Better Life with Steem||The Diary Game||08February 2024||
Edited By Canva |
---|
প্রিয় বন্ধুরা,
আমার নিজের লেখা ব্লগে আপনাদের সকলকে স্বাগতম।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। হ্যালো বন্ধুরা আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি আপনারা সবাই অনেক ভাল আছেন। আমিও আপনাদের দোয়া এবং আল্লাহর রহমতে অনেক ভাল আছি।আজকেও আমি আপনাদের সাথে একটি ডায়েরি গেম শেয়ার করব। তা হলো: একটি ব্যস্তময় দিন ছিলো।
প্রতিদিনের মতো সকাল সকাল ঘুম থেকে জেগে উঠি। ঘুম থেকে জেগে উঠে, দাঁত ব্রাশ করে ফ্রেশ হয়।এবং ফ্রেশ হয়ে, রুমে এসে পূর্বের মত রাতে ভেজানো ছোলা গুলো পরিষ্কার করে, রুমে নিয়ে এসে সেই ছোলগুলো খেয়েছিলাম। যাইহোক ছোলা খাওয়ার ১৫-২০ মিনিট পর, সকালের খাবার সম্পন্ন করি।
এবং সকালের খাবার সম্পন্ন করে, পূর্বের মতো স্কুলে চলে যায়। এবং স্কুলে গিয়ে সরাসরি অফিস রুমে গিয়ে কিছুক্ষণ বসে থাকি। এবং অফিসে গিয়ে সকল শিক্ষকেরা মিলে বিভিন্ন বিষয়ে ১০-১৫ মিনিট কথাবার্তা বলি। কথা বলে একপর্যায়ে যখন আমাদের দপ্তর সাহেব ক্লাসের ঘন্টার বেল দিল। তখন আমরা সকল শিক্ষকেরা ক্লাসে গিয়ে যার যার মত ক্লাস নেই।
এবং প্রথম ক্লাসটা প্রায় ৪৫ মিনিট যাবত নিয়েছিলাম। এবং ক্লাস নিয়ে আবার অফিস রুমে চলে আসি। অফিসে চলে এসে আধা ঘন্টা যাবত বসে থাকি। এবং আধাঘন্টা বসে থেকে আবার, যখন দপ্তর ৩য় ঘণ্টার বিল দিল। তখন আবার ক্লাসে গিয়ে ক্লাস নেই। এভাবে টিভিনের আগ পর্যন্ত চারটা ক্লাস চলেছে।এবং চারটা ক্লাস শেষে টিফিনের জন্য টিভিন দেওয়া হয়।
এবং টিফিন দিলে ছাত্ররা যার যার মত বাড়িতে চলে গিয়ে, টিভিন খেয়ে আসে। এবং আজকে আমি এবং কিছু শিক্ষক বাড়িতে খেতে যায়নি। তাই হেড স্যার দপ্তরকে স্কুলের পাশের দোকানে হতে এক প্যাকেট কেক আনতে বলল, তখন দপ্তর সাহেব একটা কেকের প্যাকেট দোকান হতে এনেছিল। এবং দোকান হতে এনে সকল শিক্ষককে ২ টা করে দেয়।
এবং কেক দেওয়ার সময় আমি একটি ছবিও তুলে রেখেছিলাম। যা আপনাদের মাঝে শেয়ার করা হলো। যাইহোক কেক খেয়ে সকলে মিলে মাঠের ভিতরে রোদে বসে ছিলাম। এবং বিভিন্ন বিষয়ে আলাপ গল্প করতেছিলাম। এবং আলাপ গল্প করতে করতে যখন টিফিনের ঘন্টা শেষ হয়ে গেল। তখন দপ্তর আবার ক্লাসের ঘন্টার বেল দিল।
তখন আমরা যার যার মত ক্লাসে চলে গিয়ে। আবার ক্লাস নিতে থাকি। এভাবে প্রায় বিকাল ৪ টা পর্যন্ত আরো চারটা ক্লাস নিয়েছিলাম। যাইহোক বিকাল ৪ টা পর্যন্ত ক্লাস নিয়ে স্কুল ছুটি দেওয়া হয়। এবং স্কুল ছুটি দিলে সকল ছাত্ররা যার যার মত বাড়িতে চলে যায়।
এবং একটু পরেও আমরাও বাড়িতে চলে যাই
এবং বাড়িতে চলে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে, কিছুক্ষণ বিশ্রাম নেয়। এবং রেস্ট নেওয়ার মাঝে মা আমাকে কিছু কালাই এর বড়া এনে দিয়েছিল। সেই বড়াগুলো এনে দিলে আমি খেয়েছিলাম। যাইহোক এ সময় আমি একটি ছবি তুলে রেখেছিলাম।
