ফুড ফটোগ্রাফিঃ- আমার প্রিয় সুস্বাদু খাবারের ফটোগ্রাফি।

in আমার বাংলা ব্লগ6 months ago (edited)

কেমন আছেন বন্ধুরা?


প্রিয় আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সকল সম্মানিত ব্লগার ভাই ও বোনেরা আসসালামু আলাইকুম। আশা করি বন্ধুরা আপনাদের দিনকাল বেশ ভালই যাচ্ছে। এখন তো গরমের পরিমাণ একটু কমে গেল যেহেতু সব জায়গায় বৃষ্টি হচ্ছে। গতকাল রাতে আমার এখানেও প্রচুর পরিমাণ বাতাস, বৃষ্টি, বজ্রপাত হয়েছিল। এখন পরিবেশটা ঠান্ডা ঠান্ডা অনেক ভালো যাচ্ছে। যদি এমন পরিবেশ সব সময় থাকে তাহলে তো বেশ ভালোই দিনগুলো অতিবাহিত হবে। আসলে আমরা মানুষেরা এমনই সামান্য কিছুতেই অতিষ্ঠ হয়ে যাই। বৈশাখ মাস যেহেতু গরম একটু তো থাকবে। গরম না হলেই বৈশাখ মাস কেমনে হয়। আমি জানতাম একটু গরম হবে তারপরে ঠান্ডা হয়ে যাবে বৃষ্টি হয়ে। ঠিক যেমনটাই ভাবছিলাম তেমনটাই হয়ে গেল। আশা করি আর কয়েক দিনের মধ্যে বর্ষাকাল শুরু হয়ে যাবে। যাক বন্ধুরা এদিকে আর যাচ্ছি না এখন মূল টপিকস এ ফিরে যাই।

f.jpg

প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের বিষয় আপনাদের সাথে শেয়ার করতে বেশ ভালো লাগে। তবে আমি আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করবো খাবারের কিছু ফটোগ্রাফি। খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করতে আমার বেশ ভালো লাগে। যেহেতু আমরা বাঙালি খাদ্যপ্রেমী মানুষ বিভিন্ন ধরনের খাবারের প্রতি আমাদের অনেক বেশি আকর্ষণ। আমরা সবাই চেষ্টা করি ঘরোয়া ভাবে তৈরি করে নিজের পছন্দের খাবার গুলো খেতে। এছাড়া আমরা যখন পরিবারকে নিয়ে বাইরে ঘুরতে যাই তখন চেষ্টা করি পছন্দের খাবার গুলো খেতে। এছাড়াও পছন্দের রেসিপি গুলো ঘরে তৈরি করা হয়। তাই চেষ্টা করি পছন্দের খাবার গুলো ফটোগ্রাফি করে নিতে। যখন সময় সুযোগ হয় তখন আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চলে আসি। আজকে আপনাদের সাথে সাত টি খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করবো আশা করি ভালো লাগবে……

আলোকচিত্র-১

j2.jpg
Location

আপনারা এখন যে ফটোগ্রাফি দেখতে পাচ্ছেন তা হচ্ছে মাটন বিরিয়ানির ফটোগ্রাফি। মাটন বিরিয়ানি আমার খেতে বেশ ভালো লাগে। এক সময় প্রচুর পরিমাণ খাওয়া হতো। তবে এখন তেমন একটা খাওয়া হয় না। কারণ ছাগলের মাংসে আমার প্রচুর পরিমাণ এলার্জি হয় তাই আমি মাটন বিরিয়ানিটা এড়িয়ে চলি এখন। বিশেষ করে চিকেন বিরিয়ানিটা আমার খাওয়া হয় বেশি। তবে বড় মেয়ে এবং তার বাবা অনেক বেশি পছন্দ করেন মাটন বিরিয়ানি। খেয়েছিলাম কলাতলীর আল গণি রেস্টুরেন্ট থেকে খাবার গুলো।

আলোকচিত্র-২

j.jpg
Locatin

এই গরমের দিনে শরবতদের কোন বিকল্প নেই। শরীরকে ঠান্ডা রাখতে, মনকে সতেজ করতে এবং স্বাস্থ্য ভালো রাখতে শরবত অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে শরীরের। যেহেতু গরমের মধ্যে প্রচুর পরিমাণ ঘামের মাধ্যমে পানি বের হয়ে যায়। তাই আমাদেরকে বেশি বেশি শরবত এবং পানীয় জাতীয় খাবার খেতে হয়। এই শরবত খেয়েছিলাম ইনানী সী বিচের পাশে বসে পিকনিক স্পটে। বিশেষ করে তরমুজের শরবত আমার খেতে অনেক ভালো লাগে। তাছাড়াও খুব স্বল্প সময়ে তৈরি করা যায় এই শরবত।

