ঘুম চোখে কখনো ড্রাইভিং করবেন না, বাস বা প্রাইভেটকার মোটরসাইকেল যেকোনো যানবাহন ঘুম চোখে চালালে জীবনের ঝুঁকি থাকে অনেক বেশি। সড়ক দুর্ঘটনা মানুষের জীবনে কান্নার শেষ থাকে না, আসলে যারা সারাদিন ড্রাইভিং করে তাদের অনেক কষ্ট হয়ে যায় গাড়ি চালাতে চালাতে। একটি সময় চোখে ঘুম চলে আসে কিন্তু সেই সময় কখনো গাড়ি চালানো ভালো নয় জীবনের ঝুঁকি থাকে অনেক বেশি। |
source
আমাদের বাংলাদেশে আমি দেখেছি রাস্তার মাঝে অনেক জায়গায় লেখা আছে ঘুম চোখে কখনো ড্রাইভিং করবেন না, আসলে আমাদের বাংলাদেশে একটু দুর্ঘটনা সব সময় বেশি হয়ে থাকে আমি খেয়াল করে দেখেছি। কারণ ট্রাফিক আইন খুব কম মানুষ মেনে চলে যার জন্য আমাদের বাংলাদেশের একটু সড়ক দুর্ঘটনা হয়ে থাকে। |
যে দেশে যত বেশি আইন কড়া থাকবে সেই দেশে তা তো বেশি সড়ক দুর্ঘটনা কম ঘটবে। বাসের ড্রাইভাররা যদি ঘুম চোখে গাড়ি চালায় শুধু গাড়ি চালকের জীবন ঝুঁকে থাকে না। ঝুঁকে থাকে আরো ৫০ জন মানুষের কারণ গাড়ির ভেতরে ৫০ থেকে ৬০ জন মানুষ বসে থাকে তাদের জীবনের পুরো ঝুঁকিটা এবং পুরো দায়িত্বটা থাকে ওই যানবাহনের ড্রাইভারের হাতে। |
আমরা বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন সময় শুনে থাকি সড়ক দুর্ঘটনার কথা যখন এই ঘটনা গুলো আমাদের কানে আশে তখন শুনে কিন্তু আমরা খুবই কষ্ট পাই। এবং যদি আমরা কখনো দেখে থাকি সড়ক দুর্ঘটনা কিভাবে হয় তাহলে মনে করব তার মত ভয়ানক দৃশ্য আর কখনো দেখেনি। |
সড়ক দুর্ঘটনা থেকে মুক্তি পেতে হলে সব সময় যানবাহনে দুইটি করে ড্রাইভার রাখা উচিত। একজনের যদি ঘুম আসে তাহলে অন্য ড্রাইভার এর কাছে দিয়ে সেই ড্রাইভার কিছু সময় ঘুমিয়ে নিতে পারে। এবং অন্য ড্রাইভার এর ঘুম আসলে তাকে ডেকে আবার গাড়ি চালিয়ে যেতে পারে। |
Source
তাতে করে আমাদের অনেক মানুষের জীবনে সড়ক দুর্ঘটনার ঝুঁকি কম থাকবে আসলে আজ আপনাদের সাথে এই বিষয় টি নিয়ে চলে আশা আমাদের সাতক্ষীরা বাইপাস রোডে সপ্তাহে দুই একটি করে সড়ক দুর্ঘটনা হয়ে থাকে। |
যে দুর্ঘটনার কথা আমরা শুনি যখন তখন আমাদের খুবই খারাপ লাগে। এখান থেকে বেশ কিছু দিন আগে এমন একটি ঘটনা ঘটে গিয়েছে যে ঘটনাটি শুনে যে কোন মানুষের খারাপ লাগবে। একজন ছেলে মোটরসাইকেলে যাচ্ছিলো অন্য দিক থেকে পরিবহন আসছিলো পরিবহন একেবারে মোটরসাইকেল এর ওপর দিয়ে চালিয়ে দিয়েছে যে ছেলেটি মোটরসাইকেল চালাচ্ছিল তাকে পরবর্তীতে বেলচা দিয়ে প্লাস্টিকের ভেতরে করে নিয়ে যেতে হয়েছে এমন ভয়ানক দৃশ্য শোনা গেলে নিজের প্রতি তখন কেমন লাগে। |
