The Diary Game || 22th May, 2024 || একটু ঘোরাঘুরি ।
Photo edited by canva
প্রিয় বন্ধুরা,
- আশা করছি সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ, আমিও ভালো আছি। আজ দিন টা বেশ ভালো কেটেছে আমার, কারণ আজ বেশ কয়েক দিন পরে বাহিরে ঘুরতে গিয়েছিলাম। তো চলুন সারাদিন টা কি করেছি শেয়ার করছি আপনাদের সাথে।
প্রতিদিনের মতো আজও একটু সকাল করেই উঠে ছিলাম ঘুম থেকে, কারণ ভেবে ছিলাম হাসবেন্ডের অফিস আছে তাকে খাবার তৈরি করে দিতে হবে। তাই উঠে পড়েছিলাম, কিন্তুু এমন সময় হাজবেন্ডের উঠে এসে বললো এত ব্যস্ত হওয়ার কিছু নেই কারণ, আজ আমার অফিস নেই।
![]() |
---|
কথা টা শুনে রান্নাঘর থেকে বেরিয়ে এলাম কারণ, আজকে সকালে রান্না তো আমি করবো এই না। কারণ, বাড়ি থেকে আসার পরে প্রতিদিন ভোরের বেলা ঘুম থেকে উঠতে হয়। নামাজ শেষ করে রান্নার দিকে যেতে হয়, একটু শান্তি মতো ঘুমাতেও পারি না, দিনের বেলা যে একটু ঘুমাবো তারও সুযোগ হয় না কারণ আমার যে মেয়ে,,, তাই হাজবেন্ডের এই কথা শুনে আমি একদম বিছানায় গিয়ে আবার ঘুমিয়ে পড়লাম।
এরপরে, উঠেছিলাম ঠিক ৯ টা বাজে উঠে শুনতে পেলাম মেয়ে বলছে, আম্মু কিছু খাবো তাই তিন টা ডিম সিদ্ধ, তিন টা কলা, এবং ছয় পিস রুটি আমরা তিন জনে মিলে খেয়ে ফেললাম। খাওয়া শেষ হওয়ার পরে এই দেখলাম হাজবেন্ড সেমাই নিয়ে আসছে, খাওয়ার জন্য বললো তিনি নাকি রান্না করেছে,,, দেখে তো l am অবাক এমন ভাবে রান্না করেছে ছবি তোলার মত কোন অবস্থা ছিল না। কি আর করার তাই হাসি মুখে খেয়ে নিলাম।
![]() |
---|
- এরপরে, ভেবেছিলাম দুপুরের রান্নার আয়োজন টা তাড়াতাড়ি সেরে নিবো। কিন্তুু কেন জানি মনে হচ্ছিলো একটু কোথাও ঘুরতে যাই। ভাবছি হাসবেন্ড কে গিয়ে বলি কিন্তুু দেখলাম, তিনি কাজ করছেন তাই আমি না বলে মেয়েকে দিয়েই বলে ফেললাম, ঘুরতে যাওয়ার কথা। এরপর আর কি তিনি তো বুঝেই গিয়েছে আমার চালাকি! পরবর্তীতে দেখলাম তিনি এই বলো রেডি হওয়ার জন্য। আর আমি তো ঝটপট রেডি হয়ে নিলাম। ও মেয়ে কে সহ তিন জনে মিলে বেরিয়ে পড়লাম, কিন্তুু কোথায় যাবো জানিনা।
![]() |
---|
এরপরে প্রথমে আমরা গেট থেকে বের হলাম। এবং নিউ মার্কেটের উদ্দেশ্যে রওনা করলাম। সেখানে গিয়ে কিছু প্রয়োজনীয় জিনিস পত্র কিনলাম। আমার জন্য নাক ফুল, মেয়ের জন্য কয়েক টা জামা, এর সাথে সংসারের প্রয়োজনীয় কিছু কেনাকাটা শেষ করি।
![]() |
---|
- এখান থেকে বেরিয়ে তিন জনে মিলে তিন টা আইসক্রিম খেলাম। তখন যে কি শান্তি লাগছিলো, বেশি মনে করতে চাই না তখন আবার খেতে মন চাইবো। যাইহোক এরপরে আমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশ দিয়ে, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এখানে চলে আসি এখানে এসে বেশ ভালো এই লাগছিলো। বেশ বাতাস ছিলো তাই একটু ঘোরাঘুরি করেছিলাম কয়েক টা ছবি তুলে ছিলাম।
