এডমিট আনলাম অবশেষে।
১৬/১০/২০২৪ এর রাত ১১ টায় মামা বাড়ী থেকে বাসে উঠে ১৭/১০ /২০২৪ এর ভোর চারটায় বাসায় ঢুকি। এর পর একটু বিশ্রাম নিয়ে ভোর ছয়টায় বেরিয়ে পড়ি কলেজের উদেশ্যতে। গতকাল প্রায় তিন মাস পর কলেজ গিয়েছিলাম, তাই চোখে অনেক ঘুম থাকলেও মনে বেশ আনন্দ কাজ করছিলো।আর সবচেয়ে ভালো লাগলো কুয়াশা পরছিলো।
সিএনজি, ট্রেন চড়ে চলে গেলাম কলেজ। গিয়ে আগে কিছু নাস্তা করলাম, দীদা খাবার দিয়েছিলো কিন্তু গরম করার সময় হয়নি। তাই না খেয়েই বাসা থেকে বের হয়েছিলাম।
এবার কলেজে এসে এডমিট এর অপেক্ষা করছিলাম, আর হঠাৎ করে বৃষ্টি নামলো।
আর স্যারদের কোন খোঁজ, অনেক ক্ষন অপেক্ষা করার পর স্যার আসলো, এসে স্যাররা তাদের কাজ সারলো তারপর আমাদের ঢুকতে দিলো। এডমিট নিলাম আর নিজের নাম রোল স্যার এর দেওয়া একটা পেজ লিখে দিলাম। এরপর ১১ টা দশ এর ট্রেন করে বগুড়া যাব তখন গেলো জুতা ছিঁড়ে, কি একটা অবস্থা ঐ দশ মিনিট এর মধ্যে জুতা সেলাই করালাম।
তারপর বগুড়া গিয়ে কিছু সময় ঘুরাঘুরি করলাম, তারপর বাসে করে বাসায় আসলাম।
বাসায় এসে দেখি আবার লক্ষী পুজা। সব আয়োজন করা হয়েগেছে। তাই স্নান করে গেলাম পুজার জায়গায়।
মন ভরে পুজার প্রসাদ খেলাম, ফল, মিষ্টি, আটা গোলা,খিচুড়ি এবং নাবড়া।
একটানা জার্নি করে শরীর আর চলছিলো না, চোখ ঘুম এ একদম বন্ধ হয়ে যাচ্ছিলো। তাই আগে শান্তি করে ঘুমিয়ে নিলাম।
এভাবে কাটলো দিনটা।
আজ আর নয়। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে আমার আজকের ব্লগ টি। ভুল এুটি গুলো ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। সম্পুর্ন পোস্ট টি পড়ে আপনার মতামত জানাবেন। সম্পুর্ন পোস্ট টি পড়ার জন্য ধন্যবাদ সবাইকে।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
আপনি তো দেখছি এডমিট আনতে গিয়ে অনেক কিছু করেছেন। একদিকে এডমিট আনতে গেছেন বেশ ভরে ভরে খাবার এদিকে পূজার প্রসাদ খেয়েছেন এছাড়াও নিজের কিছু বাড়তি কাজ সম্পন্ন করেছেন। আর সব বিস্তারিত বিষয়ে ফটো ধারণ দেখে আমাদের মাঝে আজকে তুলে ধরেছেন
এরই মধ্য দিয়ে অনেক কিছু জানার সুযোগ হলো।