Better Life With Steem || The Diary game || 25December
[Edit by Picsart]
সকালে একটু দেরিতে ঘুম থেকে উঠলাম। নাস্তা বানানো হলে পেঁপে কেটে নিলাম।অতঃপর নাস্তার কাজ গুছিয়ে নাস্তা, চা করে নিলাম। নাস্তা খাওয়া শেষ করে উঠে দেখলাম আমার হাজব্যান্ড বাজার থেকে আসলো বেশ কিছু সবজি ও মুরগি নিয়ে। সবজিগুলোকে কেটে বেছে রেখে দিলাম। মুরগিগুলো ফ্রিজে তুলে রাখলাম।
সকালে আমার ভাগ্নি কুমিল্লা থেকে ঢাকায় এসেছে। বিকেলে ও আমার বাসায় আসার কথা। সেজন্য একটু কাজ করে নিচ্ছিলাম সবকিছু।এদিকে আবার আমার ভাই-ভাবি বাচ্চা সহ বগুড়া থেকে আসার কথা।এজন্যই সকাল বেলাটা ঘরের কাজেই কাটিয়ে গেল। দুপুরে চটজলদি গোসল করে নামাজ পড়ে ভাত খেয়ে নিলাম। কিছুক্ষণ পরে ভাগ্নি ফোন দিয়ে বলল যে ওর কিছু কাজও আছে আবার কিছু লোক ওর সাথে দেখা করতে আসবে।তাই আমি যেন যাই ওর সাথে দেখা করতে।
অতঃপর কি করব!!!আমি ওদের জন্য নাস্তাগুলো রেডি করেছিলাম সেগুলো ভেজে নিলাম। নাগেটস,ভেজিটেবল রোল, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই,আইসক্রিম, কুলফি, চকলেট এগুলো গুছিয়ে আমি আমার বোনের বাসার দিকে রওনা দিলাম। রাস্তায় জ্যাম না থাকলে আমার বোনের বাসায় যেতে ১০ থেকে ১৫ মিনিট সময় লাগে। চারটার আগে ওদের বাসায় পৌঁছে গেলাম। যেয়ে দেখি আমার ভাই-ভাবিও এসে পড়েছে।ওরা প্রথমে আপার বাসায় গেল কারণ বোনের ছেলেটি একলা। তাই ওরা কয়েকদিন ওর সাথে থাকবে।
ঘরে ঢুকে দেখি অনেক মানুষ। আমার ভাইয়ের তিন বাচ্চা, ভাগ্নীর বাচ্চা সব মিলিয়ে পুরো এলোমেলো অবস্থা। যাওয়ার পরপরই ভাগ্নি আমাকে সন্দেশ খেতে দিল। বলল যে কুমিল্লা থেকে অর্ডার দিয়ে বানিয়ে এনেছে। খুবই মজা ছিল। অতঃপর আমার বোনের ছেলে বলল আমার অসুখ আপনি আমার জন্য কিছু আনেননি? বললাম আনবো না কেন!!! সব খুঁজে পেতে এসে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই দেখে এত খুশি হয়ে গেল মনে হয় যেন ছোট বাচ্চা।
অতঃপর এভাবে গল্প গুজব করতে করতে মাগরিবের আজান হয়ে গেল। আমার ভাই খেজুর রস, ভাপা পিঠা,বগুড়ার দই ও আরো অনেক কিছু নিয়ে এসেছিল সবার জন্যই। আমার গুলো আমাকে বের করে দিয়ে বলল এগুলো নিয়ে যাও। আজকে বাসায় গিয়ে সবাই খাও। মাঝে নাতনীর সাথে সেলফি তুলে নিলাম।ভাগ্নী আমার জন্য অনেক গিফট আনলো। ও সব সময় আমার জন্য প্রচুর গিফট আনে।ওর গিফট দিয়ে আমার ঘর পুরো ভরে আছে।এত বলি তাও শোনে না। সব সময় কিছু না কিছু আনবে।
আজকেও আড়ং এর ভিসকস
শাল,সোয়েটার, কফি এছাড়া আরো অনেক জিনিস এনেছে। আসলে খুব মন খারাপ লাগছিল ওদের দুজনকে বাসায় রেখে চলে আসবো এ কথা ভেবে। কিন্তু এদিকে আমার বাসা থেকেও ফোন দিচ্ছে আসছো না কেন? অতঃপর মাগরিবের পরে সবার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে চলে আসলাম।বাসায় এসে দেখি আমার রান্নার সহকারি রান্না করে চলে গেছে।
