কচু ভাজি রেসিপি।
সবাই কেমন আছেন?
আশাকরি আপনারা সবাই সৃষ্টিকর্তার রহমতে ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও তার রহমতে ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের মাঝে একটি নতুন রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি। রেসিপিটি হলো কচু ভাজির মজাদার রেসিপি😋। এটি পারফেক্ট ভাবে রান্না ভাত তৈরি করতে পারলে রেসিপিটি টেস্ট বোঝা যায়।
কচুটিতে রসুনের পরিমাণটা একটু বেশি দিতে হয়। তা না হলে গলায় ধরে। আমরা সবাই সাধারণত কচু রান্না করে খাই কিন্তু এভাবে ভাজি করে খেলে খুব টেস্ট পাওয়া যায়। শুকনো মরিচ সাথে দিলে ঝাল ঝাল হয় ৷ রেসিপিটি খেতে বেশ সুস্বাদু ছিলো৷ তাই এটি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চলে আসলাম। তো কথা না বাড়িয়ে চলুন রেসিপিতে যাওয়া যাক।
আমি নিচে রেসিপিটি তৈরির পদ্ধতি ধাপে ধাপে বর্ণনা দিয়েছি। আশা করি এটি আপনাদের ও ভালো লাগবে। |
---|
- কচুর ডাটা
- রসুন কুচি
- হলুদের গুড়োঁ
- জিরার গুঁড়ো
- রসুন বাটা
- পেঁয়াজ কুঁচি
- শুকনা মরিচ
- গরম মসলা
- লবন
- তেল
- প্রথমে আমি কেটে নেওয়া কচুগুলোকে সামান্য পানি দিয়ে
১০ মিনিট সিদ্ধ করে নিলাম।
- এখন পাতিলে পরিমাণ মতো তেল দিয়ে দিলাম। তেল গরম হয়ে আসলে এর মধ্যে আগে রসুন কুচি দিয়ে দিলাম । তারপর পেঁয়াজ কুচি শুকনো মরিচ কুচি দিয়ে দিলাম।
- এখন আবার লবণ ও রসুন বাটা দিয়ে দিলাম।
- এখন সামান্য হলুদের ও জিরার দিয়ে ভালোভাবে মসলাগুলো মিশিয়ে নিলাম। তারপর সেদ্ধ করে নেওয়া কচুগুলো দিয়ে দিলাম।
- তারপর মসলাগুলোর সাথে সিদ্ধ করা কচুগুলো ভালোভাবে মিশিয়ে নিয়ে এলাম। পাঁচ থেকে ছয় মিনিট নাড়াচাড়া করে ভেজে তুলা থেকে নামিয়ে নিলাম।
আশা করি আপনাদের সকলের কাছে আমার আজকের এই রেসিপির পোস্টটি ভালো লেগেছে। কেমন লেগেছে তা অবশ্যই মন্তব্য করে জানাবেন। ভুলক্রটি হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। |
---|
বেশ সুন্দর ভাবে কচু ভাজি করেছেন আপু। এভাবে কোনদিনও কচু ভাজি করিনি। তবে আপনার রেসিপিটা দেখতে বেশ সুস্বাদু ও লোভনীয় লাগছে। রান্নার প্রতিটি ধাপ অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ আপু।
জ্বি আপু রেসিপিটি অনেক সুস্বাদু ছিল, ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
কচু ভাজি রান্না করে এবং ভাজি করে দুই ধরনের খাওয়া যায়। তবে কচু ভাজি ঠিকমতো বরাবর না হলে গলায় ধরে। আজকে আপনি অনেক সুন্দর করে কচু ভাজি রেসিপি করেন। তবে আমি নিজেও কচু ভাজি খেয়েছি। তবে আপনার রেসিপিটি দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর করে রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।
রান্না করার সময় রসুনের পরিমাণ পারফেক্ট ভাবে দিতে হয় তা না হলে গলায় ধরে। ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ভালো থাকবেন।
কচু ভাজি রেসিপি কখনো খাওয়া হয়নি কিন্তু এভাবে ভাজি করলে নাকি গলা ধরে। যাই হোক রসুনের পরিমাণটা বেশি দিলে গলা ধরে না জানতে পারলাম। ঝাল ঝাল করে এই ধরনের রেসিপি করলে খেতে মনে হয় ভালই সুস্বাদু হয়। খুবই ভালো লাগলো এক সময়ে এভাবে ট্রাই করার চেষ্টা করব।
