Weekly challenge on Steem! Talk About Your favourite Book Contest || My Review - Prothom Alo/First Light Novel by Sunil Gangopadhyay ||

in Steem Lifestyle3 years ago

আসসালামু-আলাইকুম!!
পৃথিবীর এই ক্লান্তি লগ্নে আশা করছি সবাই ভালো আছেন! আজ আমি কথা বলবো আমার খুব পছন্দের একটা বই নিয়ে। আশা করছি সবার ভালো লাগবে।

ধন্যবাদ @Best-Of-Bangladesh কে, আমাকে সেই সুযোগ করে দেওয়া জন্য।



First_Light_(Prothom_Alo_book_cover).jpg
Image Sources :

প্রথম আলোর প্রচ্ছদ

প্রথম আলো বইয়ের কিছু তথ্য

লেখকসুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
শিরোনামপ্রথম আলো
লেখকের দেশভারত
ভাষাবাংলা
মূল বিষয়ইতিহাস
বইয়ের ধরনঐতিহাসিক উপন্যাস
প্রকাশকআনন্দ পাবলিশার্স, পেঙ্গুইন বুকস
বাংলায় প্রকাশিত২০০১
পুরস্কারসরস্বতী সাম্মান
অনুবাদকঅরুনা চক্রবর্তী

প্রথম আলো

বাংলা সাহিত্যের অমর একটি উপন্যাস হলো 'প্রথম আলো’ যা সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের এক অমর সৃষ্টি। প্রথম আলো’ উপন্যাসটি মুলত সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের একটি ঐতিহাসিক উপন্যাস। যেখানে বাঙালির নবজাগরণ শুরু হয় উনবিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে। এটি ১৮৮৩ সাল থেকে ১৯০৭সাল পর্যন্ত এই চব্বিশ বছরে ভারতবর্ষে তথা বাংলায় অনেক বিখ্যাত ব্যক্তি জন্মেছেন। আর তারা এই পৃথিবীকে মাতিয়ে গেছেন তাদের সাধারণত সব কৃতকর্মের মাধ্যমে। তাদের নিয়েই মূলত বিশাল এই উপন্যাস। যার রয়েছে প্রায় ১২০০ পেইজ।এই উপন্যাসের সময়সীমায় জাতীয়তাবোধ ও রাজনৈতিক চেতনার উন্মেষই প্রধান ঘটনা। সেই সঙ্গে যুক্ত হয়েছে সাহিত্য-সংস্কৃতির সমৃদ্ধি। যা আপনাকে বাংলার নবজাগরণ সম্পর্কে অবহিতি করবে।

এই উপন্যাসের মূল বিষয়বস্তু এবং চারিত্রিক বিশ্লেষণ

এই অসাধারণ উপন্যাসটি পড়া শুরু করার পরই হারিয়ে গিয়েছিলাম উনিশ শতকের শেষ সময়ে বাংলার এক মহাযাত্রায়। এ যাত্রার সঙ্গী ছিলেন অনেকে মহারথী তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিলেন ত্রিপুরা রাজ্যের রাজা বীরচন্দ্র মাণিক্য এবং তার অদ্ভুত সাম্রাজ্য। ইংরেজ অধিকৃত ভারতবর্ষে অন্যান্য দেশীয় রাজ্যগুলোর তুলনায় ত্রিপুরার তফাত ছিল যে ত্রিপুরা রাজ্য ছিলো একটি স্বাধীন রাজ্য। যেখানে ইংরেজ শাসনের সুযোগ ছিলো না।

এই ঐতিহাসিক উপন্যাসের অনেকটা জুড়েই ত্রিপুরা রাজ্যের গল্পগাঁথা। যেখানে ফুটে উঠে মহারাজার কোমলতা ও কঠোরতার সংমিশ্রণ।এক উদাসীন এই শৌখিন রাজা ব্যস্ত থাকেন ফটোগ্রাফি আর সাহিত্য সংস্কৃতি নিয়ে। যেখানে রাজা নিজেই একজন কবিতা ও গান রচনা করতেন এবং তৎকালীন সাহিত্যে অগ্রগতির জন্য রাজকোষ থেকে উদারহস্তে দান করতেন। মহারাজার উত্তরাধিকারী রাধাকিশোর মাণিক্যও বাংলা সংস্কৃতির বিশেষ অনুরাগী ছিলেন। এছাড়াও ত্রিপুরা রাজ্যের আরো দুইটি উল্লেখযোগ্য চরিত্র- রাজকুমারদের গৃহশিক্ষক শশীভূষণ সিংহ এবং মহারাজের একান্ত সচিব রাধারমণ ঘোষ। তাছাড়াও রয়েছে রাজপ্রাসাদের ভেতরের রাণীদের কুটিলতা হিংসা বিদ্বেষের কাহিনী, সিংহাসন নিয়ে গোপন রাজনীতি, স্বাধীন এ রাজ্যে ইংরেজদের হস্তক্ষেপের চেষ্টা সবকিছুই ফুটে উঠেছে এই অসাধারণ লেখনীতে।

