Better Life With Steem || The Diary game || 28/12/2023
হ্যালো স্টিমেট বন্ধুরা
আশা করি সকলে স্টিমেট বন্ধুরা আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন ও সুস্থ আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি ও মোটামুটি আল্লাহর রহমতে ভালোবাসি। বন্ধুরা আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব আমার সারাদিনের ডাইরি গেম চলুন এবার শুরু করা যাক সারা দিনের কাটানো মুহূর্তগুলো।
সকালবেলা আজানের শব্দ পেয়ে ঘুম ভাঙলো ঘুম থেকে উঠে হাত মুখ ধুয়ে ওযু করে ফজরের নামাজ আদায় করি প্রায় অনেকক্ষণের মতো জায়নামাজে বসে থাকি। তারপর জায়নামাজ থেকে উঠে কম্বলের ঢুকে তারপর ফোনটা হাতে নিয়ে প্লাটফর্মে ঢুকে সবার পোস্টে কমেন্ট করি। সকালবেলা নাস্তা করিনি কারণ লেপ কম্বল থেকে দেরিতে উঠেছি তখন বাহিরে অনেক রোদ তার জন্য আর চা পানি খেলাম না একেবারে ভাত খেয়ে নিলাম।
ছেলেও আজ সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠতে একটু দেরি করলো। হাতমুখ ধুঁয়ে দিলাম তারপরও সকালে নাস্তা হিসেবে নুডলস রান্না করলাম। উঠোনে রৌদ্র বসে খাইয়ে দিলাম।
ঘড়ির কাটায় দেখি এগারোটা বেজে গেল এবং রান্নার সবকিছু গুছিয়ে মাকে দিলাম। তারপর কিছুক্ষণ পর দেখি আমার ছোট ভাই মাদ্রাসা থেকে এক মুহূর্তের জন্য ছুটি নিয়ে এসেছি। আমার ভাই সামনের বছর কোরআনের হাফেজ হবে ইনশাআল্লাহ। আমার ছেলে ওর মামাকে পেয়ে এটোটা যে খুশি সারাদিন ওর মামার সাথে ছিল। তারপর মামা ভাগ্নেকে দুজনকে দুটো ডিম সিদ্ধ করে দিলাম।ওরা দুজনে উঠানে বসে খেতে লাগলো। আমার ছেলে পুরোটা খেতে পারেনি অল্প কিছু খেয়ে আমার কাছে রেখে দিলেও বাকিটুকু আমি খেয়ে নিলাম।
তারপর দেখি এক লোক জামাই পিঠা এবং বউ পিঠা নিয়ে এসেছে। সম্ভবত ওই পিঠার নাম কি তা জানিনা তারা এই নাম বলে কেনাবেচা করে। কিন্তু আমি নিজের হাতে ওর পিঠাগুলো বানিয়ে খেয়েছি। শুধু আটা চিনি লবণ দিয়ে জামাই পিঠা ও বউ পিঠা বানানো হয়। তারপর ওই দুটো পিঠা আমি ২০ টাকা দিয়ে রাখলাম। তখন একটা বাজে রান্না হয়ে গেলো তার রান্না হয়ে গেছে দেখে আমি ছেলেকে গোসল করি আনলাম এবং আমি গোসল করে আসলাম। ছেলে ওর মামার সাথে দুষ্টুমি করে আমি এই ফাঁকে জোহরের নামাজ পড়ে আসি।
তারপরে নামায শেষ করে ছেলেকে দুপুরের ভাত খাইয়ে দি। এবং ওকে খাওয়া দাওয়া শেষ করে আমরা সবাই খেতে যাই। আজকে দুপুরে খাবারটা নাকে চোখে মুখে দিয়ে খেয়ে উঠলাম কারন ছেলের কারনে তাড়াতাড়ি খেয়ে উঠলাম। আজ ছেলে দুপুরে খাওয়া দাওয়া করে সঙ্গে সঙ্গে ঘুম পড়েনি কারণ ওর মামা আছে তো তার জন্য। আমরা সবাই যখন ভাত খেতে গেলাম তখনও এটা ধরে ওটা ধরে প্লেট থেকে তরকারি নিয়ে যায়। তারপরে চামচ দিয়ে সবাইকে ভাত বেরে খাওয়ায় এবং কিছু ভাত গাবলা থেকে নিয়ে ফেলে দেয় এই কারণে তাড়াতাড়ি করে ভাত খেয়ে উঠলাম।
