7 May Engineers Day.
Hello,
Everyone.
সকলের প্রতি রইলো আমার সালাম আসসালামু আলাইকুম রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতু। আপনারা যে যেখানেই আছেন আশা করি সবাই ভালো এবং সুস্থ আছেন। আজকে ৭ ই মে ইন্জিনিয়ারস ডে।সকল ইন্জিনিয়ারদের প্রতি রইল ইন্জিনিয়ারস দিবসের শুভেচ্ছা।
আজ ৭ ই মে ইন্জিনিয়ারিং ডে। ইন্জিনিয়ারিং ডে এর জনক হলো জ্যাক উইলিয়ামসন। আমরা সকলেই যানি সোনাকে আগুনে পোড়ালে সেটা অলংকার হয় ঠিক তেমনই একজন তেমন আগুনে পুড়িয়ে ইন্জিনিয়ার হিসাবে গড়ে তোলা হয়। ইন্জিনিয়ারদের চিন্তা ভাবনা থাকে নিত্যনতুন কিছু তৈরি করা।ইন্জিনিয়ার ছাড়া আমরা কোন কিছুই কল্পনা করতে পারি না। একটি দেশকে সুন্দরভাবে তুলে ধরতে ইন্জিনিয়াররা বিশেষ অবদান রাখে।
আমাদের দেশে বিভিন্ন ধরনের ইন্জিনিয়ার রয়েছে। যেমন : সিভিল,কম্পিউটার, ইলেকট্রনিক, সিরামিক,গ্রাফিক্স, গ্লাস,টেক্সটাইল ইত্যাদি। এসবকিছু মিলেই কিন্তু ইন্জিনিয়ার হয়।শুধু যে একটা ডিপার্টমেন্টকে ইন্জিনিয়ার বলা হয় সেটা কিন্তু না।আমরা সবাই একে অপরের উপর নির্ভরশীল।প্রতিটা ডিপার্টমেন্ট এর কাজ এবং কাজের ধরণ সম্পূর্ণ আলাদা আলাদা। যার ফলে আমাদের সকলের সাহায্য সহযোগীতাই নিতে হয়।
আমি নিজেও কিন্তু সিভিল ডিপার্টমেন্ট এর ছাত্র। এবার আমি সপ্তম পর্বের ছাএ।আমারও ইচ্ছে একজন সফল,সৎ ইন্জিনিয়ার হওয়া। ইন্জিনিয়ার হওয়া আমরা যতোটা সহজ মনে করি আসলে ততোটাও সহজ নয়।এজন্য আমাদের কঠিন পরিশ্রম করতে হয়।রোদ, বৃষ্টি সবকিছুকে উপেক্ষা করে কাজ করতে হয়।আমরা যানি যে, যদি একজন ডাক্তার অপারেশন একটা ভুল করে তাহলে কিন্তু একজন রোগীর জীবন চলে যায়। কিন্তু আমরা ইন্জিনিয়াররা যদি একটি ভুল করি তাহলে শত শত মানুষের জীবন চলে যাবে।সুতরাং আমাদের সেভাবেই কাজ শিখতে হবে।আমি ইন্জিনিয়ারিং এ পড়তে এসে নিজেকে নিয়ে অনেক গর্ববোধ করি। কারণ এর মাধ্যমে আমি নিজেও প্রতিষ্ঠিত হতে চাই এবং আমার দেশকেও সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে চাই।
আমাদের মাঝে অনেকেই জেনারেল লাইনে পড়াশোনা করে বেকার বসে থাকতে হয়। কিন্তু আমরা যারা ইন্জিনিয়ারিং এ পড়াশোনা করি ইনশাআল্লাহ আমাদের বেকার বসে থাকতে হবে না। কারণ আমাদের মাঝে নতুন কিছু করার দক্ষতা থাকে। যার ফলে আমরা নতুন করে কোনকিছু তৈরি করতে পারবে।আর আমাদের কাজেও অভাব হবে না যদি আমরা সঠিকভাবে কাজ শিখতে পারি।সর্ব প্রথম আমাদের কাজ শিখতে হবে।
একজন ইন্জিনিয়ার সবসময় পজিটিভ মাইন্ডের হয়ে থাকে। তারা অনেক তীক্ষ্ণ বুদ্ধির অধিকারী হয়ে থাকে। কারণ তারা সবসময় সৃজনশীলতার পরিচয় দিয়ে থাকে।তারা অনেক কঠিন জিনিসকে ও অনেক সহজ ভাবে নেয়। কারণ তাদের নিজের উপর আত্মনির্ভরশীল বেশি হয়ে থাকে।
