জীবন || by @kazi-raihan

in আমার বাংলা ব্লগ11 months ago

আসসালামু আলাইকুম


হ্যালো..!!
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@kazi-raihan বাংলাদেশের নাগরিক।

আজ - ১০ই অগ্রহায়ণ | ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | শনিবার | হেমন্তকাল |


আমি কাজী রায়হান,আমার ইউজার নাম @kazi-raihan।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।



20231125_112217_0000.png

Canva দিয়ে তৈরি



মানুষ সামাজিক জীব জন্মের পর থেকেই মানুষ পরিবারের সাথে বড় হয়ে ওঠে তবে যদি কোন ছেলে অথবা মেয়ে কোন ধনী পরিবারের জন্মগ্রহণ করে তাহলে তার জীবন যাত্রার মান ভিন্ন রকম থাকে। অন্য দিকে একটা ছেলে অথবা মেয়ে যদি একটি গরিব পরিবারের জন্মগ্রহণ করে তাহলে তার জীবন যাত্রার মান আবার অন্যরকম হয়। এই দৃশ্যটা আপনি গ্রামে থাকলে তেমনটা উপভোগ করতে পারবেন না তবে যদি ঢাকা শহরে যান বা কোন শহর অঞ্চলে যান তাহলে এই বিষয়টা খুব কাছ থেকে দেখতে পারবেন। দেখবেন কিছু শিশু শুধু নিজের ক্ষুধা নিবারনের জন্য প্রতিনিয়ত রাস্তায় রাস্তায় বিভিন্ন মানুষের কাছে হাত পেতে নিজের ইচ্ছা প্রকাশ করছে। আবার অন্যদিকে কিছু শিশু বিলাসবহুল জীবন যাপন করছে আবার দামি দামি খাবার খাচ্ছে আবার খাবার গুলো নষ্ট করছে। তবে সবচেয়ে বেশি খারাপ লাগে যখন একটা ছেলে খাবার গুলো নষ্ট করে বেড়াল কুকুরকে দিয়ে খাওয়ায়। যদি সেই খাবারটা কোন পথ শিশুর মাঝে বিলিয়ে দেওয়া হতো তাহলে তারা তাদের ক্ষুধা নিবারণ করতে পারত।

এর আগে ইউরোপের এক দেশের ভিডিও দেখেছিলাম যেখানে একটি পরিবার খাবার খাওয়া শেষে বাড়তি যে খাবারটুকু বেঁচে যাবে সেটা একটি নির্দিষ্ট স্থানে রেখে দেয়া হয় আর যারা খেতে পায় না অর্থাৎ ক্ষুধার্ত তারা সেই স্থান থেকে সেই খাবারগুলোকে সংগ্রহ করে তারা তাদের ক্ষুধা নিবারণ করবে। এই যে উন্নত দেশগুলোতে একটা বড় মানবিক প্রথা চালু আছে এটা যদি আমাদের দেশে চালু থাকতো তাহলে হয়তো পথশিশুরা আর না খেয়ে থাকত না তারা বিভিন্ন অপরাধের সাথে যুক্ত হত না তাদের জীবনটা বদলে যেতে পারত। আসলে যারা ধনী পরিবারের জন্মগ্রহণ করেছে তারা অভাব বুঝতে পারে না তারা জীবনের যুদ্ধটা সম্পর্কে অবগত নয় যদি কোন গরীব পরিবারের জন্মগ্রহণ করত তাহলে তারা সেই জীবনের যুদ্ধ সম্পর্কে অবগত হতে পারতো আর জীবনের মূল্য বুঝতে পারত।



ঢাকা শহরে দেখবেন রাস্তার পাশে রাতের বেলায় ছেলেমেয়েরা অসহায়ের মত ঘুমিয়ে আছে অনেকগুলো শিশু একসাথে একটা ল্যাম্পপোস্টের নিচে শুয়ে আছে অথবা কোন ওভার ব্রিজের নিচে শুয়ে আছে। হঠাৎ করে এই প্রসঙ্গে কথা বলছি কারণ গত সপ্তাহে ঢাকায় ছিলাম আর যেহেতু বাইক নিয়ে গিয়েছিলাম তাই অনেক রাতভর বাইরে ঘুরেছি আর এই দৃশ্যগুলো চোখের সামনে এসেছে। আসলে দৃশ্যগুলো যত দেখেছি ততই কষ্ট লেগেছে কিন্তু আমার একার পক্ষে তো এই দৃশ্যটা পরিবর্তন করা সম্ভব নয় এটা রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে থেকে যদি কোন পদক্ষেপ নেওয়া হয় তাহলে এই বিষয়গুলো পরিবর্তন করা সম্ভব অথবা কোন সংগঠন থেকে যদি কোন পদক্ষেপ নেওয়া হয় তাহলে পরিবর্তন করা সম্ভব। যারা ফুটপাতে শিশু তাদেরও ইচ্ছে করে মা বাবার সাথে তিন বেলা পেটপুরে গরম ভাত খেতে স্কুলে যেতে কিন্তু টাকার অভাবে তাদের এই ইচ্ছাগুলো রাত জেগে স্বপ্ন দেখার মত স্বপ্ন রয়ে যায়।



