আমাদের ইউনিভার্সিটির সকল বন্ধু এবং বান্ধবী মিলে ঘুরতে গিয়েছিলাম গোলাপ বাগানে।
আমাদের ইউনিভার্সিটির সকল বন্ধু এবং বান্ধবী মিলে ঘুরতে গিয়েছিলাম গোলাপ বাগানে।
প্রিয় বন্ধুরা,
আমার লেখা ব্লগে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম।
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম। পরম করুণাময় মহান আল্লাহতালার নামে শুরু করলাম। আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। প্রিয় বন্ধুরা আশা করি সকলে ভালো আছেন। আমিও আল্লাহ তাআলার রহমতে খুব ভালো আছি। বন্ধুরা আমি আজকে উপস্থিত হয়ে আপনাদের মাঝে আমাদের ইউনিভার্সিটির সকল বন্ধু এবং বান্ধবী মিলে ঘুরতে গিয়েছিলাম গোলাপ বাগানে এই কথা শেয়ার করব।
বন্ধুরা ছবিতে দেখতে পারছেন আমি এবং আমার বন্ধু বান্ধবী মিলে সবাই ছবি তুলেছি। আমাদের এই সবারই ছবি তুলে রাখে আমার বন্ধু নাহিদ হাসান। বন্ধুরা ছবিটিতে দেখতে পাচ্ছেন নাহিদ হাসান ছেলেটি সামনে রয়েছে কারণ নাহিদ বন্ধু ছবি তোলার জন্য আমাদের সবাইকে রেডি হতে বলে তখন আমরা সবাই রেডি হই এবং নাহিদ বন্ধু তার ক্যামেরা দিয়ে ছবি তুলে রাখে।
নাহিদ বন্ধু খুব মজাদার মানুষ কারণ নাহিদ বন্ধু আমাদের সবাইকে বলে আমরা সবাই মিলে গোলাপ বাগানে যাব। তাই কিছু বন্ধু রাজি হল এবং কিছু বন্ধু রাজি হল না। তখন এক বন্ধু বলল এখন আমাদের ইউনিভার্সিটি ফাইনাল পরীক্ষা শেষ হয়েছে তাই যে কয়জন রাজি হয় সেই কয়জনই যাব গোলাপ বাগানে। কারণ আমাদের ভার্সিটির ফাইনাল পরীক্ষা শেষ মানে এখন যার যার মত ব্যস্ত হয়ে পড়বো তাই এটাই সুযোগ আমরা সবাই মিলে গোলাপ বাগানে যাব
তাই বন্ধুরা ছবিতে দেখতে পারছেন বন্ধু এবং বান্ধবীরা মিলে ছবি তুলেছি এইগুলো হল আমার ইউনিভার্সিটি বন্ধু এবং বান্ধবী। তাই আমরা সবাই ভার্সিটি ফাইনাল পরীক্ষা শেষ করে আমরা সবাই মিলে মজা করি এবং অনেক আনন্দ ফুর্তি করি গোলাপ বাগানে গিয়ে। আসলে বন্ধুরা সেই দিনটা ছিল অনেক আনন্দময় এবং খুশির দিন যা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। বিশেষ করে নাহিদ বন্ধুটা খুব রসিক ছিল তাই দিন টা খুব আনন্দ ফুর্তিতে কেটেছে। আমরা সবাই গোলাপ বাগানের উদ্দেশ্যে ভার্সিটিতে বের হই খুব সকালে । যখন সকাল সাতটা বাজে তখন আমরা ভার্সিটি হতে গোলাপ বাগানের উদ্দেশ্যে বের হয়। আমাদের ভার্সিটি হতে গোলাপ বাগান প্রায় ৮ কিলোমিটার। আমরা সবাই গাড়ি দিয়ে রওনা হয় গোলাপ বাগানের উদ্দেশ্যে। বিশেষ করে গাড়িতে যাওয়া আরও বেশি মজা হয়েছে কিন্তু গাড়ি জার্নি করে যাওয়া অনেক