"পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ--৭০//নাটক রিভিউ
আজ--১৪ বৈশাখ | ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | শনিবার | গ্রীষ্মকাল|
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- নাটক রিভিউ (পিতা বনাম পূত্রগং--৭০)
- আজ--১৪ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
- শনিবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ রাত্রি সবাইকে......!!
ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।
নাটকের কিছু তথ্য
নাম | পিতা বনাম পূত্রগং । |
---|---|
পরিচালনা | সকাল আহমেদ। |
প্রযোজক | কাজী রিটন |
রচনা | বৃন্দাবন দাশ |
গল্প | রমজান আলী |
আবহ সংগীত | অধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ |
চিত্রনাট্য | শামসুল আলম লেলিন। |
অভিনয়ে | মাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে । |
দৈর্ঘ্য | ১৯ মিনিট ৫১ সেকেন্ড |
পরিবেশনায় | Maasranga TV Official |
মুক্তির তারিখ | ০৭ ম নভেম্বর, ২০২২ ইং |
ধরন | সামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল |
পর্ব | ৭০ |
ভাষা | বাংলা। |
দেশ | বাংলাদেশ |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-
পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৭০ পর্বের প্রথম অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে শাহনাজ খুশির ছোট ভাই এবং আরফান এতে অপরের সঙ্গে কথা বলছে মূলত তাদের কথা বলার মূল বিষয়বস্তু আপনারা জানেন। ইতোমধ্যে নাদিয়া শাহনাজ খুশির ছোট ভাইয়ের কাছে বলেছে যে আরফানের বিরুদ্ধে সে থানায় গিয়ে মামলা করবে আর কাকে সাক্ষী হিসেবে রাখবো কিন্তু শাহনাজ খুশির ছোট ভাই সেটা কোনোভাবেই মেনে নেয়নি আর এ ব্যাপারটা নিয়ে তারা দুজন কথা বলছে। এদিকে আরফানের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে সে মোটামুটি ভাবে কোনো রকম টেনশন নিচ্ছেনা কারণ সে একটা ফোন দিয়ে এটা বসে আছে এবং সে তাকে এটা বলে দিচ্ছে যে সে কিছুই করতে পারবে না এবং সে নিজেই তাকে বিয়ে করবে। আরফান কে এ ব্যাপারে অনেক বেশি কনফিডেন্ট মনে হচ্ছে কিন্তু শাহনাজ খুশির ছোট ভাই বরাবরই অনেক বেশি টেনশন করছে কিন্তু শাহনাজ খুশির ছোট ভাই সে কাউকেই বিশ্বাস করে না এখন। কারণ ইতোমধ্যে শাহনাজ খুশি ছোট ভাই বুঝে গিয়েছে যে বাসার সাহেবের প্রত্যেকটা ছেলেই একটু চিটার টাইপের তারা সবসময়ই অন্যের উপর দোষ চাপাতে এবং নিজেদেরকে নির্দোষ প্রমাণ করার কাজে ব্যস্ত থাকে। এবং যত রকমের ছলনা তাদের মধ্যে বিদ্যমান।
চঞ্চল চৌধুরী এবং তার দুলাভাই রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় হঠাৎ করেই শাহনাজ খুশির সঙ্গে তাদের দেখা হয়। শাহনাজ খুশির সঙ্গে যখন তাদের দেখা হয় তখন চঞ্চল চৌধুরী শাহনাজ খুশিকে বাহবা জানায় কারণ শাহনাজ খুশি তার ছোট আম্মার দিকে কিছুটা নজর রাখছে যেহেতু তার ছোট আম্মা কিছুটা অসুস্থ। যদিও চঞ্চল চৌধুরীর ছোট আম্মা অসুস্থ নয় সে অসুস্থ তার ভান ধরেছে তার পরেও শাহনাজ খুশি যেহেতু খুবই ভদ্র টাইপের একটা মেয়ে যার কারণে সে তাকে গিয়ে কিছুটা সেবা