![]() |
---|
পাশে একটা লোক গান গাইছিলো খুব সুন্দর কন্ঠ ছিলো। তাই আমরা বসে বসে কিছুটা সময় গান শুনছিলাম, তখন প্রায় সাড়ে বারো টা বাজে, তখন হাজবেন্ড পাশে একটা রেস্টুরেন্টে নিয়ে গিয়েছিলো এবং সেখানে গিয়ে আমরা চিকেন বিরিয়ানি খেয়ে ছিলাম। সাথে ছিলো সাদা পোলাও এবং মুরগির রোস্ট। খাওয়া-দাওয়া শেষ করে আমি বাসার দিকে যেতে চেয়েছিলাম।
![]() |
---|
তবে, হাজবেন্ড বললো আমরা যেখানে ঘুরতে যাবো এখনো তো সেই জায়গাটা তে এই যাওয়া হলো না। না ও ঠেলা যেহেতু আমি ঘুরতে খুব পছন্দ করি। তাই গরমেও খুব একটা খারাপ লাগেনি। এরপরে আমাকে সেই জায়গাটা তে নিয়ে গেলো, এই ঘুরতে যাওয়া জায়গা সম্পর্কে আমি অন্য একটা পোস্ট আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। তাই এখানে আর বিস্তারিত বলবো না তাহলে দেখা যাবে একদিন আমার শেষ হবে না।
![]() |
---|
যাইহোক এর পরে আমরা বাসায় ফিরে আসি বিকাল চার টা বাজে, খুব ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলাম তবে ঘুরতে গিয়ে বেশ ভালো লেগেছে, দিনটা বেশ ভালো কেটেছে আমার, বাহিরে অনেক ধরনের মানুষের সাথে দেখা হওয়া। এসব জায়গা থেকে অনেক কিছু শেখার আছে। যাইহোক এরপরে রাইস কুকারে ভাত এবং দুই টা ভর্তা বানিয়ে, রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম ।কারণ, আগামীকাল থেকে আমাকে আবার শুরু করতে হবে কাজকর্ম।
তাই আপনাদের কাছ থেকেও বিদায় নিচ্ছি। ভালো থাকবেন, ভালো রাখবেন, আর আমার জন্য দোয়া করবেন, ধন্যবাদ সবাইকে।
![](https://steemitimages.com/0x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmeNW8WGqB2SscxBbm243ErNeLe1aTY8yLYdZGXGZgGfeS/3DLAmCsuTe3bV13dhrdWmiiTzq9WMPZDTkYuSGyZVu3GHrVMeaaa5zs2PBqZqSpD3mqpsYSX3wFfZZ5QwCBBzTwH9RFzqAQeqnQ3KuAvy8Nj1ZK1uL8xwsKK6MgDT8xwdHqPK76Y63rPyW9N4QaubxdwM3GV2pD_1.gif)
হাসবেন্ডের অফিস থাকলে সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে তার খাবারের ব্যবস্থা করতে হয় তবে অফিস না থাকলে এই ঝামেলাটা আর থাকে না তাই শান্তি মতে একটু ঘুমিয়েছিলেন।
নিজের ইচ্ছাটা মেয়েকে দিয়েই হাসিল করে নিলেন হাসবেন্ডের কাছ থেকে এটা অবশ্য আপনার হাসবেন্ড বুঝতে পেরেছিলো। পরবর্তীতে সবাই মিলে ঘুরতে গিয়েছিলেন। আপনি যে ঘুরতে পছন্দ করেন এবং সেটা এই গরমের মধ্যে এটা জেনে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
কমেন্ট বেশ সুন্দর করেছেন, ধন্যবাদ খুব চমৎকার একটি কমেন্ট করার জন্য। মাঝে মধ্যে এত বেশি ঘুম পায় কিন্তু ঘুমকে তো আর ঘুম পাড়াতে পারি না কারণ, তো ঐ একটাই সংসারের চাবি এখন আমারই হাতে।
