"সায়েন্স সিটি সন্ধ্যাকালীন কিছু ফটোগ্রাফি"
বন্ধুরা
আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি, আপনারা সবাই ভালো আছেন। আজ কিছু সায়েন্স সিটি সন্ধ্যাকালীন সময়ের ফটোগ্রাফি শেয়ার করবো। সায়েন্স সিটি সম্পর্কে এর আগে আপনারা ফটোগ্রাফি দেখেছেন। এর আগে আমার প্রিয় মানুষটির পোস্টের মাধ্যমে জানতে পেরেছেন। আমি ২০১৮ প্রথম গিয়েছিলাম। এরপর থেকে অনেক বার যাওয়া হয়েছে। সায়েন্স সিটি যেতে আমার খুব একটা খারাপ লাগে না। কিন্তু প্রতিবারই আমাকে সন্ধ্যার আগে চলে আসতে হয়েছিলো। আমার সেখানে বিজ্ঞান প্রদর্শনী গুলো দেখতে খুব ভালো লাগে আমার। আর আমার বাবুর ও সেখানে যেতে খুব ভালো লাগে। তাই এবারও বাবু আর আমার প্রিয় মানুষটির জন্য গিয়েছিলাম। আসলে ওই যে একবার আমাকে রেখে একা একা ঘুরতে গিয়েছিলো সজীব কে নিয়ে। কিন্তু ওর একটা দোষ হলো কোন কিছু আমার সাথে শেয়ার করে থাকতে পারে না। আর আমাকে ছাড়া একা একা কোন সুন্দর জিনিস দেখলে বা ভালো কোনো খাবার খেলে সেগুলো যতদিন না পর্যন্ত দেখাতে পারবে ততদিন ওর ভালো লাগে না। সেই সজিবকে নিয়ে ঘুরতে গিয়ে একটা শো দেখেছিলো। আমাকে তখনই ফোনে বলেছিলো আমি তোমাকে নিয়ে আর একবার আসবো। তোমাকে দেখাবো। সেখান থেকেই ফিরে বলে একবার ছুটির দিনে চলো সায়েন্স সিটি যাবো। আমি অবাক হয়ে বললাম তুমি তো এই ঘুরে এসেছো । তখন আমাকে বলে তখন তো তুমি ছিলে না বাবু ছিলো না। আমার খুব একটা ভালো লাগেনি তাই আবার যাবো। আসলে ওই দোষ টা আমার ভিতর ও আছে। কারণ আমি ও কোন ভালো কিছু ওর সাথে শেয়ার না করে থাকতে পারি না। কিন্তু এবার সায়েন্স সিটিতে গিয়ে আমি সন্ধ্যা মুহূর্ত পর্যন্ত ছিলাম শুধু মাত্র সন্ধ্যার মুহূর্ত গুলো উপভোগ করতে চেয়েছিলাম।
সাইন্স সিটি কলকাতার একটি বিজ্ঞান সংগ্রহালয় ও বিজ্ঞান কেন্দ্রিক বিনোদন পার্ক। এটি ভারত সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রকের অধীনস্ত জাতীয় বিজ্ঞান সংগ্রহালয়। এই সায়েন্স সিটি পঞ্চাশ একর জমির উপর তৈরি করা হয়। কলকাতা বাঁশির কাছে বিজ্ঞানকে জনপ্রিয় করে তোলার উদ্দেশ্যে এটি তৈরি করা হয়। সায়েন্স সিটি কলকাতার একটি অন্যতম স্থাপনা। এটি ১৯৯৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।এখানে প্রায় সকল বয়সের ও মানুষের কাছে সায়েন্স সিটি একটু উপভোগ্য স্থান। এখানে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া কৃত্রিম ডাইনোসর দেখতে পাওয়া যায়।
সাইন্স সিটি দুই ভাগে বিভক্ত একটি সায়েন্স সেন্টার অন্যটি কনভেনশন সেন্টার। মজার মজার ও শিক্ষামূলক প্রদর্শনী এর নিদর্শন রাখা হয়েছে বিজ্ঞান কেন্দ্রে। এই রোমান্সে ভরা সায়েন্স সিটিতে রয়েছে স্পেস এক্সিবিশন, ডায়নামোশেন, আর্থ এক্সপ্লোরেশন, মেরিটাইম সেন্টার ও সাইন্স পার্ক। আবার প্রতিটি বিভাগের বিভিন্ন বিজ্ঞানচিত্র প্রদর্শনী, থ্রিডি প্রদর্শনী ও চলচ্চিত্রের বিভিন্ন অনুষ্ঠান এই সায়েন্স সিটিতে আয়োজন করা হয়। এবং এখানে সকল বয়সের মানুষ আসতে পারে। আসলে আমি ওই দিন খুব বেশি ফটোগ্রাফি করছিলাম না। আমি সায়েন্স পার্কের ভেতরে গিয়ে কয়েক প্রকার মাছের ফটোগ্রাফি করেছিলাম। সেগুলো অন্য একদিন আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। আজ এই পর্যন্তই। আবার নতুন কোন বিষয় নিয়ে আবার আসবো সেই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন।