আশা করি বাসায় এভাবে তৈরি করে দেখবেন আপনার ভালো লাগবে।
আপনার মাধ্যমে আজকে ইউনিক একটি রেসিপি দেখতে পেলাম কারণ আপনি আমি এটা কখনো দেখিনি তাই, আমার কাছে ইউনিক।কচু সাথে অনেক কিছুর রান্না খেয়েছি, কচুর ভর্তা খেয়েছি কিন্তু কচু ভাজি কখনো খায় নাই । জি কচু আবার গলায় ধরে অনেক সময়। আপনি প্রয়োজনীয় উপকরণগুলি অনেক সুন্দর ভাবে আপনি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে উপস্থাপনা করেছেন। আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল। এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য
অনেক কিছু তৈরি করার চেষ্টা করেছি কিছু রান্না করেও খেয়েছি ভর্তা করে ও খেয়েছি কিন্তু এভাবে ভাজি করা আমি আমার আম্মুর কাছ থেকেই শিখতে পেরেছি।
আপনার তৈরি করা কচু ভাজি রেসিপি দেখে আমার খুবই লোভ লেগে গিয়েছে। কচু ভাজি রেসিপি তৈরি করেছেন দেখেই অনেক বেশি সুস্বাদু এবং মজাদার মনে হচ্ছে। কচু রান্না করার সময় আমি বিভিন্ন পদ্ধতিতে রান্না করে থাকি যেন গলা না ধরে। এই কচু ভাজির মজাদার রেসিপি টা নিশ্চয়ই খুব মজা করে খেয়েছিলেন আপনি। আপনার উপস্থাপনা দেখে যে কেউ এই মজাদার রেসিপিটা তৈরি করে নিতে পারবে।
জ্বী আপু কচু ভাজি রেসিপিটি খুবই টেস্ট হয়েছিল৷
কচু ভাজি আমারও ভীষণ পছন্দের, তবে কিছু কচু গলায় বেশ চুলকায়। আমি মাঝে মধ্যে এই খাবারটি খেতে পছন্দ করি এর পুষ্টিগুণের কথা চিন্তা করে। তবে রসুনের পরিমাণ কম দিলে হয়তো কম চুলকায়। যাইহোক রেসিপি বেশ গুছিয়ে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছেন এবং উপস্থাপনা সুন্দর ছিল।
পছন্দ না হলেও পুষ্টি গুণের কথা চিন্তা করে পরিবারের সকলকেই খাওয়ানো উচিত ।
কচু ভাজি খাওয়া চোখের জন্য বেশ উপকার।আপনার শেয়ার করা কচু ভাজি দেখে ভীষণ লোভনীয় লাগছে। এটা ঠিক বলেছেন কচু ভাজিতে রসুন বেশী দিতে হয়।খেতে খুব মজা এই কচু ভাজি। আপনি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত চমৎকার ভাবে রেসিপিটি শেয়ার করলেন। ধন্যবাদ আপু মজার এই রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।
আমি শুনেছি কচু চোখের জন্য খুবই উপকারী একটি সবজি। রেসিপিটি সুন্দরভাবেই আপনাদের সাথে ধাপে ধাপে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি।
ঠিক বলেছেন আপনি কচুতে রসুনের পরিমাণ বেশি দিতে হয়।আপনার কচু ভাজি রেসিটি খুব লোভনীয় হয়েছে। ধাপে ধাপে সুন্দর করে রান্নার পদ্ধতি গুলো তুলে ধরেছেন। সব মিলিয়ে খুব সুন্দর। ধন্যবাদ সুন্দর লোভনীয় রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।
সব সময় যেকোনো ধরনের কচু রান্না করার ক্ষেত্রে রসুনের পরিমাণটা বাড়িয়ে দিতে হয়।
যাই হোক আপু আপনার মন্তব্য দেখে বেশ ভালই লাগলো ধন্যবাদ।
আপনি কচু ভাজির দুর্দান্ত রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু।রেসিপি তৈরির প্রক্রিয়া শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উপস্থাপনা চমৎকার হয়েছে।ধন্যবাদ আপু সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.