নাটক রিভিউ || অনেকদিন পরে
আসসালামু আলাইকুম,
আমার বাংলা ব্লগের সকল বন্ধুরা ,আপনারা সবাই কেমন আছেন ? আশা করি সবাই খুব ভালো আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে খুব ভালো আছি।
আজকে আমি আপনাদের সামনে একটি নাটকের রিভিউ নিয়ে হাজির হয়েছি। নাটকের নাম হচ্ছে অনেকদিন পরে। এই নাটকটি ১০/১২ দিন আগে রিলিজ হয়েছে। যাইহোক এই নাটকের প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছে মুশফিক আর ফারহান এবং কেয়া পায়েল। এই নাটকটি একটি রোমান্টিক নাটক,তাই দেখতে খুব ভালো লেগেছে আমার কাছে। মাঝে মধ্যে সময় পেলে আমি বাংলা নাটক দেখি। একসময় হিন্দি মুভি অনেক দেখা হতো, তবে এখন এতোটা সময় নিয়ে মুভি দেখার সময় হয়ে উঠে না। তাই বিনোদনের জন্য অল্প সময়ে বাংলা নাটক দেখা হয়। যাইহোক আপনাদের সাথে এই নাটকের রিভিউ শেয়ার করতে যাচ্ছি। আশা করি আপনাদের কাছে খুব ভালো লাগবে।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া হয়েছে
নাটকের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ
নাটক | অনেকদিন পরে |
---|---|
রচনা ও পরিচালনা | রুবেল হাসান |
অভিনয়ে | মুশফিক আর ফারহান,কেয়া পায়েল এবং আরও অনেকে |
দেশ | বাংলাদেশ |
ভাষা | বাংলা ভাষা |
প্রচার | ২০শে জুলাই ২০২৫ |
দৈর্ঘ্য | ১ ঘন্টা ২৩ মিনিট |
প্লাটফর্ম | ইউটিউব |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনী নিম্নরুপঃ
নাটকের নায়ক ফারহান এবং নায়িকা কেয়া পায়েল একই ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনা করে। ফারহান সিনিয়র এবং কেয়া পায়েল জুনিয়র। মূলত সেই ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা হচ্ছে ফারহানের দাদু। তো সেই হিসেবে ফারহান বেশ জনপ্রিয় ইউনিভার্সিটিতে। একদিন কেয়া পায়েল তার বান্ধবীদের সাথে ইউনিভার্সিটিতে বাস্কেটবল খেলার সময়, ফারহান ও তার বন্ধুরা গিয়ে তাদের সাথে খেলায় যোগ দেয়। কিন্তু কেয়া পায়েল এতে করে খুব রাগ করে এবং তারপর থেকে তাদের দু'জনের মধ্যে একের পর এক ঝামেলা লেগেই থাকে। পরবর্তীতে দেখা যায়, কেয়া পায়েল এবং তার পরিবার ফারহানদের বাসায় ভাড়া থাকে। তো একদিন কেয়া পায়েল এর মা বাবা ফারহানকে বলে, কেয়া পায়েলকে পড়াতে। যদিও কেয়া পায়েল রাজি ছিলো না ফারহানের কাছে পড়তে। কিন্তু তার মা বাবার কারণে বাধ্য হয় পড়তে। তাছাড়া ফারহান প্রতিদিন ইউনিভার্সিটিতে কেয়া পায়েলকে নিয়ে যায় এবং বাসায় নিয়ে আসে।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া হয়েছে
তো একদিন কেয়া পায়েলকে তার বান্ধবী বলে,তার নাকি মনে হয়, ফারহান তাকে খুব পছন্দ করে। অর্থাৎ তার মনে হয়, ফারহান কেয়া পায়েলকে খুব ভালোবাসে। তো তারপর থেকে কেয়া পায়েল, ফারহানকে ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখা শুরু করলো। ধীরে ধীরে কেয়া পায়েল প্রচন্ড ভালোবেসে ফেললো ফারহানকে। কিন্তু ফারহানের জন্মদিনে যখন একটি মেয়ে, ফারহানকে জড়িয়ে ধরলো সবার সামনে, তখন কেয়া পায়েল ভাবে, সেই মেয়েটা ফারহানের প্রেমিকা। তো কেয়া পায়েল ভীষণ কষ্ট পায়। এককথায় বলতে গেলে, তার মনটা ভেঙে একেবারে চুরমার হয়ে যায়। তো পরবর্তীতে কেয়া পায়েলের পরিবার ফারহানদের বাসা থেকে শ্রীমঙ্গল চলে যায়। বেশ কিছুদিন পর ফারহান তার বন্ধু বান্ধবীর সাথে শ্রীমঙ্গল ঘুরতে যায় এবং ফারহান কেয়া পায়েলের বাসায় যায়। তারপর কেয়া পায়েলের মায়ের সাথে অনেক কথা বলে। কেয়া পায়েল বাসায় ছিলো না বলে,তার মায়ের কাছে হোটেলের নাম বলে আসে।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া হয়েছে
