হ্যালো বন্ধুরা
সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভাল আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আজ আমি আপনাদের মাঝে ঝাল ঝাল ভর্তা রেসিপি নিয়ে হাজির হয়ে গেছি এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে। আসলে এই কমিউনিটিতে প্রতিনিয়ত যেসব প্রতিযোগিতা হচ্ছে তার ব্যাপারে নতুন করে আর কি বলবো। কারণ এটা যে বরাবরই সবার পছন্দের সেটা সবাই এখন জানে। কারণ আমরা প্রতিনিয়ত চাই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে। আর প্রতিযোগিতায় নিজেকে বাছাই করার অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে আমাদের এই কমিউনিটি। ধন্যবাদ জানাচ্ছি এই কমিউনিটির প্রতিষ্ঠাতা দাদাকে এবং সকল মডারেটর এবং আমাদের সহযোগীদের কে।
ভর্তা নাকি কর্তা বাবু ভীষণ ভালোবাসে
ভর্তা নিয়ে এলে কেহো মিষ্টি করে হাসে
আসলেই ভর্তা শুধু কর্তা বাবুই পছন্দ করে না ছোট বড় সবাই পছন্দ করে। ছন্দটি ফেসবুক থেকে নেয়া পছন্দ হয়েছে তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।
ভর্তা রেসিপি নাম শুনলে জিভে পানি আসে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না।আর বাঙালি ভর্তা রেসিপি খাওয়া এবং তৈরি করার দুটোতে খুবই পারদর্শী।সেই আদিম কাল থেকেই আমাদের দাদীরাও দেখতাম এরপর আমাদের মা চাচীরা সবাই কিন্তু বিভিন্ন ধরনের ভর্তা তৈরিতে পারদর্শী। আর তাদের সূত্র ধরে আমরাও বিভিন্ন ধরনের ভর্তা তৈরি করি। বর্ষাকালে কিন্তু ভর্তা একটু বেশি খাওয়া হয় বাইরে যখন ঝুম বৃষ্টি হয় তখন ঘরে দুপুরবেলা গরম গরম ভাত দিয়ে ভর্তা মুখে তুলে নিতে সবাই পছন্দ করে। এই প্রতিযোগিতার অ্যানাউন্সমেন্ট দেখেই আমি আমার পছন্দের ভর্তা রেসিপিটির কথা মাথায় চলে আসলো। আর @nusuranur আপু যেহেতু বলেছে ভর্তাটা ঝাল হওয়া চাই তাই আমি তিন ধরনের মরিচ এখানে যুক্ত করেছি।যদি আপুকে খাওয়াতে পারতাম তাহলে খুবই ভালো লাগতো। কারণ ভর্তাটি দারুন টেস্ট হয়েছে। আর কথা না বাড়িয়ে চলুন আমার স্পেশাল ভর্তা রেসিপিটি দেখে নেয়া যাক।





- কচুর ফুল
- গয়ারি পাতা
- মাছ
- রসুন
- গোল মরিচ
- নারকেল
- মুড়ি
- পেঁয়াজ
- ধনিয়াপাতা
- কাঁচা মরিচ
- শুকনো মরিচ
- কামরাঙা মরিচ


- প্রথমে আমি গয়ারি পাতার ডাটা ফেলে কচুর ফুল গুলো কুচি কুচি করে কেটে নিলাম।

- এবার একটি কড়াইয়ে সামান্য পরিমাণ তেল দিয়ে তেল গরম হলে তার মধ্যে মাছ দিয়ে দিলাম।

- মাছ ভাজি হয়ে গেলে এবার তেলের মধ্যে কচুর ফুল ও শুকনো মরিচ কাঁচামরিচ ও কামরাঙ্গা মরিচ দিয়ে দিলাম।

