সবাই কেমন আছেন??
আমি আপনাদের সাথে যুক্ত আছি বাংলাদেশ থেকে।
“প্রিয় আমার বাংলা ব্লগের” ব্লগার ভাই ও বোনেরা? আশা করি এই বিকেলে সবাই দুপুরবেলার খাওয়া-দাওয়া করে বিশ্রাম নিয়ে ফ্রি এখন>।আমিও ঘুম ঘুম ভাব নিয়ে পোস্ট লিখতে বসেছিলাম।তবে আজকের দিনটা তেমন ভালো যাচ্ছে না শরীর একটু খারাপ লাগতেছে।যাক শরীর খারাপ লাগলেও প্রতিনিয়ত যে কাজগুলো থাকে সেগুলো তো করতেই হবে।তাই উপস্থিত হয়ে গেলাম আপনাদের সাথে নতুন একটি টপিক্স শেয়ার করার জন্য।বিষয়টি হলো গতকালকে হঠাৎ করে আমার হাজব্যান্ড আমাকে ফোন দিয়ে বলে বাচ্চাদেরকে নিয়ে অফিসে যাওয়ার জন্য।আমার কাছে তবে অবাক হওয়ার কিছু ছিল না কারণ প্রায় সময় আমিও যায় এবং বাচ্চাদেরকে নিয়ে যায় বিভিন্ন প্রোগ্রাম থাকে সেখানে পার্টিসিপেট করার জন্য।
Device-Wiko-T3
স্থান-কক্সবাজার-হোটেল প্রবাল
UNHCR-Office।
Device-Wiko-T3
স্থান-কক্সবাজার-হোটেল প্রবাল
UNHCR-Office।
গতকালকে একটা রোহিঙ্গা শরণার্থীদের নিয়ে বাচ্চাদেরকে দেখানোর জন্য একটা অনুষ্ঠান ছিল।তবে আগের দিন আমাকে বলেছিল কাজের ফাঁকে আমার খেয়াল ছিল না। যখন আমাকে ফোন দেই তখন বিকেল হয়ে গেছে আমি বাচ্চাদেরকে নাস্তা দেওয়ার জন্য রেডি করছিলাম সেই সময় আমার মোবাইলে কল আসে।এখন আমি ওদেরকে খাওয়া-দাওয়া করে রেডি করতে করতে অনেক লেট হয়ে যায়।যখন আমি অফিসে প্রবেশ করি তখন অনুষ্ঠান প্রায় শেষের দিকে অনেকেই চলে গেছে।যাক কি আর করার যখন চলে গেছি কিছুক্ষণ ঘোরাফেরা করলাম অফিসের ভিতরে এরিয়াতে।
Device-Wiko-T3
স্থান-কক্সবাজার-হোটেল প্রবাল
UNHCR-Office।
Device-Wiko-T3
স্থান-কক্সবাজার-হোটেল প্রবাল
UNHCR-Office।
Device-Wiko-T3
স্থান-কক্সবাজার-হোটেল প্রবাল
UNHCR-Office।
কিছুক্ষণ বাইরে বসে অন্যান্যদের সাথে কথা বলে উনি আমাদেরকে রেস্টুরেন্টে নিয়ে যায় অফিসের ভিতরে।তবে রেস্টুরেন্টে তেমন ভালো কিছু ছিল না তাই সোজা আমার হাসবেন্ডের অফিস কক্ষে চলে যায়।প্রোগ্রাম যেহেতু শেষ হয়ে গেছে কিছুক্ষণ সেখানে অফিস রুমে গিয়ে সময় কাটালাম বাচ্চাদেরকে নিয়ে।বাচ্চারা এদিক ওদিক ছোটাছুটি করছিল বাবার অফিসে যেয়ে।
Device-Wiko-T3
স্থান-কক্সবাজার-হোটেল প্রবাল
UNHCR-Office।
Device-Wiko-T3
স্থান-কক্সবাজার-হোটেল প্রবাল
UNHCR-Office।
Device-Wiko-T3
স্থান-কক্সবাজার-হোটেল প্রবাল
UNHCR-Office।
