স্মৃতিচারণঃছোট বেলা বড়শি দিয়ে মাছ ধরার গল্প//পর্ব-৩
আসলে এই বড়শি দিয়ে মাছ ধরার মুহূর্ত আমার প্রথম ছিল। যার কারণে আমি খুবই আনন্দের সাথে সেই মুহূর্তটুকু করেছি এবং আমার বড়শিতে বড় একটি রুই মাছ ধরা পড়েছিল। আর এই রুই মাছটি ধরা পড়াতে আমি খুবই আনন্দিত হয়েছিলাম। আর এই রুই মাছ নিয়ে যেন বাড়িতে পিকনিকের আয়োজন করা হলো। মামার রান্নাবান্না শুরু করে দিল এবং আমার চাচাতো ভাইয়েরাও রান্নাবান্নার কাজে সাহায্য করতে লাগলো। আমি বক্সে গান বাজাতে লাগলাম। এই মুহূর্তগুলো অনেক আনন্দ ছিল। আসলে পিকনিকের মুহূর্তগুলো খুবই ভালো লাগে। গ্রাম অঞ্চলের আগে আমরা ছোটবেলায় কয়েকজন মিলে যেন এই পিকনিক করতাম মাঝে মাঝে। তাই পিকনিকটা দেখলে এবং পিকনিক করলে খুবই ভালো লাগতো আমার।
মামা প্রথমে এই রুই মাছের রেসিপি মজাদার ভাবে রান্না করলো। আসলে রুই মাছ ভুনা করা হয়েছিল আলু দিয়ে। আর আলু দিয়ে ভুনা করার কারণে এই রুই মাছ খেতে খুবই মজাদার হয়েছিল। সত্যিই মজাদার এই রুই মাছের রেসিপি দেখে যেন ভালো লাগলো। কারণ রুই মাছটি অনেক বড় ছিল আর এই রুই মাছের বড় হওয়ার কারণে রেসিপিটা যেন দেখে অনেক সুস্বাদু মনে হলো।আমি অনেক আনন্দের সাথে সেই মুহূর্ত উপভোগ করতে ছিলাম।মামা রুই মাছ রান্নার পরে রোস্টের রেসিপি রান্না করা শুরু করে দিল। আর আমি মামার কাছে দাঁড়িয়ে এই রোস্টের রেসিপি দেখে লাগলাম।
আজ এখানেই শেষ করছি। অন্য কোন একদিন ভিন্ন ধরনের কনটেন্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হব। ততক্ষন পর্যন্ত আপনারা সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, আল্লাহ হাফেজ।
👉বিশেষভাবে ধন্যবাদ সকল বন্ধুদের যারা এই পোস্টকে সমর্থন করছেন🌺🌹🌺
ছোটবেলার সৃতিচারণ করেছেন সুন্দর করে ভাইয়া।বরশি দিয়ে মাছ ধরেছিলেন চাচাত ভাই ও মামা মিলে এবং মজাদার সুস্বাদু রুই মাছ পেয়েছিলেন আর তা দিয়ে পিকনিক করে মজা করেছেন সবাই মিলে খুব ভালো লাগলো পোস্ট টি পড়ে।আপনার মামার হাতে রান্না ভীষণ সুস্বাদু হয়েছিল নিশ্চই তাই এখনো স্বাদটা মনে রেখেছেন। ধন্যবাদ সুন্দর একটা পোস্ট শেয়ার করার জন্য।