- এবার আস্ত রসুন ও গোলমরিচ টেলে নিলাম।

- এবার গয়ারি পাতা ও নারকেল টেলে নিলাম।

- সবকিছু একসাথে ভেজে একত্র করে রাখলাম।

- প্রথমেই মাছ মরিচ বেটে নিলাম।

- বাকি সব একসাথে বেটে একত্র করে নিলাম।





| 🌺 আশা করি আমার আজকের রেসিপি টি আপনাদের ভালো লাগবে।ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। 🌺  | 
|---|
| 🌺 ধন্যবাদ সবাইকে আমার পোস্টটি দেখার জন্য ও পড়ার জন্য🌺  | 
|---|
ভর্তা ছোট বড় কম বেশি সবারই পছন্দের। ভর্তা খেতে আমার কাছে খুব ভালো লাগে। নারকেল দিয়ে কচুর ফুলের ভর্তা করা খেয়েছি। তবে গয়ারি পাতা কখনো খাওয়া হয়নি। তবে আপনার রেসিপি দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। যেকোনো রেসিপি নারকেল ব্যবহার করলে আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। সুস্বাদু ও ইউনিক রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আপনি ঠিক বলেছেন অর্থাৎ ছোট বড় কম-বেশি সবারই পছন্দের ঘরটা খেতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। নারকেল দিয়ে কচুর ফুলের ভর্তা খেয়েছেন আপনি শুনে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মতামতের জন্য।
Thank you, friend!