ভাত খেয়ে উঠার পর দেখি তিনটা বেজে গেল তারপর ছেলেকে ঘুম পাড়িয়ে দি। আমি আজ আর ছেলের পাশে শুলাম না কারণ আমার ভাই মাদ্রাসাতে চলে যাবে। ছেলে আজ বিকেলে ঘুমাতে চাইল না ওর মামা আছে তার জন্য তবুও জোর করে আস্তে আস্তে ঘুম পাড়িয়ে দিলাম। কারণ আমার ভাই বিকেলে মাদ্রাসাতে চলে যাবে ও চলে যাওয়ার মুহূর্তটা দেখতে পারবে না শুধু কান্না করে যাবে তার জন্য জোর করে ঘুম পাড়িয়ে দিলাম। ভাইকে যাওয়ার পথে এগিয়ে দিয়ে আসলাম তারপর আমার আব্বু এসে মাদ্রাসায় নিয়ে গেল। তো রাস্তার পথে এগিয়ে দিয়ে আসলাম তারপর আমি ওখান থেকে এসে কমেন্ট করতে বসলাম।তারপরেই আসরের আযান দিয়ে দিল নামাজটা পড়ে নিলাম। নামাজ পড়ে উঠলাম তার কিছুক্ষণ পরেই ছেলে ঘুম থেকে উঠে গেল। ঘুম থেকে উঠে সঙ্গে সঙ্গে ওর মামাকে ডাকাডাকি শুরু করল। তারপর সব জায়গায় খুঁজে দেখে ওর মামাকে দেখে না তারপর তো সেই কি কান্না 😭😭আর কি থামানো যায়। তারপর অনেক কিছু দেখিয়ে বুঝিয়ে শুনিয়ে কান্নাটা থামিয়ে দিলাম।
সন্ধ্যা হয়ে গেল মাগরিবের আজান দিলো ছেলেকে পাশে বসিয়ে মাগরিবের নামাজটা পড়ে নিলাম। আজকে ওর কান্নার জন্য আমার মাথাটা পুরো ব্যথা করছিল। তার জন্য সন্ধ্যেবেলা গরম গরম এক কাপ চা খেলাম। তারপর পোস্ট লিখতে বসলাম।
পোস্ট লেখার মাঝখানে দেখি আব্বু তিন কেজি পেয়ারা নিয়ে এসেছে। এই তিন-চার দিন আগেও তিন কেজি এনেছিল। সেগুলো শেষ হওয়ার পর আজকেও ৩ কেজি এনেছে। আমার আব্বু এমন একটা মানুষ যে একই জিনিস বারবার আনবে। পেয়ার আনার পর যখন দেখবে খেতে ইচ্ছা করবে না তারপর আর একটা অন্য কিছু আনবে আবার এরকম অনেকদিন ধরে। পেয়ার আনার পর দুটো কেটে সবাই খেলাম তারপর ফ্রিজে রেখে দিলাম। তারপর আবার ফোনটা নিয়ে বসলাম এবং পোস্ট লেখা সম্পূর্ণ করলাম। তারপর ছেলেকে ভাত খাইয়ে দিই ওকে খাইয়ে দেয়ার পর আমরা সবাই খাই। তারপর রাতে খাওয়া দাওয়ার পর সবাই যার যার মতন শুয়ে যায়।
আমার পোস্টি ধৈর্য সহকারে পড়ার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ । সবাই সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন (আল্লাহ হাফেজ) |
---|
আপনার ছেলে মামাকে পেয়ে খুব খুশি তবে এই খুশিটা স্থায়ীও হয়নি এটা আপনার ছেলের জন্য দুঃখজনক,,, বাচ্চাদের ডিম খাওয়ানো ভালো সিদ্ধ করা তবে আমার মেয়ে একদমই খেতে চায় না।
এই পিঠাটা আমিও কিনে খেয়েছি আমাদের এদিকে নিয়ে আসে বিক্রি করার জন্য একটা দশ টাকা করে নিয়ে থাকে। তবে জামাই পিঠা খেয়েছি তবে বউ পিঠা খাইনি ।আর আপনি যখন পারেন রেসিপিটা তাহলে অবশ্যই একদিন শেয়ার করবেন।
অল্প একটু কাঁচা করে সিদ্ধ করা ডিম খাওয়া অনেক ভালো। আমার ছেলেওএকটুখানি খেয়ে আর বাকিগুলো আমাকে দিয়ে দিল ও খেতে চায় না সহজে ।আসলে জামাই পিঠে বউ পিঠে একই রকম কিন্তু ফুলটা অন্যরকম তার জন্য বউ পিঠা বানিয়ে বলে বিক্রি করে। আমার পোস্টে যে পিঠের দুটি ফটোগ্রাফি আছে দুইটা দুই রকম। দুটোর ভিতর একটা জামাই পিঠা ও একটা বউ পিঠা বলে বিক্রি করে।
থ্যাংক ইউ আপনি আমার পোস্টি পরিদর্শন করে খুব সুন্দর একটি কমেন্ট করলেন।
