Better Life With Steem || The Diary game || 21December
![]() |
---|
[Edit by Picsart]
গতকাল রাতে ঠিক করেছি যে একটি কাজে আজ সকালে বের হতে হবে। তাই সকালে জলদি জলদি নাস্তা করে রেডি হয়ে গেলাম। রূপগঞ্জ বরপার দিকে আমার একটি ছোট জমি ছিল। কিছুদিন আগে এটা বিক্রি করে দিয়েছি। যাদের কাছে বিক্রি করেছি তাদেরকে রেজিস্ট্রি করে দেয়ার ডেট অনেকদিন ধরেই দেবো দেবো বলছিলাম। কিন্তু বাচ্চাদের স্কুল-কলেজের কারণে যেতে পারছিলাম না।
এদিকে আমার হাসবেন্ড ও সময় পায়না। কাল রাতে হঠাৎ দশটার দিকে বলল যে দেখো আগামীকাল যাব, কাজ হবে কিনা? জায়গাটি বিক্রি করেছি আমার বোনের একটি পালক মেয়ে ছিল তার কাছে। ওর স্বামী মানে জামাই বললো যে ঠিক আছে ব্যবস্থা করছি আপনি আসেন। তাই সকালে সবকিছুই গুছিয়ে সাড়ে দশটার দিকে বের হয়ে গেলাম। আমার গন্তব্য ছিল স্টাফকোয়াটার পার হয়ে চনপাড়া রুপগঞ্জ সাব-রেজিস্ট্রি অফিস। মূলত এটি শীতলক্ষ্যা নদীর পাড়ে। অর্ধেক পথ মোটামুটি ভালোই গেলাম কিন্তু বাকি অর্ধেক পথে রাস্তায় এত খারাপ যে যেতে খুবই কষ্ট হয়েছে।
সাড়ে এগারোটার দিকে যেয়ে পৌঁছালাম। বসার পরে প্রথমেই জামাই আমাদের জন্য ডাব নিয়ে আসলো। এরপর ভেন্ডর আমাকে কিছু কাগজপত্র দিল যেগুলো আমি সই করলাম। অতঃপর আমাকে বললে আপনার টিন সার্টিফিকেট দেন। আমি বললাম আমার তো কোনো টিন সার্টিফিকেট নাই। বললো তাহলে হবে না।টিন সার্টিফিকেট আপনাকে দিতেই হবে। প্রয়োজনে আপনি জিরো ইনকাম দেখান। জিরো রিটার্ন দেখাবেন।
আমি বললাম, এই নিয়ম আবার কবে থেকে চালু হলো। তারা বলল যে,এই নিয়ম দুই মাস হলো চালু হয়েছ। জমি ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়কেই টিন সার্টিফিকেট দেখাতে হবে এবং রিটার্ন দাখিল করতে হবে। অতঃপর কি আর করা! আমরা ক্রেতা- বিক্রেতা দুজনেই ওখানে টিন সার্টিফিকেট বানালাম । টিন সার্টিফিকেট বানাতে বেশ সময় লাগলো। আবার অনলাইনে রিটার্ন দাখিল করতে হবে। এ সময় দীর্ঘক্ষণ আমি বসে রইলাম।
হঠাৎ দেখলাম অশতিপীর এক বৃদ্ধা মহিলাকে বেশ কয়েকজন নারী-পুরুষ ধরে নিয়ে আসছে। এক পর্যায়ে ভেন্ডরের রুমে উঠাতে গিয়ে তাকে প্রায় ফেলেই দিল। এরকম জায়গাগুলোতে গেলে আসলে দুনিয়ার আসল রূপ দেখা যায়। এমন বয়স্ক মাকে এখানে আনার মতো বিবেক তাদের কিভাবে হলো এটাই আমি ভাবছিলাম আর খুব খারাপ লাগলো দেখে। যদিও প্রকৃত কারণ আমি জানিনা তাই কাউকে দোষী মনে করছি না।
যাই হোক অতঃপর রিটার্ন জমা দিয়ে দিলাম। এগুলো কাজ সারতে সারতে দুপুরের বিরতি পড়ে গেল। বিরতি শেষে সোয়া দুই টার দিকে আমাদের ডাক পড়ল। সাব-রেজিস্টারের রুমে সবাই ভিড় করে দাঁড়িয়ে আছে। বেশ কিছুক্ষণ পর আমার ডাক পড়লো।জিজ্ঞেস করল কতটুকু জমি আর টাকা পেয়েছেন কিনা। তিনি মূলত এই দুটি প্রশ্নই করে থাকেন। অতঃপর স্বাক্ষর খাতায় সই ও টিপসই দুটিই নিলো।
