ফুড ফটোগ্রাফিঃ- সাতটি সুস্বাদু খাবারের ফটোগ্রাফি। 😋😋
সবাইকে শুভ দুপুর
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় ভাই ও বোনেরা সবাই কেমন আছেন? আমি @samhunnahar আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভাল আছি আপনাদের দোয়ায় সৃষ্টিকর্তার অসীম রহমতে। আশা করি বন্ধুরা আপনাদের সকলের দিনকাল বেশ ভালই যাচ্ছে। কারণ ইদানিং আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে সবাই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন শোনা যাচ্ছে। আসলেই সিজনাল অসুখ গুলো আমরা যতই সাবধানতা অবলম্বন করি না কেন হয়ে যায় কোন এক ফাঁকে। এখন প্রতিটি ঘরে ঘরেই অসুখের খবর শোনা যাচ্ছে। দোয়া করি সবাই সুস্থ হয়ে ওঠেন পরিবারের সদস্য কে নিয়ে ভালো সময় কাটান। আজকে আমি আবার উপস্থিত হয়েছি নতুন একটি ব্লগি নিয়ে। বর্তমানে নিজেকে একজন ব্লগার পরিচয় দিতে বেশ ভালই লাগে। কারণ এই ব্লগার শব্দটি শুধু একটা কোন টপিক্স কিংবা একটা কোন বিষয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না।
এখানে আমরা বিভিন্ন ধরনের ব্লগিং করার চেষ্টা করি। আমি আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করব কিছু ফটোগ্রাফি। যদিও বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ক্যাটাগরির ফটোগ্রাফি শেয়ার করি। বেশ ভালই লাগে ভিন্ন ভিন্ন ফটোগ্রাফি গুলো সবার সাথে শেয়ার করার। আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি। আমাদের জীবনে বেঁচে থাকার অন্যতম উপকরণ হচ্ছে বিশুদ্ধ খাবার। আমরা চেষ্টা করি সব সময় পুষ্টিকর খাবার গুলো খাওয়ার। খাবার আমাদের দেহে অনেক বেশি শক্তি যোগায়। খাবার আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দূর করতে সহায়তা করে। এমন কিছু খাবার আছে যা আমাদের সুস্থ রাখার ক্ষেত্রে অনেক বেশি ভূমিকা রাখে। বন্ধুরা মাঝে মধ্যে আমরা কিন্তু অনেক সময় ভাজা পোড়া খাবার খেয়ে পেলি। তবে যে সব সময় আমরা ভাজাপোড়া খাবার খাই তা নয়।
কিন্তু আমরা যখন বের হই কিংবা বিকেল বেলায় অথবা অতিথিদের আপ্যায়ন এর ক্ষেত্রে একটু ভাজাপোড়া খাবার তৈরি করার চেষ্টা করি। তেমন কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব। বিভিন্ন সময় ভিন্ন ভিন্ন জায়গা থেকে ফটোগুলো নিয়েছে। আশা করি আমার আজকের শেয়ার করা ফুড ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের সকলের কাছে ভালো লাগবে—------------
কালো বিনি চাউলের ভাপা পিঠা
আপনারা কালো বিনি চাউলের নাম শুনেছেন? অবশ্যই অনেকেই কালো বিনি চাউলের সাথে পরিচিত। যারা খেয়েছেন তারা বুঝেছেন কত মজাদার। এবং যারা খাননি তারা অবশ্যই মিস করেছেন। বিনি চাউলের মধ্যে বিভিন্ন প্রকারের জাত রয়েছে। তবে এই কালো বিনি চাউলের পিঠা খেতে এতো সুস্বাদু বলার মতই না। কিন্তু আমাদের এদিকে বিনি চাউলের চাষ কম হয়। যদিও মায়ানমারের দিকে বেশি চাষ করা হয়। তাছাড়া ও আমাদের দ্বীপ অঞ্চল রাঙ্গামাটি এবং বান্দরবানের দিকে চাষ করা হয়। এই কালো বিনি চাউলের ভাপা পিঠা গুলো খেতে খুবই ভালো লাগে। আমার বাচ্চারা তো পিঠা খায় না তেমন। কিন্তু কালো বিনি চাউলের ভাপা পিঠা গুলো খাওয়ার জন্য অনেক পাগল হয়ে যাই এমন অবস্থা।
