টিয়া পাখির ইতিকথা"10 % to beautycreativity" beneficiary

in Beauty of Creativitylast year
টিয়ারা প্রাচীনকাল থেকেই খাঁচায় পোষমানা পাখি হিসেবে জনপ্রিয়।মানুষের অনুকরণে কতে কথা বলতে পারার ক্ষমত এই সুন্দর পাখিগুলোকে পুরো পৃথিবী জুড়েই ভীষণ জনপ্রিয় করে তুলেছে । এই বুদ্ধিমান পাখিদের বিভিন্ন প্রজাতির মধ্যে রয়েছে প্রচুর বৈচিত্র্যতা। এরা সহজেই পোষ মানে। টিয়ারা প্রাচীনকাল থেকেই খাঁচায় পোষমানা পাখি হিসেবে জনপ্রিয়।মানুষের অনুকরণে কতে কথা বলতে পারার ক্ষমত এই সুন্দর পাখিগুলোকে পুরো পৃথিবী জুড়েই ভীষণ জনপ্রিয় করে তুলেছে ।

pixabay.

এই বুদ্ধিমান পাখিদের বিভিন্ন প্রজাতির মধ্যে রয়েছে প্রচুর বৈচিত্র্যতা। এরা সহজেই পোষ মানে।টিয়ারা প্রাচীনকাল থেকেই খাঁচায় পোষমানা পাখি হিসেবে জনপ্রিয়।মানুষের অনুকরণে কতে কথা বলতে পারার ক্ষমত এই সুন্দর পাখিগুলোকে পুরো পৃথিবী জুড়েই ভীষণ জনপ্রিয় করে তুলেছে । এই বুদ্ধিমান পাখিদের বিভিন্ন প্রজাতির মধ্যে রয়েছে প্রচুর বৈচিত্র্যতা।এদের জিহবা অনেকটা বেলুনাকৃতির ও বেশ মাংসল। ফল ও বীজ খাওয়ার জন্য টিয়া ও এর স্বগোত্রীয়দের ঠোঁটও অনেক শক্ত ।ছোট আকারের টিয়া পাখির প্রজাতিতে ১৬-১৯ এবং বড় প্রজাতিতে প্রায় ৩০ দিন ডিমে তা’ দেওয়া হয়।

pixabay.

এদের মগজের আকার কিছুটা বড় । এই বড় মগজের কারনেই টিয়ারা সহজে জটিল কৌশল শেখা ও শব্দধারণ করতে পারে । এরা তাদের প্রখর বুদ্ধিমত্তার জন্য সারা পৃথিবী জুড়েই বেশ বিখ্যাত।গফিন কোকাটু নামের এক জাতের টিয়া পাখি আছে যারা তাদের বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে জটিল সব মেকানিকাল পাজলও সমাধান করতে পারে! এদের পায়ের প্রথম ও চতুর্থ আঙুল পেছনমুখি। এই সব আঙুলের সাহায্যে এরা মানুষের হাতের মতো করে খাদ্যবস্ত্তকে ধরে নিয়ে মুখে পুরে দিতে পারে, যা পৃথিবীর অন্য কোনো প্রজাতির পাখির মাঝে দেখা যায় না।পৃথিবীর সবচেয়ে রঙিন বৈচিত্র্যময় পাখিদের মধ্যে এই পাখি অন্যতম জায়গা দখল করে আছে। অনেক টিয়া ৫০ বছরেরও বেশি সময় বাঁচে। জানা যায় যে, পৃথিবীতে মানুষ প্রথম যেসব টিয়ার সঙ্গে পরিচিত হয়েছিল সেগুলি ছিল ভারতীয় উপমহাদেশের টিয়া। খাঁচায় পোষমানা পাখি হিসেবে এরা প্রাচীনকাল থেকেই জনপ্রিয়। এরা বিভিন্নভাবে মানুষকে বিনোদন দান করে থাকে।এরা বেশ বুদ্ধিমান এবং ঠোঁট ও পায়ের সাহায্যে নানা ধরনের খেলাও দেখাতে পারে । অনেক সময় ফল ও শস্য ক্ষেতে ঝাঁক বেঁধে উড়ে আসে।

pixabay

যার কারনে মাঝে মাঝে শস্য ও ফল উৎপাদনের ক্ষেত্রে মারাত্মক হুমকির সৃষ্টি হয়। অপর দিকে এরা শস্যক্ষেত্রে জন্মানো বহু আগাছার বীজ ধ্বংস করে থাকে। তবে এই বুদ্ধিমান পাখিদের বিভিন্ন প্রজাতির মাঝে থাকা প্রচুর বৈচিত্র্যতা ও মানুষের মতো করে কথা বলতে পারার ক্ষমতাই এদের জন্য চরম বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। অধিকাংশ প্রজাতির টিয়া গাছে গর্ত খুঁড়ে বাসা বানায়।অনেক টিয়া ৫০ বছরেরও বেশি বাঁচে। মানুষ প্রথম যেসব টিয়ার সঙ্গে পরিচিত হয়েছিল সেগুলি ছিল ভারতীয় টি মানুষের মতো করে কথা বলতে পারার ক্ষমতা এদের জন্য চরম বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বর্তমানে প্রচুর টিয়া পাখি অবৈধ ভাবে ধরা ও বিক্রি করা হয়। টিয়া পাখি শিকারের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কেটে ফেলা হচ্ছে এদের বসবাসকারি গাছ। ফলে এদের জীবন অনেকটাই ঝুঁকিপূর্ণ। এদেরকে বিলুপ্তির হাত থেকে বাচাতে আমাদের সবাইকেই সচেতন হতে হবে।

pixabay.



Thank You So Much For Reading My Blog

My achievement 1 link is;https://steemit.com/hive-172186/@sayeedasultana/achievement-1-my-introduction-post-sayeedaseo

Sort:  
Congratulations! Your post has been upvoted by @hive-181224. The Steem Talent Community where the Steemian can share their posts related to their talent.User can share any type of talent and this community will support.

👉Let's grow this community together. Join and subscribe here.👇

Steem Talent

please join our Discord.
Discord

IMG_20230702_132800.png

Coin Marketplace

STEEM 0.16
TRX 0.15
JST 0.028
BTC 57807.79
ETH 2287.18
USDT 1.00
SBD 2.47