তবে মেয়েরা বাবার সাথে বেশ মিশুক।মেয়েরা আর বাবা মিলে বেশ কথা হলো কোথায় কি আছে বস কোথায় বসে সবগুলো এদিক ওদিক ঘুরে দেখল এবং অনেক গুলো বাবাকে প্রশ্ন করে অনেক কিছু জেনে নিল দুই মেয়ে।দেখা শেষে করে সোজা দ্বিতীয় তলা থেকে নিচের ফ্লোরে নেমে গেলাম।
Device-Wiko-T3
স্থান-কক্সবাজার-হোটেল প্রবাল
UNHCR-Office।
Device-Wiko-T3
স্থান-কক্সবাজার-হোটেল প্রবাল
UNHCR-Office।
দ্বিতীয় ফ্লোর থেকে নামার সময় দুই মেয়ে সোজা ঢুকে গেল এক্সারসাইজ রুমে।সত্যি আমি ওদেরকে নিয়ে বের হতে অনেক বেশি ভয় পায় কারণ এত বেশি জ্বালাতন করে বলার মত না।ওদের জন্য ওদের বাবাই হচ্ছে যথেষ্ট এত ঘোরাঘুরি ছোটাছুটি আমি পারিনা তবে আমার সাথে গেলে চুপ করে থাকতে হয়। বাবার সাথে গেলে বেশ দৌড়াদৌড়ি করতে পারে সেজন্য বাবাকে তারা পারফেক্ট মনে করে।
Device-Wiko-T3
স্থান-কক্সবাজার-হোটেল প্রবাল
UNHCR-Office।
এই এক্সারসাইজ রুমটাতে অনেক আইটেম আছে যেগুলো তাদের প্রত্যেক স্টাফদের পরিবারের জন্যও এভাবে সংগ্রহ করা হয়েছে।এখানে হাজবেন্ডের সাথে তাদের ওয়াইফ ও যাওয়ার অনুমতি আছে।কিন্তু অন্যান্য মহিলারা যায় না বিদায় আমারও যাওয়া হয় না।তবে অফিসের মহিলা কর্মীরা যায় সব সময় এক্সারসাইজ করার জন্য। বেশ ভালো লেগেছে এক্সারসাইজ রুম ঢুকে।অনেকক্ষণ মেয়েরা এদিক ওদিক ছোটাছুটি করল এরপরে বের হয়ে যায়।
Device-Wiko-T3
স্থান-কক্সবাজার-হোটেল প্রবাল
UNHCR-Office।
Device-Wiko-T3
স্থান-কক্সবাজার-হোটেল প্রবাল
UNHCR-Office।
Device-Wiko-T3
স্থান-কক্সবাজার-হোটেল প্রবাল
UNHCR-Office।
সেখান থেকে বের হওয়ার পরে সাহেব আমাদেরকে সোজা নিয়ে যায় তাদের টুর্নামেন্ট এর মাঠে। যেখানে অনেক দিন যাবত টুর্নামেন্ট চলতেছে।যেখানে মহিলা টিম এবং পুরুষ টিম সবাই খেলে। টুর্নামেন্ট অনেকক্ষণ বসে দেখলাম বাচ্চারা যখন বিরক্ত করছিল তখন বের হয়ে যায়।সেখান থেকে বের হয়ে সোজা ঊর্মি সী বীচে যেয়ে রেস্টুরেন্টে বসে কিছু খাওয়া দাওয়া করে বাসায় চলে আসি।
প্রিয় বন্ধুরা আমার আজকের ব্লগিং আশা করি আপনাদের সকলের ভাল লাগবে।আজ আমি এখানে আমার লেখা শেষ করতেছি।আবার উপস্থিত হব নতুন কোন পোস্ট নিয়ে।সবাই সুস্থ থাকবেন।
🥀আল্লাহ হাফেজ সবাইকে🥀
https://steemit.com/hive-129948/@samhunnahar/2rbe1-or-or-or-or-samhunnahar
@tipu curate
;) Holisss...