ভাপা পুলি পিঠা
এই পিঠার নাম হচ্ছে ভাপা পুলি পিঠা। ইদানিং বেশ কয়েকটি পিঠা উৎসবে অংশগ্রহণ করেছিলাম। এত ধরনের পিঠার সাথে পরিচিত হয়েছি সত্যি পিঠা উৎসবে না গেলেই জানতাম না। আমাদের কক্সবাজার চট্টগ্রামের দিকের মানুষ এত পিঠা খায় না দেখলে বিশ্বাস করবেন না। এত প্রকারের পিঠা তৈরি করতে জানে পিঠা উৎসবে না গেলেই বোঝা যায় না। তবে আমি চিন্তা করতেছি এই ভাপ পুলি পিঠ একদিন আমি তৈরি করে রেসিপি শেয়ার করব। কারণ খেতে খুবই সুস্বাদু একটি পিঠা।
ঝাল চটপটি
ঝাল ঝাল খাবারের মধ্যে চটপটির তুলনা হয় না। এতই ভালো লাগে বিকেল বেলায় সমুদ্র পাড়ে বসে চটপটি খেতে। প্রায় সময় চটপটি ফুচকা খাওয়া হয়। সত্যি এই খাবারটা দামে কম হলেও আমার কাছে তেমনটা মনে হয় না। কেন জানেন এই খাবারটি বিকেল বেলায় সমুদ্রের পাড়ে বসে খেতে খুবই ভালো লাগে। আমিও প্রায় সময় চেষ্টা করি সমুদ্রের পাড়ে গেলে এই ঝাল চটপটি খেতে। একটু ঝাল বাড়িয়ে দিয়ে খেতে খুবই ভালো লাগে। ঝাল চটপটি বাঙালিয়ানা খাবারের মধ্যে অন্যতম।
একটি ফলের ঝুড়ি
আমাদের বাংলাদেশ ছয় ঋতুর দেশ। এই দেশে আমরা একেক ঋতুতে এক এক ধরনের ফল পেয়ে থাকি। প্রতিটি সিজনের কিংবা ঋতুর ফলমূল গুলো খেতে এত সুস্বাদু হয়। ফলমূল আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য ফলমূলের বিকল্প নেই। আপনারা এখন যে ফটোগ্রাফি দেখতে পাচ্ছেন এটা হচ্ছে একটি ফলের ঝুড়ি। যেই ঝুড়িতে হরেক রকমের ফল রাখা হয়েছে। দেখতে খুবই সুন্দর দেখাচ্ছে। তাছাড়া খেতে অনেক লোভ লেগে যায়।
জর্দা ভাত
বাঙ্গালীদের বাঙালিয়ানা ঐতিহ্য খাবারের মধ্যে জর্দা ভাত কিন্তু অন্যতম। এখনও কিন্তু প্রচলন আছে তবে আগেও ছিল বিয়ে বাড়িতে খাওয়ার পরে জর্দা ভাতের প্রচলন। তবে যারা সামর্থ্য অনুযায়ী করতে পারেন তারাই করেন। যারা করতে পারে না তারাই করেন না। আমার কাছে এতই ভালো লাগে জর্দা ভাত খেতে খুব মজার হয়। বিশেষ করে যখন কোন বিয়ের বাড়িতে বুফের ব্যবস্থা থাকে সেখানে অবশ্যই জর্দা ভাত এর ব্যবস্থা রাখেন। এক সময় অনেক বেশি তৈরি করা হতো বাসায় জর্দা ভাত। তবে এখন একটু মিষ্টি খাবার কম খাওয়ার চেষ্টা করি তাই তৈরি করা হয় না। এই খাবারের ফটোগ্রাফি আমি পিঠা উৎসব থেকে নিয়েছিলাম।
ফ্রেন্স ফ্রাই
বর্তমান সময়ে ভাজাপোড়া খাবারের মধ্যে ফ্রেন্স ফ্রাই অন্যতম। যদিও এটি আমাদের দেশীয় খাবার না। বিদেশী স্টাইলের খাবার। কিন্তু বের হতেই পারিনা বাচ্চাদের জন্য এই খাবারের প্রতি এত বেশি আগ্রহ প্রকাশ করে। আমিতো প্রায় সময় বিরক্ত হয়ে যায় ফ্রেন্স ফ্রাই আর চিকেন ফ্রাই খেতে চাই শুধু বাচ্চারা। মাঝে মধ্যে দিতে চাই না। আবার মাঝেমধ্যে দেওয়ার চেষ্টা করি। সব সময় খাইনা না। হয় তো সপ্তাহে একবার অথবা ১৫ দিনে একবার। তাহলে তো এতই প্রভাব পড়ার কথা না শরীরের মধ্যে। এই ফ্রেন্স ফ্রাই এর স্বাদ অন্যরকমের ছিল। এই খাবার খেয়েছিলাম পাস্তা ক্লাব থেকে কক্সবাজারে একটি নামকরা রেস্টুরেন্ট।
হরেক রকমের পিঠা