যত্ন করছে। হঠাৎ করেই চঞ্চল চৌধুরী তাকে জানায় যে তার ছোট ভাই সে আরফানের কাছ থেকে ব্লাক ম্যাজিকের আতর নিয়ে এসে নাদিয়াকে দিয়েছে। একথা শুনে শাহনাজ খুশি রীতিমত অবাক হয়ে যায় এবং সে এটা কোন ভাবেই মানতে চায় না কিন্তু চলতে চল চৌধুরী তাকে এই ব্যাপারটা মানাতে বাধ্য করে পরবর্তীতে অবশ্য শাহনাজ খুশি কিছুটা চিন্তিত হয়ে পড়ে যে তার ভাইয়ের দ্বারা এরকম একটা কাজ হয়ে গেল কিন্তু সে এখন পর্যন্ত এ ব্যাপারে কিছুই জানে না।
এরপর এর অংশে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে আরফান হঠাৎ করেই সেই কবিরাজ এর কাছে গিয়ে হাজির হয়েছে এবং কবিরাজ এর কাছে গিয়ে সে অনেক রকমের কাকুতি মিনতি করে। কবিরাজ ও তার সাথে অনেক রকম সুর দিয়েই কথা বলে এবং কবিরাজ তাকে এটা বিশ্বাস করতে বাধ্য করায় যে সে তার জন্যই কাজ করছে। এদিকে কবিরাজ তার থেকে মাঝে মাঝেই টাকা আত্মসাৎ করে কিন্তু বাসার সাহেবের সন্তানেরা এটা তারা কোনোভাবেই বুঝতে পারে না কারণ তারা প্রেমিকাকে নিজের করে নেওয়াই অনেক বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়েছে।
এদিকে নাদিয়া হঠাৎ করেই শাহনাজ খুশির কাছে গিয়ে পুরো ঘটনাটা বলে যে তার ভাই তার সাথে কেমন ব্যবহার করেছে এবং নাদিয়া যে তার ভাইকে নিয়ে পুলিশের কাছে যেতে চেয়েছে এ ব্যাপারটা নিয়েও তাদের দুজনের মাঝে কথা হয়। শাহনাজ খুশি এটা শুনে রীতিমত অবাক হয়ে যায় এবং তাকে বলে যে তাদের কোন ব্যাপারে যেন তার ভাইয়ের কোন সমস্যা না হয়। কিন্তু আতরের ব্যাপারটা যেহেতু শাহনাজ খুশি আগে থেকেই জানে যার কারণে সে এটা নিয়ে খুব একটা বেশি চিন্তিত নয় এবার কিন্তু সে এবার এটা নিয়ে বেশি চিন্তিত যে সত্যি যদি না দিয়া পুলিশের কাছে যায় আর তার ভাইকে সাক্ষী হিসেবে রাখে তাহলে হয়তো বা পুলিশের চাকরির ক্ষেত্রে তার অনেকটাই প্রবলেম হবে।
এর পরের অংশে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে, শাহনাজ খুশির ছোট ভাই এবং বাসার সাহেবের মেজো ছেলে যে কিনা শাহনাজ খুশির ননদের সঙ্গে বিয়ে বসার জন্য অনেক বেশি ব্যাকুল হয়ে গিয়েছে তার সঙ্গে শাহনাজ খুশির ছোট ভাই কথা বলছি। এদিকে বাসার সাহেবের মেজো ছেলে শাহনাজ খুশির ননদকে বিয়ে করার জন্য অনেকটাই পাগল হয়ে গিয়েছে সে তাকে বিয়ে করার জন্য নিজেকে স্মার্ট করতে চাচ্ছে আর তার এই স্মার্ট করার ব্যাপারে অনুপ্রাণিত করেছে শাহনাজ খুশির ছোট ভাই। শাহনাজ খুশির ছোট ভাই মাঝে মাঝে বাসার সাহেবের সন্তানদের সঙ্গে অনেক বেশি মজা নেই কারণ সে বুঝে গিয়েছে যে বাসার সাহেবের সন্তানেরা কিছুটা বলদ টাইপের। বাসার সাহেবের মেজো ছেলে বিয়ে করার জন্য এতটাই উপলা হয়ে গিয়েছে যে যার কারণে সে তার নিজের সম্পত্তি অন্যের নামে লিখে দিতে চায় শুধুমাত্র একটা বিয়ে করার জন্য আর এ ব্যাপারে তার দুলাভাইয়ের সঙ্গে মাঝে মাঝেই তার কথা হয়। আসলেই নির্দিষ্ট একটা সময় পড়ে বিয়ে করার জন্য সকলেই অনেক বেশি ব্যাকুল হয়ে যায়।