আপনার ছেলেটি আজকে সকাল থেকেই খুব আনন্দে ছিল। ওর মামা এসেছে তাই। কিন্তু বিকেল বেলা অগোচরে যখন মামা চলে গেল তখন সে খুবই কান্না করলো। আসলে শিশু মন তো তাই দুনিয়ার এত ঝামেলা সে বোঝেনা। আপনি সারাদিন আজকে আপনার ছেলে ও ভাইকে নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। রাতে আপনার বাবা আবার পেয়ারা নিয়ে আসলো। কি আর করবেন খুশি মনে খেতে থাকুন। সব মিলিয়ে আপনার ব্যস্ত দিনলিপি পড়ে ভালো লাগলো।
হ্যাঁ আমার ছেলের আজকের মনটা খুব ভালো ছিল ওর মামাকে পেয়ে। ওর মামা যাওয়ার পর থেকে আমাকে সাথে অনেক বিরক্ত করলাম। তবে ঠিক বলেছেন শিশু মন তো তাই দুনিয়ার এত ঝামেলা বোঝেনা। কিছু করার নেই বাবা যখন খুশি মনে পেয়ারা আনলো তো আমাদের খুশি মনে খেতে হবে।
থ্যাংক ইউ দিদি আমার দিনলিপি পরে আপনি খুব সুন্দর একটি কমেন্ট করলেন।
এই প্রথমবার এরকম পিঠার নাম শুনলাম জামাই পিঠা আর বউ পিঠা। পিঠাগুলো দেখতে কিন্তু ভারী মজাদার। খেতে কেমন তা অবশ্য আমি জানি না। মামা আছে বলে ছেলের চোখের ঘুম উড়ে গেছে। বাচ্চারা এরকমই হয়। পেয়ারা খাওয়া তো ভালো স্বাস্থ্যের পক্ষে। তবে রোজ রোজ একই ফল খেতে কারই বা ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনার দিনলিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। ভালো থাকবেন, আপনার জন্য আমার তরফ থেকে শুভকামনা রইল।
জামাই পিঠা বউ পিঠাগুলো মুচমুচে খেতে খুব স্বাদ লাগে। আসলেই যারা এই পিঠাগুলো বিক্রি করে তারা এই নাম বলে বিক্রি করে যাতে সবাই কেনে।আমার ছেলে তো ওর মামাকে পেয়ে অনেক খুশিতে মাতে গেলো। কিন্তু ওর আনন্দ মুহূর্তটা বেশিক্ষণ থাকেনি । তবে ঠিক পেয়ারা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুব ভালো। থ্যাঙ্ক ইউ আমার পোস্টি আপনি পরিদর্শন করে খুব সুন্দর একটি কমেন্ট করলেন।
এই বউ জামাই পিঠা অনেক মজার একটা পিঠা খেতে মচমচে দারুণ লাগে। একটা কথা বলি আপনার বাচ্চাকে প্রতিদিন নুডলস দিবেন না এতে তার স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতি হতে পারে। আপনার ভাই আগামী বছর হাফজ হবে এটা অনেক খুশির খবর সপ যেন হাফেজ হতে পারে তাড়াতাড়ি এই দোয়া করি। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটা দিনের মূহুর্ত গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
জামাই পিঠে বস মুচমুচে খেতে খুব দারুণ লাগে। তবে এটা একদম ঠিক কথা বলেছেন প্রতিদিন নুডুলস খাওয়ালে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে পারে। তবে আমি আগের চেয়ে অনেকটা নুডুলস কম খাওয়ানোর চেষ্টা করি। আগে এমনকি তিন বেলায় নুডুলস খাওয়ান হতো। তো এখন ওর স্বাস্থ্যের দিকে ভেবে একবেলা খাওয়ানো পরে। ইনশাল্লাহ আপনাদের দোয়া বা আশেপাশের মানুষের দোয়া থাকলে আমার ভাই সামনে থেকে অনেক এগিয়ে যেতে পারবে।
থ্যাংক ইউ আমার পোস্টটি পরে আমাকে একটি সচেতনার কথা বলে দিয়েছেন।
সকাল বেলা আপনি আপনার ছেলেকে ডিম সিদ্ধ করে দিয়েছেন আর সে অল্প একটু খেয়ে আপনাকে দিয়ে দিছিলো তার পরে আপনি বাকিটা খেয়েছেন।আর জামাই পিঠা আর বউ দুই টা দেখতে কিন্তু অনেক সুন্দর।আর এটা খেতে ও ভালো লাগে আমাদের সাথে আপনার দিনের কার্যক্রম গুলো ভাগ করে নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
