গল্প-বকুল||
আসসালামু আলাইকুম/নমস্কার
আমি @monira999 বাংলাদেশ থেকে। আজকে আমি ভিন্ন ধরনের একটি পোস্ট আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে চলে এসেছি। গল্প লিখতে আমার খুবই ভালো লাগে। মাঝে মাঝে সময় পেলে গল্প লিখি। জানিনা আমার লেখা গল্প আপনাদের কাছে কেমন লাগে। তবে মাঝে মাঝে গল্প লিখে শেয়ার করতে বেশ ভালোই লাগে। বৃষ্টি ভেজা দিন আমার ভীষণ প্রিয়। তাই তো বৃষ্টি ভেজা দিনে গল্প লিখে আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে চলে এসেছি। আশা করছি আমার লেখা গল্প আপনাদের ভালো লাগবে।
বকুল:
গ্রামের সহজ সরল হাসিখুশি একটি মেয়ে বকুল। বকুলের হাসি মাখা মুখ দেখে হৃদয় জুড়িয়ে যায়। হাসিখুশি সেই মেয়েটি পুরো গ্রাম জুড়ে দৌড়ে বেড়ায়। বকুলের মিষ্টি হাসি গ্রামের সকল ছেলেদের হৃদয় কেড়ে নিয়েছে। বকুলের মিষ্টি হাসি দেখে তার প্রেমে পড়েছিল সুব্রত। গ্রামের ওই ছোট্ট মন্দিরের পাশে একটি বকুল ফুলের গাছ ছিল। বকুল প্রতিদিন সেখানে আসতো ফুল কুড়োতে। সুব্রত বকুলকে দূর থেকে দেখতো। সুব্রত মনে মনে বকুলকে ভালোবেসে ফেলেছিল। কিন্তু কখনো বলতে পারেনি। হয়তো বকুল বিষয়টি বুঝতে পেরেছিল। সুব্রত যেমন বকুলকে আড়াল থেকে দেখতে তেমনি বকুল মিষ্টি হাসি দিয়ে চলে যেত। এভাবেই কেটে যাচ্ছিল তাদের দিনগুলো। সুব্রত প্রতিদিন অপেক্ষায় থাকবো কখন বকুল আসবে। দেখতে দেখতে পুজোর ঘন্টা বেজে উঠলো। পুরোগ্রাম জুড়ে তখন পুজোর আমেজ। সুব্রত প্রতিদিন অপেক্ষায় থাকতো কখন বকুল মন্দিরে আসবে। পুজোর প্রথম দিন বকুল শাড়ি পড়েছে। লাল পেড়ে সাদা শাড়ি পরে বকুলকে দারুণ লাগছে। সুব্রতর ইচ্ছে করছিল ওই শূন্য কপালটাতে একটু সিঁদুর পরিয়ে দিতে। ইচ্ছে করছিল খুব কাছ থেকে বকুলের সেই মায়াবী মুখখানি দেখতে। সুব্রত অবাক নয়নে বকুলের দিকে তাকিয়ে ছিল। বকুলের অপরূপ সৌন্দর্য দেখে সুব্রত নিজের দৃষ্টিকে যেন সংযতই করতে পারছিল না। বকুলের অপরূপ সৌন্দর্য দেখে সুব্রত বারবার বকুলের প্রেমে পড়ছিল। সুব্রত সেদিন ভেবে নিয়েছিল আজ সে তার মনের কথা বলবে। কিন্তু কিছুতেই সাহস পাচ্ছিল না।
