অপেক্ষার প্রহর আর কাটে না
শীতের রাতে কত অপেক্ষা করা যায়। চায়ের দোকানে আগুন তাপাচ্ছিলাম। সেই মুহূর্তটা একটু ভালো লাগতেছিল তবে কতক্ষণ আর থাকবো একে একে। সকলেই চলে গেল রাত এগারোটা বেজে যায়। আমার খুবই খারাপ লাগতেছিল, আসলে ট্রেন স্টেশনের পাশে এই চায়ের দোকান হওয়ার কারণে এখনো অনেক রাত পর্যন্ত জেগে রয়েছে। অন্য কোন জায়গাতে হলে তো আমাকে আরো অবস্থা খারাপ হয়ে যেত। কারণ এই শীতের মধ্যে অপেক্ষা করাটা খুবই কষ্টকর। আমার হাত যেন বরফে পরিণত হচ্ছিল। ভাইয়াকে ফোন দিলাম, সে বলল আরও ৩০ মিনিট লাগবে। তার এই ৩০ মিনিটের কথা শুনে খুবই খারাপ লাগতেছিল। আসলে এমন সময় দেখতে পেলাম একটি বিড়াল হয়তো খুবই শীত ধরেছে। যার কারণে আগুনের তাপে এসে বসলো। তাই ওর দৃশ্য দেখতে পেয়ে কিছু মুহূর্ত ওর সাথে উপভোগ করতে চাইলাম।আসলে প্রচন্ড ঠান্ডা পড়েছে যার কারণে পশু পাখি এবং প্রাণীদেরও অনেক কষ্টকর হয়ে গেছে। বিড়ালটি যখন এই আগুনে তাপে এসে বসলো, ওর হয়তো শরীরে শীতের অনুভূতিটা চলে গেছে এবং আগুনের তাপে খুবই ভালো লাগতেছিল। যার কারণে ও নিমিষেই ঘুমিয়ে পড়ল। আসলে বিড়ালের এই ঘুমানোর দৃশ্য দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো।মানুষের মতো প্রাণীরাও যদি আরাম পায় তাহলে অল্পতেই ঘুম যার।যার কারণে এই বিড়ালটির ঘুমানোর দৃশ্য দেখে আমার খুবই ভালো লাগলো।
আজ এখানেই শেষ করছি। অন্য কোন একদিন ভিন্ন ধরনের কনটেন্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হব। ততক্ষন পর্যন্ত আপনারা সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, আল্লাহ হাফেজ।
👉বিশেষভাবে ধন্যবাদ সকল বন্ধুদের যারা এই পোস্টকে সমর্থন করছেন🌺🌹🌺
ভোট দেয়ার জন্য সবাই গ্রামে আসছে আসলে এটা খুব ভালো একটা বিষয়।আপনি আপনার চাচাতো ভাই এর জন্য রেলস্টেশনে অপেক্ষায় ছিলেন এই শীতের রাতে এটা শুধু ভালোবাসার টান থাকলেই সম্ভব। আপনি চায়ের দোকানে বসে ছিলেন এবং সেখানে খুব সুন্দর একটি ফটোগ্রাফি করে শেয়ার করেছেন। বাড়িতে যাওয়ার পথে রাখতে সুন্দর দৃশ্য উপভোগ করতে করতে চলে গেছেন। ধন্যবাদ ভাইয়া খুব সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য।