আলোকচিত্র-৩

j3.jpg
Location

আপনারা তো জানেন কক্সবাজারের সবচেয়ে প্রিয় একটি খাবার হচ্ছে লইট্টা ফিশ ফ্রাই। লইট্টা ফিশ ফ্রাই আমার খুব পছন্দের। মাঝে মধ্যে ঘরে তৈরি করে থাকি। তবে রেস্টুরেন্টের ফিশ ফ্রাই গুলো খেতে ভীষণ ভালো লাগে। পাতলা ডালের সাথে লইট্টা ফিশ ফ্রাই খেতে পারলে আমার আর কিছু লাগেনা। কিছুদিন আগে রেস্টুরেন্টে খাওয়া দাওয়া করছিলাম। সেখানে লইট্টা ফিশ ফ্রাই এর আইটেম রাখছিলাম। ভীষণ মজার ছিল খাবারটি।

আলোকচিত্র-৪

j1.jpg
Locatin

এখন দেখতে পাচ্ছেন একটি খাবারের প্লেট। সেখানে রয়েছে লেবুর জুস। সেই সাথে রয়েছে একটি আপেল এবং একটি স্যান্ডউইচ। আমরা সবাই মিলে পিকনিকে গিয়েছিলাম ইনানীতে। সেখানে যাওয়ার পরে সবাইকে এভাবে এক প্লেট নাস্তা সাজিয়ে দিয়েছিল। এই প্লেটে সবচেয়ে বেশি ভালো লাগছিল আমার কাছে লেবুর জুস। কারণ অনেকগুলো মিশ্রণ দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল লেবু শরবত। গরম থেকে যাওয়ার পরেই লেবুর জুস খেয়ে শান্তি পেয়েছিলাম।

আলোকচিত্র-৫

j6.jpg

যে কোন ডেজার্ট এর প্রতি আমার অনেক বেশি আকর্ষণ। বিশেষ করে ডেজার্ট গুলো আমি বাইরে না খেয়ে ঘর করার চেষ্টা করি। কারণ ঘরের ফ্রেশ খাবার আমার বেশ পছন্দের। রমজানের মধ্যে অনেক ধরনের ডেজার্ট তৈরি করা হয়েছিল। বিশেষ করে কাস্টার্ড ডেজার্ট আমার খুব পছন্দের। এছাড়াও আমার পরিবারের সবাই বেশ পছন্দ কাস্টার্ড ডেজার্ট। এই কাস্টার্ড ডেজার্ট আমি ঘরে তৈরি করেছিলাম ইফতারিতে।

আলোকচিত্র-৬

j5.jpg
Location

এই গরমের দিনে মন শান্তি করার আরো একটি খাবার হচ্ছে পেঁপের শরবত। পেঁপের শরবত আমার বেশ ভালো লাগে খেতে। এই শরবত গুলো এত শর্টকাট ভাবে তৈরি করা যায় তাছাড়া খেতেও অনেক ভালো লাগে। প্রায় সময় পেঁপের শরবত আমি ঘরে তৈরি করি। তবে এই শরবত আমরা বাইরে খেয়েছিলাম। জল তরঙ্গ রেস্টুরেন্টে বসে পেঁপের জুস খেয়েছিলাম এবং সামুদ্রিক দৃশ্য গুলো উপভোগ করেছিলাম বসে বসে।

আলোকচিত্র-৭

j4.jpg
Location

চকলেট ক্রিমি কেক বেশ পছন্দের আমার বাচ্চাদের। যখন তারা বের হয় কেক দেখলেই খেতে ইচ্ছে প্রকাশ করে। তবে অতিরিক্ত খেলে যে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর সেটা তাদের বোঝাতে চাইলেও চেষ্টা করে না বুঝতে। তারা খেতে চাইলে দিতেই হবে। এই এক পিস কেকের এর দাম ছিল ২৮০ টাকা জল তরঙ্গ রেস্টুরেন্টে। যাক কি আর করার বাচ্চাদেরকে নিয়ে দিয়েছিলাম তারা বেশ মজার করে খেয়েছিল।

