2nd contest "Become a hero" ( Humanity is main weapon of being a Real hero)
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী তানভীর হাসান সৈকতসহ তিন বাংলাদেশি তরুণ এবং এক তরুণীকে মানবিক কাজের জন্য ‘রিয়েল লাইফ হিরো’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে জাতিসংঘ। অন্য তিনজন হলেন, ব্র্যাকের স্থপতি রিজভী হাসান, অনুবাদক সিফাত নুর ও আঁখি।। মানবিক কাজে অনুপ্রেরণা জোগাতে জাতিসংঘ ওই চার জনকে ‘রিয়েল লাইফ হিরো’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে তথ্য প্রকাশ করে। এদের প্রত্যেকেই মানবিক কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন বলে মনে করে জাতিসংঘ।
জাতিসংঘের ওয়েবসাইটে লেখা হয়েছে, করোনা মহামারির মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্য শিক্ষার্থীরা যখন ক্যাম্পাস ছেড়ে নিজ নিজ বাড়ি চলে যায় তখন সৈকত ক্যাম্পাসে থেকে প্রান্তিক মানুষকে সহায়তা দেওয়া শুরু করেন। এপ্রিল মাসের শুরু থেকে টানা ১১৬ দিন কার্যক্রম চালানোর পর করোনার প্রকোপ কমে আসলে তিনি সুনামগঞ্জের বন্যাকবলিত মানুষকে সহায়তা দিতে সেখানে চলে যান। বন্ধু ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের কাছ থেকে অর্থ সহায়তা গ্রহণ করে এসব কার্যক্রম অব্যাহত রাখেন তিনি।
বাস্তব জীবনের নায়ক হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়া আরেক বাংলাদেশি আঁখি। একসময়ে বাংলাদেশের আরও বহু শিশুর মতো শিশুশ্রমে নিয়োজিত আঁখিকে পুনর্বাসনে সহায়তা দেয় বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ওয়ার্ল্ড ভিশন। বয়সের কারণে স্কুলে ফেরানো না গেলেও তাকে দর্জি কাজের প্রশিক্ষণ দেয় ওয়ার্ল্ড ভিশন। পরে তাকে দেওয়া হয় একটি সেলাই মেশিন আর কিছু কাপড়। সেখান থেকেই তিনি স্বপ্ন দেখতে থাকেন নিজেই গার্মেন্টস কারখানা গড়ে তোলার।
বর্তমানে আঁখি তার মা এবং বড় বোনের সহায়তায় নিজের ব্যবসা পরিচালনা করেন। বাংলাদেশে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়তে শুরু করলে দেখা দেয় মাস্ক সংকট। আর তখনই মাস্ক তৈরি শুরু করেন। কম দামে আশপাশের দরিদ্র মানুষদের মধ্যে এসব মাস্ক বিক্রি শুরু করেন তিনি।
জাতিসংঘের স্বীকৃতি পাওয়া আরেক বাংলাদেশি রিজভী হাসানের বেড়ে ওঠা ঢাকায়। স্থাপত্যবিদ্যার পাঠ চুকিয়ে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকে কাজ শুরু করেন তিনি। সেখানে তিনি কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবিরের জন্য সাইক্লোন সেন্টার নির্মাণের কাজ পান। তখনই তিনি দেখতে পান বিভিন্ন দাতব্য সংস্থা মিয়ানমারের সহিংসতা থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের জন্য স্বল্প খরচে আবাসনের ব্যবস্থা করার চেষ্টা চালাচ্ছে। সেখানে তিনি লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতায় আক্রান্ত নারীদের সেবা প্রদানের জন্য স্বল্প খরচে নিরাপদ স্থান গড়ে তোলা শুরু করেন। এসব স্থানে রোহিঙ্গা শিবিরের নারীদের কাউন্সেলিংসহ নানা দক্ষতা উন্নয়নের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। ব্যতিক্রমী এসব স্থাপনার মাধ্যমে বহু নারীকে নিরাপদে সেবা ও প্রশিক্ষণ দিয়ে যেতে পারছে ব্র্যাক ও ইউনিসেফ।
অনুবাদের কাজ করে বাস্তব জীবনের নায়ক হিসেবে জাতিসংঘের স্বীকৃতি পেয়েছেন বাংলাদেশি তরুণ সিফাত নুর। জাতিসংঘ মনে করে, যেকোনও সংকটের সময়ে খাবার, পানি ও আশ্রয়ের মতোই মানুষের দরকার পড়ে তথ্য ও যোগাযোগের। এসব তথ্য ও যোগাযোগ হতে হয় তাদের নিজস্ব ভাষায়। আর এখানেই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে একজন অনুবাদকের কাজ। জাতিসংঘ বলছে, সিফাত মানবিকতার নায়ক। কারণ, তিনি জটিল, জীবন রক্ষাকারী বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বাংলায় অনুবাদ করেছেন।
২০২০ সালের মার্চে ট্রান্সলেটর উইদাউট বর্ডারস নামে একটি সংস্থায় কাজ শুরুর পর এক লাখ ১৫ হাজারের বেশি শব্দ বাংলায় অনুবাদ করেছেন তিনি। আইএফআরসি ও ইউএনএইচসিআর বাংলাদেশের মতো গুরুত্বপূর্ণ সংস্থার হয়ে এসব শব্দ অনুবাদের মাধ্যমে আরও বেশি মানুষের কাছে জীবন রক্ষাকারী তথ্য পৌঁছে দিতে পেরেছেন তিনি। সম্প্রতি কোভিড-১৯ নিয়ে তারা অনুবাদ কাজের মাধ্যমে বহু মানুষ নিজেকে এবং পরিবারের সদস্যদের নিরাপদ রাখতে সক্ষম হয়েছে।
তানভীর হাসান সৈকত বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমি ভালোবেসে মানুষের জন্য কাজ করেছি। এ কাজের স্বীকৃতি দিয়েছে জাতিসংঘ। এটা আমার জীবনে সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে। সামনে মানুষের জন্য মানবিক কাজ অব্যাহত থাকবে।’
এই অনুচ্ছেদ টি বাংলাদেশের একটি সংবাদ মাধ্যমে (২০/০১/২০ এ))source প্রকাশিত হয়েছিল)
এবং সবশেষে আমি বলতে চাই এই চার জনে মহৎ কাজ দেখে আমার কাছে মনে হয়েছে আমাদের সমাজের এরাই সব থেকে বাস্তব হিরো এবং আমিও এদের মতো কাজ করে আমার সমাজের হিরো হতে চাই।
ধন্যবাদ @belenguerra
ধন্যবাদ @worldgeography
রিগারডিং,
@badsha1
Here is my Twitter linkn
https://twitter.com/badaha17/status/1354837596166230017?s=19
Despite my repeated warnings to you, you are making the same mistake. I have told you many times before, to use the correct Image Source and Text Source. But you are not listening to me. I want you (@belenguerra) to know if booming support is available without using the right source.
Previous post & comment: https://steemit.com/hive-120412/@badsha1/tom-cruise-s-life-history
Text Source
The background source for this image should have been given.
Cc-
@steemcurator01
@kiwi-crypto
Read the article Attentively,
I have told this in my post that.
This is an article and this was published on an a news media.
You cannot copy the subject exactly. This is a contest post, the subject should have been read and written as it is. Or you have to use the correct Source Link of the medium from which you have taken.