--
This is a manual curation from the @tipU Curation Project.
Upvoted 👌 (Mana: 0/8) Get profit votes with @tipU :)
আপনার হাসব্যান্ড এর অফিস দেখছি বেশ ভালোই ঘুরাঘুরি করেছেন।আসলে আপু অনুষ্ঠানের পরে গেল যা হয় আরকি। যাইহোক আপু অনুষ্ঠান সম্পূর্ণ দেখা হয় নাই তাই কি ঘুরাঘুরি তো বেশ ভালোই করেছেন।আর আমি ভাবছিলাম শুধু আমার মেয়ে দুটিই জ্বালায় কিন্তু আপনার তো আমার মতো অবস্থা। সত্যি আপু মেয়েদের সব আবদার তার বাবার কাছে, আর বাবা তা সহজে পূর্ণ করে দেই। ধন্যবাদ আপনাকে অনেক সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
ঠিক বলছেন আপু মেয়েদের এত যন্ত্রণা সহ্য করতে পারে বলার মতো না।
দেরিতে যাওয়ার কারণে প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ না করতে পারলেও আপনার হাসবেন্ডের অফিসে খুব ভালো একটি সময় কাটিয়েছেন। আসলে ছোট বাচ্চারা এরকম বাইরে গেলে জ্বালাতন করবে এটাই স্বাভাবিক। আপনার হাজবেন্ডের অফিসে তো দেখি এক্সারসাইজ করার জন্য অনেকগুলো আইটেম আছে। শরীর চর্চা করা বেশ ভালই হবে। যাইহোক সব মিলিয়ে বেশ ভালো একটা সময় কাটিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে এই সুন্দর পোস্টটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ ভাইয়া প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করতে না পারলেও অফিসে বেশ কিছুক্ষণ ঘোরাঘুরি করেছি এবং ব্যায়ামাগার রুমটা কিন্তু দারুণ ছিল।
আপু ভাইয়া কি হোটেলে প্রবালে জব করেন? যদি হ্যা হয় তাহলে তো মনে হচ্ছে এই হোটেলে কখনো গেলে নিশ্চয়ই ভালো ডিসকাউন্ট পাব হাহাহা। আপনার লেখার স্টাইলটা বেশ ভালো। পড়তে ভালোই লাগে।
না ভাইয়া প্রবাল হোটেল তো পুরো UNHCR এ বুকিং করে রাখছে।আমার হাসবেন্ড UNHCR এ চাকরি করে ভাইয়া।
আপু আপনি বাচ্ছাদেরকে নিয়ে আপনার হাসবেন্ডের অফিসে যেতে যেতে অনুষ্ঠান শেষ হয়ে গেলেও পরে বাচ্ছারা তাদের বাবার সাথে বিভিন্ন জাগায় ভালয় সময় কাটিয়েছে। অনেক আনন্দ করেছে।এক্সারসাইজ রুমটা আমার কাছেও অনেক ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ আপু।
এক্সারসাইজ রুমটা কিন্তু বিশাল ভাইয়া দেখতে অনেক সুন্দর আর অনেকগুলো আইটেমস রাখা হয়েছে।
ইদানিং সবার শরীর টাই খারাপ যাচ্ছে। কেননা আবহাওয়া চেঞ্জ হচ্ছে আর আমাদের একটু একটু ঠান্ডা লাগছে। আপনার হাজবেন্ডের অফিসে ঘুরাঘুরি মুহূর্তটা অনেক সুন্দর ছিল আপু। ধন্যবাদ আপনার অনুভূতিগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
অনেক ভালো লেগেছিল আপু সেদিন আর হাসবেন্ড সব জায়গায় খুব সুন্দর করে ঘুরে ঘুরে দেখিয়েছে।