রেসিপি||সহজেই তৈরি করুন মজাদার খিচুড়ি||
উপকরণ | পরিমাণ |
---|---|
চাল | ১.৫ পট |
মাসকলাই ডাল | ১ কাপ |
কাঁচা মরিচ | ৫টি |
পেঁয়াজ | ২টি |
রসুন | ২টি |
এলাচ | ২টি |
দারুচিনি | ২টি |
শুকনো মরিচের গুড়া | ১ চা চামচ |
ধনিয়া গুড়া | ১ চা চামচ |
লবণ | ১ চা চামচ |
হলুদ | ১ চা চামচ |
জিরা | ১ চা চামচ |
সরিষার তেল | পরিমাণ মতো |
নিম্নে রেসিপি তৈরির প্রক্রিয়া শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বর্ণনা করছি।
ধাপ-১
প্রথমে মাসকলাই এর ডাল হালকা আঁচে চুলায় ভেজে নিয়েছি।তারপর চাল ডাল একত্র করে ধুয়ে নিয়েছি।
ধাপ-২
এবার পেঁয়াজ ,মরিচ,রসুন কুচি গুলো কেটে নিয়ে ধুয়ে নিয়েছি।
ধাপ-৩
এবার একে একে লবণ,শুকনো মরিচের গুড়া,হলুদ গুড়া,ধনিয়া গুড়া,জিরা,এলাচ,দারুচিনি দিয়েছি।সর্বশেষ পরিমাণ মতো সরিষার তেল দিয়েছি।
ধাপ-৪
এবার সবগুলো উপকরণ একসাথে মেখে নিয়েছি।একটি কথা না বললেই না আপনারা তেজপাতা ব্যবহার করতে পারেন চাইলে খিচুড়িতে এতে আরো টেস্ট বাড়বে ।আমার রেসিপিটি করার সময় একদমই খেয়াল ছিল না তেজপাতা দিতে হবে।
ধাপ-৫
এবার পরিমাণ মতো পানি দিয়ে দিয়েছি এবং রাইস কুকার অন করে দিয়েছি।
ধাপ-৬
এবার ২০ মিনিট পর আমার খিচুড়ি প্রস্তুত হয়ে গিয়েছে বাতি পরিবর্তন হলেই রাইস কুকার অফ করে দিয়েছি।
ধাপ-৭
এবার শসা,ঝাল ভর্তা, আমের আচার ,ডিম ভাজি দিয়ে খিচুড়ি পরিবেশন করেছি।ছবিগুলো রাতের দিকে তোলা হয়েছে এজন্য খুব একটা ভালো আসেনি এছাড়া কোনো ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে দয়া করে ক্ষমা সুলভ দৃষ্টিতে দেখবেন বন্ধুরা।
রেসিপি ফটোগ্রাফির জন্য ব্যবহৃত ডিভাইস | রিয়েলমি ফাইভ আই |
---|---|
ফটোগ্রাফার | @rahnumanurdisha |
Date-18th May,2024
VOTE @bangla.witness as witness
OR
VOTE @bangla.witness as witness
খিচুড়ি আমার ভীষণ ভালো লাগে খেতে গরমের কারণে খিচুড়ি খাওয়া হচ্ছে না বেশ কিছু দিন থেকে।আপনার খিচুড়ি রেসিপিটি ভীষণ সুন্দর হয়েছে। সুস্বাদু হয়েছে অনেক তা বুঝতে পারছি আপনার রেসিপিটি দেখে। খিচুড়ি তৈরি পদ্ধতি চমৎকার ভাবে আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন ধন্যবাদ আপনাকে।
জি আপু গরমে খিচুড়ি খাওয়া অনেকটা সমস্যার ,পানি পিপাসা লাগে বারবার।
আপনার শুরুর দিকের লেখা পড়ে কষ্টকর একটা মুহূর্তের কথা মনে পড়ে গেল আপু সেটা হলো যখন চাকরির সুবাদে বাইরে ছিলাম আমি নিজেই রান্না করতাম কি যে কষ্ট 😔। তবে খিচুড়ি প্রায় প্রায় রান্না করতাম এটা ঠিক বলেছেন আপনি। আপনার তৈরি করা খিচুড়িটি দেখে মনে হচ্ছে খুবই টেস্টি হয়েছিল। এত সুন্দর ভাবে ধাপ গুলি উপস্থাপন করেছেন দেখে মনে হচ্ছে আমি নিজেও আপনার মত করে এখন তৈরি করতে পারব। আশা করব পরবর্তীতে সুন্দর সব রেসিপি দেখতে পারবো আপনার পোষ্টের মাধ্যমে।
আমার রেসিপিটি ভালো লেগেছে আপনার জেনে ভালো লাগলো।