source
পরবর্তীতে শোনা যায় পরিবহনের ড্রাইভার এর ঘুম ঘুম অনুভূতি এসেছিলো যার ফলে সে কিছু বুঝতে পারিনি যার জন্য এমন একটি ভয়ানক দুর্ঘটনা ঘটে গিয়েছে। গাড়ির ভেতরে ৪০ জন যাত্রী ছিলো একটি মানুষের জীবনের উপর দিয়ে গিয়েছে যদি এর চেয়ে অনেক বেশি বড় ক্ষতি হয়ে যেত এবং একটি মানুষের জীবন কি কখনো সেই ড্রাইভার ফিরিয়ে দিতে পারবে অবশ্যই পারবে না একজন মায়ের বুক খালি হয়ে গেলো সন্তান হারা হয়ে গেলো একজন মা তাকে কি কখনো আমরা ফিরিয়ে দিতে পারব অবশ্যই পারব না তাই সন্তান কে যানবাহন সব সময় আমাদের সুস্থ স্বাভাবিক শরীরে চালানো উচিত। |
Thank you, friend!
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmd7of2TpLGqvckkrReWahnkxMWH6eMg5upXesfsujDCnW/image.png)
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmWDnFh7Kcgj2gdPc5RgG9Cezc4Bapq8sQQJvrkxR8rx5z/image.png)
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
ভাই আপনি ঠিক বলছেন, ঘুম চোখে গাড়ি চালালে দুর্ঘটনা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি । দুর্ঘটনা হলে গাড়ির ভেতরে এবং বাহিরের লোকেরও জীবনের ঝুঁকি থাকে। তাই আমাদের সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। দূরপাল্লার প্রতিটা গাড়িতে দুইজন করে যাইবার রাখা উচিত একজনের ঘুম আসলে আর একজন যেন চালাতে পারে এতে করে দুর্ঘটনা আশঙ্কা কমবে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি আর্টিকেল উপস্থাপনা করার জন্য।
বর্তমানে এই সড়ক দুর্ঘটনা বেড়েই চলেছে। কোন ভাবে থামানো যাচ্ছে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনা হয়ে অনেক অকাল মৃত্যু হচ্ছে।
আমরা যদি ট্রাফিক আইন মেনে চলি, তাহলে আমরা এই দুর্ঘটনা থাকে অনেকটা মুক্তি পাবো, কিন্তু আমাদের দেশে এরকম কোন আইন মানা হয় না। তার জন্য সড়ক দুর্ঘটনা অনেক বেশি হচ্ছে।
আপনি যে কথাগুলো বলেছেন সবই অনেক গুরুত্বপূর্ণ, কারণ বর্তমান সময়ে ড্রাইভার গুলো চোখে ঘুম নিয়ে, গাড়ি চালানো শুরু করে। তার জন্য বাংলাদেশের গাড়ি দুর্ঘটনা হয়ে হাজারো জনগণ মারা যাচ্ছে।
আমরা বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন সময় শুনে থাকি সড়ক দুর্ঘটনার কথা যখন এই ঘটনা গুলো আমাদের কানে আশে তখন শুনে কিন্তু আমরা খুবই কষ্ট পাই। এবং যদি আমরা কখনো দেখে থাকি সড়ক দুর্ঘটনা কিভাবে হয় তাহলে মনে করব তার মত ভয়ানক দৃশ্য আর কখনো দেখেনি।