এরপরে জামাই আমাদেরকে খাওয়ানোর জন্য একটি রেস্টুরেন্টে নিয়ে গেল। সাধারণত রেজিস্ট্রি পাড়ায় রেস্টুরেন্ট যেমন হয় তেমনই ছিল। এই ফাঁকে জামাই তার চাচা, চাচার অফিসের জিএম সহ কয়েকজন কে নিয়ে আসলো আমার সাথে দেখা করানোর জন্য। সবার সাথে দেখা করে খেতে গেলাম। প্রথমে দিল বিশাল সাইজের একটি বোয়াল মাছের পিস। বললাম এত বড় মাছ খেতে পারব না তুমি এটা বক্সে করে বাসায় দিয়ে দাও। জামাই বললো তাহলে খাসির মাংস খেতে হবে। আমার হাজব্যান্ড গরুর মাংস খেতে চাইল। কারন সে শুধু গরুর মাংসই পছন্দ করে।
এখানে খাসির মাংস বেশ বড় বড় টুকরো এবং খেতে অত্যন্ত সুস্বাদু লাগছিল আমার কাছে। জানিনা ক্ষুধার্ত ছিলাম এ কারণে কিনা। আবার আমার বাচ্চাদের জন্য খাবার প্যাকেট করিয়ে দিল। অতঃপর সবার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে বাসার দিকে রওনা হলাম। বাসার পথে মেয়েকে ফোন করে বললাম যে রান্না সহকারী কে বলো আজকে রান্নাগুলো করে ফেলতে। বেগুনভর্তা, লালশাক ভাজি আর ডালআলু রান্না করে সে চলে যেতে যেতে আমি বাসায় ঢুকলাম।
বাসায় পৌঁছাতে পৌঁছাতে মাগরিবের আজান দিয়ে দিল। অতঃপর দ্রুত গোসল করে নামাজ পড়ে নিলাম। আমার মেয়ে রং চা আর পেয়ারা কেটে নাস্তা দিলো। আর এখন পোস্ট লিখতে বসলাম। আগামীকাল শুক্রবার ছুটির দিন। নাস্তা হয়তো বানাবো না। হোটেল থেকে কিনে আনব। তাই আর কোন টেনশন না নিয়ে কমিউনিটির কাজ নিয়ে বসে গেলাম। আজকের দিন টি ভালোভাবে কেটে গেল। এজন্য সৃষ্টিকর্তার কাছে অনেক শুকরিয়া জানাই। আর প্রতীক্ষায় রইলাম আগামী ভাল দিনের।
Device | Name |
---|---|
Android | vivo v19 |
Camera | triple camera 48mp+8mp |
Location | Bangladesh 🇧🇩 |
Shot by | @hasnahena |
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আমাদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করার জন্য। আপনার পোস্টে করে জানতে পারলাম একটা জমি ছিল তা কিছুদিন আগে বিক্রি করেন। কিন্তু এখনো রেজিস্ট্রি করে দেওয়া হয়নি তাই ওখানে যাবেন। জমিটি বিক্রি করেছেন আপনার বোনের পালিত মেয়ের জামাইয়ের কাছে। আমার মনে হয় জীবনটি মারা গেছে ওই বোনের মেয়ে হবে
যাইহোক। অফিসে গেলে বুঝা যায় পৃথিবীটা কত কঠিন যা আজ আপনি হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছেন। কিছুই করার নেই অব্যবস্থাপনায় অধিকাংশ দায়ী। বাসায় আসতে আসতে মাগরিব হয়ে গেল মাগরিবের নামাজ পড়ার পর আপনার মেয়ে আপনাদের পেয়ারা ও রং চা।বানিয়ে দিল। রাতের খাবারই ছিল যেহেতু সারাদিন এক জায়গায় ছিলেন। তোর মোটামুটি ভালই কাটলো আজকের দিন ধন্যবাদ আপনাকে।
