চিংড়ি মাছ ভুনা রেসিপি ||১০% বেনিফিসিয়ারি লাজুক শেয়ালের জন্য
আসসালামু আলাইকুম
১.চিংড়ি মাছ
২.পিঁয়াজ কুঁচি
৩.আদা ও রসুন বাটা
৪.হলুদের, মরিচের, ধরনের ও জিরার গুঁড়ো
৫.লবন ও তেল
ধাপ-১
প্রথমে আমি কিছু চিংড়ি মাছ নিয়েছি।মাছগুলো ভালো করে ভেছে ধুয়ে নিয়েছি। এখন মাছগুলো ভিতর হলুদ ও লবন মাখিয়ে নিয়েছি।
ধাপ-২
এখন চুলাই একটি কড়াই বসিয়ে দিলাম। তারপর কড়াইতে কিছু তেল দিয়ে দিলাম।
ধাপ-৩
তেল গরম হয়ে আসলে মাখিয়ে রাখা চিংড়িগুলো দেয়ে উল্টেপাল্টে ভেজে নেব।
ধাপ-৪
এখন সেই তেলের ভিতরে একটু তেল দিয়ে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে দেব।
ধাপ-৫
পিঁয়াজ বাদামি রঙের হয়ে আসলে আাদাও রসুনবাটা দিয়ে কিছু সময় নেড়ে। এখন হলুদের, মরিচের, ধনের গুঁড়ো দিয়ে কষিয়ে নেব।কষাণো হয়ে গেলে ভেজে রাখা চিংড়ি মাছগুলো দিয়ে দেব।
ধাপ-৬
মাছগুলো দিয়ে কিছু ক্ষণ কষিয়ে সিদ্ধের জন্য পানি দিয়ে দেব। পানি কমে আসলে এখন জিরার গুঁড়ো দিয়ে দেব।
ধাপ-৭
জিরার গুড়া দিয়ে আরেকটু জ্বাল দিয়ে নামিয়ে নেব। এখন একটি বাটিতে তুলে পরিবেশ করব। আশাকরি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।
আজ এখানে শেষ করছি। আবার দেখা হবে অন্য সময় অন্য কোন লেখা নিয়ে।সেই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন, সুস্হ্য থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ।
আপনি ঠিকই বলেছেন চিংড়ি তে লো ক্যালোরি এবং ভিটামিন B এবং আয়রন যা আমাদের রক্তকোষ বাড়াতে সাহায্য করে। চিংড়ি মাছ খেতে আমার কাছে ও ভীষণ ভালো লাগে। আপনার রেসিপির কালার কম্বিনেশন একটু বেশি ভালো লেগেছে।
ভাইয়া প্রশংসনীয় মতামতের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
চিংড়ি মাছ ভুনা রেসিপি দেখে তো লোভ সামলানো মুশকিল খেতে ইচ্ছা করছে। আপু আপনি ঠিকই বলেছেন ৯০% মানুষ চিংড়ি মাছ খেতে ভীষণ পছন্দ করেন। আপনার রেসিপি অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে উপস্থাপনা করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে
সত্যি ভাইয়া ৯০% মানুষ পছন্দ করে কিন্তু ভাইয়া আমি করি না, আমার বাচ্চারা অনেক পছন্দ করে। ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
গরম ভাতের সাথে চিংড়ি মাছ দেখলেই তো মনে হয় খেতে বসে যাই। আপনার রেসিপি কালার টা অসাধারন হয়েছে আপু। কালার দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে অনেক মজা হয়েছে। আপনি খুব সুন্দর ভাবে রেসিপির প্রতিটি ধাপ তুলে ধরেছেন। অনেক ধন্যবাদ আপু সুন্দর রেসিপিটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
জি আপু এমন চিংড়ি ভুনা দেখলে খেতে মন চাওয়া স্বাভাবিক। মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
এরকম বড় চিংড়ি ভুনা করে অনেক দিনই খাওয়া হয়না অনেকদিন পর এমন একটি রেসিপি দেখলাম দেখে খুব লোভ হচ্ছে আমার কাছে তো চিংড়ি মাছ খুবই প্রিয়।। ঠিকই বলেছেন আপনি চিংড়ি মাছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন ভিটামিন বি এবং শর্করা থাকে যেটি আমাদের দেহ গঠনে খুবই সহায়তা করে।। ধন্যবাদ আপনাকে লোভনীয় একটি রেসিপি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।।
আমার পোস্টটি পড়, সুন্দর মন্তব্য করে, পাশে থাকার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
চিংড়ি মাছ পছন্দ করেন না এমন লোক খুব কমই আছে। ঠিক বলেছেন আপনি চিংড়ি মাছে অনেক ক্যালরি ও ভিটামিন বি এবং আয়রন রয়েছে যার রক্ত কোষ বাড়াতে সাহায্য করে ।চিংড়ি মাছ রপ্তানি করে অনেক বিদেশী মুদ্রা আয় করা হয়। রেসিপিটি দেখে খেতে ইচ্ছা করছে। রেসিপিটি অনেক লোভনীয় ছিল ধন্যবাদ আপনাকে।
বাহ খুব অসাধারণ চিংড়ি মাছ ভুনা রেসিপি করেছেন। খুব লোভনীয় পোস্ট। সত্যি বলেছেন পোলাও এর সাথে চিংড়ি মাছ খেতে খুব মজা লাগে। আমার তো রেসিপি দেখে জিভে জল এসে গেলো। আর রেসিপি কালার দেখে মনে হয় খুব সুস্বাদু হবে। খুব সুন্দর করে আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য।
আপনার তৈরি করার চিংড়ি মাছের ভুনা রেসিপি দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। প্রথম তো আমি ছবিটি দেখে আচার মনে করেছিলাম। কারণ ভুনা রেসিপিটি প্রায় আচার এর মতো দেখতে। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে তৈরি করার পাশাপাশি ধাপগুলো অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল
চিংড়ি মাছ আমার খুবই প্রিয়। ছোটবেলায় দুই ভাইয়ে গামছা বা তোয়ালে দিয়ে পুকুরে চিংড়ি মাছ ধরতাম আর মায়ের কাছে নিয়ে এনে দিতাম। সারা দিনের এই বিষয়ে মনে থাকতো না কিন্তু রাতে খাওয়ার বেলায় ঠিকই ভাজা অবস্থায় পেয়ে যেতাম। হয়তো অনেকদিন আর ধরা হয় না। তাই আপনার চিংড়ি মাছের রেসিপি দেখে খুব ভালো লাগলো। স্মরণ হলো শৈশবের সেই স্মৃতিগুলো।