেওয়া হলো। এবার ঢাকনা দিয়ে রান্নার জন্য অপেক্ষা করা হবে।। শুরু হয়ে গেল আমার আলু শাক রান্নার কার্যক্রম এখন পর্যায়ক্রমে রান্না করতে থাকবো।
রান্নার ধাপ-চার
কিছুক্ষণ পর আমার শাক এর ডিস থকবক করে সিদ্ধ হওয়া শুরু করলে, ঢাকনা খুলে হালকা করে নেড়ে, উলট-পালট করে দেওয়া হল। তারপর আরো পানি শুকানোর জন্য আবার ঢাকনা দেওয়া হল।
রান্নার ধাপ-পাঁচ
এবার ঢাকনা খুলে দেখা গেল পানি প্রায় মোটামুটি শুকিয়ে এসেছে আবার নাড়াচাড়া করার পর বেশি বেশি এক চামচ লবণ শাকের উপরে ছিটিয়ে ছিটিয়ে দিয়ে নাড়াচাড়া করে নেওয়া হল।
রান্নার ধাপ-ছয়
লবণ দিয়ে নাড়াচাড়া শেষ হলে এবার বেশি বেশি এক চামচ হলুদ গুঁড়া দেওয়া হল। এখানে উল্লেখ্য যে লবণ আর হলুদ ছাড়া অন্য কোন মসলা শাক ভাজিতে আমরা ব্যবহার করব না হলুদ লবণ মিশিয়ে নেওয়া হলে যেহেতু পানি কমেছে এ কারণে আমরা আর ডিশটি ঢাকা দিব না ।শুধুমাত্র জ্বাল করে লবণ হলুদ মিশিয়ে নিব।
রান্নার ধাপ-সাত
জালের সাথে লবণ ও হলুদ মেশানোর পর নাড়তে নাড়তে পানি শুকিয়ে, আমার শাক ভাজি প্রায় হয়ে এসেছে ।এখন তা নামিয়ে কারেন্টের চুলায় তেলানি করে নেওয়ার জন্য অপেক্ষা করা হচ্ছে।
রান্নার ধাপ-আট
এ পর্যায়ে গ্যাসের চুলায় কড়াই বসিয়ে পানি শুকিয়ে এসে ,কড়াই গরম হলে তাতে আধা কাপ পরিমাণ সয়াবিন তেল তেলানির জন্য ঢেলে দেওয়া হল। তেল ফুটিয়ে উঠলে তাতে পর্যায়ক্রমে আগে থেকে কেটে নেওয়া পেঁয়াজ, মরিচ ও রসুন কুচিগুলো দিয়ে বাদামি রং করে ভেজে নেওয়া হবে।
রান্নার ধাপ-নয়
কড়াই এ ঢেলে দেওয়া তেল উত্তপ্ত হয়ে আসলে তাতে আগে থেকে কেটে নেওয়া পেঁয়াজকুঁচি ,তারপর রসুন কুঁচি, তারপর কাঁচা মরিচ কুঁচি পর্যায়ক্রমে ছেড়ে দেওয়া হল ।পেঁয়াজ, রসুন ও কাঁচা মরিচ কুঁচি একসঙ্গে ভেজে বাদামী রং ধারণ করলে ,তাতে আগে থেকে সিদ্ধ করা শাক এর তরকারি গুলো তেলানির জন্য ঢেলে দেওয়া হবে।
রান্নার ধাপ-দশ
কড়াইয়ে দেওয়া তেলানির উপকরণগুলো ভেজে বাদামী রং ধারণ করলে ,তাতে শাকগুলো ঢেলে দিয়ে মেশানোর জন্য নাড়াচাড়া শুরু হয়ে গেল। নাড়াচাড়া করতে করতে আমার শাক ভাজি হয়ে এসেছে। এখন নামিয়ে নেওয়া হবে।
রান্নার ধাপ-এগার
নাড়তে নাড়তে আমার তেলানির উপাদানসমূহ শাকের সাথে ভালো করে মিশিয়ে নেওয়া হলে ,আমার তরকারি পুরাই হয়ে গেল ।এবার তরকারির পাত্র নামিয়ে নেওয়া হয়েছে ।এখন পরিবেশন পাত্রে উঠিয়ে বা এখান থেকে সরাসরি উঠিয়ে পরিবেশন করা হবে।
রান্নার ধাপ-শেষ
এবার আমার মুখরোচক আলু শাক ভাজি পরিবেশন বাটিতে উঠিয়ে নেওয়া হল ।যেকোনো মুহূর্তে পরিবেশন শুরু হয়ে যাবে। সাথে আপনাদেরও দাওয়াত রইলো।
Enjoy With Love 💕
Writeen by | @mrnazrul |
---|---|
Captured by | Handset |
Category | Recipe |
Location | Bangladesh |
Me gusto mucho tu receta porque fue muy bien explicada y muy ilustrativa a través de las fotos. Además se v muy buena
Felicidades
Thank you so much for participate.
মাশাল্লাহ ভাই, আপনি অনেক সুন্দর করে রান্না করতে পারেন দেখেই বোঝা যাচ্ছে। প্রতিটি ধাপ অনুযায়ী আপনার পোস্টে উল্লেখ করেছেন কিভাবে রান্না করা যায়, ভালোই লাগলো আপনার রান্নার রেসিপি টা। ভালো থাকবেন আল্লাহ হাফেজ
আসলে কি বলবো ভাই আমিও মাঝে মাঝে প্রত্যেকটা বছরই বলতে গেলে। নতুন আলু যখন কিনি, তখন নতুন আলু দিয়ে। এভাবেই আমি শাক ভাজি করি।
বিশেষ করে আমার কাছে এই শাক ভাজা এক কথায় অসাধারণ লাগে। এই শাক ভাজার সাথে আমি হালকা পাতলা মশারির ডাল রান্না করি। এবং আমরা পরিবারের সবাই মিলে খাই আমার কাছে খুবই ভালো লাগে।
তার পরেও আপনার পোস্ট করে বেশ ভালো লাগলো।আপনি প্রত্যেকটা ধাপ এবং প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি। আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এত সুন্দর একটা রেসিপি, আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ভালো থাকবেন।
বড় ভাই, মুখরাচোক মজাদার আলু শাক ভাজি দেখে তো অবাক হয়ে গেলাম। আলু শাক ভাজি করে খাওয়া যায় তা তো আমার জানা ছিল না। আপনার পোস্টের মাধ্যমে নতুন একটি রেসিপি দেখতে পেয়ে খুব ভালো লাগলো। নিত্য নতুন রেসিপি তৈরি দেখতে কার না ভালো লাগে বলুন। আর আপনিতো রন্ধন প্রণালীর প্রতিটি ধাপ চমৎকারভাবে উপস্থাপন করেছেন। যা দেখে খুব সহজেই রেসিপিটি তৈরি করা যাবে। নতুন একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ভাই তো দেখি ভালো রেসিপি করতে পারে ৷ শাখ দিয়ে আলুর চচ্চড়ি কিন্তু বেশ ভালোই লাগে ৷ যেগুলো গ্রামের মানুষ প্রতিনিয়ত খায় ৷ যা হোক অনেক ভালো লাগলো আপনার. করা রেসিপি মুখরোচক মজাদার আলু শাক ভাজি রেসিপি।
অনেক ধন্যবাদ ভাই