ঢাকা শহরে যদি লক্ষ্য করেন তাহলে দেখবেন রাস্তার পাশে বিভিন্ন সময় শিশুরা বিভিন্ন কাজ করছে তবে আমি গতদিন যে বিষয়টি লক্ষ্য করলাম সেটা হচ্ছে দেখলাম দুইজন ছোট্ট মেয়ে কিছু ফুল কুড়িয়েছে, আর সেই ফুলগুলো থেকে মালা তৈরি করছে। রাস্তায় জ্যাম থাকার কারণে সেখানে অনেক সময় দাঁড়িয়ে ছিলাম লক্ষ্য করলাম একটি বড় গাছের নিচে অনেক ফুল ঝরে পড়েছে যেহেতু শীতকাল ফুল তো ঝরে পড়বেই আর সেই ফুলগুলো সংগ্রহ করে গাছের নিচে বসেই মালা তৈরি করছে আর সেগুলো ১০ টাকা পিস বিক্রি করে। তাদের এই দৃশ্য দেখে আমি মনে মনে চিন্তা করতেছিলাম আসলে জীবনটা কত কঠিন। হয়তো আমার পারিবারিক অবস্থা ভালো আমি অভাব বুঝতে পারি না তবে তাদের দিকটা চিন্তা করলে মনে হয় জীবনটা অনেকটা কঠিন। আসলে সব সময় তো আর মানবিক কাজে নিজেকে নিয়োজিত রাখতে পারি না কারণ ছোট ছোট মানবিক কাজ গুলোতে নিজেকে আগলে রাখতে হলে একটা বড় ধরনের ইনকাম সোর্স দরকার যেটা দিয়ে প্রতিনিয়ত তাদের পাশে থাকতে পারবো। তবে আমার কোন ইনকাম সোর্স নেই তারপরেও নিজের কাছে যতটুকু অর্থ থাকে সেটা দিয়ে মাঝেমধ্যে এমন পথ শিশুদের ছোটখাটো কিছু ইচ্ছা পূরণ করার চেষ্টা করি। যেমন রাস্তার পাশে মালা তৈরি করা সেই শিশুদের সামান্য কিছু অর্থ দিয়ে দুধ চা আর পোড়া রুটি খাওয়াতে পেরেছিলাম। তবে যদি বেশি টাকা থাকতো তাহলে তাদেরকে ভালো কোন রেস্টুরেন্টে নিয়ে গিয়ে পেটপুরে খাওয়াতাম।



সহজ কথায় বলতে গেলে ইচ্ছা থাকলেও উপায় নেই, আর সেই উপায়টা হচ্ছে টাকা 💔 বর্তমান আমাদের দেশের যে পরিস্থিতি আসলে টাকা ছাড়া জীবন অচল। এক শ্রেণীর মানুষের জীবন কাটছে বিলাসবহুল গাড়ি আর এসি বাড়িতে আর একশ্রেণীর মানুষের জীবন কাটছে ছেড়া কাপড় পড়ে রাস্তার পাশে শুয়ে আসলে এই যে দুই শ্রেণীর মানুষের মধ্যে যে তফাৎ এটা কিন্তু সৃষ্টি হয়েছে মূলত এই টাকার জন্যই। ধরুন যদি আমার কথাই বলি তাহলে আমার কাছে যদি অনেক টাকা থাকতো তাহলে আমি সর্বপ্রথম এরকম পথ শিশুদের নিয়ে কাজ শুরু করতাম তবে আমার জায়গায় যদি শহরের একজন কোটিপতির ছেলের কথা বলি তাহলে তার কাছে অনেক টাকা থাকা সত্ত্বেও সে কিন্তু এই পথ শিশুদের নিয়ে কোন কাজ করবে না। সে সেই টাকাটা তার বন্ধু মহলের সবার সাথে আড্ডা দিয়ে উড়িয়ে দিবে। এখানে যদি আমার নিজের আর সেই বড়লোকের ছেলের কথা বলি তাহলে তফাতটা হচ্ছে পরিবেশের। আমি নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে কিছুটা অভাব বুঝতে পারি তাই হাতে যদি ভবিষ্যতে অনেক টাকা হয় তাহলে পথ শিশুদের নিয়ে কাজ করার স্বপ্ন দেখি কিন্তু যে বড়লোকের ছেলে সে কখনোই অভাব বুঝতে পারেনি তার পথ শিশুদের জীবন সম্পর্কে তার ধারণা আসবে কিভাবে আর তাদের নিয়ে কাজ করার আইডিয়াটা সে কিভাবে পাবে?? সবশেষে একটি কথাই বলতে চাই এই যে পৃথিবীর মানুষ দুই ধরনের জীবন যাপন করে এই দুই ধরনের জীবন যাপনের জন্য পুরো সিস্টেম দায়ী। কেননা যাদের অনেক টাকা আছে তারা বেশিরভাগ সময়ই গরিব লোকজনদেরকে অবহেলা করে আর দেখে ঘৃণা করে।





