Better Life With Steem || The Diary game || 27December
[Edit by Picsart]
খুব ভোরে ঘুম ভেঙ্গে গেল। উঠে ফজরের নামাজ পড়ে নিলাম। কিন্তু দেখলাম যে শরীরটা অতটা ভালো লাগছে না। তাই আবার শুয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম। আটটার দিকে ঘুম ভেঙে গেল এবং মনে হল আমার তো আজকে ডাক্তারের কাছে যাওয়ার দিন।। ডাক্তার কে কিছু ব্লাড টেস্টের রিপোর্ট দেখাতে হবে। তাই লাফ দিয়ে উঠে গেলাম। নাস্তা করলাম না।
জলদি রেডি হয়ে বের হয়ে গেলাম হসপিটাল এর উদ্দেশ্যে। হসপিটাল আমার বাসা থেকে বেশি দূরে নয়। তাই যেতে সময় লাগলো না। ভেবেছিলাম হয়তো ডাক্তার দেখাতে আধা ঘন্টা লাগবে। কিন্তু যেয়ে দেখি প্রচুর রোগী। আমি অনেক লম্বা সিরিয়ালে পিছনে পড়লাম। শরীরটা এত বেশি কেন ভালো লাগছে না সেটা বুঝতে পারছিলাম না। হঠাৎ মনে হল হয়তো কিছু খাইনি এজন্য। তাই ডাক্তারের অ্যাটেনডেন্ট কে বলে তিন তালায় গেলাম খাওয়ার জন্য।
পরোটা আর সবজি নিলাম সাথে নিলাম রং চা। পরোটা সবজি যা খেতে পারলাম চা মুখে দিয়ে আমার কাছে ফেলে দিতে মন চাইলো। এত বাজে চা শুধু মনে হয় গরম পানি পাতা দিয়ে রং করে এনেছে। যাইহোক চা ফেলে দিলাম। বিল মিটিয়ে আবার এসে ডাক্তারের সিরিয়ালে বসলাম। এদিকে রোগী আসছে আর যাচ্ছে আসছে আর যাচ্ছে। সময় যেন আর ফুরাচ্ছে না। এদিকে আমার মোবাইলে ডাটার মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছিল। তাই যে মোবাইল দেখব সেই উপায় ও নেই।
অতঃপর কি আর করা!!!বিরস বদনে বসে রইলাম। সাড়ে বারোটার দিকে আমার সিরিয়াল আসলো।ডাক্তার প্রথমেই আমার প্রেসার মাপলো। প্রেশার মেপে উনি অবাক হয়ে বলল এত লো প্রেসার কেন?আমি বললাম জানিনা। তখন বলল যে আপনি কি সকালে নাস্তা করেননি? বললাম হ্যাঁ করেছি। তখন বলল তাহলে প্রেসার এত কম হওয়ার কি কারণ!!! যাইহোক বসলাম। ডাক্তার আমার রিপোর্টগুলো দেখলেন। কিছু ওষুধ দিলেন। বাসার পথে রওনা দিতে দিতে যোহরের আযান দিয়ে দিল।
আমি বুঝলাম এ কদিন ধরে আমার শরীর খারাপ এজন্যই যে আমার প্রেসার অনেক কমে গিয়েছে। এসে দেখলাম আমার ছেলে খিচুড়ি খাবে বলে খুবই বিরক্ত করছে। অতঃপর ওকে বললাম যে, ঠিক আছে তুমি বসো আমি রান্না করে দিচ্ছি। এরপর আস্তে আস্তে টেবিলে ভাত দিলাম। তরকারি গরম করে দিলাম। ছেলের জন্য খিচুড়ি বসালাম।সবকিছু গুছিয়ে দুইটার দিকে গোসলে গেলাম। গোসল করে জোহরের নামাজ পড়ে নিলাম। তখন ও শরীর ভালো না।
এরপর দুপুরে ভাত খাওয়ার সময় আমার হাজব্যান্ড জিজ্ঞেস করল ডাক্তার কি বলল? আমি বললাম যে প্রেসার লো। তখন সে মেয়েকে বলল দুইটা ডিম সেদ্ধ বসাও আর মাকে কড়া করে এক কাপ চা বানিয়ে দাও। ক্লান্তি কেটে যাবে। মেয়ে আমাকে চা বানিয়ে দিল।দুটো ডিম সেদ্ধ করে দিল। সত্যিকার অর্থে ডিম দুটো খাওয়ার পরে হয়তো আমার প্রেসারের একটু উন্নতি হয়েছে। কারণ দেখলাম যে শরীরটা এখন একটু ভালো লাগছে।
আসলে আমরা অনেক সময় জানি যে কোন সমস্যায় কি করতে হবে। কিন্তু নিজের বেলায় কেন যেন কোন কিছু করা হয়ে ওঠেনা।