মজা করেছি এবং আনন্দ ফুর্তি করেছে। গাড়িতে প্রায় আধা ঘন্টা লেগেছে গোলাপ বাগানে পৌঁছাতে। গোলাপ বাগানে পৌঁছে আমরা সবাই পাশের হোটেল হতে ব্রেকফাস্ট করি। সবাই মিলে সকালের নাস্তা কমপ্লিট করি সকালের নাস্তা কমপ্লিট করে আমরা সবাই গোলাপ বাগানে গিয়ে ঘোরাফেরা এবং অনেক আনন্দ এবং মজা করে। সবাই মিলে আমরা গোলাপ বাগানে প্রায় তিন চার ঘন্টা সময় দেই এবং তিন-চার ঘন্টা পর আবার সবাই মিলে দুপুরের খাবার খেয়ে ভার্সিটির দিকে রওনা দেয়,
বন্ধুরা আসলে আমরা সব বন্ধু বান্ধবী মিলে ঘোরাফেরা করলাম অনেক মজা করলাম আসলে দিনটা ছিল খুব আনন্দময়। আমাদের দিনটা স্মৃতি হয়ে থাকবে। ভার্সিটির সকল বন্ধু মিলে ঘোরাফেরা খুব ভালো লেগেছে। আশা করি বন্ধুরা আপনাদের মাঝে যে কথাগুলো বললাম আশা করি আপনাদের অবশ্যই ভালো লাগবে যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে ইনবক্সে লাইক কমেন্ট করে জানাবেন। যাতে করে আমি পরবর্তীতে নিত্য নতুন আমার নিজের লেখা আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে পারি। সকলে ভালো থাকবেন এবং আমার জন্য দোয়া করবেন।
আজকের মত এ পর্যন্তই সকলের সুস্বাস্থ্য কামনা করে আমি আমার কথাগুলো শেষ করছি সকলেই ভাল থাকবেন এবং আমার জন্য দোয়া করবেন যাতে করে আমি পরবর্তীতে আপনাদের মাঝে আমার নিজের লেখা গুলো আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন। আল্লাহ হাফেজ।
বন্ধুরা আমি যেগুলো পিক তুলেছি এগুলো আমার নিজস্ব মোবাইল দিয়ে তুলেছি।
Location: Savar birulia , Dhaka
Camera Used:
Quad 13 MP, f/2.2, (wide), PDAF
8 MP, f/2.3, 119˚ (ultrawide)
2MP B/W, f/2.4
2MP, f/2.4
Mobile Name: Realme C15
সুন্দর মোমেন্ট।
আপনার লেখাগুলো খুব ভালো লেগেছে।
বন্ধুদের সাথে সময় কাটানো অনেক ইন্জয়িং হয়।
আমার সেই সময় গুলো মিস করি,কর্মজীবনে সেই সময় গুলো আর বন্ধুদেরও পাওয়া যায় না। আপনার লেখাটি আমাকে সেই স্মৃতিতে ফিরে নিয়ে গেছে।
ধন্যবাদ ভাইয়া, এরকম লেখা উপহার দেওয়ার জন্য 🥰
আমার পোস্ট পড়ে এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
পরীক্ষা শেষে ভার্সিটির বন্ধুরা একত্রিত হয়ে এমন ঘোরাঘুরি খুবই ভালো বিশেষ করে স্বীকৃতি নেই তো কথাই নেই। বন্ধুদের মাঝে এমন সুসিকতার বন্ধু থাকা অনেক দরকার যেমনটি ভাবে নাহিদ ভাই এর কথা আপনি উল্লেখ করেছেন। আরো ভালো লাগতো যদি আপনারা আপনাদের ঘোরাফেরার সময় গোলাপ বাগানের সেই ছবিগুলো এখানে উপস্থাপন করতেন। খুবই ভালো লাগলো আপনাদের এমন আনন্দময় মুহূর্ত।