🔚সমাপ্তি🔚




এই ছিল আমার আজকের আয়োজনে।
ভুল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
ভালো থাকবেন সবাই , আল্লাহ হাফেজ👋।

সবাই ভালোবাসা নিবেন 💚🌹
ইতি,
@kazi-raihan



আমার পরিচয়


20231121_224724-01.jpeg

আমি কাজী রায়হান। আমি একজন ছাত্র। আমি বাংলাদেশে বাস করি। আমি কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে লেখাপড়া করছি। আমি ছবি আঁকতে, ফটোগ্রাফি করতে, গল্প লিখতে ও মাঝে মাঝে গুন গুন করে গান গাইতে খুবই ভালোবাসি। সেই সাথে যে কোনো নতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে পছন্দ করি। আমি ভালোবাসি স্টিমিট প্লাটফর্মে কাজ করতে।



break .png

Banner.png

Sort:  
 11 months ago 

আমাদের জীবনটা আসলে বড়ই অদ্ভুত।
বিভিন্ন পরিবেশে থেকে আমরা বিভিন্নভাবে নিজের জীবিকা নির্বাহ করছি।
ঠিকই বলেছেন আপনি ঢাকা শহরে জীবন যাত্রার মান দুই ভাগে ভাগ কেউ খেয়ে ভালোভাবে দিন পার করছে কেউ আবার না খেয়ে ফুটপাতে রাত যাপন করছে।
তবে আমাদের উচিত এদের সাহায্য করা।

Posted using SteemPro Mobile

 11 months ago 

বেশ সুন্দর করে আপনার ভাবনা চিন্তা গুলো কে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখছি। আসরে বর্তমানে আমাদের দেশের এমন অবস্থা যে এক শ্রেনীর মানুষ শুধুই টাকার পিছে ছুটছে। অবশ্য টাকা ছাড়া সব কিছুই অচল। তবে টাকার পিছে ঘুরে তারাই হচ্ছে কোটিপতি। আর অপর দিকে এক শ্রেণীর মানুষ জীবন কাটাচেছ রাস্তার ধারে। আর এসব পথ শিশুদের কে নিয়ে আপনার মত করে এমন করে কেউ ভাবে না। সব মিলিয়ে দারুন লিখেছেন।

 11 months ago 

রাস্তায় এরকম ছোট ছোট ছেলেমেয়েদেরকে দেখলে আমার খুবই খারাপ লাগে। কিছু কিছু বাচ্চারা সোনার চামচ নিয়ে ঘুরে বেড়ায়। আর কিছু কিছু বাচ্চারা জন্মের পর থেকেই জীবন সংগ্রামে লেগে পরে। ঠিকই বলেছেন ভাইয়া বর্তমান সময়ে দেশের যে অবস্থা তাতে গরিব মানুষের বাচ্চাদের লেখাপড়া শেখানো অনেকটাই কষ্টকর হয়ে যায়। ভালো লাগলো আপনার লেখাটি পড়ে।

