ক্রিপ্টো ওয়ালেটের প্রকারভেদ
ক্রিপ্টো ওয়ালেট কি?
সংক্ষেপে বলতে হলে, ক্রিপ্টো ওয়ালেট হচ্ছে এমন একটি টুল যা দিয়ে আপনি ব্লকচেইন নেটওয়ার্কের সাথে ইন্টারঅ্যাক্ট করার জন্য ব্যবহার করতে পারেন। বিভিন্ন ধরনের ক্রিপ্টো ওয়ালেট রয়েছে। ক্রিপ্টো ওয়ালেটের প্রকারভেদ করতে গেল এটিকে ৩ ভাগে ভাগ করা যায়; যথা- সফ্টওয়্যার ওয়ালেট, হার্ডওয়্যার ওয়ালেট এবং পেপার ওয়্যালেট।
এছাড়া উক্ত ওয়ালেট গুলো কাজের প্রকারভেদে আবার দুই ভাগে বিভক্ত, যথা- হট ওয়ালেট এবং ক্লোড ওয়ালেট।
অধিকাংশ ক্রিপ্টো ওয়ালেট প্রোভাইডার গুলো সফ্টওয়্যার ভিত্তিক। কারনটা বিশেষত; সফ্টওয়্যার ওয়ালেট, হাডওয়্যার ওয়ালেটের চেয়ে ব্যবহারে সহজতর। তবে হাডওয়্যার ওয়ালেট অধিক নিরাপদ অন্যান্য ওয়ালেটের চাইতে। আর পেপার ওয়ালেট হচ্ছে আপনার ওয়ালেটের তথ্য কিউআর কোড দিয়ে একটি প্রিন্ট আউট করা পেপার, যেখানে আপনার ওয়ালেট “এড্রেস এবং কি” থেকে থাকে। যার ব্যবহার নেহায়েতই কম।
কিভাবে ক্রিপ্টো ওয়ালেট কাজ করে?
অধিকাংশের বিশ্বাস যে, ক্রিপ্টো ওয়ালেট; কোন ক্রিপ্টোকারেন্সি স্টোর বা জমা রাখে না। বরং এটি এমন একটি টুলস্ যার মধ্যমে ব্লকচেইনের সাথে ইন্ট্রাঅ্যাক্ট করে থাকে। অন্যভাবে বলা যায়, ওয়ালেট গুলো ব্লকচেইনের মধ্যমে ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেনের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য জেনারেট করে থাকে। যার জন্য প্রয়োজন হয় একটি পাবলিক এবং প্রাইভেট এ্যড্রেসের।
ওয়ালেট গুলো দুইটি এ্যড্রেস দিয়ে তৈরি হয়। যার একটি হচ্ছে পাবলিক এ্যড্রেস এবং অপরটি হচ্ছে প্রাইভেট এ্যড্রেস। এর মধ্যে হতে আপনি আপনার পাবলিক এ্যড্রেস শেয়ার করতে পারেন ক্রিপ্টো সেন্ড বা রিসিভ করার জন্য। কিন্তু “প্রাইভেট কি” কখনো শেয়ার করবেন না। “প্রাইভেট কি” সর্বদা সুরক্ষিত জায়গায় সংরক্ষন করুন।
“প্রাইভেট কি” হচ্ছে এমন একটি এ্যড্রেস যার দ্বারা আপনি আপনার ওয়ালেট নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন। এই প্রাইভেট কেউ জেনে নিলে যে কেউ আপনার ওয়ালেটে এ্যকসেস পেয়ে যাবে। তাই এই বিষয়ে নিজে থেকে সদা সর্বদা সতর্ক থাকুন।
হট ওয়ালেট Vs. ক্লোড ওয়ালেট
