Hungry Hook's Building travel
ENGLISH
TRAVEL
Yesterday went to the area of Bogra City in a Iftar party. There are many restaurants in him there was a party to give us a party. There I have been present in the moment and momentarily. The name of this restaurant is Hangri hook.
Some pictures collected from this restaurant and the summary of you will write a travel story by presenting you among you. I hope you will like it.
The building has several showrooms including restaurants. Where women's and men's clothes are being sold. At the beginning of the building you will first see a showroom. Only clothes are being sold here. There are several fragmented signboards around the stairs which are very nice to look at. Shoppers are buying very beautiful clothes in the showroom. I stood outside and took pictures and saw these scenes.
The restaurant is on the third floor and while standing there I took pictures of the entrance to the restaurant. I took a picture of the restaurant. Then I entered the restaurant and finished my iftar. Standing on the stairs, I decided to do a photo session. Feeling happy to have had Iftar with all my friends from my coaching center, I continued my journey again.
When I entered the restaurant for Iftar. Very nice food environment inside. There are several dining tables. There is seating for 10 people. This restaurant has very nice delicious food I have heard from my friends before. Today I came to have Iftar and saw that the food situation here is very good.
After fasting all day, I started feeling fatigue. Then after taking down the stairs, I collected some pictures with mobile to my girlfriend. The environment of this building is very good. Here is a good environment for shopping in pleasant environments and Chinese food.
There are restaurants and shopping malls in almost every building in Jaleswaritala area. The clothes and food that are being sold in the restaurant in this area. They are the most expensive in the city of Bogra. So I really enjoyed traveling to this area. I would like to come to such an environment again and again. I have finished my writing today by presenting a beautiful travel story among you.
বাংলা
ভ্রমণ
গতকালকে একটি ইফতার পার্টিতে বগুড়া শহরের জলেশ্বরীতলা এলাকাতে গিয়েছিলাম। সেখানে অনেকগুলো রেস্টুরেন্ট রয়েছে তার মধ্যে আমাদের একটি রেস্টুরেন্টে পার্টি দেওয়ার কথা ছিল। সেখানে আমি উপস্থিত হয়েছি ইফতার কিছুক্ষণ আর মুহূর্তে। এই রেষ্টুরেন্টের নাম হাংরি হুক।
এই রেস্টুরেন্ট থেকে সংগ্রহ করা কয়েকটি ছবি এবং সংক্ষিপ্ত বিবরণ আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করে একটি ভ্রমণ গল্প লিখব। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
এই বিল্ডিংয়ে রেস্টুরেন্টসহ কয়েকটি শোরুম রয়েছে। যেখানে মহিলাদের এবং পুরুষদের কাপড় বিক্রয় করা হচ্ছে। বিল্ডিং এর শুরুতে প্রথমে একটি শোরুম দেখতে পাবেন। এখানে শুধু কাপড় বিক্রি করা হচ্ছে। সিঁড়ির আশাপাশে বেশ কয়েকটি খণ্ড-বিখণ্ড সাইনবোর্ড রয়েছে যেগুলো দেখতে খুবই সুন্দর। শোরুমের মধ্যে খুব সুন্দর সুন্দর কাপড় ক্রেতারা কিনে যাচ্ছে। আমি বাইরে দাঁড়িয়ে ছবিগুলো তুললাম এবং এই দৃশ্যগুলো দেখলাম।
তৃতীয় তলাতেই রেস্টুরেন্টটি রয়েছে এবং সেখানে দাঁড়িয়ে আমি রেস্টুরেন্টে প্রবেশ পথের ছবি তুললাম। রেস্টুরেন্টের একটি ছবি তুললাম। তারপর রেস্টুরেন্টে প্রবেশ করে আমি ইফতারি শেষ করলাম। সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে আমি ফটোশেসান করবো বলে মনস্থির করলাম। আমার কোচিং সেন্টার থেকে আগত সকল বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে ইফতার শেষ করতে পেরে নিজেকে আনন্দিত অনুভব করে আমি পুনরায় আমার ভ্রমণ কন্টিনিউ করতে থাকলাম।
রেস্টুরেন্টের ভেতরে যখন ইফতার করার জন্য প্রবেশ করলাম। ভিতরে খাবারের খুব সুন্দর পরিবেশ। কয়েকটা ডাইনিং টেবিল রয়েছে। সেখানে 10 জন করে বসার জন্য সুব্যবস্থা করা হয়েছে। এই রেস্টুরেন্টে খুবই সুন্দর সুন্দর খাবার পাওয়া যায় আমি এর আগে আমার বন্ধুদের কাছ থেকে শুনেছিলাম। আজকে আমি সেখানে ইফতার করতে এসে দেখতে পেলাম এখানে খাবারের পরিস্থিতি খুবই সুন্দর।
সারাদিন রোজা রাখার পর আমি ক্লান্তি অনুভব করতে লাগলাম। তারপর সিঁড়ি দিয়ে নিচে নামার সময় আমার বান্ধবীর কাছে মোবাইল দিয়ে কয়েকটি ছবি সংগ্রহ করে নিয়েছি। এই বিল্ডিংয়ের পরিবেশ খুবই ভালো। এখানে মনোরম পরিবেশে শপিং করা আর চাইনিজ খাওয়ার জন্য ভালো একটি পরিবেশ।
জলেশ্বরীতলা এলাকাতে প্রায় প্রত্যেকটা ভবনে রেস্টুরেন্ট এবং শপিংমল রয়েছে। এই এলাকাতে যেসব কাপড় এবং রেস্টুরেন্টে খাবার বিক্রি করা হচ্ছে। সেগুলোর দাম বগুড়া শহরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। তাই আমি এই এলাকাতে ভ্রমণ করে সত্যিই আনন্দিত। আমি চাইবো এরকম পরিবেশে বারবার আসার জন্য। আপনাদের মাঝে সুন্দর একটি ভ্রমণ গল্প উপস্থাপন করে আমি আজকে আমার লেখাগুলো শেষ করেছি।
Hi friend.