বিকেলে আবার আমার হাজব্যান্ড গ্রিল চিকেন আর নান নিয়ে এসেছে। অল্প একটু খেলাম আমি সেখান থেকে। অতঃপর এশার আজান দিয়ে দিল ।এরপরে অজু করে নামাজ পড়ে নিলাম। আজকে আবার আমাদের হ্যাংআউট আছে।এছাড়া আজকে সারা দিনে আমি টুর্নামেন্টের কাজ করার একটুও সময় পাইনি। তাই এখন টুর্নামেন্টের কাজ নিয়ে বসবো।
এছাড়া দু-একদিনের মধ্যে আমার ভাই ভাবী বাসায় বেড়াতে আসবে। তখন হয়তো সময় পাবো না। তাই যতটুক পারছি কাজ গুছিয়ে রাখছি।আজকের মত লেখা এখানেই শেষ করছি। অনেক কাজই হয়তো করেছি সারাদিন কিন্তু মনটা অনেক খারাপ হয়ে গেছে বোনের বাসায় যেয়ে। তার ছবিগুলো সবাই লুকিয়ে রাখছে। খুব মন খারাপ লাগলো। আজকের মত এখানেই বিদায় নিচ্ছি।
Device | Name |
---|---|
Android | vivo v19 |
Camera | triple camera 48mp+8mp |
Location | Bangladesh 🇧🇩 |
Shot by | @hasnahena |
শীতের সময় পেঁপে খেতে বেশ ভালো লাগে আমার।। আজ আপনার ভাগ্নি আপনাদের বাসায় আসার কথা তাই বাসায় কিছু কাজ আগে থেকে রেডি করে নিলাম।। আবার আজকে বোনের বাসায় গেছিলাম সেখানে সবার সাথে অনেক ভাল একটি সময় কাটিয়েছে।। কিন্তু আমাদের রেখে বাসায় আসতে একটু খারাপ লাগতেছিল আর খারাপ লাগারই কথা।। পরে মাগরিবের নামাজ পড় বাসায় চলে আসেন।। আরো যে সকল কাজকর্ম করেছেন সকল কিছুই খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন খুবই ভালো লেগেছে পড়ে।।
শীতের সময়ের পেঁপে আসলেই মিষ্টি হয়। হয়তো শীতকাল পেঁপের আসল সিজন তাই। আর ভাগ্নে-ভাগ্নির সাথে দেখা করে আমার খুবই ভালো লেগেছে। আর শীতের রস পেয়ে তো আমার শীত পুরোই আনন্দময় হয়ে উঠছে । আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
জি আপু শীতের সময় পেঁপে অনেক বেশি মিষ্টি হয়।। শুনে ভালো লাগলো ভাগ্নে ভাগ্নির সাথে দেখা হয়ে আপনার অনেক ভালো লেগেছে।।।
ভাই বোন সবাই একত্রিত হলে তার মজাই আলাদা।সবার সাথে গল্প সল্প করতে করতে কখন যে সময় চলে যায়,টেরই পাওয়া যায় না।আর অনেক সুন্দর একটা সময় কাটে।। আর আপনার সাথে আজকে এমনটি হয়েছে, ভাই বোন সবাই এক সাথে সময় কাটিয়েছেন। এবং আপনার ভাই আপনাদের জন্য ভালোবেসে গ্রাম থেকে অনেক কিছু নিয়ে এসেছেন, এই বিষয় গুলো সত্যিই অনেক আনন্দের।
জি আপু ঠিকই বলেছেন। প্রিয়জনেরা এমনই হয়। ভাই বোন ভাগ্নে-ভাগ্নি মিলিয়ে বেশ চমৎকার একটা সময় কাটিয়ে ছিলাম। অনেকদিন পরে দেখা তাই অনেক কথা জমা ছিল। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য।
আপনাদের জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল যেন সব সময় এমন মিলে মিশে থাকতে পারেন।
আমি আজকে আপনার মতো বগুড়ার দই খেয়েছি।আর খেতে সত্যিই অনেক ভালো।আর পিঠা গুলো দেখতে অনেক সুন্দর লাগছে আশা করা যায় খেতে ও অনেক মজা ছিল। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আর পারলে এই রকম মজাদার খাবার আমাদের কাছে ও কিছু পাঠিয়ে দিবেন।
ছোটবেলায় এত বগুড়ার দই খেয়েছি এখন আর ভালো লাগে না। তারপরও যারা বগুড়া থেকে আসে শখের বসে দই নিয়ে আসে। তবে পিঠাগুলো অনেক মজার ছিল। সুযোগ থাকলে মজার খাবার গুলো অবশ্যই পাঠিয়ে দিতাম। এজন্য আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
