Better Life With Steem The Diary game 30 December 2023
Hello,
Everyone,
সংসারের কাজকর্ম করা ও বাহিরে যাওয়ার মাঝে আমার আজকের দিনের গল্প |
---|
পাখির কিচিমিচি ডাকে শব্দে আজ সকালে আমার ঘুম টা ভেঙ্গেছে, এরপরে উঠে ফ্রেশ হয়ে সকালে কিছু কাজ করে নিলাম, যেমন: ঘর উঠান ঝাড়ু দেওয়া, থালা বাটি ধোয়া, খাবার টেবিল পরিষ্কার করা এবং পানি এনে রাখা ইত্যাদি। এরপরে, সকালের নাস্তা বানানোর কাজে লেগে পড়ি। সবার জন্য শীতকালীন কিছু সবজি দিয়ে, সেই সাথে চিংড়ি দিয়ে, পাস্তা রান্না করলাম। ও হ্যাঁ সাথে চা ছিলো, সবাই বারান্দায় এসে মিষ্টি রোদে বসে সকালের নাস্তা টা খেলাম।
মূলত বাহিরে আমার শ্বশুরের যাওয়ার কথা ছিলো, কিন্তুু তিনি বললেন জমিতে কিছু লোক নিয়েছে কাজ করার জন্য তাদের কাছে থাকতে হবে। তাই তার চেক টা আমার হাতে ধরিয়ে দিয়ে বলল তুমি যাও, এবং তাকে নাও করলাম না কারণ, আমারও একটু কাজ ছিল বাজারে তাই, গোসল করে মেয়েকে গোসল করিয়ে রেখে গেলাম। না হলে হয়তো, আমার শাশুড়ি আম্মা রান্নার কাজে থাকবে আর ওকে গোসল করাতে দেরি হয়ে যাবে। তাছাড়া শাশুড়ি আম্মার একটু কষ্ট টা কম হবে এটা ভেবেই করানো।
আমার বাসার পাশে যেহেতু রাস্তা তাই গাড়ি পেতে আর খুব একটা দেরি হলো না, এবং আমি আমার শশুরের দেওয়া কাজটা প্রথমে সেরে নিলাম। মূলত তার একাউন্ট থেকে কিছু টাকা তুলেছি কারণ, আগামী সপ্তাহে আমাদের ধানের চারা জমিতে লাগানো হবে। আর এর জন্য বেশ কিছু কৃষক জমিতে নিতে হবে, কাজ করার জন্য, এবং তাদের টাকা তখন দিতে হবে, তাই আগে থেকেই তুলে এনে রাখলাম।
এরপরে আমি কিছু কেনাকাটা করলাম, প্রথমে শশুরের জন্য দুই জোড়া মোজা কিনলাম, সাথে নিজের জন্য একজোড়া কিনলাম, একটা গামছা ও একটা টাওয়েল কিনলাম। এরপরে মুদির দোকানে যাই এবং সেখান থেকে, সেমাই, নুডুলস, চিনা বাদাম, গরম মসলা, কালোজিরা, এর সাথে একটা হালিম মিক্স নেই এবং দোকান দারকে ৫০০ টাকা ধরিয়ে দিয়ে চলে আসি। ও হ্যাঁ ,বাড়ি ফেরার সময় কিছু ফল নিয়েছিলাম।
কেনাকাটা শেষ করে গাড়িতে উঠে পড়ি, বাজারে আসার সময় অটো গাড়িতে এসেছিলাম তাই, বাতাস টা খুব কম লেগেছিলো গায়ে। আর এখন একটা ভ্যান গাড়িতে উঠেছি এত ঠান্ডা বাতাস। মনে হচ্ছে যেন বরফ হয়ে যাচ্ছি। তবুও কিছু করার নাই ওঠে যখন পড়েছি, বাসার কাছাকাছি আসতেই ভ্যান গাড়িটার চাকা বাষ্ট হয়ে গিয়েছে, উনি এখন আর যেতে পারবে না তাই, আমাকে এই রাস্তায় নামিয়ে দিলো, কি আর করা যাবে ব্যাগ বোঝা নিয়ে হাঁটতে শুরু করলাম। এবং দেখলাম এক কাকা খুব সুন্দর লাল শাক নিয়ে যাচ্ছে, তাই তার কাছ থেকে দুই আটি লাল শাক ১৫ টাকা দিয়ে কিনে নিলাম। এরপরে বাসায় এসে পড়ি।
