Incredible India monthly contest March #02|My unforgettable incident of 2022
এমন কিছু দৃশ্য যেটা আসলে ভোলার মত নয় এবং সেটা থেকে অনেক কিছুই শেখার আছে তেমন একটি ঘটনা আজকে আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে চলেছি আমাদের এই Incredible India monthly contest এর মাধ্যমে।
সর্বপ্রথম ধন্যবাদ জানাই Incredible India কমিউনিটিকে যারা এত সুন্দর একটি কনটেস্ট আমাদের মাঝে রেখেছে এটা শুধু কনটেস্ট নয় এটা থেকে এক একটি মানুষের জীবনে ঘটে যাওয়া এক একটি অতীত আবার চোখের সামনে চলে আসবে।
- ঠিক তেমনি ২০২২ সালে আমার চোখের সামনেও এমন একটি ঘটনা ঘটেছিল যেটা আজকে আমি আপনাদের মাঝে মোটামুটি ভাবে চেষ্টা করব শেয়ার করার।
যাইহোক কেমন আছেন সবাই, অবশ্যই আপনারা সবাই অনেক অনেক ভাল আছেন এবং আপনাদের দোয়ায় আমিও অনেক ভালো আছি চলুন আর দেরি না করে আজকের বিষয়টির উপর কিছুটা আলোচনা এবং কিছুটা গল্প শেয়ার করা যাক।
- সর্বপ্রথম যে প্রশ্নটি আমাদের এই কমিউনিটি থেকে দেওয়া হয়েছে সেটা হল,
ঘটনাটি ছিল একটি বাইক এক্সিডেন্ট আর এটা ঘটেছিল মালয়েশিয়ার পুঞ্চিক আলম এর একটি রাস্তায় যেটা হঠাৎ করে আমার চোখের সামনে ঘটে যায়।
Src
একজন অল্প বয়সেই ছেলে অ্যাক্সিডেন্টটি করেছিল আর এমন গুরুতর এক্সিডেন্ট আমার আমি আমার জীবনে কখনো দেখিনি।
আর একটা কথা কি আসলে এই দেশে তেমন একটা এক্সিডেন্ট হয় না বললেই চলে আমাদের বাংলাদেশে যে পরিমাণ প্রতিনিয়ত এক্সিডেন্ট হয় সে তুলনায় এই দেশে শতভাগের একভাগ এক্সিডেন্ট হয় আর যে এক্সিডেন্টলি হয় সেখানে যারা এক্সিডেন্ট করে কেউ না কেউ মারা যায় আর অপরজন গুরুতর আহত হয়।
ঠিক তেমনটাই আসলে চোখের সামনে হঠাৎ করে পড়ে যায় যেটা আমি ভুলতে চাইলেও যদি অন্য কোন অ্যাক্সিডেন্টের দৃশ্য দেখি হঠাৎ করেই আমার সেটা মনে পড়ে যায়।
একটা কথা আছে শিক্ষার কোন শেষ নেই তাই সে যে ঘটনায় হোক না কেন এই অ্যাক্সিডেন্টের ঘটনা থেকে এতোটুকু শিখতে পেরেছি যে নিজের বাপের রাস্তা মনে করে যদি রাস্তায় চলাফেরা করা হয় তাহলে তো দুর্ঘটনা ঘটবে।
বর্তমান সময়ে আমাদের দেশের ইয়াং জেনারেশন এর ছেলেদের দেখবেন তারা এই যে মোটরবাইকগুলো চালায় কি উল্টাপাল্টা ভাবে কোন নিয়ম-কানুন মানে তো না তারপরও হাই স্পিডে অল্প ছোটখাট রাস্তায়ও খুব বেশি জোরে তারা বাইক চালিয়ে থাকে এবং দেখবেন।
Src
এই সকল চালকেরাই বেশিরভাগই অ্যাক্সিডেন্ট করে থাকে তাই এটা থেকে শিক্ষা অর্জন করেছে যে যদি ঠিকমতো গাড়ি চালানো হয় যদি সকল নিয়মকানুন মেনে চলা হয় রাস্তায় যখন গাড়ি নিয়ে বের হবেন আর আমি হব তখন যদি চতুর সাইট দেখে গাড়ি চালায় তাহলে দেখা যায় অনেক সময় এই দুর্ঘটনার হাত থেকে বাঁচা সম্ভব।
তাই সবসময় আমাদেরকে চেষ্টা করতে হবে খুব সতর্কতার সাথে আমাদেরকে এই সকল যান বহনগুলো চালানোর যাতে করে কোন দুর্ঘটনা না হয় দেখা যায় একটা দুর্ঘটনা সারা জীবনের কান্না হয়ে থাকতে পারে।