আমার কাছে বগুড়ার দই অনেক ভালো লাগে আপনি অনেক বার খেয়েছেন বলে ভালো লাগে না।আর পিঠা গুলো দেখে মনে হয়েছিল যে অনেক মজা হবে। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আর আমার কমেন্ট এর রিপ্লাই করার জন্য ধন্যবাদ
ভাই বোনের ভালোবাসা একটি মধুর ভালোবাসা ভাই বোন যখন সবাই একসাথে হয় তখন আনন্দের কোন শেষ থাকে না কিভাবে যে আনন্দের মুহূর্তগুলো ভেসে ওঠে নিজেও বোঝা যায় না ঠিক আপনারাও তাই করেছেন আজ ভাই বোনে অনেক গল্প করেছেন হাসি মজা করেছেন যা দেখে অনেক ভালো লাগছে। সারাদিনে কার্যক্রম গুলো তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।
ঠিকই বলেছেন।চিরন্তন কিছু সম্পর্কের একটি হল ভাই বোনের সম্পর্ক। রাগ-ক্ষোভ, মান- অভিমান সবই থাকে এতে। তবে দিনশেষে ভাই বোন একই রক্তের। বিশেষ করে বোনেরা সবসময় ভাইদের প্রতি দুর্বল থাকে। অনেক ভাই এটা জানে এবং এই সুযোগের সদ্ব্যবহার করে। আপনার মন্তব্যটি পড়ে খুব ভালো লাগলো।
ছোটবেলায় ভাই-বোনেরা সবসময় একসাথে থাকা হয় তারপর বিয়ে হয়ে গেলে একেক জন একেক জায়গায় থাকে। তারপর কোন কিছু কারণে যদি ভাই বোনেরা একত্রিত হলে মজাটাই আলাদা । সবার সাথে একসাথে বসে গল্প করতে করতে কখন যে সময় পার হয়ে যায় তা আর টের পাওয়া যায় না। আপনারা ভাই বোন এবং ভাগ্নিরা মিলে অনেক ভালো সময় কাটলেন । আপনার ভাই ভালোবেসে আপনার জন্য অনেক কিছু নিয়ে এসেছে আসলে গ্রামের টাটকা টাটকা জিনিস খুবই ভালো লাগে।
থ্যাংক ইউ খুব সুন্দর একটা দিন আমাদের সাথে উপস্থাপনা করলেন।
ঠিকই বলেছেন আপু। শীতের এই সময় রস ও ঘরে বানানো খেজুরের গুড় নিয়ে এসেছে ভাই। আমি এগুলো খুবই পছন্দ করি এটা ও জানে। গতকাল ভাই, বোন,ভাগনে ভাগ্নী মিলে খুব ভালো সময় কাটিয়েছি। এজন্যই আপনাদের সাথে তা শেয়ার করে নিলাম।
আজ বাসায় আত্মীয় স্বজন এসেছে।বাসায় আত্মীয় স্বজন এলে স্বাভাবিকভাবেই কাজ বেড়ে যায়।আপনার ও কাজের কমতি ছিলনা।
বাড়িতে আত্মীয় আসলে দৈনিক খাবারের থেকে ভাল কিছু রান্না হয়।এটা বেশ মজার লাগে। বগুড়ার দই একবারই খেয়েছি।এখন তো মোড়ে মোড়ে বগুড়ার দই বিক্রি হয়!!!সেগুলোর কোনোটাই আসল স্বাদের না।
আপনার দিনলিপিটি ভাল লাগল।ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন।
যদি বগুড়ার আসল স্বাদের দই খেতে চান তাহলে শেরপুর থেকে নেবেন। এছাড়া বগুড়া টাউন থেকেও নিতে পারেন। এই জায়গার দই গুলো অথেনটিক হয়। আর আপনি ঠিকই বলেছেন আত্মীয়-স্বজন আসলে অনেক ভালো লাগে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
বেশ তো আজ আপনার খুব আনন্দের দিন ।সকালবেলা কাজ করার মাঝে আপনি শুনতে পেলেন আপনার ভাগ্নী আজকে ঢাকাতে আসবে আবার আপনার ভাই-ভাবি বাচ্চা সহ এসেছে ।এর থেকে আনন্দের আর কি হতে পারে ।
আমাদের ভাইয়া (আপনার বর)সকাল বেলা বাজার করেছে । সে বাজারগুলো তুলে রাখলেন এবং ঝটপট করে ওদের জন্য নাস্তা বানিয়ে নিলেন । আপুর বাসায় গেলে আর ভাইকে দেখলেন । অনেক কিছু নিয়ে এসেছে ।এগুলো দেখে আমারও ইচ্ছা করতেছে খেজুরের রস ,খেজুরের গুড় এগুলো পেতে।