বাসায় আসতে আসতে প্রায় তিন টা বেজে গিয়েছে, দেখলাম শাশুড়ি আম্মা খুব সুন্দর করে মাছ রান্না করেছে, সেই সাথে আমার পছন্দের ধুনিয়া পাতা ভর্তা, আমি আসার আগেই সবাই দুপুরের খাবার খেয়ে নিয়েছে। যেহেতু বাসায় আমি ছিলাম না তাই। আমিও এখন দুপুরের খাবার টা খেয়ে নিলাম। খাবার শেষে এত বেশি ক্লান্ত লাগছিলো, তাই ডাইনে বামে না ফিরে একটু ঘুমিয়ে ছিলাম। এবং ঘুম থেকে উঠে কিছু কমেন্ট করি যেহেতু, কমিউনিটিতে টুর্নামেন্ট চলছে সেহেতু সংসাররিক কাজকর্মের মাঝেও এই কাজটা তে মন দিতে হচ্ছে আমাকে, বিজয়ী হওয়াটা পরের কথা, আমি কতটুকু কাজ করছি এটাই সবচেয়ে বড় ব্যাপার এখন।
শাশুড়ি আম্মা বলছিলো একটু ঝালমুড়ি বানানোর জন্য, তাই তার জন্য ঝাল মুড়ি বানালাম ঝটপট করে, সব সময় ঝালমুড়ি হাত দিয়ে খেয়ে থাকি। তবে এখন একটা চামচ নিয়েছি কারণ, আমাকে কিছু কমেন্ট বিকেলের মধ্যে শেষ করতে হবে, শাশুড়ি আম্মা জিজ্ঞাসা করল চামচ থেকে তো হাত দিয়ে ভালো খাওয়া যায়। এরপরে তাকে মনে মনে বললাম, আমার জায়গায় আপনি থাকলে আপনি হয়তো এমনটাই করতেন।😜 এই ভাবে তার সাথে গল্প করার মাঝে, কমেন্ট করলাম বিকেল বেলা।
I am Bangladeshi. My name is Karobi Amin, I am a housewife, and a second-year honors student of the Bengali department. That's why I prefer to speak and write in Bengali, today I tried to share with you my daily diary game, I hope you like it. Thank you all very much.
সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে আপনি ফ্রেশ হয়ে নিলেন। এরপর নিত্যদিনের কিছু কাজ সেরে চিংড়ি পাস্তা দিয়ে সকালে নাস্তা করে নিলেন। আপনার শ্বশুর ব্যস্ত থাকার কারণে টাকা তুলতে আপনাকে বাইরে যেতে হলো। ফেরার পথে পরিবারের জন্য কিছু প্রয়োজনীয় জিনিস ও শাক কিনে আনলেন। দুই আটিপনেরো টাকা হিসেবে যথেষ্ট সস্তায় ছিল। অতঃপর সন্ধ্যায় ছোলা মুড়ি খেলেন। সব মিলিয়ে বেশ ব্যস্ত একটা দিন আপনি পার করলেন।
জ্বী আপু এখন একটু লাল শাকের দাম কমে গেছে আগে একাটি বিশ টাকা দিয়ে কিনে খেয়েছি,
আর হ্যাঁ , বিক্রেতা আমাকে ১৫ টাকায় দিতে চাইনি আমি তার কাছ থেকে দামাদামি করে এনেছি। আর আমার মনে হয় দামাদামি করে জিনিস কেনা ভালো।
আপনি সকালবেলা ফ্রেশ হয়ে লক্ষী বউয়ের মত সকালের বাঁশি সকল কাজ করে নিলেন । চিংড়ি মাছ ও ডিম দিয়ে পাস্তা রান্না করলেন আ। আপনার যেহেতু বাহিরে কাজ ছিল এবং আপনার শ্বশুরের কিছু টাকা তুলতে হবে সেজন্য আপনাকে চেক দিয়েছিলেন। আপনি ব্যাংকের কাজ সেরে কিছু মার্কেট করেছেন।