যাইহোক ঘুরতে যেতে বেশ পছন্দ করি। সত্যি বলেছেন এই গরমের মধ্যে যে ঘুরতে গিয়েছিলাম এটা সত্যি হাস্যকর হতে পারে তবে আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে।।
গ্রামের বাসায় থাকতে আপনার তেমন রেস্ট করার সুযোগ হইতো না।
কিন্তু যখনই শুনেছেন আপনার হাজবেন্ডের অফিস নেই আবারও ঘুমিয়ে পড়েছেন।
ঘুম থেকে উঠে সবাই নাস্তা খেয়েছেন।
বাহ! আপনার হাজব্যান্ড মনে হয় ভালোই সেমাই রান্না করতে পারে।
বিকেলবেলা নিউমার্কেটে গিয়ে কেনাকাটা করেছেন। সেই সাথে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঘুরেছেন। কিছুদিন আগে আমিও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঘুরতে গেছিলাম জায়গাটা বেশ ভালই।
সারাদিনের মুহূর্তগুলো শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ঘুম থেকে উঠে খাবার তৈরি করার জন্য প্রস্তুতি নিয়েছিলেন কিন্তু আপনারা হাজবেন্ড বলল এতো ব্যস্ত হওয়ার কিছু নেই। কারণ তার অফিস ছুটি ছিলো এই কথা শুনে নিজের মনে অন্যরকম আনন্দ চলে এসেছে। আপনার পোস্ট পড়ে বোঝা যাচ্ছে।
প্রতি দিন ব্যস্ততা সময়ের মধ্য দিয়ে পার করতে হয়। যেহেতু আজকে হাজবেন্ডের ছুটি তাই কোনো কিছু না ভেবে সোজা ঘুমানোর জন্য প্রস্তুতি নিয়েছিলেন। এবং ঘুমিয়ে ছিলেন ঘুম থেকে উঠে ছিলেন নয়টার দিকে। এবং আপনার মেয়ে এসে বলল কিন্তু খাওয়া দাওয়া করার কথা।
আপনি তার জন্য অল্প কিছু নাস্তার ব্যবস্থা করে দিয়ে ছিলেন এবং দুপুরে রান্না করার ইচ্ছা ছিলো না। তাই ভেবেছিলেন একটু বাহির থেকে ঘুরে আসলে ভালো হতো। কিন্তু আপনার হাসবেন্ড কাজ করছিল বলে আপনার মেয়ে কে দিয়ে আপনি বলিয়ে ছিলেন এবং সে বুঝতে পারে এবং আপনারা ঘুরতে যান দেখে ভালো লাগলো।
কিছুটা ভালো সময় কাটানোর মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
প্রথমে আপনাকে ধন্যবাদ জানাবো খুব সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য এবং আমি আপনার মন্তব্য করে বেশ উপভোগ করেছি।
সত্যি কথা বলতে নতুন বাসা নেওয়া তে বেশ ধকল গিয়েছে আমার উপর দিয়ে। তার উপরে আবার প্রতিদিন খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠে রান্নাবান্না করা সব কিছুই আমার করতে হয়। এতই তো কিছু করার পরেও তো মেয়ে তো রয়েছেই,, এখনো পর্যন্ত ঘন্টা কাটিয়ে দেয় খাওয়াতে গেলে।
তাই যখন একটু সময় পাই সুযোগ পাই বিশ্রাম নেওয়ার তখন সবকিছু বাদ দিয়ে একটু সময় ঘুমানোর চেষ্টা করি।
এরপরে বাহিরে ঘুরতে গেলে মনটা একটু ভালো লাগে তাই একটু ঘুরতে গিয়েছিলাম ।
যাইহোক আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা।।
ঘুরতে কার না ভালো লাগে কিন্তু আমি তো ঘোরাঘুরি করার কোন সুযোগ পাচ্ছি না এমনকি আমার মেয়েকেও দেখতে যেতে পারছি না অনেকদিন হয়ে গেল। খুব সুন্দর সুন্দর জায়গায় ঘুরেছেন আপনারা সকলে মিলে। আপনার শেয়ার করা ছবিগুলির মাধ্যমে আমিও একটু ঘুরে নিলাম।