কুমিল্লার দই, সন্দেশ, কুমিল্লা রসমালাই এর গুন সারা বাংলাদেশ বিখ্যাত সবাই জানে । আমরা যখন খাগড়াছড়ি যেতাম তখন কুমিল্লাতে ত্রিশ মিনিটের জন্য গাড়ি স্টপেজ করতো তখন ওখান থেকে আমরা দুই রসমালাই নিয়ে আসতাম। উপহার পেতে সবারই ভালো লাগে আর আপন জনের উপহার হলে তো কোন কথাই নেই ।আপনার এই সুন্দর দিনটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।
আমারও ইচ্ছে করছে আপনাকে খেজুরের রস ও গুড় পাঠিয়ে দিতে। কিন্তু উপায় তো নেই। আপনার ওখানে কি রস পাওয়া যায় না আপু? ঢাকায় অবশ্য চেষ্টা করলে পাওয়া যায় তবে খুবই দামি। আমি অনেক বছর আগে একবার রমনা পার্কের গাছ থেকে কিনে
নিয়েছিলাম। তবে স্বাদ অতটা ভালো নয়। আপনার চমৎকার কমেন্ট পেয়ে আমার মনটা ভাল হয়ে গেল। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
এত সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ আপনার পোস্ট মানে খাওয়া দাওয়া ভরপুর। 😅পেঁপে আমার একটা পছন্দের ফল বেশ কয়েকদিন আগে আমরাও খেয়েছিলাম খুব মিষ্টি নিজের গাছের। আমার খুব ভালো লাগে আপনার পোস্ট আপনি খুব সুন্দর ভাবে পরিপাটি করে সবকিছু সাজিয়ে গুছিয়ে আমাদের মাঝে শেয়ার করেন এই জন্য। ভাই বোন মানে অনেক গল্পস্বল্প । একটা মজার কথা বলি। আমি বলতে গেলে এক সন্তানের মা তারপরেও আমার ছোট ভাইয়ের সাথে প্রতিদিন মজার ছলে মারামারি লেগেই থাকে 😅এটাও খুব ভালো লাগে আমার কাছে। আপু আপনার জন্য শুভকামনা রইল ভালো থাকবেন।
যে আপু ঠিকই বলেছেন।শীতকালে পেঁপে কেন যেন বেশ মিষ্টি হয়। আর ভাই বোনের খুনসুটির কথা বলছেন। আমার এই ভাই আমার পিঠে
পিঠি ভাই। আমাদের দুজনের দুষ্টামি মারামারিতে সবাই পেরেশান থাকতো। অবশ্য এখন বড় হয়ে গেছি তাই মারামারি তো করি না। তবে মান অভিমান অনেক বেশি হয়। হয়তো ভাই-বোনদের সম্পর্কই এমন হয়। খুব ভালো লাগলো আপনার মন্তব্যটি।
আপনার দিনটা বেশ ব্যস্ততার মধ্যেই কেটে গেছে। কিন্তু তারপরেও কিছুটা হলেও আনন্দ আপনি পেয়েছেন। কেননা আপন মানুষগুলো যখন দূর থেকে আমাদের কাছে আসে তখন আমাদের কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। আপনার ভাইয়া ভাবি ভাগ্নি আপনার বোনের ছেলেকে নিয়ে অনেক আনন্দঘন মুহূর্ত পার করেছেন। আসলে কুমিল্লার সন্দেশ গুলো অনেক বেশি মজা হয়। আমার ভাইয়া একবার আমাদের জন্য বানিয়ে নিয়ে এসেছিল। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার ব্যস্তময় দিনের খানিকটা অংশ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল। ভালো থাকবেন।
কিছুটা সময় হয়তো আনন্দ করেছি কিন্তু আবারো আমার মন খারাপ হয়ে গেছে। যার ঘরে আনন্দ করছি সে মানুষটাই তো নাই।তাহলে আর কিসের আনন্দ। তারপরও মানুষকে বেঁচে থাকতে হয় ভালো থাকতে হয়। ভালো থাকার চেষ্টা করতে হয়। আমিও তাই করে যাচ্ছি। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য।