এভাবে কেটে গেল সপ্তমী, অষ্টমী ও নবমী। দেখতে দেখতে দশমীর দিন চলে এলো। সুব্রত এবার ভেবেই নিয়েছিল যে করেই হোক সেদিন সে বকুলকে তার মনের কথা বলবে। মন্দিরের পেছনে বকুলকে ডেকে পাঠালো সুব্রত। বকুল সুব্রতর সাথে দেখা করতে সেখানে গেল। সুব্রত সেদিন বকুলকে একটি চিঠি দিয়েছিল। যেই চিঠিতে নিজের মনের কথাগুলো লিখে পাঠিয়েছিল। চিঠি হাতে নিয়ে বকুল মুচকি হেসে দৌড়ে পালালো। বকুলের সেই মিষ্টি হাসি দেখে সুব্রত যেন আবারও তার প্রেমে পড়ে গেল। অবাক নয়নে বকুলের চলে যাওয়া পথের পানে চেয়ে রইল সুব্রত। পরদিন সকালবেলা সুব্রত যখন মন্দিরে এলো তখন দেখে বকুল মন্দিরের পাশে দাঁড়িয়ে আছে। ইশারায় কাছে ডেকে তাকে একটি চিঠি দিল। সেই চিঠি দিয়ে বকুল সেখান থেকে দৌড়ে চলে গেল। এভাবেই শুরু হয়ে গেল তাদের মিষ্টি প্রেমের গল্প। কেটে গেল আরো কিছুদিন। চুপিচুপি তারা দেখা করতো। চিঠির আদান প্রদান করত। এরপর একদিন চুপি চুপি সুব্রত বকুলের কপালে হালকা করে সিঁদুর পরিয়ে দিল। বকুল চুলের আড়ালে সেই সিঁদুর ঢেকে রাখল। কিন্তু তাদের এই সুখ বিধাতা বোধয় খুব কম সময়ের জন্য লিখেছিলেন। চিঠি আদান প্রদানের সময় বকুলের বাবা দূর থেকে সবকিছু দেখে ফেলেন। বাড়ি ফিরে বকুলের মাকে সবকিছু বলেন।
এরপর বেশ কয়েকদিন বকুলের সাথে সুব্রত আর দেখা করতে পারেনি। এমন কি কোন ভাবে যোগাযোগ করতেও পারেনি। বকুলকে ঘর বন্দী করে রেখেছে তার বাবা-মা। হঠাৎ একদিন সুব্রত জানতে পারল বকুলের বিয়ে ঠিক হয়েছে। বকুলের বিয়ের খবর শুনে সুব্রত ভীষণভাবে ভেঙে পড়লো। কি করবে বুঝে উঠতে পারছিল না। বকুল চুপি চুপি সুব্রতকে চিঠি পাঠালো। বকুল সুব্রতর সাথে পালিয়ে যেতে চায়। সুব্রত কোন কিছু না ভেবে বকুলের সাথে পালিয়ে যাওয়ার জন্য রাজি হয়ে গেল। নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করে তারা মন্দিরের পাশে দেখা করতে চাইলো। যখন সুব্রত আর বকুল একে অপরের সাথে দেখা করলো তখন আড়াল থেকে বকুলের বাবা বেরিয়ে এসে সুব্রতকে অনেক অপমান করল। সুব্রত ছিল গরীব ঘরের সন্তান। সুব্রতর কোন যোগ্যতা ছিল না বকুলকে বিয়ে করার। বকুলকে আবার ঘরে আটকে রাখা হলো। দেখতে দেখতে বিয়ের দিন চলে এলো। কিন্তু বকুলকে কোথাও খুঁজে পাওয়া গেল না। অনেক খোঁজাখুঁজি করার পর সবাই যখন মন্দিরে গেল তখন গিয়ে দেখে বকুল গাছের ডালে সুব্রত আর বকুল ঝুলে আছে। বকুল গাছের তলায় ঝুলন্ত দুটি লাশ দেখে দুই পরিবারের মানুষ কেঁদে উঠলো। হারিয়ে গেল একটি সত্তিকারের ভালোবাসা। আর দুটো পরিবার হারালো তাদের সন্তানকে। এভাবেই একটি সুন্দর মিষ্টি প্রেমের সম্পর্ক হারিয়ে গেল।