আপনার সমস্ত কাজ শেষে আপনি বাড়িতে ভ্যানে আসছিলেন তাই একটু ঠান্ডা লাগছে। এখন রিক্সা ভ্যানে উঠলে একটু ঠান্ডা বাতাসটা বেশি লাগে । বাসায় আসতেছে বিকাল ৩ঃ০০ টা বেজে গেছে তাই বাসার সবাই দুপুরে খাবার খেয়ে নিয়েছে। আপনাকে একা একাই দুপুরে খাবার খেতে হয়েছে । শাশুড়ি মায়ের জন্য বিকেলবেলা চানাচুর মেখে দিয়েছিলেন । কমেন্ট কনটেস্ট প্রতিযোগিতার জন্য আপনি পোস্টে কমেন্ট করতে বসে পড়লেন ।
এভাবে ৩০ ডিসেম্বরের আপনার ব্যস্ততম দিনটি পার হয়ে গেল ।তা আপনি ফটোগ্রাফি এবং লেখার মাধ্যমে আমাদেরকে মাঝে শেয়ার করেছেন ।আপনার জন্য রইল শুভকামনা ।
জি আপু ওই দিনটা আমি একটু ব্যস্ত সময় পার করেছি বলা যায়।
ধন্যবাদ খুব সুন্দর একটি কমেন্ট করার জন্য
সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয় ঘরে সব বাঁশি কাজগুলো করে নিলেন। এবং সবজি এবং চিংড়ি মাছ দিয়ে তারপর পাস্তা রান্না করলেন সকালের নাস্তা হিসেবে। আপনার শ্বশুরে বাজারে যাওয়ার কথা ছিল কিন্তু সে যাবে না বলে ব্যাংকে চেক আপনার কাছে দিয়ে গেল এই সুযোগে আপনার প্রয়োজনে জিনিসপত্রগুলো কেনার সময় পেলেন।
থ্যাংক ইউ আপনার সারা দিনে ডেইরি গেম আমাদের সঙ্গে খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপনা করেছেন।
মূলত বাজারে যাওয়ার জন্য নিজের ভিতর একটা প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম ।আবার যখন শ্বশুর বলল বাজারে যেতে হবে তখন তো আর ভালো লাগলো তাই একসাথে দুইটা কাজ করে নিলাম।
আপনি আজ সকালে প্রতিদিনের ন্যায় বাড়ির কাজ সারলেন।এরপর সকালের নাস্তার জন্য পাস্তা রান্না করলেন।শ্বশুরের চেক বই নিয়ে ব্যাংকে গেলেন টাকা তুলতে।
সেখান থেকে ফিরলেন কিছু বাজার করে নিয়ে। এরপর বিকালে মুড়ি মাখিয়ে খেলেন। বপশ সুন্দর কাটল আপনার দিনটি। ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।
মূলত বাজারে যাওয়ার কথা ছিল আমার শ্বশুরের কিন্তু ,তিনি জমি নিয়ে একটু ব্যস্ত থাকার কারণে আমাকে যেতে হয়েছে তাছাড়া আমার বাজারে প্রয়োজন ছিল
ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে ঘরের প্রাত্যহিক কাজগুলো শেষ করে নিলেন আপনি।এরপর সবজি আর চিংড়ি দিয়ে পাস্তা রান্না করলেন নাস্তার জন্য।
আপনার শশুড়ের বাইরে যাওয়ার কথা ছিলো কিন্তু তিনি বিজি থাকার কারনে আপনাাকে ব্যাংকের চেকবুক দিয়ে টাকা তুলতে বলেন।
আপনি টাকা তুলো সাংসারিক কিছু জিনিসপত্র কিনে বাসায় আসেন।
আপনি আপনার ব্যাস্ততাপূর্ন দিনলিপি আমাদের সাথে চমৎকার ভাবে শেয়ার করেছেন।
ভালো লাগলো পড়ে।ভালো থাকবেন
ধন্যবাদ আপু,
*আমার শ্বশুর একটু ব্যস্ত ছিল যার কারণে আমাকে যেতে হয়েছে সমস্ত কেনাকাটা করে ঠিক সময়ের মধ্যে বাসায় ফিরেছি বলতে গেলে আজকের দিনটা একটু ব্যস্ততার মধ্যে কেটেছে। ধন্যবাদ আপনাকে খুব সুন্দর একটি কমেন্ট করার জন্য।