এরপর রান্নাবান্নার জোগাড় করতে লাগলাম। দেখলাম যে ফ্রিজে বেশ কিছু সবজি ভাপানো রয়ে গেছে। তাই ভাবলাম এগুলো দিয়ে সবজি খিচুড়ি করে দেই। বাচ্চারা পছন্দ করবে। আর মুরগির গিলা- কলিজা ভুনা করে নিলাম।আগামী দিনের জন্য রুই মাছ ভুনা, মিক্স সবজি ও বেগুন ভাজা করে নিলাম। এরপরে মাগরিবের নামাজ পড়ে একটু বসলাম। প্রথমে কিছুক্ষণ অজিফা পড়ে নিলাম। এরপর স্টিমিটে ঢুকে কিছু কমেন্ট করলাম। অতঃপর আমার বাড়ির এক আপার সাথে অনেকক্ষণ কথা বললাম।
কথা বলতে বলতে এশার আযান দিয়ে দিল। তাই নামাজ আদায় করে নিলাম বেশ কয়েকদিন ধরে কিছু কাপড় জমে গিয়েছে ধোয়ার জন্য। আবহাওয়া ভালো নয় দেখে ধুতে পারছিলাম না। অবশেষে গরম পানি দিয়ে কাপড় গুলো ভিজিয়ে রাখলাম। যাতে কাল ধোয়া হয়। আর এখন পোস্ট লিখতে বসলাম।
শরীরটা বেশি ভালো নয়। তাই আজ আর লিখছি না।আমি অপেক্ষায় রইলাম আগামী দিন আমার ভালো কাটবে এই আশায়
Device | Name |
---|---|
Android | vivo v19 |
Camera | triple camera 48mp+8mp |
Location | Bangladesh 🇧🇩 |
Shot by | @hasnahena |
হসপিটালের চা হসপিটালের মতোই খেতে হয়েছে। কি আর করা যাবে। তাও ভালো যে আপনি পরোটা আর সবজি খেতে পেরেছেন। সিরিয়াল পিছনে থাকলে বড্ড খারাপ লাগে। সময় যেন আর কাটতেই চায় না। ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে বেশি করে কাঁচা লবণ খান। কাঁচা লবণ চটজলদি প্রেসার বাড়াতে সাহায্য করে। আপনার জন্য আমার শুভকামনা রইল।
কাঁচা লবন তো আমি একেবারেই খাই না। তবে আপনাকে পরামর্শটা মনে রাখলাম।অবশ্যই চেষ্টা করবো এটা মেনে চলতে। আর হোটেলের চা!!! মনে হচ্ছিল যে চা বানিয়েছে ওর উপরে ছুড়ে
মারি। সকালের চা টা যদি ভালো না হয় তাহলে আসলে দিনও ভালো কাটে না। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
ডাক্তারের কাছে গিয়ে বসে থাকা কিংবা কোথাও কিছু টেস্ট করতে গিয়ে ওয়েট করাটা সত্যি বিরক্তিকর। গত কয়েক মাস ধরে আমি আমার শ্বশুর মশাইকে নিয়ে এইরকম পরিস্থিতির শিকার হচ্ছি। আপনার বিরক্তটা বুঝতে পারছি। তার উপরে আবার ফোন দেখেও টাইম কাটাতে পারছিলেন না। নিজের শরীরের দিকে একটু খেয়াল করুন। প্রেশার খুবই বাজে একটি জিনিস এবং সেটি যদি অনবরত উঠা- নামা করে তাহলে কিন্তু তার ফল খুব খারাপ হয়। দরকার হলে প্রতিদিন একটি ডিম সিদ্ধ খান তাহলে প্রেশারটা একটু বাড়বে। শরীর খারাপ সত্বেও সারাদিন পারিবারিক দায়িত্ব গুলো আমাদেরকে পালন করতেই হয়। আর সেই সংক্রান্ত আপনার সম্পূর্ণ দিনের কার্যাবলী আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
শরীর খারাপ হলেও পারিবারিক দায়িত্ব গুলো আমাদেরকে থেকে পালন করে যেতে হয়। আমাদের সবারই জীবন যাপনের এই ধরন মোটামুটি একই রকম। এটি আমি খেয়াল করে দেখেছি। ভালো হলেই আবার আমরা কাজে ঝাঁপিয়ে পড়ি। এ কারণে আমরা অসুস্থ হই বেশি। সব মিলিয়ে আপনার মন্তব্য পেয়ে খুব ভালো লাগলো দিদি।
হে ডাক্তারের কাছে যাওয়া মানে সেদিনের পুরো দিনটাই নষ্ট হওয়া ।আর কি বা করবে বলেন ,দিন দিন যা রোগীর সংখ্যা বাড়ছে এর থেকে কিছু করার নেই। কারণ এখন খাবার-দাবার নানান সমস্যা বিভিন্ন কারণে মানুষ রোগে আক্রান্ত হচ্ছে তাই ডাক্তারের কাছে তার প্রভাব পরছে পড়ছে।