I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে আপনার ক্রিয়েটিভ রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন দেখে সত্যি অনেক লোভ হচ্ছে।
কচুর ফুল ঘন্টা আমার খুবই ভালো লাগে প্রতি বছরই একবার করে খাওয়া হয়।
তবে আপনি যে পরিমাণ ঝাল করেছেন খেতে তো মজা হবে কিন্তু সাথে পানি রাখতে হবে বেশি করে।
আসলে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করলে নিজের প্রতিভা নিজেই দেখতে পাই। তবে চেষ্টা করেছি ভালো কিছু উপহার দেয়ার জন্য। আশা করি আপনাদের পছন্দ হয়েছে ।আপনিও এভাবেই তৈরি করে খেয়ে দেখবেন।
কচুর ফুল,গয়ারিপাতা ও নারকেল এর সমন্বয়ে ঝাল ভর্তা রেসিপিটি বেশ ইউনিক একটি রেসিপি। আপনি বেশ ইউনিক একটি রেসিপি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন
অনেক ভালো লাগছে এটি জেনে যে আপনি আমার বাংলা ব্লগের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন। এরকম ভর্তা আমি আগে কখনো খাইনি ।অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য
ভর্তা খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। তাই এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে খুবই ভাল লেগেছিল। ইউনিক ভর্তা রেসিপি আমার অনেক পছন্দ। তাই আমি একটু ভিন্নভাবে ভর্তা রেসিপিটি তৈরি করেছি।
এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে মজার মজার রেসিপি শিখে সত্যিই ভালো লেগেছে। আর এত মজার একটি রেসিপি দেখে মন চাচ্ছে আমিও রেসিপি তৈরি করে ফেলি। আসলে এভাবে কখনো নারিকেল বাটা দিয়ে ভর্তা করে খাওয়া হয়নি। আজকে নতুন একটি রেসিপি শিখতে পেরে অনেক ভালো লেগেছে আপু।
আসলে একটি প্রতিযোগিতার মাধ্যমে বিভিন্ন মজার মজার খাবার দেখতে পাওয়া যায়। একজনের কাছ থেকে একেক রকম রেসিপি শিখা যায়। তাই আমার পছন্দের ভর্তা রেসিপিটি আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম আশা করি আপনাদের ভাল লেগেছে।
কচুর ফুল, গয়ারিপাতা ও নারকেলের সমন্বয়ে ঝাল ভর্তা রেসিপি দেখে খুব ভালো লেগেছে। আপনি কিন্তু অনেক মজাদার ভাবে এটা তৈরি করেছেন। তবে এটা কিন্তু বলতে হচ্ছে আপনার রেসিপিটা অনেক বেশি ইউনিক ছিল। তবে মনে হচ্ছে এই রেসিপিটা অনেক মজা করে খাওয়া হয়েছিল আপনার। আপনি বিভিন্নভাবে রেসিপিটার ডেকোরেশন করেছেন দেখে খুব ভালো লাগলো আমার কাছে।
এই ভর্তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি টেস্ট হচ্ছে কচুর ফুল। আর সবচেয়ে বেশি ঘ্রাণ হচ্ছে গয়ারিপাতা। তিন রকমের মরিচ দিয়ে আমি ভর্তাটা কে ঝাল ঝাল করে ফেলেছি। তাই খেতেও খুবই মজা লেগেছে।
ভর্তা কর্তা বাবুর একা পছন্দ হবে কেন ভর্তা জাতীয় খাবার মনে হয় সবারই পছন্দ । আর বর্ষাকালে শুধু ভর্তা ভালো লাগে কিনা জানিনা তবে আমার তো সব সময় ভালো লাগে । তবে আপনি যে মজাদার ভর্তাটি তৈরি করেছেন এরকম করে কখনো ভর্তা খাওয়া হয়নি । আমার তো দেখেই লোভ লাগছে । আর গয়ারিপাতা জিনিসটা কি সেটা জানিনা আজকে আপনার মাধ্যমে প্রথম শুনলাম ।
আসলেই ভর্তা শুধু কর্তা বাবুর পছন্দ হবে এমনটা নয়। আসলে ভর্তা সারা বছরই খেতে ভালো লাগে। তাই আমি একটি আনকমন রেসিপি শেয়ার করেছি আপনাদের সাথে আশা করি ভালো লাগছে।
প্রথমে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য অনেক ধন্যবাদ। কচুর ফুল ও নারকেল ভর্তা আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। তবে প্রচুর ফুল, গয়ারি পাতা ও নারিকেলের ভর্তা খাওয়া হয়নি। তবে আপনার রেসিপিটা দেখে মনে হচ্ছে এটা খেতে খুব মজা হয়েছে। এত সুন্দর ও লোভনীয় রেসিপি শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পেরে আমার কাছে খুবই ভালো লাগছে। জানিনা আমি কতটুকু ভালো করতে পেরেছি তবে চেষ্টা করেছি ভালো কিছু উপহার দেয়ার জন্য। এই ভর্তা যেহেতু আপনি কখনো খাননি একবার খেয়ে দেখবেন মজা লাগবে।
আপনার এই ভর্তা রেসিপি আমার কাছে অনেক ইউনিক লেগেছে। আমি কচুর ফুল আর গয়ারি পাতা এই প্রথম দেখলাম। এই ভর্তা কখনো খাওয়া হয়নি। তবে যেহেতু এর নাম ভর্তা তাহলে সুস্বাদু হবেই। আপনার উপস্থাপনা অনেক ভালো লেগেছে। ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। ধন্যবাদ এত ইউনিক ও মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আমার ভর্তা রেসিপিটি আপনার কাছে ইউনিক লেগেছে। এই পাতা যেহেতু আপনি প্রথম দেখেছেন তাহলে আমার বাসায় চলে আসুন ভর্তা বানিয়ে খাওয়াবো। ভর্তা খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে তাই ভিন্ন ধরনের ভর্তা তৈরি করেছি।
প্রথমে জানাই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য অনেক অভিনন্দন। আপনার রেসিপিটি অসাধারণ হয়েছে আপু। বিশেষ করে ডেকোরেশন গুলো আমার কাছে বেশি ভালো লেগেছে। কচুর ফুল দিয়ে দারুন একটি ঝাল ভর্তার রেসিপি শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
আমার ভর্তা রেসিপি ডেকোরেশন আপনার পছন্দ হয়েছে তাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ঝাল ঝাল ভর্তা খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। পান্তা ভাত গরম ভাত দিয়ে খাওয়ার মজাই আলাদা। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।