হট ওয়ালেট যা ইন্টারনেটের সাথে কানেক্টেড। অর্থাৎ এই ওয়ালেট কোন না কোন ভাবে ইন্টারনেট কানেক্টেড থাকে। উদাহরন হিসেবে বলা যায়, যখন আপনি বাইন্যান্সে একটি একাউন্ট খুলেন এবং সেখানে ডিপোজিট করার জন্য কোন ফান্ড ট্রান্সফার করেন তখন আপনি বাইন্যান্সের হট ওয়ালেটে তা ট্রান্সফার করেন। হট ওয়ালেট খুব সহজেই সেটাপ করা যায় এবং ব্যবহারও খুব সহজ।
তবে বাইন্যান্স, ইউজারের সেফটির জন্য খুব অল্প পরিমান ফান্ড হট ওয়ালেটে রেখে থাকে।
অপর পক্ষে ক্লোড ওয়ালেট হচ্ছে সেই ওয়ালেট যা ইন্টারনেটের সাথে কানেক্টেড থাকে না। যার প্রাইভেট কি সর্বদায় অফলাইনে স্টোর করা থাকে, অনলাইন হ্যাকিং থেকে সুরক্ষা পাবার জন্য। তবে এই ওয়ালেট ব্যবহার করা একটু ঝামেলা পূর্ণ। যারা সাধারনত বড় ধরনের ইনভেস্ট করেন এবং দীর্ঘ সময়ের জন্য হোল্ড করেন, তারা এটি ব্যবহার করে থাকেন।
আরো পড়ুন: কিভাবে ক্রিপ্টোকারেন্সি বাছায় করবেন?
সফ্টওয়্যার ওয়ালেট
সফ্টওয়্যার ওয়ালেট বিভিন্ন প্রকার হয়ে থাকে। আর অধিকাংশ ওয়ালেটই ইন্টারনেট কানেক্টেড অর্থাৎ হট ওয়ালেট। আমরা বিভিন্ন ধরনের সফ্টওয়্যার ওয়ালেটের মধ্যে হতো সচারচার যেসব ওয়ালেট গুলো ব্যবহার হয়ে থাকে তা নিয়ে আলোচনা করবো, যেমন- ওয়েব ওয়ালেট, ডেস্কটপ ওয়ালেট এবং মোবাইল ওয়ালেট।
ওয়েব ওয়ালেটস
ওয়েব ওয়ালেটস খুবই একটি সিম্পল এবং সহজ ওয়ালেট যা আপনাকে ব্রাউজার ইন্টারফেসের মাধ্যমে খুব সহজেই ব্লকচেইনের সাথে সংযুক্ত করে দিবে, কোন প্রকার কোন কিছু ডাউনলোড বা ইন্সটল করা ব্যতিত। ওয়েব ওয়ালেট বলতে এক্সচেন্জ ওয়ালেট এবং কিছু ব্রাউজার ভিত্তিক ওয়ালেট গুলোকে বুঝিয়ে থাকে।
ওয়েব ওয়ালেট গুলো তৈরিতে সাধারনত আপনার ইমেল এবং ইউনিক পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে তৈরি করা হয়। এই ওয়ালেট নতুন ইউজারদের জন্য সুবিধাজনক। ওয়েব ওয়ালেট গুলোতে সাধারনত “প্রাইভেট কি” ইউজারদেরকে দেওয়া হয় না। অর্থাৎ আপনার ওয়ালেটের “প্রাইভেট কি” থার্ড পার্টির কাছেই রয়ে যায়। তবে কিছু কিছু ওয়েব ওয়ালেট প্রোভাইডার এখন ইউজারদে “প্রাইভেট কি” দিয়ে থাকে, আবার কোন কোন ক্ষেত্রে ওয়ালেটের কন্ট্রোল ইউজারের সাথে শেয়ার করে থাকে মাল্টিসিগনেচার পদ্ধতিতে।
তবে একটি বিষয় আপনি যখন কোন ওয়েব ওয়ালেট ব্যবহার করবেন তখন এর সিকিউরিটি বিষয়ে গাফলতি করবেন না। যেমন, আপনি যদি কোন এক্সচেন্জে, উদাহরন সরূপ, বাইন্যান্স এক্সেচেন্জে রাখেন; তবে নিশ্চয় ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেন্জ বিষয়ক গুরুত্বপূর্ন বিষয় গুলো দেখে নিতে ভুলবেন না। এছাড়া অন্যান্য ব্রাইজার ভিত্তিক ওয়ালেট গুলোতে রাখলে যত প্রকার সিকিউরিটির তারা অপশন দিয়ে থাকে, তার সব গুলোই যেমন- 2FA , ফিসিং কোড ইত্যাদি সেট করে রাখবেন।