তা কিন্তুু একদম মন্দ বলেন নি ।আর আমি তো চেয়েছি আমার এই পোস্টের মাধ্যমে আমার সাথে সাথে আপনারাও ঘুরে আসুন।
অবশ্যই সময় সুযোগ করে বেরিয়ে পড়বেন ঘুরতে ঘুরতে গেলে আমার মনে হয় মন মানসিক তা আর বৃদ্ধি পায়, আমি ঘুরতে যাওয়া অনেক বেশি পছন্দ করি।
ধন্যবাদ জানাবো খুব সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য
আমরা যারা চাকরি করি তারা সপ্তাহে একদিন শান্তি মত ঘুমাতে পারি। আর সাপ্তাহে ৬ দিন টাকার পিছে ছুটতে হয়। ভালো কাজ করেছেন রান্না বাদ দিয়ে প্রথমে ঘুমানোর চিন্তাভাবনা নিয়েছেন। আপনার বুদ্ধিটা খুব সুন্দর ছিল আপনি না বলে আপনার মেয়েকে দিয়ে ঘুরতে যাওয়ার কথা আপনার হাসবেন্ড বললে। নিউ মার্কেট মার্কেট করাটা অনেকটাই ভালো কারণ এখানে জিনিস পাওয়া যায়। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সন্ধ্যাবেলা গেলে আরো ভালো লাগবে। আপনার পোস্টটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো
একদম ঠিক বলেছেন, চাকরি করে তাদের সপ্তাহে ছয়টা দিনই টাকার পিছনে ছুটতে হয় কতটা কষ্ট করে একটা মানুষ সেটা কাছ থেকে না দেখলে বোঝা যায় না,,,।
কয়েক দিন ধরে ঠিকমতো ঘুমানো হয় না তাই সুযোগ পেয়েছিলাম এবং ঘুমিয়ে পড়েছিলাম।
মাঝেমধ্যে এরকম বুদ্ধি খাটাতে হয় না হলে সংসার মজবুত হয় না।।। একদম ঠিক বলেছেন সন্ধ্যাবেলা গেলে আরো বেশি সুন্দর লাগে চার দিকটা দেখতে তবে যেহেতু সাথে ছোট বাচ্চা ছিল তাই আর রাত করিনি।।
ধন্যবাদ খুব সুন্দর একটা কমেন্ট করার জন্য।
ঘুম থেকে উঠে সকালে নাস্তা বানানোর জন্য ব্যস্ত হয় পড়লেন।তারপর শুনলেন আপনার সাহেবের অফিস বন্ধ। তারপর আর সকালে নাস্তা বানানোর জন্য তেমন একটা তারা হয়নি ডিম কলা এবং রুটি দিয়ে নাখাতা সেরে নিলেন।
আপনার হাসবেন্ডের অফিস বন্ধ থাকার কারণে আবার ঘুমিয়ে পড়েলেন এবং সেই ঘুম থেকে সকাল ৯ঃ০০ টার সময় উঠলেন। দুপুরে রান্না করার ইচ্ছা ছিল না এবং ভেবে নিবেন ঘুরতে যাবেন তারপর ঘুরতে গেলেন তিন জনে মিলে এবং ঘুরতে গিয়ে অনেক আনন্দ এবং খাওয়া-দাওয়া করলেন।
আসলে প্রিয়জনকে নিয়ে ঘুরতে যাওয়া মজাটাই অন্যরকম কিছু খাওয়া-দাওয়া হোক না না হোক। আপু আপনার জন্য দোয়া রইল আপনার ছোট সংসারটা যেন আনন্দ খুশিতে সবসময় ভরে থাকে এরকম। ধন্যবাদ
যাদের হাজব্যান্ড চাকরি করে তাদের জীবনটা হয়তোবা এভাবেই পার করতে হয়। সকালবেলা ঘুম থেকে উঠেই রান্নাঘর এরপরে ঘরে যাবতীয় কাজ সম্পন্ন করে আবারো রান্নাবান্না। তবে আমি মনে করি এই জীবন টার মধ্যে অন্যরকম এক ভালো লাগা কাজ করে। কেননা অন্ততপক্ষে হাজবেন্ড সন্তান সবাইকে নিয়ে ভালো একটা সময় পার করা যায়।যেমনটা আপনি আজকে করেছেন।