জ্বী আপু ঠিকই ধরেছেন আমার বোন একজনই। তারই পালিত মেয়ে। ঝক্কি ঝামেলা থাকলেও পরবর্তীতে সুন্দরভাবেই সব কাজ সম্পন্ন হয়েছিল। দুপুরেও বেশ জম্পেশ খাওয়া দাওয়া হল। অতঃপর সন্ধ্যায় বাড়িতে ফিরে এসেছিলাম। সব মিলিয়ে বেশ ব্যস্ত দিনই সেদিন আমার গিয়েছিল। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
হ্যাঁ আপনি একদিন কথা প্রসঙ্গে বলেছিলেন তো তাই আমার কি মনে হচ্ছিল যে ওই মনে হয়। যাক ঠিকঠাক সব কিছু করে এসেছেন আলহামদুলিল্লাহ ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন। আপনি যে এলাকায় গিয়েছেন এর আশেপাশে
এলাকাই আমার। অনেক সময় হয়তো দেখা হবে আবার গেলে আমাকে বলবেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
গতকালকে আপনি ঠিক করে রেখেছিলেন আপনাদের একটি কাজের জন্য বাহিরে যেতে হবে। কাজ টি ছিলো আপনার একটি জমি ছিলো সেই জমিটি বিক্রি করেছেন তার রেজিস্ট্রি করতে গিয়েছিলে যাওয়ার পথে নদী দেখতে পেলেন আপনার অনেক ভালো লেগেছিল কিন্তু রাস্তায় অনেক খারাপ ছিলো যার জন্য কষ্ট হয়েছিল। আসলে বাংলাদেশে কিছু কিছু রাস্তা আছে যে রাস্তা দিয়ে পথ চলতে গেলে অনেক কষ্ট হয়ে যায়। সুন্দর একটি দিনের গল্প আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
যে সড়কে গিয়েছিলাম এটি আমাদের এক বিশিষ্ট মন্ত্রীর আওতাধিন এলাকার। আমি খুব অবাক হলাম যে এত বাঘা মন্ত্রী অথচ তার এলাকার এত দুরবস্থা। সে শুধু নিজের এরিয়ার চারপাশে উন্নতি করেছে পুরো এলাকায় নয়। এজন্য যাতায়াতে এখানকার মানুষদের অনেক অসুবিধা হয়। তবে অফিসে কাজ সহজেই সম্পাদন করতে পেরেছি। এটাই স্বস্তির বিষয়। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার একটি মন্তব্য করার জন্য।
কি আর বলব বলুন আমাদের দেশের মন্ত্রী বা যেকোনো একটি ভালো পদের মানুষ যদি সাধারন জনগণের কথা চিন্তা করত তাহলে আজ আমাদের দেশ অনেক উন্নত হতো আমার যতটুকু মনে হয় আমাদের বাংলাদেশের টাকার অভাব নাই তবুও আমাদের দেশে মন্ত্রীগুলো ঠিক নয় যার জন্য আজ আমাদের রাস্তাঘাটের অনেক সমস্যা হচ্ছে।
রেজিস্ট্রি অফিসে গেলে আসলে কাগজপত্রাদি নিয়ে
অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়। দুনিয়া আপডেট হচ্ছে প্রতিনিয়ত কিন্তু এই জায়গাগুলো যে কবে আপডেট হবে, কে জানে। আপনি বল্লেন টিন সার্টিফিকেটের জন্য আপনাকে আটকিয়ে দিয়েছিলো। সত্যি, টিন সার্টিফিকেট একটি দরকারি কাগজ। বিভিন্ন ক্ষেত্রেই এখন এই কাগজ দরকার হয়। যেহেতু টিন সার্টিফিকেট করেই নিয়েছেন পরবর্তীতে এই কাগজ বিষয়ক কোনো ঝামেলা আপনাকে আর পোহাতে হবে না।