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে আমরা দেখতে পাই যে কবিরাজের সঙ্গে হঠাৎ করেই চঞ্চল চৌধুরী দেখা হয়। চঞ্চল চৌধুরী কবিরাজকে দেখে অনেকটাই রাগান্বিত হয়ে যায় কিন্তু কবিরাজ তাকে এটা বলে সান্তনা করে যে আমার কাছে অনেকেই কাজের জন্য আসে আর আমি তাদেরকে কাজ করে দেই কিন্তু তোমার ব্যাপারটা সম্পূর্ণই আলাদা। কবিরাজ থাকে এটা বোঝায় যে তোমার ভাই অর্থাৎ আরফান তার কাছে যে জন্য গিয়েছিল সে তার কোন কাজই করেনি বরঞ্চ সবকিছু উল্টোপাল্টা করার জন্যই সে এরকম ফোন দিয়ে আসছে আর এ কথা শুনে চঞ্চল চৌধুরী অনেকটাই খুশি হয়ে যায়। এরপরে চঞ্চল চৌধুরী কাকে বলে যে আপনি এমন কিছু করুন যাতে করে নাদিয়া তার পিছে পিছে ঘুরে এবং তাকেই ভালোবাসে তার ভাইয়ের কাছে যেন না যায়। এ কথা শোনার পরে কবিরাজ কিছু টাকা আবদার করে চলছে চৌধুরী কোন কিছু না ভেবেই তাকে টাকা দিয়ে দেয়। এ থেকেই বোঝা যায় যে এই কবিরাজটা মূলত একজন ভন্ড সে সবসময়ই টাকা হাতানোর ধান্দায় থাকে, বর্তমান সমাজের লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এরকম ভন্ড কবিরাজের অভাব নেই যারা কিনা মিথ্যের আশ্রয় নিয়ে অন্যের থেকে টাকা আত্মসাৎ করে।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে আরফান এবং তার দুলাভাই একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে। তাদের কথা বলার একটাই মাধ্যম সেটা হচ্ছে নাদিয়াকে নিয়ে, যদিও এর আগে তার দুলাভাই আরফানকে বুদ্ধি দিয়েছিল নাদিয়াকে কোন রকম ভাবে সিনেমা দেখতে যাওয়ার নাম করে নিয়ে গিয়ে বিয়ে করে ফেলতে কিন্তু নাদিয়া তার সঙ্গে কোনোভাবেই যায়নি। আরে নতুন আরেকটা বুদ্ধি পাকাচ্ছে কিভাবে নাদিয়াকে রাজি করানো যায়। আরে এই ব্যাপারটা নিয়েই তারা কথা বলছে এদিকে বাশার সাহেবের জামাই তাকে বলতে শোনা যায় সে বলে যে তোমরা সম্পত্তি ভাগাভাগি করে নাও তাহলেই সবকিছু হয়ে যাবে মূলত এটা তার একটা চাল। সে সবসময়ই চায় বাসা সাহেবের সন্তানেরা সম্পত্তি ভাগাভাগি করে নিক যাতে করে সে তার নিজের সম্পত্তি পায়, মূলত সে বাসার সাহেবের সম্পত্তি আত্মসাৎ করার জন্যই এরকম চিন্তা-ভাবনা করে আসছে।
শিক্ষণীয় দিক-
পিতা বনাম পুত্রগণ নাটকটি মূলত একদম বাস্তবতা অবলম্বনে নির্মিত করা হয়েছে। অনেক আগে গ্রাম অঞ্চলের লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে পিতা মাতারা তাদের সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে মোটেও চাইত না। মূলত তারা বিয়ে দিতে চাইতো না কারণ তারা ভাবতে হয়তো অন্য ঘরের মেয়েরা সংসারে আসলে তারা সংসারটা নষ্ট করে দেবে বা তাদের ছেলেরা তাদেরকে ছেড়ে দিয়ে চলে যাবে। কিন্তু ছেলেদেরকে বিয়ে না দিলে তারা যে কতটা উতোলা হয়ে পড়ে সেটা এই নাটকটা দেখলে বোঝা যায়। নাটকের মধ্যে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বিয়ে করার জন্য বাসার সাহেবের পাঁচ সন্তান খুবই উৎফুল্ল কিন্তু বাসার সাথে তাদেরকে বিয়ে দিচ্ছে না। মূলত এই নাটকের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে যে, সন্তানদেরকে পর্যাপ্ত বয়সে বিয়ে না দিলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
ব্যক্তিগত মতামত-