 11 months ago 

জ্বী ভাইয়া ধনী পরিবার জন্মগ্রহণ করলে এক রকম জীবন যাত্রার মান হয় আর গরিব পরিবারে জন্মগ্রহণ করলে আরেক রকম জীবন যাত্রার মান হয়। শহর অঞ্চলে ভাইয়া ছিলাম আমি এক মাসে মতো।আমার অনেক মায়া লাগতো যে অনেক শিশু শুধুমাত্র একটু খাবারে জন্য কতই না কষ্ট করতেছে হাত পেতে। গ্রাম অঞ্চলে এটা খুব কম দেখা যায় কিন্তু ঢাকা শহর অঞ্চলে এটা প্রচুর দেখা যায়।আমরা রেস্টুরেন্টে ভাইয়া অনেক খাবার অর্ডার করি এবং সেগুলো নষ্ট করি আমাদের উচিত হবে সেই খাবারগুলো যে কোন পথ শিশুদের মাঝে বিলিয়ে দেওয়া।ইউরোপের এই ভিডিওটি আমিও দেখেছিলাম ভাইয়া নির্দিষ্ট একটা স্থানে রেখে দেয়া হয়। যারা ক্ষুধার্ত সে অংশ থেকে খাবারগুলো সংগ্রহ করে তারা খায়।রাতভর এই দৃশ্যগুলি খুবই দেখা যায় ভাইয়া। খুবই মায়া কাজ করে এবং কষ্ট লাগে দৃশ্যগুলি দেখলে। আমাদের ম্যাচে একটা ছেলেকে আনছিল এবং তাকে আমরা অনেক টাকা দিয়েছিলাম যে সে যেন আর খারাপ কিছু না খায় কিন্তু একটু পরেই দেখছি সেই ছেলেটি বসে আঠা খাচ্ছে এবং খুবই খারাপ লাগছিল। আসলে তাদের যতই চেষ্টা করিনা কেন তারা এই পথ থেকে বের হতে পারে না। অনেক সুন্দর কিছু বাস্তবতা তুলে ধরেছেন ভাইয়া

 11 months ago 

মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্ত মানুষের জন্য জীবন মানে যুদ্ধ করে বেঁচে থাকা। প্রতিনিয়ত দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি এবং উপার্জন কমে যাওয়া বেঁচে থাকা কঠিন করে তুলেছে। যাইহোক তাদের ঘিরে আপনার উপলব্ধি আমাকে মুগ্ধ করেছে। আপনি আপনার অবস্থান থেকে যতটুকু করার চেষ্টা করছেন এটাই প্রশংসনীয়। আপনার এই ছোট ছোট কাজগুলো অব্যাবহত রাখুন, দেখবেন আপনার নিজের কাছে ভালো লাগবে। তাছাড়াও তাদের দোয়ার বরকতে উপর ওয়ালা আপনাকে শান্তি দান করবেন।

Posted using SteemPro Mobile

 11 months ago 

পথশিশুদের ঢাকা শহরের রাস্তায় দেখলে সত্যি ভিষণ খারাপ লাগে।অনেক দিন আগে আমিও বৃষ্টিতে এক ৬ বছরের শিশুকে ১বছরের শিশুকে কোলে নিয়ে বসে থাকতে দেখেছিলাম। বাচ্চাদুটো থরথর করে কাপছিলো বৃষ্টিতে ভিজে। আর ঐ দৃশ্য দেখার পর আমি প্রায় ডিপ্রেশনে চলে গেছিলাম।আসলে ঠিক বলেছেন আমাদের তো সাধ্য নেই ওদের পাশে দাঁড়ানোর বড়ো জোর শুকনো খাবার খাওয়াতে পারি।আমিও অল্প করে হলেও গরিব দুঃখীদের সাহায্য করে থাকি।ধন্যবাদ সুন্দর পোস্ট টি শেয়ার করার জন্য।

 11 months ago 

আসলে সত্যি মানুষের জীবন বড়ই অদ্ভুত। কার জীবন কি রকম হবে তা কেউ ই বলতে পারেনা। যারা বড়লোক পরিবারে জন্ম নেয়, তাদের হয়তো আর্থিক অবস্থা এবং সবকিছুই ভালো হয় এবং তারা ভালো জীবন যাপন কাটাতে পারে। কিন্তু যারা গরীব ঘরে জন্ম নেয়, তাদের জীবনটা হয়তো একেবারে ভিন্ন রকমের হয়ে যায়। অনেক মানুষ রয়েছে যারা রাস্তার ধারে ঘুমায়, যেখানে পারে সেখানেই রাত কাটায়। এক একটা মানুষের জীবন এক এক রকমের। তবে বড়লোকদের উচিত না গরিবদের ঘৃণা করা এবং তাদেরকে অবহেলা করা। কারণ তারাও এরকম গরিব হতে পারতো। অথবা ভবিষ্যতেও হতে পারে। সম্পূর্ণ পোস্টটা সত্যি খুব ভালো লেগেছে আমার কাছে।

 11 months ago 

আপনি আজকে জীবন নিয়ে অনেক সুন্দর একটা পোস্ট লিখেছেন। যেটার মধ্যে একেবারে বাস্তবিক কিছু কথা তুলে ধরা হয়েছে। আসলে প্রত্যেকটা মানুষ ভিন্ন ভিন্ন জীবন নিয়ে বসবাস করছে। আপনি প্রত্যেকটা কথা একেবারে বাস্তবিক বলেছেন এবং সব কিছুই সত্যি। প্রত্যেকটা মানুষের জীবন অনেক অদ্ভুত।

Coin Marketplace

STEEM 0.17
TRX 0.16
JST 0.029
BTC 60782.57
ETH 2381.28
USDT 1.00
SBD 2.64