সায়েন্স সিটি সন্ধ্যাকালীন কিছু চোখ ধাঁধানো ফটোগ্রাফি করছেন আপনি। প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি অত্যন্ত সুন্দর হয়েছে যেগুলো দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেছি। সায়েন্স সিটির এত সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য বৌদি আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
দিদি আপনি তো ফটোগ্রাফিতে এমনিতেই অনেক পাকা, সায়েন্স সিটি সন্ধ্যাকালীন ফটোগ্রাফি গুলো বেশ চমৎকার ভাবে আপনি ক্যামেরাবন্দি করেছেন এবং সেগুলো আমাদের সাথে খুব কি চমৎকারভাবে তুলে ধরেছেন। সেজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
সায়েন্স সিটির ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো বৌদি। ফটোগ্রাফি গুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে জায়গাটি অনেক সুন্দর। এর আগেও দাদার পোস্টে দেখেছিলাম। ধন্যবাদ আপনাকে এই ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য।
সত্যি আপনার ফটোগ্রাফির তুলনা হয়না সায়েন্স সিটি সন্ধ্যাকালীন কিছু ফটোগ্রাফি দেখেই আমি মুগ্ধ হয়ে গেছি আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মনে হচ্ছে আপনি ডিএসএলআর ক্যামেরা দিয়ে ফটোগ্রাফি গুলো উঠিয়েছেন এত সুন্দর ছিল ধন্যবাদ এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
বৌদি নমস্কার আশা করছি ভালো আছেন ৷ আপনি সায়েন্স সিটি সন্ধ্যাকালীন কিছু ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ হয়েছে ৷প্রতিটি ফটোগ্রাফি দেখে মুগ্ধ হলাম ৷
নমস্কার বৌদি🙏 আপনার পোস্টের মাধ্যমে সায়েন্স সিটি সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারলাম, দাদা আপনাকে ছাড়া ঘুরতে গিয়েছিল আর দাদার খারাপ লেগেছিল, তাই আপনাকে আর বাবুসোনা কে নিয়ে ঘুরতে গিয়েছে ব্যাপারটা অনেক ভালো লাগলো, আমাদের দাদা সত্যিই অতুলনীয়, যার কোন তুলনা হয়না, ঈশ্বর আপনাদের মঙ্গল করুক। আপনাদের জীবনের প্রতিটিক্ষণ আনন্দঘন হয়ে উঠুক এই প্রার্থনা করি🙏🙏 সবসময় ভালো থাকবেন বৌদি।❤️
সায়েন্সসিটি বারবার গেলেও ভালো লাগে। শেষ থেকে পাঁচ নম্বর ছবিটি ব্যাকগ্রাউন্ড করে ছবি তুলতে ভীষণ ভালো লাগে। দারুন একটা পোস্ট দিদি।
জায়গা টি অনেক সুন্দর আপনার ফটোগ্রাফির মতই।আমরা বাংলাদেশে বসেই ওপার বাংলার এত সুন্দর একটি জায়গা দেখতে পেলাম।ধন্যবাদ দিদি শেয়ার করার জন্য।
বৌদি সাইন্স সিটির সন্ধ্যাকালীন সময় তো দেখছি খুবই চমৎকার। আবছা আলো যেন চারিদিক ঝলমল করে উঠছে, ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমারও যেতে ইচ্ছে করছে। ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো জাস্ট অসাধারণ হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য।
দুজন দুজনের প্রতি এরকম বিশ্বাস আর ভালবাসা থাকা খুবই দরকার। আর এটা অনেক ভালো, ভালো লাগলো বৌদি। আর আপনি সায়েন্স সিটির দারুন কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন এবং সেই সম্পর্কে অনেক কিছু লিখেছেন অনেক কিছু জানলাম ধন্যবাদ আপনাকে।