হ্যালো স্টিমেট বন্ধুরা
প্রথমে জেনে নেব সকল বন্ধুরা কেমন আছেন, আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভাল আছি। আজকে আবার আপনাদের মাঝে চলে আসলাম আমার একটি দিনের কার্যকলাপ নিয়ে।
প্রতিদিনের মতো সকালে ঘুম থেকে উঠলাম এবং ফজরের নামাজ পড়ে নিলাম। আমি ঘুম থেকে ওঠার পর কিছুক্ষণ পর ও ছেলে ঘুম থেকে উঠে গেল। তারপর ওকে হাতমুখ ধুয়ে আনলাম এবং মুখে ক্রিম লাগিয়ে দিলাম। শীতের দিনে হাত মুখ ধুয়ে আসলে ছোট বড় সকলের ত্বক একদম চড়চড়ে হয়ে যায়। এরপর সকালে চা বিস্কিট দিয়ে আমিও ছেলে নাস্তা করলাম।
তারপর আর কি করব আজকের আবহাওয়াটা যে এত খারাপ ছিল কিছুই ভালো লাগছে না। যখন সকাল ৯ টা বাজে তখন আমি ছেলেকে পাশে বাড়িতে যে স্কুল আছে ওখানে দিয়ে আসলাম। তারপর আমি বন্ধুদের পোস্টে কিছু কমেন্ট করলাম। তারপর অনেকক্ষণ পর শোনা গেল ছেলে কান্না করতাছে ওখানে আর থাকতে চাইলো না। এরপর ওখান থেকে ওকে নিয়ে আসলাম । আজ সকাল বেলা ছেলে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠেছে তার জন্য আবার সকাল এগারোটার সময় ঘুমিয়ে পড়ল।
মা দুপুরে রান্নার জন্য তৈরি হয়ে গেল আর আমিও মাকে কাজে সাহায্য করে দিলাম। মা দুপুরে কি কি রান্না করবে সেগুলো কেটেকুটে গুছিয়ে এবং ধুয়ে দিলাম। আর এদিকে ছেলে ঘুমিয়ে পড়ল আর আমি এই সুযোগে স্টিম প্লাটফর্ম এ ঢুকে কিছু কাজ করলাম। মার রান্না বান্না শেষ হয়ে গেলে সবকিছু গুছিয়ে নিলো আমি গা গোসল করে আসলাম এবং যোহরের নামাজ পড়ে নিলাম। নামাজ পড়ে এসে দেখি ছেলে ঘুম থেকে উঠে গেল ওকে আর গোসল করালাম না হাত মুখ ধুয়ে আনলাম। তারপর সবাই দুপুরে খাবার খেয়ে নিলাম। এরপর ছেলেকেও আমার খাবার থেকে কয়েক লোকমা ভাত খাইয়ে দিলাম।
খাওয়া দাওয়া করে কতক্ষণ বিশ্রাম নিলাম ও ছেলেকে নিয়ে শুয়ে থাকলাম। ছেলে অনেকক্ষণ শুয়ে থাকার পর আর ভালো লাগছে না বলল বাহিরে যাবে। আজ বাহিরে যেতে চাইবে না কেন আজ আবহাওয়াটা এত খারাপ ছিল যে সারাক্ষণ ঘরের ভিতর ছিল। আমারও ভালো লাগছিল না তাই ওকে নিয়ে একটু বাহিরে রাস্তায় হাঁটাহাঁটি করলাম। মা ছেলে রাস্তায় ঘোরাঘুরি করতে করতে দেখি আসরের আজান দিয়ে দিল। এরপর ঘরে এসে আসরের নামাজ পড়ে নিলাম।
প্রায় সন্ধ্যা হয়ে এল তারপর বাহিরের টিউবল থেকে এক জগ পানি আনলাম এবং টিউবল থেকে ওযু করে আসলাম। নামাজ কালাম শেষ করে ছেলেকে নিয়ে কিছুক্ষণ বসে থাকলাম। তারপর সন্ধ্যা বেলা নাস্তা হিসেবে আমি হাতের একমুঠো মনেক্কা খেলাম। সন্ধ্যা বেলা তেমন কিছু খেতে ইচ্ছা করে না। তার জন্য হাতের একমুঠো মনেক্কা খেলাম এবং পোস্ট লেখা শুরু করলাম।
পুরো পোস্টার লিখতেও পারলাম না ছেলে ক্ষুধা লেগেছে তার জন্য নুডুলস রান্না করে কার্টুন দেখিয়ে ছেলেকে খাইয়ে নিলাম। ওকে খাওয়া দাওয়া শেষ করে এশার নামাজ পড়ে নিলাম তারপর সবাই রাতে খাবার খেয়ে নিলাম। সবাইকে একেক করে ঘুমাতে গেল। এবং আমিও ছেলেকে ঘুম পাড়িয়ে নিলাম তারপর আমি স্টিমেট বন্ধুদের পোস্টে কমেন্ট করলাম। দেখি রাত গভীর হয়ে গেল আমি আস্তে আস্তে করে ঘুমিয়ে পড়লাম।
বন্ধুর এই ছিল আমার আজকের ডেইলি গেম আশা করি আপনাদের সকলের খুব ভালো লাগবে। সবাই সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন এই কামনাই রইল, আল্লাহ হাফেজ। |
শুধু আপনার ওখানে নয় আমাদের এখানেও আবহাওয়া খুব বাজে। রোদ নেই একদম, গুমোট আকাশ ,হঠাৎ হালকা বৃষ্টি। এটা আসলে নিম্নচাপের কারণেই হচ্ছে।যাই হোক সকালবেলা আবহাওয়া দেখে আপনার মন মেজাজ খারাপ হয়ে গেল। ছেলেকে নিয়ে আপনি সারাটা দিন পার করলেন। সন্ধ্যাবেলায় ছেলেকে নুডুলস বানিয়ে দিলেন।আপনার ছেলে সম্ভবত নুডুলস অনেক বেশি পছন্দ করে। তাই হয়তো নিয়মিত আপনি নুডুলস বানিয়ে থাকেন। খুব সাদামাটা একটি দিন পার করলেন আর আমাদের সাথে ভাগাভাগি করে নিয়েছেন।