এই ঐতিহাসিক উপন্যাসে অনেক মহারথীদের আবির্ভাব ঘটবে বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে। যা আপনাকে নিয়ে যাবে ইতিহাসের পাতায়। যার প্রতিটি পাতায় আপনি এই বাংলার নবজাগরণ প্রতিচ্ছবি স্পষ্ট দেখতে পাবেন।

জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবার ছিলো উনিশ শতকের বিখ্যাত এক পরিবার আর সেই পরিবারের পুত্র রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যিনি পৃথিবীর কাছে বিশ্বকবি হিসেবে সু-পরিচিত। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ব্যক্তিজীবন, কবিজীবন, কর্মজীবনের এক দারুণ সমন্বয়ে ফুটিয়ে তুলেছেন এই উপন্যাসে৷ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কে তিনিই প্রথম উপন্যাসের চরিত্র হিসেবে ব্যবহার করেছেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অনেক রচনার অন্তরালের উপলক্ষ্য জেনে সবাই অনেক আনন্দ পাবেন। রবীন্দ্রনাথের দেশের প্রতি ভাবনা, ধর্মীয় চিন্তা, তার সাংসারিক বিভিন্ন সমস্যা সবকিছুই ফুটে উঠেছে এই অসাধারণ লেখনীতে।জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারে শুধু রবীন্দ্রনাথ নয়, অন্যান্য সদস্যরাও ছিলেন স্বমহিমায় ভাস্বর,যেখানে পুরুষদের ছাপিয়ে নারীরাই যেন হয়ে উঠেছিলেন আধুনিকতা আর স্বাধীনতার মূর্ত প্রতীক।

কাদম্বরী দেবীর সাথে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সম্পর্ক ছিলো খুবি মধুর, কাদম্বরী দেবী যার নিজের সৌন্দর্য আর স্বভাবে অনন্য হয়েও ঠাকুর পরিবারে নিজের অধিকার তেমন প্রতিষ্ঠা করতে পারেননি উদাসীন এই নারী৷ তবে সাহিত্য জগতে নিজের অজান্তেই এই নারী অনেক অবদান রেখে গিয়েছেন। তা তিনি কখনোই অনুভব করতে পারেননি আত্নঘাতী এই অভিমানিনী। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতা লেখার প্রথম ও বিশেষ অনুপ্রেরণাদাত্রী এবং তার প্রথম প্রণয়িনী। তার বৌঠান কাদম্বরীর সম্পর্কের অনেক অজানা আর অন্তরালের ব্যাপার লেখক গল্পের আকারে খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।

এছাড়াও জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারের প্রতিটি সদস্যদের বিশদ বর্ণনা সুনীল বাবু উপন্যাসের চিত্ররূপে অসাধারণ ভাবে দৃশ্যায়ন করেছেন। যার প্রতিটি বর্ননা পাঠকদের হৃদয়ে পুলকিত করে তুলবে।

এই উপন্যাসে অনেক ব্যক্তির আবির্ভাব ঘটবে যা পাঠক প্রথমে অনুভব করতে পারবেন না সেই রকম আরেক গুরুত্বপূর্ণ এবং বিস্তৃত অংশ নিয়ে লেখা হয়েছে একজন খাঁটি সাধক রামকৃষ্ণ পরমহংসকে নিয়ে। উচ্চশিক্ষিত এক যুবক নরেন দত্ত যে ছিলো রামকৃষ্ণের প্রিয় শিষ্য। যিনি শিষ্য থেকেই পরবর্তীতে উত্থান ঘটে স্বামী বিবেকানন্দ নামে । এই স্বামী বিবেকানন্দের কিছু ব্যাপার চিন্তার উদ্রেক ঘটায় সবার মনে। যিনি প্রথম জীবনে সবসময় রামকৃষ্ণের সঙ্গে কালীপূজার বিরুদ্ধে, অবতারবাদের বিরুদ্ধে যুক্তি তর্ক করতেন। পরে তিনিই অবতারবাদ মেনে নেন, কালীপূজারি হন এবং তথ্য সারাবিশ্বে প্রচারে মসগুল হন। বিবেকানন্দ শিকাগোর বিরাট ধর্ম সম্মেলনে বাঘা বাঘা সব বাগ্মীদের টেক্কা দিয়ে তেজের সঙ্গে প্রকাশ করেছিলেন উদার ধর্মনীতি বেদান্ত ধর্ম। কিন্তু এর জন্য তাকে সীমাহীন কষ্ট সহ্য করতে হয়েছে। আমেরিকার সেই সংগ্রামের দিনগুলোর স্পষ্ট ব্যাখ্যা করেছেন লেখক। হিন্দু ধর্মের মূল বিষয় থেকে সরে এসে মানুষ যে নির্দিষ্ট গণ্ডিতে আবদ্ধ হয়ে যাচ্ছিল। তার বিপরীতে বিবেকানন্দের এই উদার ধর্মনীতি ঔষধের মতো কাজ করছিল। তা লেখক খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন।

