The Diary Game || 05 January 2024 || Another friend's workplace is connected
সকালের শুভেচ্ছা,
যেহেতু শীতের সময় তাই বিছানা ছেড়ে আসা খুবই কষ্টকর। ভোর চারটার দিকে ঘুম ভেঙে যায়। ঘুম ভাঙার সাথে সাথে মনে পড়লো শরিফুল আসার কথা, তাহলে ফোন দেই, দেখি এখন কোথায় আছে।
সেই রাতেই ফোন দিলাম এবং বললাম কিরে কই আছিস? বলতেছে আরো দুই থেকে তিন ঘন্টা লাগবে। আমি আবারো ঘুমিয়ে পড়লাম এবং সকাল ৭ টায় ঘুম ভেঙ্গে গেল শরিফুল কল দিল তখন।
বলছে আর কয়েক মিনিট তাই পৌঁছে যাব তুই রাস্তায় আয় কেননা বেশ কিছু ব্যাগ রয়েছে এগুলো সাথে নিয়ে যেতে হবে। যাই হোক কষ্ট মষ্ট করে শীতের মধ্যে উঠে চলে গেলাম।
রাস্তায় গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকি কিন্তু এখনো আসতেছে না, পরে আবারো ফোন দিলাম। বলতেছে ভুল করে সাহাপুর বাজার অতিক্রম করে চলে আসছি এখন আমি অটো দিয়ে আবার আসতেছি। হায় হায় বলে কি!
যাই হোক সকাল বেলায় চলে আসলো এখন আমরা তিন বন্ধু এক জায়গায় থাকতে পারবো এবং একই ইন্ডাস্ট্রিতে কর্মক্ষেত্র।
সকালবেলা আটটার দিকে আকাশ অফিসে চলে গেল। আমি আর শরিফুল রুমে। সকালবেলায় চিড়া ভাজা এবং মধু খাইলাম। শরিফুল এখনো হয়নি ওকে বললাম মুখ ধুয়ে আয় খাওয়া দাওয়া করি হালকা করে।
হালকা করে চিড়া মধু খাইলাম। শরিফুল বলতেছে আমি বাসা থেকে মোরগ জবাই করে নিয়ে এসেছি। অনেকদিন হলো মোরগ খাওয়া হয়না। যাইহোক বন্ধু বাসা থেকে মোরগ নিয়ে এসেছে, এক পিস খাইলাম এবং দুপুরে খাওয়ার জন্য সবটুকুই রেখে দিলাম।
অনেক গল্প করতে করতে সময় অতিক্রম হয়ে যাচ্ছে। শরিফুল এর বেড গুছিয়ে নিল। ততক্ষণে দুপুর ১২ টা বেজে যায়। যেহেতু শুক্রবার তাই দ্রুত গোসল করে ফ্রেশ হয়ে নিলাম।
নামাজ আদায় করার পর দুপুরের সেই খাবার খাওয়ার জন্য চলে গেলাম হোটেলে। আমি শরিফুল এবং আকাশ তিন জনে তখন হোটেলে খাইতে বসছি।
যেহেতু শরিফুল বাসা থেকে মোরগ এর গোস্ত নিয়ে এসেছিল তাই মোরগের গোশত দিয়ে ভাত খেলাম এবং হোটেলে বয়লার মুরগি রান্না করেছিল। পাশেই ইয়াসিন ভাই ছিল ইয়াসিন ভাই কেউ দিলাম।
অফিসে যাওয়ার পর বেশ কিছু কাজ করা হয়। বলা যায় ৮ ঘণ্টার মধ্যে ছয় ঘন্টা খুবই ব্যস্ততার মধ্যেই অতিক্রম হয়।
