গাজরের পুডিং এর রেসিপি
আসসালামুআলাইকুম সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের বন্ধুরা কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমিও ভাল আছি আলহামদুলিল্লাহ।
আজকে আবার হাজির হয়ে গেলাম নতুন একটি পোস্ট নিয়ে। আজকে আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করব একটি মজাদার ডেজার্ট রেসিপি। সেটি হলো গাজরের পুডিং। গাজর দিয়ে এর আগে একবার পায়েশ রান্না করেছিলাম। খেতে খুবই ভালো লেগেছিল। তখন ভেবেছিলাম এভাবে পুডিং বানাবো। কিন্তু ব্যস্ততার কারণে আর হয়নি। সেদিন সময় পেয়ে গেলাম তাই গাজরের পুডিং বানিয়ে ফেললাম। এখন তো গাজর সব সময়ই পাওয়া যায়। চাইলে আপনারাও এভাবে বানাতে পারেন। পুডিং টা খুব সহজে এবং অল্প উপকরণ দিয়ে বানিয়েছি। খেতে কিন্তু খুবই মজাদার হয়েছিল। দেখতে আমার কাছে খুবই লোভনীয় লাগছিল, খেতেও ঠিক তেমনি হয়েছিল। আশা করি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।
দুধ-- ১কেজি
চিনি-- পরিমাণমত
ঘি--১টেবিল চামচ
এলাচ--২ টি
আগার আগার পাউডার--১.৫ চা চামচ
কাজু বাদাম-১০টি
ধন্যবাদ
@tania
Photographer | @tania |
---|---|
Phone | oppo reno5 |
আমি তানিয়া তমা। আমি বাংলাদেশে থাকি। ঢাকায় বসবাস করি। আমি বিবাহিত। আমার দুটি ছেলে আছে। আমার শখ রান্না করা, শপিং করা, ঘুরে বেড়ানো। আমি বাংলায় কথা বলতে ভালোবাসি। আমি আমার বাংলাদেশকে ভালবাসি। |
---|
VOTE @bangla.witness as witness OR SET @rme as your proxy
গাজরের পুডিং এর রেসিপি দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে। এতো মজাদার রেসিপি তৈরি দেখে শিখতে পারলাম পরবর্তী তৈরির করবো ইনশাআল্লাহ।
আমার গাজরের পুডিং দেখে আপনি শিখে নিয়েছেন জেনে ভালো লাগলো ভাইয়া। ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনি বেশ ইউনিক একটা রেসিপি শেয়ার করেছেন। গাজরের পুডিং আগে কখনো তৈরি করা হয়নি এমন কি খাওয়াও হয়নি। আপনার কাছ থেকে আজকে বেশ ইউনিক এবং মজাদার গাজরের পুডিং তৈরি শিখে নিতে পেরে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। মনে হচ্ছে অনেক বেশি সুস্বাদু হয়েছিল এবং খুব মজা করে খাওয়া হয়েছিল। আমাদের সবার মাঝে ভাগ করে নিলেন দেখে ভালো লাগলো।
গাজরের পুডিং যেহেতু আগে কখনো খাওয়া হয়নি তাহলে এভাবে বাসায় একবার বানিয়ে খেয়ে দেখবেন খুবই ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে।
গাজরের পুডিং সম্পর্কে আজকে প্রথমবার জানতে পারলাম। তাই আপনার রেসিপিটা আমার কাছে অনেক বেশি ইউনিক মনে হয়েছে। তবে অনেক বেশি লোভনীয় মনে হচ্ছে আপনার তৈরি গাজরের এই পুডিং রেসিপি। পুডিং খেতে আমার কাছে খুব ভালো লাগে। আর যদি হয় এরকম ভিন্ন কিছুর পুডিং তাহলে তো কোন কথা নেই।
আমার গাজরের পুডিং আপনার কাছে ইউনিক লেগেছে জেনে খুশি হলাম ভাইয়া। অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
গাজর দিয়ে এভাবে পুডিং বানানো যায় তা কখনো কল্পনাই করি নাই। তবে গাজর দিয়ে বিভিন্ন ধরনের জিনিস বানিয়ে খেয়েছি কখনো পুডিং বানিয়ে খাই নাই। তবে আপনার পুডিং তৈরি দেখে আমার জিভে জল এসে গেল। মন চাইতেছে আমার সবগুলো পুডিং খেয়ে ফেলতে। মনে হয় আপু ফ্যামিলির সবাই মিলে খুব মজা করে পুডিং খেয়েছেন। অনেক সুন্দর করে পুডিং তৈরি ধাপে ধাপে আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করেছেন।