ফারহান কেয়া পায়েলের মা'কে বলে,কেয়া পায়েলের একটি বই নাকি ফারহানের কাছে রয়েছে এবং সেই বই নিতে তাকে হোটেলে যেতে। তো কেয়া পায়েল তার মায়ের কাছে ফারহানের কথা শুনে বেশ এক্সাইটেড হয়ে যায় এবং সে হোটেলে যায় ঠিকই, কিন্তু ফারহান তখন হোটেলে ছিলো না। তাই কেয়া পায়েল ফারহানের রুমের সামনে একটি চিঠি রেখে চলে যায় বাসায়। সেই চিঠিতে লেখা ছিলো, কেয়া পায়েল ফারহানের জন্য একটি পার্কে পরের দিন অপেক্ষা করবে। কিন্তু সেই চিঠি ফারহানের বান্ধবী ফেলে দেয় এবং ফারহান চিঠিটা পায় না। পরের দিন কেয়া পায়েল পার্কে গিয়ে ঠিকই অপেক্ষা করে ফারহানের জন্য। কিন্তু ফারহান তো জানেই না এই ব্যাপারে। বরং ফারহান আরও মন খারাপ করে এটা ভেবে, কেয়া পায়েল কেনো তার সাথে হোটেলে দেখা করতে এলো না। যাইহোক ফারহান পরবর্তীতে জাপান চলে যায় স্কলারশিপ পেয়ে। সে ভাবে, কেয়া পায়েল হয়তো তাকে পছন্দ করে না।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া হয়েছে
কয়েকদিন পর হোটেলের এক লোক কেয়া পায়েল এর সেই চিঠিটা পায়। তারপর ফারহানের বাসার ঠিকানায় চিঠিটা পাঠায়। ফারহানের মা সেই চিঠিটা পায় এবং বইয়ের মধ্যে চিঠিটা রেখে দেয়। এমনকি ফারহানের মা ফারহানকে সেই চিঠির কথা বলতে ভুলে যায়। ৫ বছর পর ফারহান জাপান থেকে দেশে ফিরে আসে এবং ফারহানের বন্ধুর এনগেজমেন্ট পার্টিতে এটেন্ড করতে শ্রীমঙ্গল যায়। কিন্তু সেখানে গিয়ে কেয়া পায়েল এর সাথে দেখা হয়। অর্থাৎ কেয়া পায়েল এর সাথে ফারহানের বন্ধুর এনগেজমেন্ট পার্টি চলছিলো। তো কেয়া পায়েল এর সাথে ফারহানের বন্ধুর এনগেজমেন্ট হয়ে যায়। কিন্তু সেদিন ফারহানদের বাসায় আগুন লাগে। তাই ফারহান বাসায় ছুটে যায় এবং সে বইয়ের মধ্যে কেয়া পায়েল এর চিঠিটা পায়। তারপর সে বুঝতে পারে, কেয়া পায়েলও তাকে খুব ভালোবাসে।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া হয়েছে
যাইহোক ফারহান আবারও শ্রীমঙ্গল যায় এবং ফারহান, তার বন্ধু,কেয়া পায়েল ও তার বান্ধবী ঘুরতে যায়। কিন্তু জিপ গাড়ির ড্রাইভার তাদেরকে ডাকাতের কবলে ফেলে। তারপর তারা সেখান থেকে পালানোর চেষ্টা করে। এক পর্যায়ে ফারহান এবং কেয়া পায়েল জঙ্গলে চলে যায়। তো তারপর কেয়া পায়েল এবং ফারহান সবকিছু খুলে বলে। তারপর তারা দু'জন বুঝতে পারে,তারা একে অপরকে ভীষণ ভালোবাসে। পরের দিন সকালে তারা দু'জন বাড়িতে ফিরে যায় জঙ্গল থেকে। কিন্তু ফারহানের বন্ধু এবং কেয়া পায়েল এর মা,ফারহানের উপর চরম রাগ করে। তারা ভাবে ইচ্ছে করে ফারহান, কেয়া পায়েলকে জঙ্গলে রেখেছে। এতে করে তাদের মানসম্মান নষ্ট হয়েছে। কারণ কেয়া পায়েল এর তো ইতিমধ্যেই এনগেজমেন্ট হয়ে গিয়েছে। তারপর তারা ফারহানকে বাসা থেকে তাড়িয়ে দেয়। যাইহোক এরপর কি হলো সেটা জানতে হলে আপনাদেরকে অবশ্যই নাটকটি দেখতে হবে।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া হয়েছে
নাটকের লিংক👇👇
ব্যক্তিগত মতামত