কিছু স্যাম্পলের কাজ ছিল। দেখতেই পারতেছেন যে সসার আপনাদের মাঝে তুলে ধরেছি এটি হ্যান্ড স্প্রের মাধ্যমে করা হয়েছে। যদি একটু ভালো করে জুম করে দেখেন, তাহলে দেখতে পাবেন দানা দানা আকৃতির দেখা যাচ্ছে।
ইহা যখন সাত ঘন্টা উচ্চ তাপমাত্রায় ফায়ারিং হবে তখন ইয়া এমন থাকবে না তখন ভিন্ন একটি কালার ডিজাইন চলে আসবে এমন দানাদার বোঝা যাবে না। কেননা মিটিং হওয়ার পর ইহা একদম প্লেন হয়ে যাবে এবং ডিজাইন চলে আসবে সেই দানাদার মত কিন্তু প্লেট থাকবে মসৃণ।
যখন G shirt এর সকলেই চলে গেল তারপর কিছু সময়ের জন্য আমাদের নাস্তা করার বিরতি থাকে। ইতিপূর্বে আমরা বেশ কয়েকবার মুড়ি পার্টি করেছিলাম। আজকেও শরিফুল ভাই বলল খাওয়া দাওয়া হোক।
ফারজান ভাই এবং আমরা সকলেই টাকা উঠালাম। যেহেতু টাকার সংখ্যা একটু কম তাই জাফর স্যার কে বললাম আমি আর শরিফুল ভাই মিলে। স্যার নিজেও কিছু টাকা দিল সব মিলিয়ে আমরা খাবারের আয়োজন করি।
তবে বেশ ভালই, কেননা আমরা ক্যান্টিনে খাইতে গেলে ২০ থেকে ৩০ টাকা লাগে এবং খুবই সামান্য পরিমাণ মুড়ি মাখা পাওয়া যায়। সেই জায়গায় আমরা ২০-৩০ টাকা করে দিয়ে বেশ ভালো খাবার খাইতে পারি। যদিও প্রত্যেকদিন সম্ভব নয় তারপরও চেষ্টা করি।
অফিস থেকে বের হওয়ার সময় দেখতে পাই প্রচন্ড পরিমানে কুয়াশা পড়েছে। ইন্ডাস্ট্রির ভেতর থেকে যখন বাহির হব তখন দেখতে পারতেছি গেটের মধ্য দিয়ে যেন ধোয়া প্রবেশ করতেছে কিন্তু আলো ধোঁয়া নয়, উহা বাতাসে কুয়াশা প্রবেশ করতেছে।
যাই হোক পরবর্তীতে সেই কুয়াশার মধ্যে দিয়েই রুমে চলে আসলাম। আপনারা এই ছবির মধ্যেই দেখতে পারতেছেন প্রচণ্ড কুয়াশার যার কারণে লাইটের আলো পর্যন্ত দেখা যাচ্ছে না।
রাস্তায় যখন চলে আসলাম তখন দেখতেছি গাড়ি একদম ধীরে ধীরে যাচ্ছে। কেননা রাস্তা দেখা যাচ্ছে না সামনে গাড়ি আছে নাকি মানুষ আছে, কিছুই বোঝা যাচ্ছে না।
@meraindia
account @null
account for price increase.
Congratulations, your post has been upvoted by @dsc-r2cornell, which is the curating account for @R2cornell's Discord Community.