আমার গাজরের পুডিং দেখে আপনার জিভে জল চলে এসেছে জেনে ভালো লাগলো। আপনিও বাসায় এভাবে বানিয়ে খেয়ে দেখতে পারেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
পুডিং আমার ভীষণ প্রিয়। তবে কখনো গাজরের পুডিং খাওয়া হয়নি। মিল্ক পুডিং কিংবা ম্যাঙ্গো পুডিং আমার বেশি ভালো লাগে। গাজরের পুডিং একদিন বাসায় করে খেয়ে দেখতে হবে আপু। আপু আপনার রেসিপিগুলো আমার খুবই ভালো লাগে। আজকেও দারুন একটি রেসিপি তৈরি করে শেয়ার করেছেন দেখে ভালো লাগলো।
ম্যাঙ্গো পুডিং আমার কাছে তেমন একটা ভালো লাগে না। কিন্তু এই পুডিংটা খেতে বেশ মজা। ধন্যবাদ আপনাকে।
আপু গাজরের হালুয়া, গাজরের লাড্ডু, গাজরের পানতোয়া খেয়েছি, তবে কখনো গাজরের পুডিং খাওয়া হয়নি। একদিন আমার বড় বোন গাজরের পুডিং তৈরি করেছিল তবে দুর্ভাগ্যজনক সেদিন আমি বাসায় ছিলাম না। যার কারণে আর খাওয়া হয়নি। আজ আপনার তৈরি গাজরের পুডিং দেখে, বড় বোনের গাজরের পুডিং এর কথা মনে পড়ে গেল। যাইহোক আপু, আপনার তৈরি গাজরে পুডিং দেখে মনে হচ্ছে, ঠান্ডা ঠান্ডা এই পুডিং খেতে খুবই স্বাদ পাওয়া যাবে। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মজার এই রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।
আমিও এবারই গাজরের পুডিং প্রথম বানিয়েছিলাম। আপনার বোনের বাসায় যেহেতু খাওয়া হয়নি তাহলে আপনি রেসিপি ফলো করে বাসায় বানিয়ে খেতে পারেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
গাজরের পুডিং এর রেসিপি অসাধারন লাগতেছে। এমন খাবার দেখলে তো লোভ সামলানো মুশকিল। এর আগে আমি কখনও গাজরের পুডিং খাইনি। তবে আপনার রেসিপি দেখে তো খেতে ইচ্ছে হচ্ছে। অবশ্যই আপনার রেসিপি দেখে বাসায় চেষ্টা করবো ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া এমন খাবার দেখলে আসলেই লোভ সামলানো যায় না। তাহলে দেরি কেন বাসায় বানিয়ে ঝটপট খেয়ে ফেলেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
গাজরের পুডিং রেসিপি দেখে খেতে ইচ্ছা করছে। এভাবে রেসিপি কখনো তৈরি করা হয়নি। তাই আপনার রেসিপি দেখে শিখে নিয়েছি, পরবর্তী তৈরি করবেন ইনশাল্লাহ।
অবশ্যই ভাইয়া এভাবে তৈরি করে খেয়ে দেখবেন। তাহলে বুঝতে পারবেন কত মজার। ধন্যবাদ আপনাকে।
গাজর দিয়ে পুডিং তৈরি করার দারুণ একটা রেসিপি আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। অনেকদিন আমি এই ধরনের গাজরের পুডিং দেখেছি কিন্তু কোনদিন খাওয়া হয়নি। চিন্তা করছি একদিন এটা বাড়িতে তৈরি করে বানিয়ে খাবো।
ভাইয়া এই পুডিং তৈরি করা খুবই সহজ। আপনিও চাইলে বাসায় বানিয়ে খেতে পারেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
গাজরের পুডিং দেখতে বেশ লোভনীয় লাগছে আপু। গাজরের হালুয়া তো অনেক খেয়েছি। তবে গাজরের পুডিং কখনো খাওয়া হয়নি। আপনার রেসিপি গুলো সবসময়ই দুর্দান্ত হয় আপু। আজকের রেসিপিটা খেতে মনে হচ্ছে খুব ইয়াম্মি হয়েছে। রেসিপির উপস্থাপনা এবং পরিবেশনাও চমৎকার হয়েছে আপু। যাইহোক এতো মজাদার একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
গাজরের পুডিংটা তেমন একটা কেউ মনে হয় বানায় না। এজন্য কখনো খাওয়া হয়নি। আমিও প্রথম বানিয়েছিলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।