ধান হলো বাংলাদেশের অর্থকরী ফসল।। পার্ট-4

আসসালামু আলাইকুম,

সবাই কেমন আছেন?আশা করি ভালো আছেন।আলহামদুলিল্লাহ্ আমিও ভালো আছি।আজকে আমরা অর্থকরী ফসল ধান নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

ধান চাষ করার জন্য উর্বর মাটি খুবই প্রয়োজন।ধান চাষ করার জন্য প্রথমে একটি নির্দিষ্ট স্থানে ধানের বীজগুলো ছিটিয়ে রাখতে হয়।সেখানে ভালো করে সেচ দিতে হয়।যাতে চারা গুলো সময় মতো বৃদ্ধি পায়।সেখানে যখন ছোট ছোট চারা বের হয়।সেই চারা গুলো নিয়ে এসে প্রস্তুতকৃত জমিতে রোপন করতে হয়।ধানের বীজ গুলো কখনোই সরাসরি প্রধান জমি গুলোতে ছিটিয়ে রোপন করা হয় না।

সরাসরি ধানের বীজ রোপন করলে ধানের ফলন ভালো হয় না।ধান চাষ করার জন্য পানির খুবই প্রয়োজন।ধানের জন্য প্রচুর পরিমাণে পানি ব্যবহার করতে হয়।ধান গাছের গোড়া গুলোতে পানি জমিয়ে রাখা হয় অনেকদিন পর্যন্ত।ধান চাষের একটি নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে।সেই নিয়ম গুলোর মধ্যে এটি একটি।ধান চাষ করার জন্য পলি কাদামাটি,পলি দোআশঁ মাটি খুবই উপকারী।

ধান চাষ করার জন্য কাদামাটি সব থেকে বেশি উপযোগী।কাদামাটি ছাড়া ধান কখনোই ভালো ফলন দিবে না।ধানের চাষ কাদা মাটিতেই হয়ে থাকে।নদীর উর্বর পলল জমি গুলো ধান চাষের জন্য সবথেকে বেশি উপযোগী।আর সেখানে ধান চাষ ও খুব ভালো হয়ে থাকে।একটি ধানের নাম হল আষাঢ়ী ধান।এই ধানটি বছরের যেকোনো সময়ই চাষ করা যায়।

For work I use:

---

মোবাইল	Oppo A17
ফটোগ্রাফার	@ayeshasiddika10
লোকেশন	জীবননগর, চুয়াডাঙ্গা, বাংলাদেশ
ছবি তোলা	বাহিরে

বাংলাদেশের তিনটি ধান চাষ করা হচ্ছে প্রাচীনকাল থেকে।জাপানী পদ্ধতিতে ধান চাষ করলে ধানের ফলন খুবই ভালো হয়ে থাকে।ভারতীয়রা জাপানী পদ্ধতিতে সবসময় ধান চাষ করে থাকে।একেক দেশের একেক রকম পদ্ধতি রয়েছে ধান চাষ করার।তবে জাপানী পদ্ধতিটা সবথেকে ভালো।প্লাবিত হয়ে যাওয়া অঞ্চল গুলোতে ধান খুব ভালো জন্মায়।নদীর দ্বীপে ধান খুব ভালো ফলন দিয়ে থাকে।

ধন্যবাদ জানিয়ে বিদায় নিচ্ছি।সবাই ভালো থাকবেন।আল্লাহ্ হাফেজ।