ডেস্কটপ ওয়ালেটস
নাম দেখেয় বোঝা যায় যে, এটি এমন একটি সফ্টওয়্যার ওয়ালেট যা আপনার ব্যক্তিগত কম্পিউটারে ইন্সটল করা যায়। ডেস্কপট ওয়ালেটেও আবার দুই ধরনের হয়ে থাকে। একপ্রকার ডেস্কটপ ওয়ালেট যেখানে “প্রাইভেট কি” ইউজারকে দেওয়া হয় না। আবার দ্বিতীয় প্রকার ডেস্কটপ ওয়ালেট যারা আপনাকে আপনার ওয়ালেটের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রন দিয়ে থাকে।
যেসব ওয়ালেট ইউজারকে ওয়ালেটের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রন দিয়ে থাকে, সেই সব ওয়ালেটর সফ্টওয়্যার ইন্সটল করে ওয়ালেট তৈরি করালে একটি “wallet.dat” নামে ফাইল তৈরি হয়। যেটাকে পাসওয়ার্ড দিয়ে ইনক্রিপ্টেড করা যায়।
তবে আপনি যখন এই ওয়ালেট গুলো পাসওয়ার্ড দিয়ে ইনক্রিপ্টেড করে রাখবেন তখন সেই পাসওয়ার্ড খুব যত্ন সহকারে রাখবেন। কারণ আপনি যখনই কোন ট্রানজেকশন করতে যাবেন তখন প্রতি বারই এই পাসওয়ার্ড দিতে হবে। কোন ভাবে পাসওয়ার্ড হারিয়ে ফেললে আপনি আপনার ফান্ড হারাবেন।
তবে আপনি এই ওয়ালেট গুলোর “প্রাইভেট কি” বা “সিড ফ্রেজ” গুলো ব্যাকাপ নিয়ে রাখতে পারেন। যাতে কোন ভাবে পাসওয়ার্ড বা “wallet.dat” ফাইল হারিয়ে ফেললে আপনার ফান্ড না হরান। যদিও পাসওয়ার্ড বা “wallet.dat” ফাইল যাতে না হারিয়ে যায় তার জন্য সচেতন থাকা প্রয়োজন।
মোবাইল ওয়ালেটস
মোবাইল ওয়ালেটস হচ্ছে ডেস্কটপ ওয়ালেটের মতই। যা শুধু মাত্র স্মার্ট ফোনের তৈরি করা হয়েছে। ক্রিপ্টোকারেন্সি সেন্ড এবং রিসিভ করার জন্য মোবাইল ওয়ালেট সকলের জন্যই বেশ সুবিধাজনক। কারন, খুব সহজেই কিউআর কোড ব্যবহার করে এই ওয়ালেট গুলো দিয়ে লেনদেন করা যায়। যার কারণে স্মার্টফোন ব্যবহার কারীদের কাছে এই ওয়ালেট বেশ জনপ্রিয়।
বাইন্যান্সের জনপ্রিয় মোবাইল ওয়ালেট হচ্ছে ট্রাস্ট ওয়ালেট। আপনি এই ওয়ালেট ব্যবহার করে ক্রিপ্টোকারেন্সি ষ্টোর করা ছাড়াও সেখান থেকেই ট্রেড করতে পারবেন। তবে মোবাইল ওয়ালেট ব্যবহার করার ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করা প্রয়োজন। কারন মোবাইলে বিভিন্ন ধরনের এ্যপস্ থেকে থাকে। তাই এমন অনেক এ্যপস আছে যা আপনার মোবাইলের জন্য ক্ষতিকর। এর জন্য মোবাইল ওয়ালেট ব্যবহার করার সময় পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনার ওয়ালেট ইনক্রিপ্টেড করে নিবেন। এছাড়া “প্রাইভেট কি” বা “সিড ফ্রেজ” ব্যাকাপ নিয়ে নিরাপদ জায়গায় সংরক্ষন করে রাখবেন। এতে করে যে কোন অনাকাংক্ষিত ক্ষতি থেকে নিরাপদ থাকবেন।