বাংলার নবজাগরণের মূহুর্তে ধর্মীয় উন্মাদনা আর ধর্মের মূল বিষয়কে ছাড়িয়ে যে গোঁড়ামী তার বিপরীতে ছিল বিজ্ঞানচেতনা ও যুক্তিবাদ। সেই বিজ্ঞানচর্চার প্রবর্তক ডাক্তার মহেন্দ্রলাল সরকার ছিলেন এক অন্যান্য। উপন্যাসের আদর্শ এক চরিত্র অল্পতেই রগচটা এই ডাক্তার৷ উপন্যাসের মোটামুটি প্রতিটি চরিত্রের সঙ্গেই তার যোগসূত্র। এই ডাক্তার এতোটাই ক্ষেপাটে যে স্বয়ং সাধক রামকৃষ্ণ পরমহংসের সামনে বসে দেবী কালীর সমালোচনা করেছেন৷ কিন্তু অদৃশ্য এক ভালোবাসার আকর্ষণে বারবার ছুটে গিয়েছেন এই কালীসাধকের কাছে৷ ত্রিপুরার রাজা বীরচন্দ্র মাণিক্য পর্যন্ত শয্যাশায়ী অবস্থায় এই ডাক্তারের সেবা নিয়েছেন!

সেই সময়ের জগৎ বিখ্যাত বিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র বসু হাজারো প্রতিকূল পরিস্থিতি সামলে নিয়ে কলেজের সুবিধাবঞ্চিত ল্যাবরেটরিতে বিজ্ঞানচর্চায় মেতেছিলেন। অকল্পনীয় বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার করে চলছেন যার প্রতিটি মুহূর্ত উঠে এসেছেন উপন্যাসের পাতায়। এছাড়া তৎকালীন নাট্যসমাজও এই উপন্যাসের একটা বড় অংশ জুড়ে আছে। সেই সময়ের সর্বাধিক উল্লেখযোগ্য -প্রথম বাংলা পেশাদারী থিয়েটার মঞ্চ ন্যাশনাল থিয়েটারের প্রতিষ্ঠাতা গিরিশচন্দ্র ঘোষ এবং উনিশ শতকের বাংলা মঞ্চের সবচেয়ে বেশি দর্শক মাতানো অভিনেত্রী বিনোদিনী। এদের সঙ্গে আরো কিছু নাম চলে আসে- তুখোড় নাট্য পরিচালক অর্ধেন্দুশেখর ও তরুণ দাপুটে অমরেন্দ্রনাথ সহ সকলের বিশর্দ বর্ননায়।

এই ঐতিহাসিক উপন্যাসটিতে লেখক খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন অখণ্ড বাংলাকে ভাঙ্গনের ছক কষা অহংকারী ও সাম্রাজ্যবাদী বড়লাট লর্ড কার্জনের কথা, বঙ্গভঙ্গের মাধ্যমে বাঙালির মনে সাম্প্রদায়িকতার বীজ বুনে দেওয়ার হীন ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদেই বাঙালি প্রথম ইংরেজ শাসনের বিরুদ্ধে একসঙ্গে লড়তে উদ্বুদ্ধ হওয়া সেই জাগরণের কথা, সেসব ঘটনার ভেতরকার বিশদ এতো সুন্দরভাবে লেখক উপস্থাপন করেছেন।যেখানে হিন্দু মুসলমান একত্রিত হয়ে কোনো রাজনৈতিক দলের হস্তক্ষেপ ছাড়াই প্রতিরোধ গড়ে তোলার সেই অসাধারণ সময়টা যেনো চোখের সামনেই দেখতে পারছিলাম উপন্যাসের প্রতিটি পাতায়।