দুটো পরিবার চাইলেই পারতো তাদের ভালোবাসাকে পূর্ণতা দিতে। তাদেরও বাঁচার অধিকার ছিল। দুজন দুজনকে ভালোবেসে সারা জীবন ভালো থাকার অধিকার ছিল তাদের। কিন্তু সমাজ, সংসার, পরিবার তাদেরকেও এক হতে দিল না। কিন্তু তারা নিজের ভালোবাসাকে বিসর্জন দিতে পারেনি। নিজের ভালোবাসার মানুষের সাথেই মৃত্যুর পর বেছে নিয়েছে। জানিনা আমার লেখা গল্প আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে। তবে মাঝে মাঝে গল্প লিখতে আমার বেশ ভালো লাগে।
বকুল ও সুব্রতের মতো আমাদের সমাজে এমন অনেক প্রাণ অকালে ঝড়ে পরে। সত্যি দুই পরিবার চাইলে তাদের ভালোবাসার পূর্ণতা দিতে পারতো। তাই আমাদের সবারই উচিত অকালে বাচ্চাদের না হারিয়ে তাদের সম্পর্ক মেনে নেওয়া।ধন্যবাদ আপু সুন্দর লিখেছেন।
বকুল ও সুব্রতের মতো অনেকেই আছে যারা ভালোবাসার কাছে পরাজিত হয়। দুটি পরিবার যদি তাদেরকে মেনে নিত তাহলে অনেক ভালো হতো। কি আর করার জীবনের বাস্তবতা হয়তো এরকম।
আপু আপনার লেখায় কিছু ভুল রয়েছে। আমার মনে হয় এখানে নাম লেখাটির জায়গায় গ্রাম হবে। এছাড়াও আরো কিছু ভুল রয়েছে আশা করছি আরো একবার পড়ে ঠিক করে নেবেন।
বকুলের এই গল্পটা পড়তে প্রথম দিকে যদি ভীষণ ভালো লাগছিল, কিন্তু শেষে পড়ে অনেক বেশি খারাপ লেগেছে। আসলে বকুল এবং সুব্রতের পরিবার চাইলেই তাদের দুজনের ভালোবাসার পূর্ণতা দিতে পারতো। কিন্তু এরকম পরিবার, সমাজ, সংসার তাদেরকে এক হতে দেয়নি। যার জন্য তাদের ভালোবাসা সারা জীবনের জন্যই অসম্পূর্ণ থেকে গিয়েছিল এবং তারা দুজন নিজেদের শেষ করে দিয়েছিল। তাদেরও অধিকার ছিল একসাথে বাঁচার এবং সুখে থাকার কিন্তু তাদের পরিবার দেয় নি। আসলে কিছু কিছু সমাজ, পরিবার এবং সংসারের কারণে ভালোবাসা গুলো অসম্পূর্ণ থেকে যায়। তারা দুইজন নিজের ভালোবাসার মানুষের সাথেই মৃত্যু বেছে নিয়েছিল। ভালো লাগলো আপু আপনার লেখা গল্পটা।
আপু আমার লেখার মাঝে কিছু ভুল ছিল তাই ঠিক করে নিয়েছি। যাইহোক আপু আপনার মতামত পড়ে অনেক ভালো লাগলো। যদি দুটি পরিবার তাদের ভালোবাসা মেনে নিত তাহলে অনেক ভালো হতো।
আপু আমার কিন্তু বিরহ বেশ ভালো লাগে। আর বিরহের গল্প গুলো আমি পড়তে ভুল করি না। আসলে এ সমাজে চোখ রাখলে হাজার বকুল এবং সুব্রত পাওয়া যাবে। পরিবারগুলো যদি একটু বুঝতো। তাহলে হয়তো অকালে ঝরে পড়তো না এমন দুটো প্রাণ।
বিরহ নিয়ে গল্প লিখতে আমার খুবই ভালো লাগে। আপনি গল্প লিখতে পছন্দ করেন জেনে ভালো লাগলো। বকুল এবং সুব্রত তাদের ভালবাসাকে পূর্ণতা দিতে পারেনি। তাই তো নিজের জীবন দিয়েছে। ধন্যবাদ আপু মন্তব্যের জন্য।