হার্ডওয়্যার ওয়ালেট
হার্ডওয়্যার হচ্ছে একটি ফিজিক্যাল ইলেকট্রনিক ডিভাইস, যা RNG অর্থাৎ র্যানডম নাম্বার জেনারেটর ব্যবহার করে পাবলিক ও প্রাইভেট কি জেনারেট করে থাকে। আর এই “প্রাইভেটি কি” ডিভাইসের ভিতরেই সংরক্ষন করা হয়, যা ইন্টারনেটের সাথে কোন সময় কানেক্টেড করা হয় না। হার্ডওয়্যার ওয়ালেটকে এক প্রকার ক্লোড ওয়ালেট হিসেবও মনে করা হয়ে থাকে। যার করণে এই ওয়ালেটকে অধিক সিকিউর বলে ধরা হয়।
হার্ডওয়্যার ওয়ালেটকে অনলাইন হ্যাকারদের এ্যটাক থেকে অনেক নিরাপদ হিসেবে ধরা হয়। তবে এর ফার্মওয়্যার ত্রুটির কারণে রিস্ক থাকতে পারে।
হার্ডওয়্যার ওয়ালেট ব্যবহার করা কিছুটা জটিল। যার কারণে বলা যায় এই ওয়ালেট ইউজার ফ্রেন্ডলি নই।
তবে আপনি যদি বড় ধরনের ইনভেস্ট করেন এবং দীর্ঘ সময়ের জন্য আপনার ক্রিপ্টোকারেন্সি হোল্ড করার ইচ্ছা পোষন করেন তবে আপনি এই ওয়ালেট ব্যবহার করতে পারেন। কারন আগেই বলেছি এই ওয়ালেট অধিক সিকিউর ওয়ালেট।
অধিকাংশ হার্ডওয়্যার ওয়ালেট গুলো আপনার ফান্ডের নিরাপত্তার জন্য পিন ব্যবহারের সুবিধা দিয়ে থাকে। এছাড়া হার্ডওয়্যার ওয়ালেট প্রথমবারের জন্য সেট করার সময় আপনাকে রিকাভারি ফ্রেজ দিয়ে থাকে। যা কোন কারণে আপনার ওয়ালেটটি ড্যমেজ হয়ে গলে সেই রিকাভারি ফ্রেজ দিয়ে আপনার একাউন্ট রিকভার করে নিতে পারেন। Ledger Nano S/X হার্ডওয়্যার ওয়ালেট গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি হার্ডওয়্যার ওয়ালেট।
পেপার ওয়ালেট
প্রথমেই বলেছি যে , পেপার ওয়ালেট তাকেই বলা হয়ে, যা ফিজিক্যলি একটি পেপারে আপনার ওয়ালেট ইনফরমেশন গুলো কিউআর কোড ফর্মে প্রিন্ট করে রাখা হয়। আপনি সেই কিউআর কোড স্ক্যান করে ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন করতে পারবেন।
কিছু কিছু পেপার ওয়ালেট ওয়েবসাইট, আপনাকে তাদের কোড ডাউনলোড করার সুবিধা দিয়ে থাকবে যা দিয়ে আপনি অফলাইনে থাকা সত্তেও নতুন এ্যড্রেস এবং প্রাইভেট কি জেনারেট করতে পারবেন। যার ফলে এই সব একাউন্ট অনলাইন হ্যাকিং থেকে অনেকটাই নিরাপদ। এধরনের ওয়ালেটকে একপ্রকার ক্লোড ওয়ালেট হিসেবেও ধরা যায়।