চিংড়ি দিয়ে পাস্তা অসম্ভব মজাদার নাস্তা। আপনি আপনার নিজের ও আপনার শশুরের জন্যে মোজা কিনেছেন৷ শীতকালে আসলে মোজা ব্যবহার করলে ঠান্ডাজনিত রোগ গুলোকে এড়িয়ে যাওয়া যায়। আপনি অনেক ধরনের কেনাকাটা করেছেন। এবং বিকেলে এসে নাস্তা খেয়েছেন। সব মিলিয়ে বাহিরেই বেশি সময় পার হয়েছে ব্যস্ততায়।
একদম তাই, আমার প্রচুর ঠান্ডা জনিতে সমস্যা একটু ঠান্ডা সহ্য হয় না, তাই নিজেকে সুস্থ রাখতে মোজা কিনে নিলাম যাতে করে একটু হলেও ঠান্ডার থেকে দূরে থাকা যায়। ভেবেছিলাম বিকেলে কোন নাস্তা করব না তবে শাশুড়ি আম্মা যখন বলল তখন আর নাও করতে পারলাম না তাই সবাই মিলে খুব সুন্দর বিকেলে নাস্তার সাথে সময় কাটালাম।
সে হোক কিংবা গরম সকাল সকাল আমাদেরকে সংসারের কাজগুলো সামলে নিতে হয়। এরপর আপনি আবার আপনার শ্বশুরের কথা মত বাজারে গিয়েছেন। ঐদিন আমিও গিয়েছিলাম আমার শাশুড়ি আমাকে পাঠিয়েছিল। একদমই ঠিক কাজ করেছেন মেয়েকে গোসল করিয়ে রেখে গিয়েছেন। কেননা উনি হয়তোবা কাজ করতে করতে ভুলেও যাবে। যদিও ভুলে না যায় অনেক লেট হয়ে যাবে। আর শীতের সময় লেট করে গোসল করা অনেক বেশি কষ্টসাধ্য ব্যাপার। যাইহোক সন্ধ্যা বেলায় এসে আপনার শাশুড়ির জন্য ঝালমুড়ি বানিয়েছেন।ধন্যবাদ আপনাকে আপনার একটা দিনের উপস্থাপন করার জন্য। ভালো থাকবেন।
সংসারের পাশাপাশি বাহির টাও আমাকে প্রায় সময় দেখতে হয়,
ছোট বাচ্চাদের শীতের সময় একটু সকাল সকাল কারণেই ভালো এই চিন্তা করেই আমি গোসল করিয়ে রেখে গিয়েছি। ধন্যবাদ আপু খুব সুন্দর একটি কমেন্ট করার জন্য।
বউ হয়ে যখন সংসারে এসেছেন। তখন ঘরের কাজ এবং বাইরের কাজ দুইটাই আপনাকে সামলাতে হবে। আমার জায়গা থেকে যদি দেখেন। এখন আমি দুইটাকেই সামলে নিচ্ছি। কেননা আমার শশুর অসুস্থ আমি আগেও চেষ্টা করতাম বাইরের কাজগুলোও সামলানোর জন্য। কিন্তু তখন শ্বশুর আমার সাথে সাহায্য করত। আসলে ছোট বাচ্চাদেরকে গোসল করিয়ে সরিষার তেল মাখিয়ে যদি কিছুক্ষণ বসানো যায়, তাহলে অনেক বেশি ভালো হয়। অবশ্যই নিজের মেয়ের দিকে খেয়াল রাখবেন।
জ্বী আপু নিজের সংসারের কথা চিন্তা করেই তো ঘর এবং বাহির দুটাই সামলানোর চেষ্টা করি।
পরিবারের প্রতিটি মানুষকে নিয়ে ভালো থাকার আশায় তো নিজের চেষ্টা সবসময় চালিয়ে যাই।
হ্যাঁ আপু আমি এমনটা করি তবে সেদিন ব্যস্ত থাকার কারণে সরিষার তেল দিতে ভুলে গিয়েছিলাম তবে এরকমটা দেয়া বাচ্চাদের জন্য খুবই ভালো এতে ঠান্ডা সমস্যা থেকে দূরে থাকা যায়।