আপু কষ্টের গল্পগুলো পড়তে গেলে মনটা খুব খারাপ হয়ে যায়। প্রথমদিকে খুব ভালো লাগছিল গল্পটি পড়ে। হাসিখুশি মেয়ে বকুল তার পরিনতি যে এমন হবে বুঝিনি আসলে।বকুল আর সুব্রতের ভালোবাসার সমাপ্তি এতোটা মর্মান্তিক হবে বুঝিনি।দুই পরিবার তাদের ভালোবাসার মিলন ঘটতে দেয়নি।আর তাই দুজন একই সাথে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে নিয়েছে।
ঠিক বলেছেন আপু কষ্টের গল্প গুলো পড়লে মন খারাপ হয়ে যায়। তবে জীবনের বাস্তবতা অনেক কঠিন। মাঝে মাঝে মর্মান্তিক কিছু ঘটনা আমাদের সাথে ঘটে। ধন্যবাদ আপু মন্তব্যের জন্য।
গল্পটা পড়ে অনেক খারাপ লেগেছে। অসম্পূর্ণ ভালোবাসা গুলো দেখলে সত্যি খুবই খারাপ লাগে। বকুল এবং সুব্রত একে অপরকে অনেক বেশি ভালোবাসতো। কিন্তু তাদের ফ্যামিলি তাদের ভালোবাসার সম্পর্কটা মেনে নেয়নি। এরপরে বকুলের ফ্যামিলি তার বিয়ে ঠিক করে অন্য একটা জায়গায়। যখন সে পালিয়ে যেতে চেয়েছিল তখন তার বাবা দেখে ফেলেছিল। এরপরে যখন তার বিয়ের সময় আসলো তখন তাকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। এরপর সবাই খোঁজাখুঁজি করতে করতে বকুলতলায় গিয়ে দেখে গাছের মধ্যে দুইটা লাশ ঝুলতেছে। ওই লাশ দুটি অন্য কারো না বকুল এবং সুব্রতের ছিল। এরকম পরিবার, সমাজ এবং সংসারের কারণে তাদের ভালোবাসার পরিণতি শেষ পর্যন্ত এরকম হয়েছে। যদি তাদের পরিবার তাদের ভালোবাসাটা মেনে নিয়ে বিয়ে দিত, তাহলে তাদের জীবন এখন অনেকটাই সুন্দর হতো আর দুজনে খুবই সুখে থাকতো। অনেক সুন্দর করে লিখলেন সম্পূর্ণটা।
অপূর্ণ ভালোবাসা দেখলে সত্যিই অনেক খারাপ লাগে। কেন জানি সত্যিকারের ভালোবাসা গুলো বেশিরভাগ সময় অপূর্ণই থেকে যায়। সমাজ, সংসার তাদের ভালোবাসাকে পরিণতি পেতে দেয় না। যাই হোক চেষ্টা করেছি ভিন্ন ধরনের একটি গল্প লিখে শেয়ার করার জন্য। ধন্যবাদ ভাইয়া।
সমাজের এই বৈষম্যের জন্য অনেক প্রান অকালেই ঝরে যায়। বকুল ও সুভ্রতর পরিবার চাইলেই তাদের ভালোবাসা পূর্ণতা পেতো। তারা সারা জীবন সুখে জীবন যাপন করতে পারতো। কিন্তু এ সমাজ তা হতে দিল না। বেশ ভাল লাগলো আপনার গল্পটা পড়ে। অনেক ধন্যবাদ আপু।
সমাজের বৈষম্য সারা জীবন থাকবে। আর এভাবেই ঝরে যাবে তাজা তাজা প্রাণ। ভালোবাসাকে পূর্ণতা না দিতে পেরে মৃত্যুর পথ বেছে নেবে অনেকে। যাইহোক চেষ্টা করেছি ভিন্ন ধরনের একটি গল্প লিখে আপনাদের সবার মাঝে উপস্থাপন করার জন্য। ধন্যবাদ আপু মতামত প্রকাশের জন্য।