তবে এই পেপার ওয়ালেট গুলোর বড় একটি সমস্যা থাকার করণে অনেকেই এই ধরনের ওয়ালেট ব্যবহারে অনুৎসাহিত করে থাকে। আর সমস্যাটি হচ্ছে আপনি এই ওয়ালেট গুলো থেকে আপনি ভেঙ্গে ভেঙ্গে লেনদেন করতে পারবেন না।
বুঝতে সমস্যা হলো? চলুন একটি ছোট্ট উদাহরন দিয়ে বিষয়টি খবু সহজে পরিস্কার হয়ে যায়।
মনে করুন আপনার পেপার ওয়ালেটে ৫ বিটকয়েন আছে। এখন আপনার প্রয়োজনের কারণে আপনি এই ৫ বিটকয়েন থেকে ১ বিটকয়েন কোথাও পাঠাতে চান। তবে আপনি আপনার পেপার ওয়ালেট থেকে এই ১ বিটকয়েন সরাসরি পাঠাতে পারবেন না। এই ১ বিটকয়েন খরচ করার জন্য প্রথমে আপনাকে আপনার সেই ৫ বিটকয়েন অন্য ওয়ালেট, যেমন- সফ্টওয়্যার ওয়ালেট বা হার্ডওয়্যার ওয়ালেট গুলোর মধ্যে যেকোন ওয়ালেটে পাঠাতে হবে। এরপর আপনি সেখান থেকে ১ বিটকয়েন খরচ করতে পারবেন।
মোটকথা, আপনি পেপার ওয়ালেটে যেই পরিমান ব্যলেন্স রাখবেন তা একটি মাত্র ট্রানজেকশনেই কোথাও সেন্ড করতে হবে। ভেঙ্গে ভেঙ্গে একের অধিক ট্রানজেকশন করতে পারবেন না।
টেকনিক্যলি, আপনি যখন আপনার পেপার ওয়ালেটের প্রাইভেট কি কোন ডেস্কটপ ওয়ালেটে ইমপোর্ট করে সেখান থেকে আপনার মোট ব্যলেন্সর অল্প কিছু ট্রানজেকশন করতে যাবেন; তখন আপনার অবশিষ্ট ব্যলেন্স বিটকয়েন প্রোটকলের মাধ্যমে অটোমেটিক তৈরি হওয়া ‘নতুন এ্যড্রেসে’ ট্রান্সফার হয়ে যাবে। এখানে আপনি যদি নিজে থেকে পরিবর্তীত হওয়া এ্যড্রেস (নতুন এ্যড্রেস) সেট না করেন, তবে আপনি আপনার সম্পূর্ন ফান্ড হারিয়ে ফেলবেন।
বিষয়টি একটু জটিলতর আমাদের মত সাধারন ইউজারদের জন্য। আর সেই জন্য অনেকই এই পেপার ওয়ালেট ব্যবহার করতে উৎসাহ দিয়ে থাকে না। আর আপনি যদি পেপার ওয়ালেট ব্যবহার করেই থাকেন তবে পরামর্শ একটি ওয়ালেট একবারের বেশি না ব্যবহার করা।
ক্রিপ্টো বিষয়ক আলোচনার জন্য আমাদের গ্রুপে জয়েন করতে পারনে: https://t.me/Bangla_Cryptocurrency
সতর্কতাঃ- ফরেক্স ও ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট অধিক ভলটালিটির কারনে ট্রেডিং করা অনেক বেশি বিপদজনক। তাই এই পোষ্টে কাউকে এই মার্কেটে ট্রেড করার জন্য উৎসাহিত করা হচ্ছে না। যদি কেউ ট্রেড করতে চাই, তবে তা সে নিজের দায়িত্বে করবে, এর জন্য এই ব্লগের কর্তৃপক্ষ দায়বদ্ধ থাকবে না।
আরো বিভিন্ন বিষয়ে জানতে আমাদের ওয়েব সাইটে ভিজিট করেত পারেন। এছাড়া আমদেরকে সোয়াল মিডিয়াতে ফলো করতে পারেন। Medium, Facebook, এবং LinkedIn এ।