জন্মাষ্টমী
Hello,
Evryone,
আপনারা সবাই কেমন আছেন?আশা করছি সকলেই ভালো আছেন ।আজ আপনাদের মাঝে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে উপস্থিত হলাম।
দ্বাপর যুগে মথুরায় ভাদ্র কৃষ্ণ অষ্টমী তিথির মধ্যরাতে রুহিনি নক্ষত্রে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ আবির্ভূত হন ।ভগবান শ্রীকৃষ্ণের এই আবির্ভাব কে বিষ্ণুর অষ্টম অবতার বলেও মনে করা হয়।
হিন্দু সম্প্রদায়ের আমরা সকলেই জানি ভগবান কৃষ্ণের পিতার নাম বাসুদেব আর মা তার নাম দেবো কি মথুরায় ভগবান কৃষ্ণের মামা কংসের কারাগারে অষ্টমী তিথিতে দেবকির অষ্টম গর্ভে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ আবির্ভূত হন ।অষ্টম গর্ভে জন্ম হয়েছিলই বলে ,এই জন্মতিথিকে জন্মাষ্টমী বলা হয়।এই তিথিকে কৃষ্ণা অষ্টমীয় বলা হয়ে থাকে।ভগবান শ্রীকৃষ্ণের ভক্তদের কাছে শ্রীকৃষ্ণের জন্ম জন্মাষ্টমী নামে বিশ্বব্যাপী যুগ যুগ ধরে পালন করে আসছে
বিশ্বব্যাপী সনাতন ধর্মালম্বীদের কাছে এই জন্মাষ্টমী তিথির তাৎপর্য ও গুরুত্ব অপরিসীম। মানব সমাজে জীবনাচরণের শ্রীকৃষ্ণের জন্ম এক আলোড়ন সৃষ্টিকারী ঘটনা ।নীরাকার পরব্রহ্ম ভগবানের রক্তমাংসের সাকার রূপ প্রকাশ করা এক সুগভীর গুরুত্ব ও তাৎপর্য বহন করে।ভগবান শ্রীকৃষ্ণন্যায় ও ধর্ম প্রতিষ্ঠা করে মানুষকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য অনেক কর্ম করেছেন।
ন্যায় ,সত্য, সুন্দর এবং আলোর পথে চলার বহুনির্দেশনা দিয়ে গেছেন।
বর্তমান সময়ে অধিকাংশ বাবা-মায়েরাই সন্তানদের লেখা পড়া ,ভালো রেজাল্ট. ভালো স্কুল এগুলো নিয়ে ব্যস্ত থাকে সন্তানদেরকে নিজেদের ধর্ম,সংস্কার নিজ নিজ ধর্মের রীতিনীতি সম্পর্কে যে ,অবগত করাতে হবে সেই দিকে কোন খেয়ালই নেই বললেই চলে! শিক্ষা এবং অর্থ উপার্জন পাশাপাশি সন্তানদের মধ্যে ধর্মের জ্ঞান জাগ্রত করা প্রতিটা বাবা মায়ের একান্ত কর্তব্য বলে আমি মনে করি।এটা একান্ত আবশ্যকীয়!