প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। পিতা বনাম পুত্রবাগ নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি এবং শিখছি। আমার মনে হয় এটা একটা বাস্তবধর্মী নাটক যেটা কিনা বর্তমান সময়ের সঙ্গেও কিছুটা মিল রয়েছে। বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এমন অনেক পরিবার রয়েছে যারা কিনা সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় না কিন্তু তার সন্তানেরা বাবা মার কাছে বলতেও পারে না যে তারা বিয়ে করবে। এটাই মূলত নাটকের মূল বিষয়বস্তু। আমি মনে করি এই নাটকটি সকল পিতা-মাতার দেখা উচিত এতে করে তারা এই নাটকের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারবে।
ব্যক্তিগত রেটিং-
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | নাটক রিভিউ |
---|---|
বিষয় | পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৭০ |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
খুবই চমৎকার একটি নাটক আজ আপনি আমাদের মাঝে রিভিউ করেছেন।কয়েকটি পর্ব দেখেছিলাম প্রথম দিকে। পরে আর দেখি নাই।সুন্দর আলোচনা করেছেন।আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো।
যেহেতু আপনি প্রথম দিকের কয়েকটি পর্ব দেখেছেন তার মানেই আপনি বুঝতে পেরেছেন যে এই নাটকটা আসলে কতটা বেশি শিক্ষনীয় এবং হাস্যরসিক। নাটকটা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনার গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য।
পিতা বনাম পুত্রগং নাটকটার পর্বগুলো যতই পড়তেছি ততই খুব ভালো লাগতেছে। দেখতে তে এই নাটকের 70 টা পর্ব শেষ হয়ে গিয়েছে। আপনি একে একে সত্তরটা পর্বের রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন অনেক সুন্দর করে। এই নাটকটা আমি কখনো দেখিনি। কিন্তু রিভিউর মাধ্যমে নাটকের কাহিনীটা জেনে নিতে পারতেছি এটাই অনেক। এটা কিন্তু অনেক বেশি সুন্দর একটা নাটক ছিল। নাটকের পুরো কাহিনীটা সবার মাঝে তুলে ধরেছেন এজন্য ধন্যবাদ।
আপনি প্রায় প্রতিনিয়ত আমার এই নাটক রিভিউ পোস্টে সুন্দর মন্তব্য করে যাচ্ছেন আপনার মন্তব্য জানতে পারলে নিজের কাছে খুবই ভালো লাগে। নাটকটা আসলেই অনেক বেশি শিক্ষনীয় আমি চেষ্টা করে যাবো আপনাদের মাঝে প্রতিনিয়ত একটি করে পর্ব প্রতি সপ্তাহে শেয়ার করার। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
গ্রামীণ নাটকগুলোর রিভিউ পোস্ট পড়তে আমি অনেক বেশি পছন্দ করি। আগে যদিও এই নাটকগুলো আমার বেশি দেখা হতো, তবে এখন খুব একটা দেখা হয় না। আসলে ব্যস্ততার কারণে নাটক এখন খুবই কম দেখা হয়। কিন্তু আপনারা যখন দেখি সুন্দর করে নাটকের রিভিউ শেয়ার করছেন, তখন সেগুলো পড়া মিস করি না। সুন্দর করে নাটকের রিভিউ লিখলে, সেগুলো যদি পড়া হয়, তাহলে তো নাটক আর দেখাই লাগেনা। পিতা বনাম পুত্রগণ নাটকটার আজকের এই পর্বটার রিভিউ ভালো লেগেছে আমার কাছে।
ব্যস্ততার কারণে আমরা অনেকেই অনেক সময় অনেক কাজ করতে পারি না। যাইহোক নাটকটা আপনি দেখেছেন এবং আমার রিভিউ দেখে প্রতিনিয়ত অনেক সুন্দর মন্তব্য করে যাচ্ছেন এটা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনার গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য।