আপু সুব্রত আর বকুলের অসমাপ্ত প্রেম কাহিনী পড়ে মনটা ভারি হয়েগেল। তাদের প্রেমের গল্প পড়ে একটি নিউজের কথা মনে পড়ে গেল। কিছুদিন আগে প্রত্রিকায় এমন একটি নিউজ পড়েছিলাম। ধন্যবাদ আপু।
সুব্রত এবং বকুলের অসমাপ্ত প্রেম কাহিনী পড়ে আপনার মন খারাপ হল জেনে খারাপ লাগলো ভাইয়া। আসলে এরকম কষ্টের গল্প গুলো পড়লে মনের মাঝে আলাদা রকমের অনুভূতি তৈরি হয়। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া।
আসলে তাদের পরিবার চাইলেই তাদের মিলিয়ে দিতে পারতো। তাহলে অকালে আর দুটো প্রাণ ঝরে যেত না। দ্বিতীয়বার বকুল যখন ঘর থেকে পালিয়ে ছিল ভাবলাম হয়তো তারা দুজন মিলে পালিয়ে গিয়ে ঘর বেঁধেছে কিন্তু পুরো গল্পটা পড়ে বেশ খারাপ লাগলো। ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি গল্প আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
ঠিক বলেছেন আপু দুটি পরিবার চাইলেই তাদের মিলন ঘটাতে পারতো। তাহলে অন্তত দুটি প্রাণ বেঁচে যেত। হয়তো মাঝে মাঝে ইচ্ছে থাকলেও সুখের ঘর বাধা হয় না। ধন্যবাদ আপু মন্তব্যের জন্য।
আসলে বকুলের বিয়ে হয়ে যাওয়ার কারণে সুব্রতর ভেঙ্গে পড়াটাই স্বাভাবিক। আসলে এভাবেই অনেকের সত্যিকারের ভালোবাসা মৃত্যুর মধ্য দিয়ে পরিসমাপ্তি ঘটে। যেমনটি বকুল ও সুব্রতর ক্ষেত্রে ঘটেছে। আসলে দুটি ছেলে মেয়ের ভালোবাসার ক্ষেত্রে পরিবারের সদস্যদের বাধার দেয়াল হয়ে দাঁড়ানো উচিত নয়। দারুন একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
বকুলের বিয়ের খবর শুনে সুব্রত অনেকটা কষ্ট পেয়েছিল। এরপর শেষ পরিণতি হল তাদের মৃত্যু। এভাবেই হয়তো হাজারো বকুল শেষ হয়ে যায়। এভাবেই হয়তো সুব্রত বিলীন হয়ে যায়।
সত্যিকারের ভালোবাসা কখনো ধনী গরিব দেখে হয় না। কিন্তু বাস্তব কথা হচ্ছে আমাদের সমাজে মানুষকে মূল্যায়ন না করে, মানুষের টাকার মূল্যায়ন করা হয়। আর সেজন্যই অনেক সময় বকুল এবং সুব্রতর মতো অকাল প্রাণ ঝরে যায়। তাইতো সত্যিকারের ভালোবাসা গুলো অনেক সময় পূর্ণতা পায় না। যাইহোক এতো চমৎকার একটি গল্প আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া সত্যিকারের ভালোবাসা কখনো ধনী গরিব দেখে না। কিন্তু সমাজের বাস্তবতা অনেক সময় অনেক নির্মম হয়। যাইহোক ভাইয়া আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।