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সেই সময়ের বিখ্যাত সব মানুষগুলোর যাপিত জীবনের খুঁটিনাটি উপন্যাসের প্রতিটি পাতায় সুনিপুণ ভাবে তুলে ধরেছেন, তেমনি মহাত্মা গান্ধীর মতো শান্তিপ্রিয় তরুণ আর ক্ষুদিরামের মত ১২ বছর বয়সের কিশোরের মধ্যেও কিভাবে দেশপ্রেমের বীজ বপন হচ্ছিল তার স্বরূপ দেখিয়েছেন। তাছাড়া উপন্যাসের শেষের দিকে টানটান উত্তেজনায় সশস্ত্র বিপ্লবেরও স্বাদ পাওয়া যায় একদল খেপাটে বিপ্লবীর মধ্য দিয়ে। এতো সব বাস্তব চরিত্র ছাড়াও লেখকের নিজ হাতে তৈরি কিছু চরিত্রের প্রেম, ভালোবাসা, জীবনের উত্থান-পতন আর দ্বন্দের কাহিনীগুলো অন্যান্য বইয়ের মতোই।তবে লেখকের অসাধারণ লেখনীতে এই চরিত্রগুলোও ইতিহাসের সঙ্গে মিশে গিয়েছে যা এক অন্যান্য।

ভরত আর ভুমিসুতার চরিত্র দুটি এই ঐতিহাসিক উপন্যাসে লেখকের এক অমর সৃষ্টি। অদৃশ্য এক বন্ধনে তারা আবদ্ধ ছিলেন, যদিও উপন্যাসের বেশিরভাগ অংশেই তারা পরস্পরের থেকে ছিলেন বিচ্ছিন্নই। প্রতিকূলতার মধ্যেও প্রতিনিয়ত সংগ্রাম করতে করতে ভূমিসুতা যেভাবে নিজস্ব সত্ত্বা আর আত্নসম্মান বজায় রাখতে পেরেছিলো তা আশ্চর্যজনক। এই দুই যুবক-যুবতী বারবার ভাগ্যের নির্মম পরিহাসের স্বীকার হয়েছে। বিশেষ করে ভরত, যে জীবনের শুরু থেকেই ভাগ্য দ্বারা অত্যাচারিত নির্যাতিত হতে হতেই এগিয়ে চলেছে। আসলে বাঁচার প্রবল ইচ্ছা আর অস্বাভাবিক জীবনীশক্তিই তাকে বাঁচিয়ে রেখেছিল শেষ পর্যন্ত। যা লেখক দেখিয়েছেন উপন্যাসের শেষ পযন্ত।

বাংলার নবজাগরণের সেই সময়ের দেশীয় রাজাদের অবস্থা, কংগ্রেস নেতাদের সঙ্গে তরুণদের নানান বিরোধ, ব্রাক্ষ্ম সমাজের বর্ণনা, তাদের মূলনীতি নিয়ে নিজেদের মধ্যে মনোমালিন্য, শিক্ষা-দীক্ষায় পিছিয়ে পড়া হিন্দু সমাজ, দুর্ভিক্ষ ও প্লেগ রোগ সবকিছু লেখন অসাধারণ ভাবে তুলে ধরেছেন বাস্তব ঘটনার মাধ্যমে।এই উপন্যাসের লেখক সেই সময়ের সাহসী নারী চরিত্রগুলো এমন ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন যা যুগ যুগ নারীজাতির জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হিসেবে থাকবে।

শেষ কথা

প্রথম আলো এমন একটি ঐতিহাসিক উপন্যাস যেখানে বাংলার নবজাগরণের শতাব্দীর বাংলার অজস্র ছোট-বড় ঐতিহাসিক চরিত্রের অন্দরমহলে প্রবেশের দরজা এই বই। সেই সময়ের সেই সব মহামানবদের নিজেদের মধ্যে দেখা-সাক্ষাত, আলাপচারিতাও তাদের মধ্যকার নানান সম্পর্কের অজানা অদ্ভুত সব তথ্য পাওয়া যাবে এই ঐতিহাসিক উপন্যাসের প্রতিটি পাতায়। ‘প্রথম আলো’ এই বইটির পুরোটা শেষ করলে মনে হবে, চোখের সামনে ভেসে উঠবে এক শতাব্দী। সত্যিকার অর্থে ‘প্রথম আলো’ চিত্তাকর্ষক এমন একটি উপন্যাস যা শুধু মনোরঞ্জনই করবে না, জ্ঞানের দ্বার উন্মোচন করে অনন্য এক পন্থায়। যা পাঠকের মনে ফুটিয়ে তুলবেন বাংলার নবজাগরণের সেই অমর অধ্যায়।

image.png

সবাই ভালো থাকবেন!!
সাবধানে থাকবেন!!
সুস্থ থাকবেন!!
শুভকামনা রইলো সবার জন্য!!

115.png

Cc:-

Coin Marketplace

STEEM 0.19
TRX 0.13
JST 0.029
BTC 58447.77
ETH 3173.14
USDT 1.00
SBD 2.43