জামাই পিঠ ও বউ পিঠায় যেরকম দেখতে সুন্দর সেই রকম খেতে মুচমুচে খুব ভালো লাগে। এই পিঠাগুলো অল্প খরচ এবং অল্প উপকরণ দিয়ে বানানো যায়। থ্যাঙ্ক ইউ আমার পোস্টি পরে আপনার মূল্যবান একটা মতামত জানিয়ে দিলেন।
প্রথম দিকে আমার জানা মতে শুরু জামাই পিঠা ছিল কিন্তু আস্তে আস্তে বউ পিঠা ও বানানো শুরু হয়েছে।আর আপনি একদম সঠিক কথা বলেছেন এই পিঠা খেতে অনেক ভালোই লাগে। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
আমি প্রথম থেকে এই পিঠাগুলোকে জামাই পিঠা বলে চিনি। কিন্তু সেদিন আবার শুনতে পেলাম বউ পিঠাও নাকি আছে। বউ পিঠের নাম শুনে কিনারে একটু আগ্রহ হলো তারপর কিনে নিলাম। তারা এরকম নাম বলে বিক্রি করার চেষ্টা করে। যেমন ধরি আমি বউ পিঠাী নাম শুনে কিনে নিয়েছি এরকম তো আরো অনেক লোক আছে নাম শুনে এরকম কিনি নেয়।
থ্যাঙ্ক ইউ আমার কমেন্ট সুন্দর একটি রিপ্লাই দিয়েছেন।
আমি আগের থেকেই জানি আর তাও খুব বেশি দিন ধরে না।আর অজানা ছিলো শুনলে খাওয়ার একটু ইচ্ছা সবার হয়। আমার কমেন্ট এর রিপ্লাই করার জন্য ধন্যবাদ ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
আজকে আপনি সকালে ফজরের নামাজ পরে আবার কম্বলের নিচে ঢুকেছিলেন।এরপর যখন বের হন তখন রোদ উঠে গেছে। যার কারনে একবারে ভাত খেয়ে নেন চা না খেয়ে।এরপর ছেলেকে নুডুলস রান্না করে খাওয়ান প্রতিদিন এর মতো ই।
এভাবে আপনি খুব চমৎকার ভাবে আপনার দিনলিপি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন, এজন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
থ্যাংক ইউ দিদি আমার পোষ্টি সম্পূর্ণ পড়ে আপনার মূল্যবান একটি মতামত জানিয়ে দিলেন।
মাঝে মাঝে আমার ক্ষেত্রেও এমন হয় ফজরের আজান শুনলেই ঘুম ভেঙে যায়। একজন মেয়ে হিসেবে মায়ের প্রতি যে দায়িত্বটা রয়েছে সেটা আপনি সঠিকভাবেই পালন করেছেন। দোয়া করি আপনার ভাই কুরআনে হাফেজ হয়ে দেশের একজন মূল্যবান আলেম হোক। এতে করে আমাদের দেশের জন্য অনেক বেশি ভালো হবে। পেয়ারা খাওয়া আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক বেশি উপকার, কারণ পেয়ারার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আপনার একটা দিনের কার্যক্রম উপস্থাপন করার জন্য। ভালো থাকবেন।
আজান শুনে ঘুম ভাঙ্গা এটা একটা অভ্যাস। অনেকেরা আছে আযান শুনেও তারা ঘুম পড়তে পারে। আবার কেউ আছে আযান শুনে আর বিছানায় শুয়ে থাকতে পারে না। আপনাদের সবার দোয়ার কারণে ইনশাল্লাহ আমার ভাই সামনের দিকে আরো এগিয়ে যেতে পারবে। পেয়ারা সে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এ ভিটামিন সি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকার করে।
থ্যাংক ইউ দিদি আমার পোস্টে পরিদর্শন করে আপনার খুব সুন্দর একটি মতামত জানিয়ে দিলেন।