সিরিয়াল থেকে মুক্তি পাওয়া খুব কঠিন বিষয় ।আপনি এত লো প্রেসারে ভুগছেন তা আপনি নিজেও বুঝতে পারেননি কারণ সংসারের বিভিন্ন কাজে ,বাচ্চাদের সাথে সময় দেওয়া, কিছুদিন আগে আপনার একটি দুর্ঘটনা হলো সেই নানান টেনশন এর ভিতর আপনি নিজের শরীরের দিকে লক্ষ্য রাখতে পারেননি তাই আপনার এখন প্রেসার একদম নিচে নেমে গেছে ।সমস্যা নেই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চলবেন ঠিকমতো খাওয়া-দাওয়া করবেন আবার সুস্থ হয়ে যাবে। সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করি, আপনি দ্রুত সুস্থ হয়ে যান ।
আপনি সারাদিন অনেক ব্যস্তাতার সাথে কেটেছে আপনার পেশার লো হয়ে যাওয়ার কারণ হলো নাস্তা দেরীতে করেছেন। ডাক্তারের সিরিয়ালে দাঁড়াতে বেশ কষ্ট লাগে অনেক সময় চলে যায় অনেকে আবাী অসুস্থ হয়ে যায়। খিচুড়ি দিয়ে মুরগির গিলা কলিজা খেতে অনেক মজা হয়। যাই হোক আপনি সুস্থ থাকুন নিরাপদে থাকুন। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের সাথে আপনার ব্যস্তময় দিনলিপি শেয়ার করার জন্য।
কয়েকদিন ধরে আমার প্রেসার লো চলছিল। ডাক্তারের কাছে যাওয়ার কারণে ব্যাপারটা বুঝতে পেরেছিলাম। ডাক্তার কিছু গাইডলাইন দিলো সেগুলো ফলো করার পর এখন একটু ভালো আছি। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
প্রথমত সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করি আপনি খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠুন। আসলে নিজের শরীর খারাপ থাকলে সংসারের কোন কাজ করতে ভালো লাগেনা। সেই সাথে ডাক্তারের কাছে গিয়ে এতটা সময় বসে থাকা অনেক বেশি বিরক্তকর একটা অবস্থা। তারপরেও এসে সংসারের কাজগুলো খুব সুন্দর ভাবে আপনি সামলে নিয়েছেন। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল ভালো থাকবেন।
জি আপু একদমই সঠিক কথা বলেছেন। ডাক্তারের কাছে গিয়ে বসে থাকার মত বিরক্তিকর। কাজ আর দুইটা নেই। কিন্তু কি করবো!!! আমাদের দেশের নিয়ম যেন এরকম। এখানে ডাক্তার দেখাতে হলে টেস্ট করতে হলে সারাদিন পার হয়ে যায়। তবে এখন একটু ভালো আছি। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
৭০০ টাকা ১০০০ টাকা ভিজিট দিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা বসে থাকতে হয়। আবার সরকারি হসপিটালে গেলে দিনের পর দিন অপেক্ষা করতে হয়। আসলে আমাকে দেশের নিয়ম নীতি দেখে মাঝে মাঝে অবাক লাগে। অথচ বাইরের কান্ট্রি গুলোর মধ্যে এই নিয়ম নীতিগুলো একেবারেই ভিন্ন। আপনি ভালো আছেন জানতে পেরে বেশ ভালো লাগলো, ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।
প্রথমে জানাই আপনার জন্য সুস্থতা কামনা করি ।নিজের প্রতি খেয়াল রাখবেন। সংসারের একমাত্র হাতিয়ার আপনি এক জন মহিলার, সিদ্ধ ডিমে অনেক উপকার আর যদি হাসির ডিম হলে আরো বেশি উপকারী। অসংখ্য ধন্যবাদ