আকাশে মেঘ জমেছে হঠাৎ করে এমন খিচুড়ি রেসিপি চোখের সামনে আসলে লোভ সামলানো দায়। খিচুড়ি আমার এমনিতে অনেক ফেভারিট এখন দেখে খুব লোভ লাগছে। দারুন ভাবে আপনি আপনার রেসিপিটা আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। শুভকামনা রইল আপনার জন্য
মেঘ,বৃষ্টির সাথে খিচুড়ির আলাদা একটা সম্পর্ক রয়েছে আসলেই,ধন্যবাদ ভাইয়া।
বাহ দারুন একটি খিচুড়ি রেসিপি তৈরি করেছেন। আপনার তৈরি খিচুড়ির রেসিপি টি অসাধারণ হয়েছে। আপনি বেশ দারুন ভাবে খিচুড়ি রেসিপি তৈরি সম্পন্ন করেছেন। আপনি বেশ কয়েকটি উপকরণের সংমিশ্রণে এতো সুন্দর একটি খিচুড়ি রেসিপি তৈরি করেছেন, এটা দেখে বেশ ভালো লাগলো আমার কাছে।আর ডিম ভাজি দিয়ে খিচুড়ি খেতে বেশ ভালোই লাগে আমার কাছে।
ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
বৃষ্টি হলেই খিচুড়ি খেতে খুব ভালো লাগে। আপনি খুব সহজ উপায়ে খিচুড়ি তৈরির প্রক্রিয়া আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। বেশ দারুন লাগলো আপনার এই রেসিপিটি। বেশ মজাদার ছিল ও শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।
ধন্যবাদ আপু।
৫ টি কাচা ঝালে কি রান্না ঠিক ঠাক হয়েছিলো? সব উপকরণ বেশ সুন্দর ভাবে সাজিয়ে বলেছেন খিচুরি আমার খুবই পছন্দের একটি খাবার বৃষ্টির আভাস পেলেই খিচুরিত গন্ধ নাকে চলে আসে।
মনে হয় আপনি ঝাল কম খান।হাহাহা দারুন ছিলো রেসিপিটা ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
ঝাল আমি কম খাই এটা ঠিক সাথে গুড়া মরিচ ছিল যে তাই,ধন্যবাদ আপনাকে।
খিচুড়ি রেসিপি দেখে অনেক কিছু খেতে মন চাচ্ছে। আসলে বৃষ্টি হলে আমরা বন্ধুরা মিলে খিচুড়ি রেসিপির আয়োজন করতাম। সেই দিনের কথা মনে পড়ে গেল। আপনার রেসিপির পরিবেশনটা ভালো লেগেছে, শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে খুবই লোভনীয় একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন । আজকে আপনার শেয়ার করার রেসিপিটি ছিল খিচুড়ি। খিচুড়ি খেতে আমি খুবই ভালোবাসি। আপনার শেয়ার করা খিচুড়ি দেখেই এখনই খেতে ইচ্ছে করছে মনে হচ্ছে খিদে পেয়ে গেল। এছাড়াও খিচুড়ির সাথে ডিম তাহলে তো খাওয়ার আগ্রহীটা আরো বেড়ে যায় সাথে শসা হলে তো আরো স্বাদ বেড়ে যায়। অসংখ্য ধন্যবাদ আপু এত স্বাদের একটি লোভনীয় রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
আমার রেসিপিটি ভালো লাগলো জেনে খুশি হলাম,ধন্যবাদ ভাইয়া।
রান্নার দায়িত্ব যখন নিজের উপরে এসে পড়ে তখন বেশ ভালোভাবে রান্না করা যায়। প্রথমে অসুবিধা হলেও ধীরে ধীরে কিন্তু সবকিছু ঠিক হয়ে যায়। খিচুড়ি দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুবই ভালো হয়েছিল। ডিম ভাজা আর খিচুড়ি খেতে কিন্তু বেশ ভালো লাগে।
জি আপু তখন ভালোভাবেই রান্না করা যায়,ধন্যবাদ আপনাকে।