Better Life With Steem The Diary game 11 September 2023
Canva
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
হ্যালো কমিউনিটির বন্ধুরা আপনারা সবাই কেমন আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় অনেকটাই ভালো আছি।বন্ধুরা আজ আমি আপনার সাথে শেয়ার করব আমার ডেইলি গেমস নিয়ে।চলুন শুরু করা যাক আমার ডেইলি গেম সম্পর্কে আপনাদের কিছু বলি।
প্রতিদিনের মতো আমি সকালে ঘুম থেকে উঠি।তবে আজকে আমার ঘুম থেকে উঠতে একটু লেট হয়েছে।কালকে রাতে আমার শরীরটা একটু ভালো ছিল না রাতে আমি তাড়াতাড়ি শুয়ে পড়েছি আবার সকালে ঘুম থেকে একটু লেট করে উঠেছি। বুজিনিতো বাবার বাড়ি বেড়াতে আসলে ঘুম থেকে লেট করে উঠলে কোন সমস্যা নেই।যাই হোক ঘুম থেকে উঠে আমি হাতে ব্রাশ ও পেপসোডেন্ট নিয়ে দাঁত মেজে আমি হাতমুখ ধুয়ে ঘরে আসলাম।
সকালে আমি ঘুম থেকে উঠে দেখি মা চালের গুড়ি দিয়ে চিতয় পিঠা বানিয়েছে। আবার বাদাম ভর্তা বানিয়েছে বাদাম ভর্তা চিতয় পিঠা খাব।বাদাম ভর্তা আর চিতয় পিঠা খেতে বেশ ভালোই লাগলো খুব মজা করে খেলাম। খাওয়া দেওয়ার পর কিছুক্ষণ পর দেখি ছেলে ঘুম থেকে উঠে গেছে। আমার ছেলে যদি ঘুম থেকে উঠে তার একঘন্টা পর মুখে কিছু নিবে তার আগে কিছু নিবে না।
আমার ছেলের জন্য সকলে নুডুস রান্না করব তো ঘরে নুডুস ছিলে না আমাদের রাস্তার সামনে একটা দোকান আছে ওই দোকান থেকে আমি নুডুস নিয়ে আসলাম।তারপরে ওর জন্য নুডুস রান্না করলাম অনেক হাটাহাটির পর নুডুস খাওয়ালাম।
নুডুস খাওয়া শেষ হওয়ার কিছুক্ষণ পর আচল মা স্কুলে গেলাম ওখানে আজ বাচ্চাদের নিয়ে সবাই মিলে একটা মিটিং হয়েছে।আপনাদের সাথে যে স্কুলটির কথা শেয়ার করছিলাম। আচল মা স্কুল থেকে এসে দেখি মা দুপুরে রান্না বসিয়ে দিল।
তারপর আমি আর কি করলাম আমি একটু হাটাহাটি করলাম ঘোরাঘুরি করলাম শুয়ে থাকলাম শুয়ে থেকে মোবাইলে কিছু কাজ করলাম। কাজ শেষ করে গোসল করে নিলাম ওই ছেলেকেও গোসল করালাম। তারপরে জোহরের নামাজ পড়ে নিলাম।
আজ মা দুপুরের রান্না করলো কচুর লতি,হেলেঞ্চা শাক,আর মাছ। আমি মাছ দিয়ে ভাত খেলাম না কচুর লতি আর হেলেঞ্চা শাক দিয়ে খেলাম এগুলো খেতে আমার বেশ ভালো লাগে।কচুর লতি খাবারটা আমার একটি প্রিয় খাবার তার সাথে আবার লেবু। ছেলেটা দুপুরের খাবার না খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ল আমিও দুপুরে খাবার খেয়ে ওর পাশে তো শুয়ে থাকলাম তারপরে মোবাইলটা হাতে নিয়ে Steemit প্লাটফর্মে গিয়ে সবাইকে কমেন্ট করলাম।
করতে করতে দেখে আসরের আযান দিয়ে দিছে তারপরে ওযু করে আসরের নামাজ পড়ে নিলাম।কিছুক্ষণ পর দেখি ছেলে ঘুম থেকে উঠে গেল তো অনেক খাবার চেষ্টা করলাম খাওয়াতে পারলাম না।তারপরে কি করব ওকে একটু হাঁটাহাঁটি করলাম। আবার ওকে আবার খাওয়ানোর জন্য চেষ্টা করলাম কোনভাবেই খাওয়াতে পারলাম না।এরকম করতে করতে সন্ধ্যা হয়ে গেল।
কিছুক্ষণ পর মাগরিবের আজান দিয়ে দিল আজান দিয়ে দিল।আমিটা সেরে মাগরিবের নামাজ পড়ে নিলাম।নামাজ পরে কিছুক্ষণ বসলাম তারপর নাস্তা করলাম সকালে যে চিতয় পিঠা ছিল ওগুলো আবার আমি নারিকেল আর চিনি দিয়ে খেলাম। যাই হোক এরকম করে সন্ধ্যার নাস্তা করলাম তারপর কিছুক্ষণ বসে সবার সাথে কথা বললাম।তারপরে মোবাইলটা হাতে নিয়ে একটি পোস্ট তৈরি করলাম। এশার আজান দিল নামাজ পড়ে নিলাম তারপর রাতের খাওয়া দাওয়া শেষ করে সবাই ঘুমিয়ে পড়লাম।