আমার কথা কি বলবো আজান শুনলে আমার শরীরে মনে হয় আগুন লেগে যায়। যতই কম্বল মুড়িয়া রাখি না কেন? তখন আর ঠান্ডা লাগে না মনে হয় এখনই উঠে যাই। যখন অজু করে আসি তখন মনে হয় সব ঠান্ডা একেবারেই বিলীন হয়ে গেছে। অবশ্যই আপনার ভাইয়ের জন্য দোয়া করি। কেননা একজন আলেম আমাদের দেশের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ, সেটা আমরা বেশ ভালোভাবেই বুঝতে পারছি।
যথারীতি এই অভ্যাসটা আমাদের সকলের ভিতর থাকতে হবে। অনেকে আছে আজান শুনেও বিছানে গা দিয়ে শুয়ে থাকতে পারে।আবার আপনার মত অনেকে আছে আসার আজান শুনলে বিছানায় শুয়ে থাকতে ইচ্ছা করে না । প্রথমে হাতে পানি লাগাতে গেলে ঠান্ডার ভয়টা লাগে যখন পানি লাগে ওযু করে আসি তখন শরীর থেকে মনে হয় গরম বের হচ্ছে।
থ্যাংক ইউ দিদি আমার কমেন্ট রিপ্লাই দেওয়ার জন্য।
বাচ্চারা যাদের সাথে একটু ভাব হয়ে যায় তাদের সাথেই থাকতে ভালোবাসে।আর তাছাড়া মামা, চাচাদের সাথে বাচ্চাদের একটু বেশিই ভাব থাকে।
আমি জামাই পিঠার নাম শুনেছি এবং খেয়েছি ও কিন্তু বউ পিঠার নাম প্রথম শুনলাম।তবে পিঠা গুলো খেতে ভালোই লাগে।
আপনার পোস্টটি পড়ে বুঝলাম আপনার দিনটি পরিবার এবং সন্তান কে নিয়ে অনেক ভালো একটি দিন কাটিয়েছেন। আশা করি আপনার প্রতিটি দিনই অনেক ভালো কাটুক। ভালো থাকবেন।
ঠিক কথাই বলেছেন বাচ্চারা যাদের সাথে একটু ভাব হয় এবং তাদের সাথে থাকতে খুব ভালোবাসে। বিশেষ করে মামা চাচা তবে এটা ঠিক বলেছেন। আমি এই বউ পিঠা প্রথম শুনলাম এবং খেলাম কিন্তু একই পিঠা নাম ভিন্ন দিয়ে বিক্রি করে যাতে সবাই নাম শুনে কেনা।
থ্যাংক ইউ দিদি আমার পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ে আপনারা খুব সুন্দর একটি মতামত জানিয়ে দিলেন ।
জামাই পিঠা ও বউ পিঠা নাম দুটি আমার কাছে একদমই নতুন। তবে কেন জানি না পিঠাগুলো দেখে খুবই লোভ হচ্ছে, মনে হচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু। আপনি যখন বানাতে পারেন কোনো একদিন নিশ্চয়ই রেসিপিটি শেয়ার করবেন, তাহলে আমরাও বাড়িতে তৈরি করার চেষ্টা করবো। বাচ্চারা কেন জানিনা সম্পূর্ণ ডিম সিদ্ধ খেতে পারে না, হয়তো কুসুমটা গলায় আটকে যায় এই কারণেই। আপনার ছেলেও যেমনটা অর্ধেক খেয়ে বাকিটা আপনাকে দিলো। আসলে ডিম খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী,তাই চেষ্টা করবেন প্রতিদিনই ওকে একটু ডিম খাওয়ানোর। আপনি চেয়েছিলেন আপনার ভাইকে যেতে দেখে আপনার ছেলে যেন কান্না না করে, কিন্তু অবশেষে সে ঘুম থেকে উঠে মামাকে না দেখে কান্নাই করলো। বাচ্চারা এরকমই হয়, আবার দেখবেন আগামী কাল থেকে এটা ঠিক হয়ে যাবে। সত্যিই আপনি পেয়ারা খেতে অনেক ভালোবাসেন, এই কারণে আপনার বাবা এত বেশি পেয়ারা কিনে আনে। যাইহোক পেয়ারা খাওয়া অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর। ভালো লাগলো আপনার সারাদিনের গল্প পড়ে। ভালো থাকবেন।
অনেকের কাছেএই পিঠাগুলো নতুন আবার অনেকেই খেয়েছে আবার অনেকেই খায় নি। তবে পিঠাগুলো খেতে খুব স্বাদ লাগে মুচমুচে থাকে মুখে দিলে একদম নিমেষে গুলে যায়। তবে আশায় আছি একদিন আমি পিঠা রেসিপি আপনাদের সাথে শেয়ার করব।
থ্যাংক ইউ দিদি আমার সারাদিনের ডাইরি গেম খুব সুন্দর ভাবে ধাপে ধাপে উল্লেখ করেছেন।