আসলে কাউকে মন থেকে ভালোবাসলে, তাকে ভুলে থাকা যায় না। তাছাড়া ভালোবাসার মানুষকে কাছে না পেলে ভীষণ কষ্ট হয়। ভালোবাসার মানুষ যদি অন্যের হয়ে যায়, তাহলে তো পৃথিবীতে বেঁচে থাকতেই ইচ্ছে করে না। এই নাটকেও এমনটা দেখা গিয়েছে। কেয়া পায়েল ভেবেছিল ফারহান তার বান্ধবীকে ভালোবাসে। তাই সে ভীষণ কষ্ট পায়। তবে তার উচিত ছিলো সত্যিটা জানার। কারণ আমাদের দেখার মধ্যেও অনেক সময় ভুল হয়ে যায়। তাছাড়া কাউকে ভালোবাসলে,তাকে মনের কথা অবশ্যই বলা দরকার। নয়তোবা অনেক কষ্ট পেতে হয়। ফারহান এবং কেয়া পায়েল যখন পরবর্তীতে সবকিছু শেয়ার করে,তখন সবকিছু ক্লিয়ার হয়ে যায়। যদিও ততক্ষণে অনেক দেরী হয়ে যায়। কারণ কেয়া পায়েলের সাথে তখন ফারহানের বন্ধুর এনগেজমেন্ট হয়ে যায়। এতে করে ফারহানের খুব আফসোস হয়। কারণ সামান্য ভুল বোঝাবুঝির কারণে, তাদের দু'জনের জীবনটা এলোমেলো হয়ে যায়। বাস্তবেও এমনটা দেখা যায়। ভালোবাসার মানুষের সাথে একটু ভুল বোঝাবুঝির কারণে, আমাদের জীবনটা অনেক সময় এলোমেলো হয়ে যায়। সবমিলিয়ে নাটকটি বেশ উপভোগ করেছি। বিশেষ করে ফারহান এবং কেয়া পায়েল এককথায় দুর্দান্ত অভিনয় করেছে।
আমার রেটিং
পোস্টের বিবরণ
ক্যাটাগরি | নাটক রিভিউ |
---|---|
স্ক্রিনশট ক্রেডিট | @mohinahmed |
ডিভাইস | Samsung Galaxy S24 Ultra |
তারিখ | ১.৮.২০২৫ |
লোকেশন | নারায়ণগঞ্জ,ঢাকা,বাংলাদেশ |
বন্ধুরা আজকে এই পর্যন্তই। আপনাদের কাছে পোস্টটি কেমন লাগলো, তা কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না। আবারো ইনশাআল্লাহ দেখা হবে অন্য কোনো পোস্টে। সেই পর্যন্ত ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।
পোস্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমার পরিচয়
🥀🌹আমি মহিন আহমেদ। আমি ঢাকা বিভাগের নারায়ণগঞ্জ জেলায় বসবাস করি এবং আমি বিবাহিত। আমি এইচএসসি/ইন্টারমিডিয়েট পাশ করার পর, অনার্সে অধ্যয়নরত অবস্থায় দক্ষিণ কোরিয়াতে চলে গিয়েছিলাম। তারপর অনার্স কমপ্লিট করার সুযোগ হয়নি। আমি দক্ষিণ কোরিয়াতে দীর্ঘদিন ছিলাম এবং বর্তমানে বাংলাদেশে রেন্ট-এ- কার ব্যবসায় নিয়োজিত আছি। আমি ভ্রমণ করতে এবং গান গাইতে খুব পছন্দ করি। তাছাড়া ফটোগ্রাফি এবং আর্ট করতেও ভীষণ পছন্দ করি। আমি স্টিমিটকে খুব ভালোবাসি এবং লাইফটাইম স্টিমিটে কাজ করতে চাই। সর্বোপরি আমি সবসময় আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে আন্তরিকতার সহিত কাজ করতে ইচ্ছুক।🥀🌹
ডেইলি টাস্ক স্ক্রিনশট এবং লিংক:
https://x.com/mohin3242127/status/1950981164640116911?t=D7-3au-9-bEqWhKHua7B0w&s=19
https://x.com/mohin3242127/status/1950981883665531315?t=j9IIuE-gQun5cA3Xt53cog&s=19
https://x.com/mohin3242127/status/1951309943145111759?t=FIht6jfyOLuTzS5IqIb17w&s=19
X-promotion
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
Absolutely fantastic review, @mohinahmed! Your detailed summary of "Onekdin Pore" really brought the drama to life. I especially appreciate how you highlighted the misunderstandings and emotional depth of the characters – it's so relatable! The inclusion of screenshots and key information like cast and release date is super helpful for readers.