আমার পিঠা খেতে খুবই ভালো লাগে। যদি একটি প্লেটের মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন স্বাদের পিঠা থাকে তাহলে বলেন তো মুহূর্তটা কেমন যাবে? একটাতে যখন কামড় দেবেন এক ধরনের স্বাদ পাওয়া যায়। আবার অন্য একটি পিঠার মধ্যে যখন কামড় দিবেন অন্য একটি স্বাদ পাওয়া যায়। আহা কত সুন্দর একটি মুহূর্ত! কত সুস্বাদু খাবার! এই খাবারের প্লেটের মধ্যে অনেক ধরনের পিঠা ছিল। প্রতিটি খাবার এত সুস্বাদু ছিল সত্যি প্রশংসা করার মতো ছিল। আমাদের বাঙালি নারীরা পিঠা তৈরিতে এক ধাপ এগিয়ে আছে বলতে হয়।
![268712224_305654151337735_1271309276897107472_n.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmUD3WR1TT66vwU4urXWaDDDT53AxDyK2LK8qqZmeDdiKb/268712224_305654151337735_1271309276897107472_n.png)
আশা করি আমার আজকের শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের ভালো লেগেছে। আপনাদের কাছে আমার আজকের ফটোগ্রাফি গুলো ভালো লাগার মানে হচ্ছে আমার শেয়ার করার সার্থকতা। তো বন্ধুরা আজকে এই পর্যন্ত সবাই ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন ধন্যবাদ সবাইকে। |
---|
ক্যামেরার বিবরণ
ডিভাইসের নাম | Wiko,T3 |
---|---|
মডেল | W-V770 |
ফটোগ্রাফার | @samhunnahar |
লোকেশন | কক্সবাজার |
ক্যাটাগরি | ফুড ফটোগ্রাফি |
💘ধন্যবাদ সবাইকে💘
আমার পরিচয়
আমি সামশুন নাহার হিরা। আমার ইউজার আইডি @samhunnahar। আমি আমার বাংলা ব্লগে কাজ করছি বাংলাদেশের কক্সবাজার থেকে। আমি বাংলা ভাষায় লিখতে-পড়তে ভালবাসি। আমি রান্না করতে পছন্দ করি। ভ্রমণ আমার কাছে অনেক ভাল লাগে। আমি সব ধরনের ফটোগ্রাফি করতে পছন্দ করি। আমি গান গাইতে এবং কবিতা আবৃত্তি করতে ভীষণ ভালবাসি। আমার মনের ভাব বাংলায় প্রাকাশ করতে পেরে অনেক আনন্দিত। তার জন্য আমার প্রাণের কমিউনিটি "আমার বাংলা ব্লগ"কে অনেক ভালবাসি।
আপনি আজকে সাতটি সুস্বাদু খাবারের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন, দেখেই এই দুপুরবেলায় আমার লোভ লেগে গিয়েছে অনেক বেশি। প্রত্যেকটা খাবার দেখতে খুবই সুস্বাদু মনে হচ্ছে। ইচ্ছে করছে সবকিছুর থেকেই একটু একটু তুলে নিয়ে খেয়ে ফেলি। পিঠাগুলো দেখে আমার ইচ্ছে করছে তুলে নিয়ে খেয়ে ফেলি। মজার মজার খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করলে সবারই লোভ লাগবে। নিশ্চয়ই প্রত্যেকটা খাবার অনেক মজা করে খেয়েছিলেন।
আমার শেয়ার করা ফুড ফটোগ্রাফি পড়েছেন। আপনার খুব সুন্দর অনুভূতি পড়ে অনেক ভালো লেগেছে।
খাবারের ফটোগ্রাফি দেখলে কেন যে এত লোভ লেগে যায় এটাই বুঝতে পারিনা। বিভিন্ন রকম খাবারের ফটোগ্রাফি দেখে লোভ সামলাতে পারতেছি না কোন রকমে। মজার মজার খাবার দেখলে খেতে ইচ্ছে করে শুধু। আপনি তো খুব মজা করেই খেয়েছিলেন, খাবারগুলো কিন্তু কেন যে আমাদের মাঝে এত সুন্দর করে উপস্থাপনা করলেন। প্রত্যেকটা খাবারই অনেক লোভনীয় লাগতেছে। আমার অন্য সবকিছু এমনিতেই কয়েকবার খাওয়া হয়েছে, তবে কখনো জর্দা ভাত খাওয়া হয়নি।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আমার শেয়ার করা ফুড ফটোগ্রাফি সময় দিয়ে দেখার জন্য।