রেজিস্ট্রি অফিসের এই ঝামেলার জন্য সত্যিই বিড়ম্বনায় পড়েছিলাম। কারণ আমি টিন সার্টিফিকেট বানাতে চাইনি। কিন্তু অবশেষে বানাতে ই হলো। আসলে দুনিয়া এখন আপডেট হচ্ছে তার সাথে সাথে আমাদের দেশ ও। তবে সব মিলিয়ে দিনটি ভালই কেটেছিল। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
তথ্য প্রযুক্তির উন্নতি হওয়াতে টিন নাম্বার দরকার সকল অফিসিয়াল ক্ষেত্রে ।আরো অনেক জটিলতা এসেছে জায়গা জমি ক্রয় এবং বিক্রয় ক্ষেত্রে ।তবে এই ক্ষেত্রে যতটা বিরম্ভনা পেতে হয় ।আমার মনে হয় এটি একটি ভালো মাধ্যম ।
আগের দিনের যেকোনো কেউ সহজে অন্যের জায়গায় জাল দলিল করে নিজের করে নিতে পারতো কিন্তু বর্তমানে জাল দলিল করাটা অনেক কঠিন হয়ে গেছে ।ভূমি অফিসে গেলে অবশ্য একটু বিড়ম্বনা পড়তে হয় কারণ ওখানে রেজিস্টার অফিসার আসেন সপ্তাহে দুই দিনই আসেন। প্রতিদিন থাকেনা না আর অনেক দলিল যখন জমা পড়ে তো লোকজন থাকে বেশি ।
সত্যি আপনি যে ঘটনাটি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন তা অবশ্যই দুঃখজনক ।মানুষ সম্পত্তির লোভে অনেক কিছুই করে থাকে ।যাইহোক ব্যস্ততার ভিতরে আপনার দিনটি আপনি সুন্দর ভাবে কাটিয়েছেন ।আশা করি আপনার সামনের দিনগুলো আরো ভালো কাটুক ।নতুন পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম।
জমিজমা রেজিস্ট্রি করার জন্য যে এত কাগজপত্র এখন লাগে আসলেই তা আমার জানার বাইরে। একটি জমি যতবার কেনাবেচা হয়েছে তার সমস্ত কাগজ জমা দিতে হয়। সত্যিই ব্যাপারগুলো অনেক বিড়ম্বনার। তবে দিনশেষে ভালোভাবেই কাজ শেষ করতে পেরেছিলাম। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
জমি কেনা বা কাউকে দলিল দেওয়া দুটোই অনেক ঝামেলার কাজ আমি মনে করি,কারণ কিছুদিন আগে আমাদের বাজারের একটা জমি দলিল করেছি অন্যদের কাছ থেকে তখন বুঝেছি,
যাইহোক, খুব ব্যস্ততার মাঝে আজকের দিনটা পার করেছেন ভালো লাগলো পোস্টটি পরে ধন্যবাদ আপনাকে
জমি কেনা বেচা আগে এতটা জটিল ছিল না। এখন কেন যেন সরকার সব কাজকেই এক ছাতার তলে নিয়ে আসতে চাইছে। ফলে এ কাজগুলো আর সহজ নেই। টিন সার্টিফিকেট বানানো নিয়ে আমি যথেষ্ট বিরক্ত হয়েছি। কিন্তু কি আর করবো নিয়ম তো নিয়মই। অনেক ভালো লাগলো আপনার মন্তব্যটি পেয়ে।
রেজিস্ট্রি অফিসে গেলে কোনদিক দিয়ে যে সময় কেটে যায় বোঝায় যায় না,এক ঘন্টার কাজ করতে দিনের অর্ধেক সময় চলে যায়। আর ইদানীং টিন সার্টিফিকেট সত্যিই খুবই প্যরা দিচ্ছে।