- একটি ম্যাসেজেই আমি আমার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে চাই সেটা ছোট করে যদি আপনি মোটরবাইক গুলো ব্যবহার করেন অবশ্যই তার সেফটি আকারে যতগুলো জিনিস রয়েছে সেগুলো সব সময় পরিধান করেই তারপরেই আপনি আপনার যত্নের বাইকটি চালাবেন রাস্তায়।
যেমন অনেক কিছুই আছে একজন বাইদার হতে গেলে তাকে সর্বপ্রথম তার একটা ভালো মানের হেলমেট দরকার যদি ভাল মানের হেলমেট না হয় দেখা যাবে কোন অ্যাক্সিডেন্ট নয় এমনিতে যদি আপনি গাড়ি নিয়ন্ত্রণ না করতে পারেন যদি রাস্তার পাশে পড়ে যান হয়তো আপনি আহত হবেন।
Src
আর যদি আপনার একটা ভালো মানের হেলমেট থাকে তাহলে সেটাতে আপনার জীবন বাঁচার এবং অনেক বিপদের হাত থেকে রক্ষা পেতে পারেন।
যেহেতু আমি একজন বাইকার নয় সেহেতু আমি আসলে বাইকের কোন কোন জিনিসগুলো খুবই দরকারী ও সেগুলো নাও জানতে পারি আর জানিনা বললেই চলে তবে আমার মনে হয় হেলমেট তাই সবচাইতে গুরুতর আর পায়ে যে সেফটি কভার থাকে সেটা।
- এমন কিছু করবেন না এমন কিছু যেন আপনি না চাই তো ঘটে যায় যেটা আপনার পুরো ফ্যামিলিকে সারা জীবন কাঁদায় সবসময়ই জীবনকে ভালোবাসো।
সবাই জানি সময় চলে গেলে সময় ফিরে আসে না কিন্তু সেই সময়ের সাথে তাল মিলিয়েই আমাদের জীবনকেও রক্ষা করতে হবে যদি সময়ের চেয়ে জীবনের গুরুত্ব কম হয়ে যায় তাহলে তো আপনার জীবনের কোন মানেই থাকে না তাই জীবনের চেয়ে সবাইকে একটু কম করুন দেখবেন আপনি রাস্তায় যখন চলবেন তখন অনেক সতর্ক হবেন।
যাইহোক বন্ধুরা আপনাদের সাথে মোটামুটি একটি ঘটনা শেয়ার করলাম যেটা আসলে আমার চোখের সামনে ঘটেছিল যেহেতু এই ঘটনাটি অনেক আগে ঘটেছিল তার জন্য এই ঘটনার অরজিনাল কোন ফটোগ্রাফি আমার কাছে নেই তাই ইন্টারনেট থেকে কিছু ছবি আপনাদের মাঝে বোঝানোর ক্ষেত্রে শেয়ার করলাম।
আসলেই আপনি ঠিক বলেছেন। বর্তমান সময়ে ইয়াং জেনারেশন অনেকটা বেশি স্পিড দিয়েই রাস্তাঘাটে বাইক চালায়। একে তো অনেক স্পিড দিয়ে রাস্তাঘাটে বাইক চালায়। দ্বিতীয়ত কেউ মোবাইলে গান শুনে কেউ তাদের গার্লফ্রেন্ডের সাথে কথা বলে। এতে করেই অনেক ধরনের অ্যাক্সিডেন্ট বাংলাদেশের সচরাচর দেখা যায়।
আসলে আপনার পোস্ট পড়ে খুবই ভালো লাগলো। এবং এখান থেকে শিখার ও অনেক কিছু রয়েছে। অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা ঘটনা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য, ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।
আপনি আপনার অবিস্মরণীয় দিন সম্পর্কে আমাদের সামনে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। রাস্তা টা আসলে বাপের হোক বা দুলাভাইয়েরই হোক না কেন। নিজেকে বাঁচানো তো একটা মানুষের কর্তব্য। কী এমন আহামরি দরকার পড়েছে যে জিবনের মায়া ত্যাগ করে, গাজাখরির মত গাড়ী চালাইয়া মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিতে হবে। যাইহোক আপনার ম্যাসেজ সম্পর্কে আমি অবশ্যই চেষ্টা করবো সবসময় নিজের জীবনের মায়া নিয়ে চলাচল করা দরকার৷ ভালো থাকবেন।