আইসক্রিম খেতে এই গরমের মধ্যে সবাই পছন্দ করে। আপনার হাসবেন্ড যেখানে ঘুরতে যাবে সেখানে আপনাদেরকে ওই নিয়ে গেলেন। জায়গাটা অবশ্যই সুন্দর তবে চিকেন বিরিয়ানি খেয়েছেন এই গরমের মধ্যে। গরমটা একটু বেশি লাগেনি সেটা নিয়ে আমার একটু চিন্তা হচ্ছে। যাইহোক অসংখ্য ধন্যবাদ একটা দিনের কার্যক্রম উপস্থাপন করার জন্য। ভালো থাকবেন।
সন্তান হলো মায়ের বড় হাতিয়ার ।সন্তান পারে মায়ের ছোট ছোট কথাগুলো বা আবদার গুলো বাবার কাছে পৌছাতে । যদি আমরা নিজেরা বলতে সাহস না পাই তখন সন্তানদেরকে দিয়ে বলাই, দেখা যাচ্ছে যে আমাদের আবদারটি পাস হয়ে যায় ।আমিও ঠিক এভাবে করি ।
আপনার মনের কথাগুলো আপনার মেয়ে ভাইয়াকে বলে ছিল এবং আপনারা তিন জন মিলে ঘুরতে বেরিয়ে পড়লেন । সময় পেলে মাঝে মাঝে একটু বাহিরে বেরিয়ে আসাটাও মনটাকে অনেক সতেজ করে ।
আপনার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন জায়গায় ঘুরেছেন আবার দুপুর বেলার খাবার বাহিরে খেয়েছেন। আপনাদের এই কাটানোর সময় অনেক সুন্দর ছিল । এই গরমের একমাত্র প্রশান্তি হল ঠান্ডা ঠান্ডা আইসক্রিম।
আপনাদের সারাটা দিন এভাবে সুন্দর কাটুক। শুভকামনা রইল আপনাদের জন্য ।
একদম ঠিক কথা বলেছেন সন্তান হলো মায়ের বড় হাতিয়ার এ কথাটা আমি মনে প্রাণে বিশ্বাস করি।
মেয়েরা সব সময় একটু বাবার পাগল এবং বাবারাও মেয়েদের কে অন্যরকম ভালোবাসে।
ধন্যবাদ খুব সুন্দর কমেন্ট করার জন্য।।
আমরা যারা চাকুরীজীবিদের বউ তাদের সকালে ঘুমানোর তেমন একটা সুযোগ নেই। তারপরও তো আপনার মেয়েকে এখনো স্কুলে দেননি। স্কুলে দিলেতো আরো দৌড়াদৌড়ি শুরু হবে।
ছুটির দিনে আসলে আলসেমি করারই দিন তাই আপনি সকালে উঠে আবারো ঘুমিয়ে পরেছিলেন।
নাস্তা করার পরে হাসবেন্ড এর কাছে বেড়াতে যাওয়ার কথা আপনি সরাসরি না বলে মেয়েকে দিয়ে বলিয়েছিলেন।আর তাতে আপনার হাসবেন্ড রাজীও হয়ে গিয়েছিলেন।আপনারা নিউমার্কেটসহ বিভিন্ন জয়গাতে গিয়েছিলেন।
টা একটা ভালো কাজ করেছিলেন। সপ্তাহে একটা দিন বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি।
আপনার তিনজন দুপুরে বাইরেই একটা রেস্টুটেন্টে খেয়ে নিয়েছিলেন।
রাতে বাসায় এসে রাইস কুকারে ভাত আর ভর্তা করেছিলেন।
ভালো লাগলো আপনার দিনলিপি পড়ে। ভালো থাকবেন সবসময়ই।
একদম ঠিক কথা বলেছেন তাও এখন একটু সময় পাই আর মেয়ে স্কুলে দিলে ওর সাথে সাথে আমাকেও দৌড়াতে হবে।। একদম সত্যি কথা সপ্তাহে একদিন বাহিরে বের হওয়া উচিত।
ধন্যবাদ খুব সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
একদম ঠিক কথা বলেছেন তাও এখন একটু সময় পাই আর মেয়ে স্কুলে দিলে ওর সাথে সাথে আমাকেও দৌড়াতে হবে।। একদম সত্যি কথা সপ্তাহে একদিন বাহিরে বের হওয়া উচিত।
ধন্যবাদ খুব সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।