It's clear you have a genuine passion for Bangla dramas, and your personal rating makes me want to watch it ASAP! Thanks for sharing your thoughts so thoroughly. What other Bangla dramas have you enjoyed recently? I'd love to hear your recommendations. Keep up the great work!
আমি যখনই সময় পাই তখনই নাটক দেখার জন্য চেষ্টা করি। এরকম নাটক গুলোতে আমার কাছে সব সময় ভালো লাগে। আপনি আজকে অনেক সুন্দর একটা নাটকের রিভিউ শেয়ার করেছেন। যে নাটকের কাহিনী আমার অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আমি ভাবছি সময় পেলে নাটকটা দেখব।
হুম সময় পেলে নাটকটি দেখতে পারেন। সুন্দর মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
পুরো কাহিনীটাকে সংক্ষেপে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য প্রথমে আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন এই সুন্দর নাটকটির রিভিউ। এই নায়ক নায়িকা আমার অনেক পছন্দের। তাদের অভিনয় আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। অনেক আগে থেকেই আমি তাদের নাটক দেখি। তাদের দুজনের অভিনয় অনেক সুন্দর হয়। এ নাটকের মধ্যেও অনেক সুন্দর অভিনয় করেছে তারা। রিভিউটা সুন্দরভাবে শেয়ার করেছেন এজন্য ধন্যবাদ।
এই জুটির নাটক দেখতে আমারও খুব ভালো লাগে। এতো চমৎকার মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।
এই নাটকটি আমি দেখেছি। মনে হচ্ছিল যেন কোন মুভি দেখছি। নাটকের গল্পটি দারুন হয়েছিল। অবশেষে তাদের দুজনের ভালোবাসা পূর্ণতা পেয়েছে।
হ্যাঁ নাটকটি কিছুটা মুভির মতোই লেগেছে। তাছাড়া শ্রীমঙ্গলের বেশ কিছু চমৎকার দৃশ্য দেখেছি এই নাটকে। ধন্যবাদ আপনাকে।
ভাইয়া আপনি খুব সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করছেন।মুশফিকের অভিনয় আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে।আপনার রিভিউ করা নাটকটি বেশ কিছুদিন আগে আমি দেখলাম।খুবই সুন্দর একটি নাটক।ধন্যবাদ আপনাকে পোস্টটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ নাটকটি আসলেই খুব সুন্দর। যথাযথ মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।
গতকাল রাত্রে আমি নাটকটি অর্ধেক দেখেছিলাম৷ তবে পুরোপুরি দেখার সুযোগ পাইনি৷ আজকে দেখলাম যে আপনি এই নাটক এর রিভিউ শেয়ার করে দিয়েছেন৷ আপনার কাছ থেকে এই নাটকের রিভিউ পড়ে নাটক সম্পর্কে পরবর্তীতে যা দেখার ছিল সেই সবকিছুই বুঝতে পেরে গেলাম৷ খুব সুন্দরভাবে আপনি এটি শেয়ার করেছেন৷ অনেক ধন্যবাদ এই সুন্দর নাটকের রিভিউ শেয়ার করার জন্য৷
আসলে সুন্দর সুন্দর নাটক দেখলে রিভিউ করতে ইচ্ছে করে। এভাবে সাপোর্ট করার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।