ওয়াও আপু আপনার শেয়ার করা রেসিপি দেখে আমি লোভ আর সামলাতে পারছিনা। আসলে আপু রেসিপি দেখে অটোমেটিক জিভে জল চলে এসেছে। প্রতিটি খাবারের রেসিপিই অনেক সুস্বাদু। আসলে সবগুলো রেসিপিই অনেক মজাদার। ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুস্বাদু রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
লোভ সামলাতে না পারলে চলে আসেন ভাইয়া। প্রত্যেকটি পিঠা আপনার জন্য তৈরি করব।
আপু আপনার খাবার গুলো অসাধারণ ছিল। সত্যি আপু নিজের হাতে খাবারের তুলনা হয় না। আপনি প্রতিটি খাবারের পাশাপাশি সুন্দর বর্ণনা দিয়েছেন। ধন্যবাদ আপু সুস্বাদু কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
অনেক ধন্যবাদ আপু আমার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো ভালো লাগার জন্য।
খুবই মজাদার ও সুস্বাদু কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন আপনি। আপনার মজাদার খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খাওয়ার জন্য খুব লোভ হচ্ছে। এতসব খাবারের ফটোগ্রাফি একসাথে দেখলে আসলে খেতে ইচ্ছে করে। প্রতিটা খাবারই বেশ লোভনীয় ছিল। এত মজাদার খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
প্রত্যেকটি খাবার টেস্ট করেছিলাম খুবই সুস্বাদু ছিল।
চমৎকার কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। প্রত্যেকটি খাবার খুবই লোভনীয় লাগছে। কালো বিনি চাউলের পিঠা আমার কখনো খাওয়া হয়নি, নামটাও মনে হচ্ছে প্রথম শুনলাম। প্রত্যেকটি খাবারের সাথে চমৎকার ভাবে বর্ণনাগুলো লিখেছেন। অনেক ধন্যবাদ ফুড ফটোগ্রাফি পোস্টটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
কালো বিনি চাউলের গুঁড়া দিয়ে ভাপা পিঠা তৈরি করলে খেতে খুবই মজার হয় আপু।
বাহ আপু দারুন কিছু ফুড ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন ।দেখতে এত লোভনীয় লাগছে যে দেখে খেতে ইচ্ছে করছে। পিঠার ফটোগ্রাফি গুলো সত্যি চমৎকার ছিল ।এ ধরনের পিঠা কিন্তু আমার খাওয়া হয়নি। কালো বিনি চাউলের ভাপা পিঠা দেখতে বেশ ভালো লাগলো। অন্যরকম আনকমন লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ আপু খুবই মজাদার কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছি। সত্যিই এই বছর দুই তিনটি ফুট ফেস্টিভ্যালে গিয়েছিলাম অনেক এনজয় করেছি। তাছাড়া বেশ মজার মজার পিঠা ও খাওয়া হয়েছে।
বাহ্ ! চমৎকার কিছু ফুড ফটোগ্রাফি করেছেন আপু ৷ আপনার তোলা ফটোগ্রাফি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো ৷ প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি দেখতে অসম্ভব সুন্দর হয়েছে ৷ অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে লোভনীয় সব ফুডের চমৎকার ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য ৷
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আমার শেয়ার করা ফুড ফটোগ্রাফি গুলো আপনার ভালো লাগার জন্য।
https://twitter.com/nahar_hera/status/1759654952002330902?t=jdBqCTaY3-fyJ0c_OW5p0w&s=19