বিয়ে হওয়ার পর থেকে আমরা নিজের সংসারটাকে সুন্দর করে গুছিয়ে রাখার চেষ্টা করি। কেন জানি না যখন বাবার বাড়িতে থাকে তখনই অভ্যাসটা থাকে না।যখন বিয়ে হয় এবং স্বামীর বাড়িতে আসি তখন আমাদের মধ্যে এই অভ্যাসটা সৃষ্টি হয়। একটা মেয়ে তখন মা হয়ে ওঠে এবং মা থেকে একজন সংসারী পরিশ্রমী নারী। আসলে শরীর সরিষা তেল মালিশ করার ক্ষেত্রে শিশুদের কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যখন শিশুদের গায়ে পানি দেয়া হয় তখন সেই পানি শরীরের ভেতর প্রবেশ করতে পারে না, বিষয়টা পরবর্তীতে অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন।
জি আপু আমি আমার মেয়েকে ছোটবেলা থেকে গোসলের আগে সরিষার তেল মাখিয়ে রোদে বসিয়ে রাখতাম কিছু সময়।
থেকে পরে হালকা গরম পানি দিয়ে গোসল করাতাম তবে এখন গরম পানি দিয়ে গোসল করায় না ঠিক কিন্তু সরিষার তেল দিয়ে থাকি এটা বাচ্চাদের জন্য খুবই উপকারী।
বাচ্চাকাচ্চাদের এমনিতেই অনেক বেশি বায়ু কড়া থাকে। তাই গরম পানি দিয়ে গোসল করানো থেকে বিরত থাকা উচিত। কেননা গরম পানির যখন তাদের শরীর এবং মাথায় দেয়া হয়। তাদের ব্রেন একেবারেই গরম হয়ে যায়, অবশ্যই সতর্ক থাকবেন।
সুন্দর একটা দিন আমাদের মাঝে তুমি তো করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে ঘরের প্রাত্যহিক কাজগুলো শেষ করে নিলেন আপনি।তাছাড়া একজন মা বা গৃহিণীর অনেক দায়িত্ব। আপনি সুযোগে বাজারে গিয়ে নিজের প্রয়োজনীয় কিছু কেনাকাটা ও করেছিলেন।আপনি তো বেশ কেনাকাটা করতে পারেন। এরপরে মুদির দোকানে যাই এবং সেখান থেকে, সেমাই, নুডুলস, চিনা বাদাম, গরম মসলা, কালোজিরা, এর সাথে একটা হালিম মিক্স নেই এবং দোকান দারকে ৫০০ টাকা ধরিয়ে দিয়ে চলে আসেন। আর কিছু কি বাকি ছিল 🤭বিকেলবেলা শাশুড়ি আম্মার জন্য ঝাল মুড়ি বানিয়েছিলাম ঝালমুড়ি আমার খুব পছন্দ প্রায় প্রায় বানিয়ে বা কিনে খাই। সুস্থ থাকবেন নিজের খেয়াল রাখবেন।
আপু না কোন কিছু কেনাকাটা করার সময় বাদ রাখেনি,,বিয়ের পর যখন নিজের কেনাকাটা নিজেই করতাম, তখন একটু বিরক্ত লাগত তবে এখন অনেক আনন্দ পাই,,
ঝালমুড়ি আমিও বেশ পছন্দ করি তবে নিজের বানিয়ে খেতে মন চায় না llযদি কেউ তৈরি করে এনে দেয় তাহলে অনেক ভালো লাগে
সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে বাসার সকল কাজ করলেন।আর আমি দেখলাম যে আপনি ঝালমুড়ি খেতে খেতে কমেন্ট করেন আসলে আমি ও আপনার মতো কমেন্ট করতে বসলে কিছু না কিছু নিয়ে বসবো সেটা হক খাবার বা হেডফোন দিয়ে গান। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আর পরিবার ও নিজের খেয়াল রাখবেন।
বলা যেতে পারে এটা আমার অভ্যাসে পরিণত হয়েছে,,
কোথায় আছে না খালি মুখে বসে থাকতে পারে না এরকম অবস্থা এখন আমার মধ্যে রয়েছে ,,তবে এটা কিন্তু আমার কাছে বেশ ভালো লাগে,, একসাথে দুটো কাজ করেও যায়