বন্ধুরা আজ এই পর্যন্ত আর নয়,আমার সবকিছু আপনাদের কাছে শেয়ার করতে খুব ভালো লাগে।বন্ধুরা আমার লেখা যদি কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে তাহলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।আর আমাকে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন ভুলের জন্য।সবাই সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন আল্লাহ হাফেজ
Reading your diary it seems that you have enjoyed the moments of your day very nicely. And after reading your post I also know that you are very responsible towards your children. The noodles you made for your son. It is created in a very healthy environment. This dish is my favorite. which you cooked. Anyway, after reading your post, I realized that you are very responsible about religious matters. Because you have completed all the work and performed the Maghrib prayer. It is a very good job that you have done. Anyway, thank you so much for sharing the moments of your day with us.
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আমার পোস্টটি পড়ে আপনার খুব সুন্দর একটু মতামত দিলেন। থ্যাঙ্ক ইউ
আপনার পোস্ট পড়ে বুঝতে পারলাম,,, আপনি খুব সুন্দর একটা দিন পার করেছেন। আপনার মা আপনাদের জন্য চিতই পিঠা তৈরি করেছে,,, আসলে চিতই পিঠা দিয়ে ভর্তা খাওয়ার মজাটাই অন্যরকম। দুপুরের খাবারে আপনার মা শাক ভাজি তৈরি করেছে এবং কচুর লতি রান্না করেছে। আসলে এই খাবারগুলো আমার অনেক প্রিয়।
আপনার ছেলে না খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে,,, আপনিও তার পাশে একটু শুয়ে পড়লেন এবং কমিউনিটিতে ঢুকে সবার পোস্টে কমেন্ট করলেন। যেটা জানতে পেরে অনেক বেশি ভালো লাগলো। বিকেলে আসরের নামাজ পড়ে আপনি আপনার ছেলেকে খাওয়ানোর চেষ্টা করেছেন। কিন্তু সে খেতে চাইল না এরপর ওকে নিয়ে একটু হাঁটাহাঁটি করেছেন। এভাবেই আপনার একটা দিন পার হয়ে গেল,, অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আপনার একটা দিনের কার্যাবলী এত সুন্দরভাবে শেয়ার করার জন্য।আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল। ভালো থাকবেন।
আপু আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার পোস্টটি ধৈর্য সহকারে পড়ে খুব সুন্দর একটি কমেন্ট করেছেন থ্যাঙ্ক ইউ।
আপনি আরও একটা দিনের সকল কিছু আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। যেখানে আপনি বলেছেন আপনার শরীর খারাপের জন্য ঘুম থেকে উঠতে দেরি হয়ে গেছে।
আসলে বাবার বাসায় গেলে এটা কোন সমস্যা না। ঘুম থেকে দেরিতে ওঠা হোক বা ঘুমাতে সবকিছু স্বাধীন ভাবে করা যায়। আপনি আরো সকল কিছু খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থিত করেছেন।
আপনার পোস্টটি পড়ে মনে হল আপনার বাবার বাসায় আপনার দিন অনেক ভালো যাচ্ছে।