আজকে আমাদের এই খানে বিকাল বেলা বৃষ্টি পড়েছে মোটামুটি ভাবে।আপনি অনেক সুন্দর একটি দিন অতিবাহিত করেছেন। সকাল বেলা চা আর বিস্কুট খেয়েছেন, দুপুরে মুরগির মাংস দিয়ে ভাত খেয়েছেন।আর সন্ধ্যায় নাস্তা করেছেন। আমাদের সাথে আপনার আনন্দময় মুহূর্ত গুলো ভাগ করে নেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আর আমি আপনার থেকে এই রকম আরও পোস্ট উপহার পেতে চাই ।
মনেক্কা খেলে দেখছি এনার্জি বাড়ে। আমিও এবার থেকে মনেক্কা খেয়ে স্টিমিটের জন্য পোস্ট লেখা শুরু করবো। আপনাকে তো আবার মাঝখানে উঠে গিয়ে ছেলের জন্য নুডুলস রান্না করে দিতে হলো। সত্যি, মায়েদের কতোরকম দায়িত্ব থাকে। আপনি এবং আপনার পরিবার ভালো থাকুন এবং সুস্থ থাকুন, এই কামনা করি।
সারাদিন অনেক ব্যস্তময় দিন পার করেছেন। আমাদের এখানে আকাশ আজ মেঘুলা তাই বাইরের পরিবেশ একটু মনমরা মনমরা তাই বাইরে যেত অতটা ভালো লাগে না। আপনার দিন ভালো কাটুক।
আপনার আজেকর দিনটি বেশ খাওয়ার মাঝে কেটেছিল ৷ আপনার হাতে থাকা বিস্কুট গুলো অনেক ভালো লাগলো মনে হচ্ছে সেই টেষ্টি বিস্কুট ৷ তারপর দেখলাম নুডুলস রান্না করেছেন রাতের বেলা নুডুলস ও আমার পছন্দের খাবার ৷
ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সারাদিনের কার্যক্রম গুলো আমাদের মাঝে ভাগ করে নেওয়ার জন্য ৷
মা ছেলে হাঁটাহাঁটি করে ঘুরে বেরিয়েছেন বিকেল টাইমে,
মাঝেমধ্যে আমি আমার মেয়েকে নিয়ে বিকেলের দিকে ঘুরতে বের হই এতে মন মাইন ভালো হয়ে যায় তাছাড়া বাচ্চারা একঘেয়েমি হয়ে ওঠে না , সারা বাংলাদেশের নিম্নচাপ হয়েছে তাই আবহাওয়া খুবই খারাপ তবে আজ একটু ভালো হয়েছে আমাদের এখানে।
আজকের সারাদিনের কার্যক্রম পড়ে বেশ ভালো লেগেছে ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন পরবর্তীতে পোস্টটি অপেক্ষায় রইলাম।
আপনি আপনার সারাদিনের কার্যক্রম গুলো সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন, আপনি ছেলেকে স্কুলে দিয়ে এসেছেন, আপনার মায়ের সাথে রান্নায় সহযোগিতা করেছেন। আপনার ছেলেকে লুডুস রান্না করে খাইয়েছেন। আসলে ছেলে মেয়ের যত্ন নেওয়া প্রত্যেকটা মা-বাবার দায়িত্ব ও কর্তব্য। সময় মত খাওয়ানোর সময় মত স্কুলে দিয়ে আসা সময় মত নিয়ে আসা সময় মত তাদেরকে ঘুম পাড়িয়ে দেওয়া ইত্যাদি।
আপনার দিনগুলো আরো সুন্দর কাটুক এই কামনাই করি। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন। আপনার পরিবর্তী আকর্ষণীয় লেখার অপেক্ষায় রইলাম।
আপনি সকালে ঘুম থেকে উঠে নামাজ পড়েছেন। এরপর ছেলেকে ঘুম থেকে তুলে হাত মুখ ধুয়ে মুখে ক্রিম লাগিয়ে দিয়েছেন। শীতকালে ত্বকের ময়েশ্চার খুব কম থাকে। তাই ক্রিম লাগাতে হয়। এরপর সকালের নাস্তা করেছেন। এরপর আপনার ছেলেকে স্কুলে দিয়েছেন।
দুপুরে আপনি আপনার মায়ের কাজে সাহায্য করেছেন। সন্ধ্যায় আপনার ছেলের জন্য নুডুলস রান্না করেছেন।
আপনার সারাদিনের কার্যক্রম আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আপনি সকাল থেকে রাত পর্যন্ত আপনার সারাদিন এর কার্যাবলী খুব চমৎকার ভাবে তুলে ধরেছেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে নাস্তা করা থেকে শুরু করে ছেলেকে নুডুলস বানিয়ে দিয়েছেন। এরপর মনক্কা দিয়ে নাস্তা করেছেন।
এত সুন্দর করে লেখার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।