যা আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম। বড়া খেয়ে বিকাল বেলা ঘোরাঘুরি করার জন্য কিছুক্ষণ বাইরে গিয়েছিলাম। বাহিরে গিয়ে আমাদের পাশের বাড়ির উপর দিয়ে যেতে ছিলাম। এ সময় একটা ফুল গাছ দেখতে পেলাম। এই ফুল গাছের একটি ছবি তুলে রেখেছিলাম।
যাই হোক এ ফুল গাছকে আমি চিনি না। তবুও একটা একটা ছবি তুলে রেখেছিলাম। আমি যখন যেকোনো ফুল দেখি না কেন সঙ্গে সঙ্গে সেই ফটোগ্রাফি করে রাখি।যেহেতু আজকের ফটোগ্রাফি ফুলের করেছি। কিন্তু এই ফুলটাই আমি চিনি না। তবুও ফুলের ফটোগ্রাফি শেয়ার করলাম। যাইহোক আশা করি আপনাদের সকলের ভালো লাগবে।।
যাই হোক বিকেলবেলা বাইরে গিয়ে কিছুক্ষণ ঘোরাঘুরি করলাম। এবং সন্ধ্যার পরেই বাড়ি ফিরে আসলাম। এবং বাড়ি ফিরে এসে আমি যখন আমার রুমে আসলাম। তখন বাবা দেখি দুইটা পাপড় ভাজা এনেছে।সেই দুইটা থেকে আমাকে একটা পাপড় ভাজা দিয়ে গেল।
তখন আমি সেই পাপড় ভাজা খেয়েছিলাম।যাইহোক এ সময় আমি একটা ছবি তুলে রেখেছিলাম। এবং পাপড় ভাজাটা খেয়ে সন্ধ্যার পরে, যখন ছাত্ররা বাড়িতে প্রাইভেট পড়তে আসলো। তখন আমি তাদেরকে এক ঘন্টা যাবত প্রাইভেট পড়ায়। এবং প্রাইভেট পড়ে নির্দিষ্ট সময়ের ছুটি দিয়ে দেই।
এবং ছুটি দিলে তারা যথাসময়ে বাড়িতে চলে যায়। তারা বাড়িতে চলে গেলে, আমি রাতের খাবার সম্পন্ন করি।এবং রাতের খাবার সম্পন্ন করে ঘন্টাখানেক ফেসবুকে বন্ধুদের সাথে সময় দিই। এবং রাতের নির্দিষ্ট সময় ঘুম পড়ি। যাইহোক এই ছিল আমার গতকালকের সারাদিনের সকল কার্যক্রম। আশা করি আপনাদের সকলেরই ভালো লাগবে।
বন্ধুরা আজকে আর লিখব না। আজকের মতো এখানেই শেষ করছি । আপনাদের মাঝে আজকে যে কথাগুলো শেয়ার করলাম। আশা করি আপনাদের অবশ্যই ভাল লাগছে। যদি ভালো লেগে থাকে অবশ্যই মন্তব্য করে জানাবেন । ভালো থাকবেন সবাই ।আল্লাহ হাফেজ।
Device | Name |
---|---|
Android | Realme C15 |
Camera | 8MP camera |
Location | Bangladesh 🇧🇩 |
Short by | @hafizur46n |
খুবই মুখোরোচক এবং সুস্বাদু খাবার। আমারও অনেক প্রিয়। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আমার পোস্ট মনোযোগ সহকারে পড়ে মূল্য বান মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য। ভালো থাকবেন
ফেব্রুয়ারী মাস থেকে সব স্কুলেই ফুল টাইম ক্লাস শুরু হয়ে গিয়েছে। সকাল থেকে বিকাল চারটা পর্যন্ত ক্লাস নেওয়াটা সত্যিই অনেক কষ্টের।
আপনার শেয়ার করা ফুল গাছের নামটা আমারও জানা নেই।
মচমচে পাপড় খেতে বেশ ভালোই লাগে কিন্তু।
অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আমার পোস্ট পড়ে এত সুন্দর করে মন্তব্য করার জন্য। ভালো থাকবেন
কলাইয়ের ডাল দিয়ে পেঁয়াজু বানানো যায়, সেটা আমার জানা ছিল না। তবে আপনার পোস্টে পেঁয়াজু গুলো দেখতে অনেক বেশি লোভনীয় দেখাচ্ছে। আসলে পাপড় ভাজা খেতে বেশ ভালোই লাগে। সন্ধ্যার পর গরম গরম পাপড় ভাজা খাওয়ার মজাটাই অন্যরকম। ধন্যবাদ আপনার একটা দিনের কার্যক্রম উপস্থাপন করার জন্য। ভালো থাকবেন।
পেয়াজু নাতো বড়া। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আমার পোস্ট মনোযোগ সহকারে পড়ে মূল্য বান মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য। ভালো থাকবেন