https://twitter.com/Md_Jakaria121/status/1743492732893687993?t=5Xfd9aDYH7SKb5mBSvOj3w&s=19
যাই হোক ছোট ভাইয়ের দিনকাল তো ভালই যাচ্ছে এবং এর থেকে আরও দিন ভালো যাবে যেহেতু ছোট ভাই শরিফুলকে কাজের সহকর্মী হিসেবে পাবে। তাই হোক দোয়া রইল ভালো থাকবে এবং সুস্থ থাকবে। এবং তোমার ডাইরি গেম টা পড়ে বুঝতে পারলাম শরিফুল বাড়ি হতে গরুর মাংস মুরগির মাংস এনেছে এখান থেকে এক পিস মাংস খেলে । এবং কাজের সহকর্মীরা মিলে মুড়ি পার্টি তে অংশগ্রহণ সবকিছু মিলে উপভোগ করো সুন্দর জিবন। তাই তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আমাদের মাঝে এত সুন্দর পোস্ট উপহার দেওয়ার জন্য। ভালো থাকবে
এখন তিন বন্ধু একসাথে এক ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করবেন। আর বোর ফিল করতে হবে না। চিড়ে ভাজার সাথে মধু আবার কি রকম ব্রেকফাস্ট? দেশি মোরগের মাংসটা ভালোই রান্না হয়েছে, ছবি থেকেই তা স্পষ্ট। আপনার ছবির মাধ্যমে বোঝা যাচ্ছে যে কি প্রচন্ড পরিমাণে কুয়াশা পড়েছে। আপনার সারাদিনের কার্যাবলী আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
তিন বন্ধু মিলে কর্ম জীবন খুব সুন্দরভাবে কাটাচ্ছেন বলে মনে হয়। সকালবেলা চিরা ভাজা সাথে মধু এবং কালোজিরা, এটা অসম্ভব পুষ্টিকর এবং সুস্বাদু একটি খাবার।, আগে প্রতিদিন সকালে মধুর সাথে কালোজিরা মিশিয়ে খেতাম। এটা শরীরের জন্য খুবই ভালো অনেক রোগ দূর করে।
আপনার বন্ধুর শরিফুল আপনাকে মোরগ এনে দিল এবং সেটা দিয়েই দুপুরের খাবার খেলেন সব মিলিয়ে খুব সুন্দর একটি দিন পার করেছেন ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনার দিনটা বেশ আনন্দে কেটে গিয়েছে, শীতের মধ্যে অনেক কষ্ট করে নিজের বন্ধুকে নিয়ে আসতে গিয়েছেন। আপনার বন্ধু আপনাদের জন্য মজার মজার খাবার নিয়ে এসে উপস্থিত হয়েছে। এবং সবাই মিলে খাবার খেয়ে নামাজ পড়তে গিয়েছেন।
সবাই মিলে মুড়ি মাখা খাওয়ার মজাটাই অন্যরকম। আপনারা মাঝে মাঝেই পার্টির আয়োজন করে থাকেন। যেটা আমি আপনার পোস্ট পরিদর্শন করার মাধ্যমে দেখতে পাই। আসলে রাতের বেলা কুয়াশার পরিমাণ এত বেশি বৃদ্ধি পায়। যেটা হয়তোবা বলে বোঝানো সম্ভব না। মাঝে মাঝে মনে হয় আকাশ থেকে বৃষ্টি হচ্ছে। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার একটা দিনের কার্যক্রম উপস্থাপন করার জন্য। ভালো থাকবেন।
পুরনো বন্ধুর সাথে কাজ করার আনন্দটাই আলাদা। আপনারা তিন বন্ধু মিলে এক কোম্পানিতে কাজ করার সুযোগ পেয়েছেন। আপনি প্রতি দিনের মতো ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে চিড়া ও মধু খেয়েছেন। সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে চিড়া ও মধু খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য অনেক ভালো।
যাইহোক কর্মস্থলেও বন্ধুদের সাথে পেয়েছি শুকরিয়া আলহামদুলিল্লাহ।
কালোজিরা মধু নি:সন্দেহে শরীরের জন্যে ইনেক উপকারী। বিশেষ করে এই শীতে মধু খাওয়া অনেক ভালো, তাহলে শরীরের তাপমাত্রা ঠিক থাকে।
আপ্নারা অফিসে মুড়ি পারটি করেছেন, আমরাও মাঝে মাঝে এমন করি। অনেক মিজা হয়।
দুপুরের খাবার হোটেলে খান শুনে খারাপ লাগলো। অফিসে ব্যবস্থা থাকলে বেশি ভালো হতো।
সব মিলিয়ে আরো একটি দিন অতিবাহিত করে আমাদের মাঝে তা শেয়ার করেছেন