আপনার আজকের রাতের ম্যেনুটা বেশ ভালো ছিল,বেগুন ভাজি আমার খুবই ভালো লাগে।শুক্রবারের দিনের জন্য সত্যিই ঝামেলা একটু কমই থাকে।
ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সারাদিনের কার্যক্রম আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য। ভালো থাকবেন।
রেজিস্ট্রি অফিসে শুধু মানুষের আনাগোনা। আসলে খুব বিরক্ত লাগে। তবে কিছু করার নেই যেহেতু কাজটা আমারই ছিল। অতঃপর বাসায় ফিরেও স্বস্তি ছিল না। যাই হোক আপনার মন্তব্য পেয়ে অত্যন্ত আনন্দিত হলাম।
জমি জমা রেজিস্ট্রার করতে অনেক ঝামেলা পোয়াতে হয়। কত নিয়ম কানুন আর কত কাগজ পত্র রেডি করতে হয়। তবে আনি ভালো জিনিস দেখেছি যে জমি ক্রয় করে সে জমি রেজিষ্ট্রি পরে সবাইকে ভাত খাওয়ায়। বেশি খিদে লাগলে যেকোনো তরকারি দিয়েই ভাতনখেতে অনেক মজা লাগে। সারাদিন অনেক ব্যস্ততার সাথে সময় পার করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সারাদিনের কর্মব্যস্তময় মূহুর্ত গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আসলে এটি একটি অলিখিত নিয়ম যে যে জমি ক্রয় করে সে সবাইকে খাওয়ায়। এছাড়া বাকি সব রকম খরচও তাকে বহন করতে হয়। এ ব্যাপারটি কেমন যেন। তবে যাই হোক দিনটি আমার ভালোভাবেই পার হয়েছিল। এ জন্য সৃষ্টিকর্তার কাছে অনেক ধন্যবাদ
জানাই।
রূপগঞ্জ বরপা আপনাদের একটি জমিন বিক্রি করেছিলেন সেটি রেজিস্ট্রি করে দিবেন কিন্তু সময় হয়ে উঠছিল না, তাই সময় করে আজকে গিয়েছিলাম।
আসলে অনেক সময় বেশি ক্ষুধা লাগলে খুব বেশি সুস্বাদু মনে হয়, তবে খাসির মাংস রান্না করলে এমনিতেই সুস্বাদু হয়ে থাকে। খাসির মাংস আমার অনেক পছন্দ।
আপনার সারাদিনের কার্যক্রম পরে অনেক ভালো লাগলো, ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
রেজিস্ট্রি অফিসের ওখানে সবখানে খাসির মাংসই বিক্রি হচ্ছিল। বুঝলাম যে ওখানে মানুষের পকেট থেকে পয়সা খরচ করানোর একটা জায়গা ওটা। তবে সব মিলিয়ে দিনটি ভালোই কেটেছিল। খুব ভালো লাগলো আপনার মন্তব্য পেয়ে।
আপনার একটি জরুরী কাজে আপনার বাইরে যাওয়ার কথা ছিল। আপনার কোন এক জায়গায় একটি জমি বিক্রি করে দিয়েছেন যেটা রেজিস্ট্রির জন্য আপনি অনেকদিন যাবত ডেট দিয়ে যাচ্ছেন। আসলে এসব কখনো সহজ কাজ না যেমন জমি বিক্রি করা বা রেজিস্ট্রি করা এটা অনেক ঝামেলার কাজ। আপনার সারাদিনে কার্যালিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
জি ভাই ঠিকই বলেছেন। জমি জিরাত কেনা বেচা দুটোই যথেষ্ট ঝামেলা পূর্ণ কাজ। আমি অনেকদিন ধরেই তারিখ দেওয়ার চেষ্টা করছিলাম কিন্তু পারছিলাম না। অবশেষে সেদিন যে কাজ সম্পন্ন করে আসলাম। আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।