আমার আজকের আলোচনা মোরগ ঝুঁটি অথবা লালমুর্গা ফুল নিয়ে।। পার্ট-1
সবাই কেমন আছেন?আশা করি ভালো আছেন।আলহামদুলিল্লাহ্ আমিও ভালো আছি।আজকে আমরা মোরগ ফুল নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।
মোরগ ঝুঁটি অথবা লালমুর্গা ফুল গুলো সকল মানুষের কাছেই মোটামুটি পরিচিত।সকল মানুষই এই ফুলটিকে চিনে থাকে।গ্রাম অঞ্চলের প্রায় সকল বাড়িতেই এই মোরগ ঝুঁটি অথবা লালমুর্গা ফুলটি শীতকালীন সময়ে ফুটতে দেখা যায়।এই ফুলগুলো থোকায় থোকায় ফোটে।মোরগ ঝুঁটি অথবা লালমুর্গা ফুলটি সাধারন ফুলের থেকে একটু বড় আকৃতিরই হয়ে থাকে।
মোরগ ঝুঁটি ফুলগাছ গুলো খুব বেশি পরিমানে বড় হয় না।মোরগ ঝুঁটি ফুল গাছগুলোর উচ্চতা পাঁচ থেকে ছয় ফুট পর্যন্ত হয়ে থাকে।এই ফুল গাছ গুলোর অনেকগুলো ডালপালা হয়ে থাকে।মোরগ ঝুটি ফুল গাছ গুলোর পুরো গাছ জুড়েই ফুল ফুটে থাকে।মোরগ ঝুঁকি ফুল গাছ গুলো চারদিকের পরিবেশটাকে মনোমুগ্ধকর করে তোলে।
যে কোনো ফুলগাছ সব সময়ই পরিবেশের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে থাকে।মোরগ ফুল এশিয়ার জাত হওয়া সত্বেও বাংলাদেশে এর প্রচুর পরিমানে জনপ্রিয়তা রয়েছে।মোরগ ঝুঁটি ফুল গুলোকে অনেকেই আবার লালমুর্গা ফুলও বলে থাকে।মোরগ ঝুঁটি ফুল গুলোর বেশ কয়েকটি নাম রয়েছে।মোরগ ঝুঁটি ফুল গুলো তিনটি রঙের হয়ে থাকে।
For work I use:
মোবাইল |
Oppo A17 |
ফটোগ্রাফার |
@ayeshasiddika10 |
লোকেশন |
জীবননগর, চুয়াডাঙ্গা, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
সেগুলো হলো লাল,বেগুনী এবং হলুদ।তিনটি রঙের ফুলই দেখতে ভীষণ সুন্দর হয়ে থাকে।মোরগ ফুলের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভেষজ গুনাগুন রয়েছে।মোরগ ফুল দিয়ে নানা রকম আয়ুর্বেদিক ঔষধ তৈরি করা হয়ে থাকে।আগের দিনের মানুষেরা মোরগ ফুল এবং ফুলের পাতা দিয়ে নানা রকম ঔষধ তৈরি করতো।বিভিন্ন রোগের জন্য তারা বিভিন্ন ধরনের ঔষধ বরাবরই তৈরি করে খেতো।