টেরিস্ট্রিয়াল ইকোসিস্টেম ও একোয়াটিক ইকোসিস্টেম
সকল সদস্যকে জানাই নমস্কার 🙏🏾
প্রতিদিন উদ্ভিদ পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের কার্বনডাই অক্সাইড শোষণ করে এবং বায়ুমন্ডলে অক্সিজেন ছাড়ে। এই প্রক্রিয়ায় ইকোসিস্টেম আমাদের জীবন ধারণের যেমন গাড়ির চালাচল, বিমান ও অন্যান্য ভাবে যে কার্বন নিঃসৃত হয় তা শোষণ করে। মানুষের দ্বারা নিঃসৃত কার্বন স্থল ভূমির ইকোসিস্টেম দ্বারা শোষিত হয়।
একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে আগামী দিনে এই ইকোসিস্টেম বায়ুমন্ডলের দুশন প্রশমিত করার থেকে তরান্বিত করতে পারে। যদি এটা ঘটে তার জন্য আমরাই দায়ী।
উদ্ভিদ বায়ু থেকে কার্বনডাই অক্সাইড, মাটির থেকে জল ও সূর্য রশ্মির সাহায্যে সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ায় কার্বনডাই অক্সাইড কে অক্সিজেন ও কার্বহাইড্রেট এ রুপান্তরিত হয় । এই কার্বহাইড্রেট কোষের জ্বালানী বা খাদ্য হিসেবে ব্যবহার হয়। মৃত উদ্ভিদে পচনশীল জৈব হয়ে যায়।
এই সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়া বায়ু মন্ডলের তাপমাত্রার উপর নির্ভরশীল। কারন এই প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করায় এনজাইমের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। তাপমাত্রা যত বাড়তে থাকে এই অনুর গতি বেড়ে যায় এবং লক্ষ্যের দিকে ধাবিত হয় কিন্তু এনজাইমের এমবিয়েন্ট তাপমাত্রা আলাদা হওয়ার জন্য একি লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারে না। বায়ু মন্ডলের তাপমাত্রা এই প্রক্রিয়ায় বিঘ্ন ঘটায়।
একটি সমীক্ষায় ও গবেষণাগারে দেখা গেছে ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সাধারণ উদ্ভিদের সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়া সক্রিয়ভাবে ঘটে। সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়া ২৫ ডিগ্রি তাপমাত্রায় কমতে থাকে।
এই সময়ে কার্বনডাই অক্সাইড শোষণ থেকে বেশি নিঃসৃত হয়। এখন প্রতি বছর স্থলজ ইকোসিস্টেমের ১০% এই পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। কিন্তু আমাদের কার্বন নিঃসরণ বেড়ে চলেছে এবং বিশ্ব উষ্ণায়ন হয়ে চলেছে। ২১০০ সালে মধ্যে পৃথিবীর অর্ধেক ইকোসিস্টেম এই পর্যায়ে পৌঁছে যাবে।
আমাজন রেইন ফরেস্ট ও তাইগা রেইন ফরেস্ট প্রথমে এই পর্যায়ে পৌঁছায় যেখানে কিনা পৃথিবীর বেশিরভাগ কার্বন শোষণ হয়। এখানে প্রায় ৪০-৭০ % কার্বন শোষিত হয়। ২০৪০ সালে টেরিস্ট্রিয়াল ইকোসিস্টেম সম্পুর্ন বিপন্ন হয়ে যেতে পারে।
এই গবেষণার সঙ্গে যুক্ত চ্যাপম্যান ইউনিভার্সিটির জীববিজ্ঞানের অধ্যাপক গ্রেগরি আর গোল্ডস্মিথ বলেন, " ক্রান্তীয় অরণ্য বিপদসীমার খুব কাছে চলে এসেছে।"
কিন্তু সুখের ব্যাপার হলো একোয়াটিক বা সামুদ্রিক ইকোসিস্টেম আগের থেকে বেশি কার্বনডাই অক্সাইড শোষণ করছে। এখন প্রায় বায়ুমন্ডলের ৪০% কার্বনডাই অক্সাইড শোষণ করছে। যদিও আমাদের জীবন যাত্রা মিনিমালিস্টিক না হলে এই নির্ভরশীল সামুদ্রিক ইকোসিস্টেম ও ভেঙে যেতে পারে। সুতরাং আমাদের ভূমন্ডলের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে হব। ভাগ্যবশত আমরা জানি কিভাবে সেটা করতে হয় এবং কার্বন নিঃসরণ কমাতে হয়।
আমার পোস্টটি পড়ার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ।
Saludos amigo, feliz noche 🙏
Muy interesante artículo sobre ecosistema terrestre y acuático. Realmente somos responsables del daño ocasionado al planeta Tierra. Ciertamente debemos reducir las emisiones de dióxido de carbono.
Las personas deben evitar el uso de automóviles. Es muy saludable andar en bicicleta o caminar y así disfrutar de un mundo mejor. 👍
Muchas gracias por compartir.
Saludos cordiales 🌺
Thank you for reading my post so carefully and valuable comments