সড়ক দুর্ঘটনা থেকে মুক্তি পেতে হলে সব সময় যানবাহনে দুইটি করে ড্রাইভার রাখা উচিত। একজনের যদি ঘুম আসে তাহলে অন্য ড্রাইভার এর কাছে দিয়ে সেই ড্রাইভার কিছু সময় ঘুমিয়ে নিতে পারে।ভাই আপনি ঠিক বলছেন, ঘুম চোখে গাড়ি চালালে দুর্ঘটনা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। বাংলাদেশের গাড়ি দুর্ঘটনা হয়ে হাজারো জনগণ মারা যাচ্ছে।
বর্তমান সময়ে কিছু অসেচতনার জন্য এই সড়ক দুর্ঘটনা গুলো ঘটতেছে ৷ কেউ চোখে ঘুম নিয়ে গাড়ি চালাচ্ছে নয়তো কেউ নেশা করে গাড়ি চালাচ্ছে ৷ আবার অনেকেই বেপোরয়া ভাবে গাড়ি চালিয়ে দূর্ঘটনা গুলো ঘটাচ্ছে ৷ এই সব কমাতে গেলে অবশ্যই আমাদের চোখ কান খোলা এবং সাবধানে থাকতে হবে ৷
ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন ৷
ড্রাইভারি পেশাটাই একরকম ভিন্ন রকম পেশা।অন্যান্য পেশায় হয় হাতের কাজ নয়তো চোখের কাজ নয়তো মস্তিষ্কের কাজ। কিন্তু এই পেশায় একজন ড্রাইভারকে চোখ-কান, মস্তিষ্ক, হাত পা সবকিছুই ব্যবহার করতে হয়,সজাগ থাকতে হয় সবসময়৷যেকোনো একটা অর্গানের ব্যবহারে ব্যাহত ঘটলেই ঘটে যায় দূর্ঘটনা।
অনেকেই চোখে ঘুম নিয়ে গাড়ি চালায় যা একদমই ঠিক নয়। বেশিরভাগ দূর্ঘটনা ঘটে একারণেই।তাই আমি বলতে চাই,প্রত্যেকটা ড্রাইভারকে সচেতন হতে হবে। চোখে ঘুম নিয়ে কখনই গাড়ি চালানো যাবে না। শরীর ক্লান্ত হয়ে গেলে গাড়ি থামিয়ে একটু বিশ্রাম নিয়ে আবার গাড়ি চালানো শুরু করতে হবে।
আসলে আমাদের দেশে এমন কিছু নিয়ম তৈরি করা খুব প্রয়োজন। যারা দিনে গাড়ি চালাবে তারা রাতে ঘুমাবে। আবার যারা রাতে গাড়ি চালাবে তারা দিনে ঘুমাবে। তাহলে হয়তো বা এই সড়ক দুর্ঘটনা কিছুটা হলেও লাঘব করা যাবে।
মাঝে মাঝে দেখা যায় যারা সারারাত গাড়ি চালায়। তারা দিনেও তাদেরকে গাড়ি চালাতে হয়। এজন্য না চাইতেও এক্সিডেন্ট হয়ে যায়। অবশ্যই কঠোর নিয়ম পরিচালনা করতে হবে। তাহলে সড়ক দুর্ঘটনা কিছুটা হলে কমানো যাবে।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে,,, এত সুন্দর একটা টপিক আমাদের সাথে আলোচনা করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল। ভালো থাকবেন।
আপনি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় নিয়ে লিখেছেন। প্রতিনিয়ত দেশে দূরঘটনা ঘটেই চলছে।
এর অনেকগুলো কারণ এর মাঝে একটা হলো ঘুম ঘুম চোখ এ গাড়ি চালানো। এ সম্পর্কে যারা গাড়ি চালায় তাদের অবশ্যই সচেতন হতে হবে।
ধন্যবাদ আপনাকে এত গুরুত্বপূর্ণ একটা জিনিস নিয়ে লেখার জন্য। ভালো থাকবেন সবসময় এই শুভকামনা রইলো আপনার জন্য