নিজে ইন্জিনিয়ার হন, ইন্জিনিয়ারকে বিয়ে করুন।
ছেলেমেয়েদের ইন্জিনিয়ার করুন, তাদেরকেও ইন্জিনিয়ারদের সাথে বিয়ে দিন।
আজকের মতো এখানেই শেষ করছি।সবাই ভালো থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন। আর আপনাদের গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য অবশ্যই জানাবেন। আল্লাহ হাফেজ।
প্রথমেই আমি আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি কারন আপনি ডিপ্লোমা ইন ইন্জিনিয়ারিং নিয়ে সবার মাঝে উপস্থাপন করেছেন। একটি দেশ বা জাতিকে উন্নয়ন দেখতে হলে সেই দেশের কারিগরি শিক্ষা ব্যবস্থার প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে,,কারন একটি চলোগান আছে কারিগরি শিক্ষা নিলে দেশ জুড়ে কর্ম মেলে,,,
আপনি সেই বিষয় টি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন যেই বিষয় সম্পর্কে অনেকেই জানি না,,,আমি নিজে একজন ডিপ্লোমা ইন্জিনিয়ার আমার দায়িত্ব দেশ ও জাতিকে কিভাবে উন্নয়ন এর দিকে নিয়ে যাওয়া যায় সেই দিক লক্ষ রাখা
আসলে একদমই ঠিক বলেছেন ইঞ্জিনিয়ার হওয়া এতটা সহজ নয়। ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার জন্য অবশ্যই কঠোর পরিশ্রম করতে হয়। আপনি একজন ইঞ্জিনিয়ারের ছাত্র,,,,, আমি দোয়া করি আপনি একজন ভালো সফল ইঞ্জিনিয়ার হন। আমাদের দেশের জন্য কিছু করুন।
অসংখ্য ধন্যবাদ ইঞ্জিনিয়ার সম্পর্কে এতগুলো তথ্য আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার পোস্ট থেকে আমি অনেকগুলো তথ্য জানতে পারলাম।
আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল,,,, সৃষ্টিকর্তা আপনাকে ভালো রাখুক সুস্থ রাখুক। এবং সফল ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে গড়ে তুলুক,,,, এই কামনা করছি ভালো থাকবেন।
প্রথমেই সকল ইঞ্জিনিয়ারদের আজকে শুভেচ্ছা জানাই কেননা আজকে ইঞ্জিনিয়ারিং ডে🥳🎉।
ধন্যবাদ বন্ধু তুমি প্রত্যেকটা ডিপার্টমেন্টকে সুন্দরভাবে তুলে ধরেছো কেননা সকলেই আমরা একে অপরের উপর নির্ভরশীল।
ইঞ্জিনিয়ারদের অবশ্যই চিন্তাশীল এবং নমনীয় হওয়া উচিত যেন কোন কাজে একজন ইঞ্জিনিয়ার দক্ষতার সাথে এবং ঠান্ডা মাথায় সমস্ত কাজ পরিপূর্ণ করতে পারে এটাই হলো একজন ইঞ্জিনিয়ার এর পরিচয়।
সহমত পোষণ করতেই হবে কেন নয়! আসুন দক্ষ ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে তৈরি হয় এবং মানুষ হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলি।
ধন্যবাদ বন্ধু।