আপনি ঠিকই বলেছেন সংসারের মূল চালিকা যদি অসুস্থ থাকে তাহলে সংসার নামক গাড়িটি চলবে কিভাবে। এজন্যই আমাদের উচিত নিজের যত্ন বেশি বেশি নেওয়া। তবে আমাদের পরিবারের বাকি সদস্য ধরে উচিত আমাদের দিকে খেয়াল রাখা। নতুবা ব্যালেন্স বিগড়ে যায়। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আমাদের ফ্যামিলিতে আমার মা ই চালিকাশক্তি। মা যদি একদিন অসুস্থ হয়ে যায়। বাড়িতে সেদিন সবকিছু খাওয়া-দাওয়া বন্ধ হয়ে যায়। একটা মজার কথা আম্মু যদি আমার নানুর বাড়িতে যায় তো। বাড়িতে রান্নাবান্না করার জন্য সব কিছু থাকলেও আমি কি রান্না করবো এ সিদ্ধান্তটা আমি নিতে পারতাম না আম্মুর কাছে বারবার ফোন করবো কি রান্না করবো বলেন 😅সকালবেলা যাইতো আর বিকালের ভিতরে চলে আসতে পারতাম অসংখ্য ধন্যবাদ আপু
প্রথমে আল্লাহর কাছে আপনার জন্য সুস্থতা কামনা করছি। আসলে কোন জায়গায় গেলে ঘন্টার পর ঘন্টা বসে থাকলে অনেক বিরক্ত করা লাগে নিজের কাছে। এবং শরীরে অস্বস্তি দেখা দেয়। আপনার লো প্রেসার তার জন্য শরীরটা বেশি খারাপ লাগছে। আশা করছি ডাক্তার যে ওষুধগুলো দিয়েছে সেগুলো ঠিক মতন খাবেন এবং লো প্রাইস এর জন্য হাঁসের ডিম অনেক উপকার।।
থ্যাংক ইউ দিদি আপনার সারাদিনের কার্যক্রম গুলো আমাদের সাথে উপস্থাপনা করলেন।
হাঁসের ডিম আসলে সব সময় বাজার থেকে আনা হয়ে ওঠেনা। মুরগির ডিমটাই পাওয়া যায় সেটাই খাওয়া হয়। আর লো প্রেসার এর জন্য আমি সত্যিই অনেক অস্বস্তিতে ছিলাম। কয়েকদিন শরীরটা বেশ খারাপ কেটেছে। আজকে একটু ভালো আছি। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আমার পোস্ট পড়ে এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
প্রেসার কমে গেলে দ্রুত এক প্যাকেট ওরাল স্যালাইন ও একটি হাসের ডিম খেয়ে নিবেন। ম্যাজিকের মত কাজ করবে।
এখন ডাক্তারদের কাছে গেলে সব জায়গায় লম্বা সিরিয়াল, এ থেকেই বুঝা যায় আমাদের দেশে রোগী কত বেশি।
আপনাকে কষ্ট করে সিরিয়ালের জন্যে অপেক্ষা করতে হয়েচে,অসুস্থ শরীর নিয়েও বাসার কাজ করতে হয়েছে।
দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি
মুকিত ভাই, একদমই সঠিক কথা বলেছেন। আমিও জানি স্যালাইন খেতে হয়। স্যালাইন সব সময় কিনেও রাখি। কিন্তু ওই যে বললাম নিজের অসুস্থতার সময় কিছুই মনে থাকে না। আপনারই পরামর্শটি আমি অবশ্যই এরপরে পালন করার চেষ্টা করব। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য।
প্রিয় আপু জেনে খারাপ লাগছে আপনি একটু অসুস্থ তবে, এত টেনশন করার কিছু নাই যেহেতু লো প্রেসার ঠিকমতো খাওয়া-দাওয়া এবং ঘুম দিলে সুস্থ হওয়া সম্ভব।
আপনার হাসবেন্ড এবং আপনার মেয়ে খুব সুন্দর করে আপনার যত্ন নিচ্ছে এটা আমার কাছে বেশ ভালো লাগলো। আপনার মেয়ে আপনাকে ডিম সিদ্ধ করে দিয়েছে একটা মায়ের জন্য এটা যে কত বড় একটা ভালো লাগা সেটা একমাত্র তিনিই বুঝতে পারবে।
ভালো থাকবেন শরীরের যত্ন নিবেন আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা।
যে আপু, আর কিছুদিন পর আপনার মেয়েও আপনার ছোটখাটো অনেক সেবা করবে। দেখবেন তখন কত ভালো লাগে। আপনার মা আপনাকে অল্প বয়সে বিয়ে দিয়ে অনেক কিছু মিস করেছে। আপনি চেষ্টা করবেন মেয়েকে যতটুকু সম্ভব কাছে রাখা যায়। খুব ভালো লাগলো আপনি এত সুন্দর একটি মন্তব্য করেছেন এই জন্য।