আশা করি বন্ধুরা আমার আজকের শেয়ার করা প্রতিটি খাবারের ফটোগ্রাফি আপনাদের কাছে ভালো লাগছে। আমি চেষ্টা করেছি আপনাদের সাথে বর্ণনা সহকারে শেয়ার করতে। আমার খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো সংগ্রহ করতে অনেক বেশি ভালো লাগে। যখন আপনাদের সাথে শেয়ার করি আপনাদের থেকে সুন্দর সুন্দর মতামত জানতে পারি আরো অনেক বেশি ভালো লাগে। সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই সময় দিয়ে আমার ফুড ব্লগিং দেখার জন্য।


268712224_305654151337735_1271309276897107472_n.png

ক্যামেরার বিবরণ


ডিভাইসের নামWiko,T3
মডেলW-V770
ফটোগ্রাফার@samhunnahar
লোকেশনকক্সবাজার-বাংলাদেশ।
ক্যাটাগরিভিন্ন ভিন্ন খাবারের ফটোগ্রাফি।


💘ধন্যবাদ সবাইকে💘

@samhunnahar

আমার পরিচয়


hira.jpeg

আমি সামশুন নাহার হিরা। আমার ইউজার আইডি @samhunnahar। আমি আমার বাংলা ব্লগে কাজ করছি বাংলাদেশের কক্সবাজার থেকে। আমি বাংলা ভাষায় লিখতে-পড়তে ভালবাসি। আমি রান্না করতে পছন্দ করি। ভ্রমণ আমার কাছে অনেক ভাল লাগে। আমি সব ধরনের ফটোগ্রাফি করতে পছন্দ করি। আমি গান গাইতে এবং কবিতা আবৃত্তি করতে ভীষণ ভালবাসি। আমার মনের ভাব বাংলায় প্রাকাশ করতে পেরে অনেক আনন্দিত। তার জন্য আমার প্রাণের কমিউনিটি "আমার বাংলা ব্লগ"কে অনেক ভালবাসি।

D5zH9SyxCKd9GJ4T6rkBdeqZw1coQAaQyCUzUF4FozBvW7DiLvzq9baKkST8T1mkhiizFXSFVv2PXDydTeMWpnYK2gToiY733FT9uwSdBSXWz7RnGmzsa8Pr9pGoyYaQFsuS3p.png

Steem_Pro.png

Sort:  
 6 months ago 

খুবই লোভনীয় কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন আপু আর প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি অসাধারণ হয়েছে খাবারগুলো দেখে তো লোভ সামলানো যাচ্ছে না। আপনার মত আমার লইট্টা ফিশ ফ্রাই খেতে খুব ভালো লাগে। কারণ লইট্টা মাছ আমার খুবই পছন্দের একটি মাছ। আর আপনার তৈরি করা ডেজার্টের ফটোগ্রাফি খুব লোভনীয় ছিল। ধন্যবাদ আপু আপনাকে এত চমৎকার কিছু ফুড ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।

 6 months ago 

আমি বেশ মজার করে খেয়েছিলাম আপু লইট্টা ফিশ ফ্রাই।

 6 months ago (edited)

প্রত্যেকটা ঋতুরই বা প্রত্যেকটা মাসেরই একটা করে নির্দিষ্ট অবস্থান এবং পরিবেশ রয়েছে। তাইতো আমাদের দেশে মোট ছয়টি ঋতু প্রবর্তন হয়। ঠিক সেজন্যই কিছুদিন আগে যেহেতু বৈশাখ মাস চলছিল তাই গরম থাকাটা স্বাভাবিকই ছিল। কথাটা আপনি সঠিক বলেছেন আপু। সে যাই হোক আপনি এই গরমে বেশ সুন্দর রকমের ফটোগ্রাফি করেছিলেন দেখে বোঝা যাচ্ছে। শরবত গরমের দিনে সব থেকে বেশি প্রিয়। আপনার করা ফুড ফটোগ্রাফির মধ্যে আমার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে লেবুর জুস এবং শরবত। কেননা এই দুটো জিনিসই গরমে খুব বেশি মনে পড়ে। তাছাড়াও প্রতিটি ফুডের ফটোগ্রাফি দৃষ্টিনন্দন হয়েছে আপু। আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।

 6 months ago 

প্রতিটি খাবার খুব সুস্বাদু ছিল। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ফুড ফটোগ্রাফি পোস্ট দেখলেন সময় দিয়ে।

 6 months ago 

বেশ লোভনীয় সব খাবারের ফটোগ্রাফি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার এই সুন্দর সুন্দর রেসিপি দেখে বেশ ভালো লাগলো আমার। তবে জুসগুলো অসাধারণ ছিল। হ্যাঁ সত্যি বলেছেন গরমের দিনে এমন জুস প্রয়োজন।

 6 months ago 

গরমের দিনে ঠান্ডা জুস খেতে খুব ভালো লাগে আপু।

 6 months ago 

আপু আপনার খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে লোভ সামলানো মুশকিল।আসলে আপু বাচ্চারা বাইরের খাবার গুলো খেতে অনেক পছন্দ করে। আপনার মাটন বিরিয়ানি বাচ্চারা অনেক পছন্দ করে প্রতিটি খাবারি লোভনীয় ছিল । কেক দেখে মনে হচ্ছে অনেক মজার ছিল। ধন্যবাদ আপু সুস্বাদু কয়েকটি খাবারের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

 6 months ago 

ঠিক বলছেন আপু ছোট বাচ্চাদের কথা কি বলবো আমাদেরও একই অবস্থা! বাইরে গেলে বাইরের খাবার গুলো খেতে খুব ইচ্ছে করে।

 6 months ago 

সবদিকে ঝড়ো হওয়া বৃষ্টি হলেও আমাদের কুষ্টিয়ার মানুষ এখনো এই রহমতটা উপভোগ করতে পারে নাই।
এখনো বেশ গরমের মধ্যে আছি আমরা।
আজ আপনার লোভনীয় খাবারের পোষ্টটি দেখে সত্যি খুব লোভে পড়ে গেলাম।
বিশেষ করে মাটন বিরিয়ানি এবং ফিশ ফ্রাই আমার সবথেকে বেশি প্রিয়।

 6 months ago 

বিরিয়ানি খাবারটা খুবই সুস্বাদু ছিল ভাইয়া।

 6 months ago 

অত্যন্ত সুস্বাদু খাবারের চমৎকার ফটোগ্রাফি করে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার প্রত্যেকটি খাবারের ফটোগ্রাফি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। বিশেষ করে পেঁপের শরবতের ফটোগ্রাফিটি আমার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে। আসলে এরকম শরবত গরমের দিনে পান করলে প্রাণটা জুড়িয়ে যায়। চমৎকার একটি ফটোগ্রাফির পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

 6 months ago 

পেঁপের শরবত প্রায় সময় ঘরে তৈরি করা হয়ে থাকে আমারও বেশ ভালো লাগে খেতে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সময় দিয়ে দেখলেন।

 6 months ago 

খুব সুন্দর কিছু ফুড ফটোগ্রাফি করেছেন। দেখতে অনেক সুস্বাদু মনে হচ্ছে বিশেষ করে ডেজার্ট এই গরমে প্রশান্তির আরেক নামে এগুলো। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর কিছু ফুড ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

 6 months ago 

অনেক ধন্যবাদ আপু আমার শেয়ার করা ফুড ফটোগ্রাফি গুলা আপনার ভালো লাগলো।

 6 months ago 

খাবারের ফটোগ্রাফী গুলো দেখলেই জিহ্বার মধ্যে জল চলে আসে। আপনি আজকে বেশ কয়েকটি খাবারের ফটোগ্রাফী আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার তোলা প্রতিটি খাবার একদম ইউনিক। তবে আমার কাছে আপনার তোলা পেঁপের শরবত টি অনেক বেশি ভালো লেগেছে। এখন পর্যন্ত পেঁপের শরবত খাওয়া হয়নি। তবে আপনার ফটোগ্রাফী টি দেখে খাওয়ার ইচ্ছা জাগলো। বাসায় তৈরি করার চেষ্টা করবো।

 6 months ago 

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে অনেক উৎসাহ পেলাম আপনার সুন্দর মতামত পেয়ে।

 6 months ago 

আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে বেশ অসাধারণ কিছু খাবারের ফুড ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। আপনার শেয়ার করা প্রত্যেকটি খাবারের ফটোগ্রাফি আমার কাছে দেখতে বেশ দারুন লেগেছে। খাবারগুলো দেখে জিভে চল চলে আসলো। আমার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে ডেজার্ট এর ফটোগ্রাফি। ধন্যবাদ এত সুন্দর সুন্দর খাবারের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

 6 months ago 

তাহলে তো আপনাকে তৈরি করে খাওয়াতে হয় খাবার গুলো। দাওয়াত রইলো ভাইয়া।

Coin Marketplace

STEEM 0.15
TRX 0.16
JST 0.028
BTC 67779.88
ETH 2396.01
USDT 1.00
SBD 2.32