"আবহাওয়া সাতপাঁচ তো সঙ্গে বাড়বে উৎপাত"
নমস্কার
আবহাওয়া সাতপাঁচ তো সঙ্গে বাড়বে উৎপাত:
কি বন্ধুরা!
এতক্ষনে পোষ্টের টাইটেল দেখে নিশ্চয়ই ভাবছেন উৎপাতের কথা আমি কেন বলছি!আসলে এর পিছনে কার হাত রয়েছে সেটাই উল্লেখ করবো আজ।যাইহোক তো চলুন শুরু করা যাক----
গহীন জঙ্গলের পথ।সারি সারি পিপীলিকা পাড়ি দিচ্ছে খাবারের সন্ধানে।সাত সমুদ্র তেরো নদী পার করে যেন তারা খাবারের চাহিদা মেটাবে।ধীরে ধীরে শীতকাল শেষ হয়ে যাচ্ছে, তাই আবহাওয়াও বেশ উগ্র রূপ ধারণ করছে।আর এই সময়ে মানুষেরা অসুস্থ হয়ে পড়ে।মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়লেও তার নিরাময় করে ফেলতে সক্ষম হয়।কিন্তু এই প্রাণীকে নির্মূল করা বড্ড কঠিন বিষয়।
মানুষকেও নাজেহাল করার জন্য ক্ষুদ্র জীব-ই যথেষ্ট।গরমকাল পড়তেই দেখা যায় ঝাঁকে ঝাঁকে পিপীলিকা দল বেঁধে বিভিন্ন আসবাবপত্র কিংবা রশি বাঁধা টানাতে গিয়ে দখল দেয়।তারপর তাদের কাজকর্ম শুরু হয়, জামা-প্যান্ট কুট কুট করে কেটে পরিধানের অযোগ্য করে তোলে।পিপীলিকা কয়েক ধরনের রয়েছে, তবে গরমের সময় গুঁড়ো পিপীলিকা বেশি বের হয়,আর এরাই বেশি ক্ষতিকর।পিপীলিকা বেশি পরিশ্রমী হলেও বেশ ক্ষতিও করে মানুষের।তাদের নিজেদের খাদ্যের সংস্থান করতে গিয়ে মানুষের জীবন পুরো নাজেহাল অবস্থা করে ফেলে।আবহাওয়া পরিবর্তনে পিপীলিকাগুলিও দখলদারির উৎপাত শুরু করে দেয়।
পোষ্ট বিবরণ:
শ্রেণী | জেনারেল রাইটিং |
---|---|
ডিভাইস | poco m2 |
অভিবাদন্তে | @green015 |
লোকেশন | বর্ধমান |
আমার পরিচয় |
---|
আমি সবসময় ভিন্নধর্মী কিছু করার চেষ্টা করি নিজের মতো করে।কবিতা লেখা ও ফুলের বাগান করা আমার শখ।এছাড়া ব্লগিং, রান্না করতে, ছবি আঁকতে,গল্পের বই পড়তে এবং প্রকৃতির নানা ফটোগ্রাফি করতে আমি খুবই ভালোবাসি।
টুইটার লিংক
প্রথমে পোস্টার টাইটেল পড়ে একটু আবোলতাবোল হয়ে গেছিলাম পরবর্তীতে পোস্ট পড়ার পরে বিষয়টি বুঝতে পারলাম। হ্যাঁ এতদিন শীতের মৌসুম ছিল পিপিলিকার যেন কোনো খোঁজই ছিল না তবে সামনে গরমের মৌসুম আসছে আবার তাদের উপদ্রব শুরু হয়ে যাবে।
আপনি প্রথমে আবোলতাবোল ভাবলেও পরে যে পোষ্টের গভীরতা বুঝতে পেরেছেন জেনে ভালো লাগলো, ধন্যবাদ আপনাকে।
আসলে এই ব্যাপারটি গভীরভাবে খেয়াল করিনি আপু তবে আপনার পোস্টটি পড়ে
মনে পড়ে গেল আসলেই তো অনেকদিন হলো পিপীলিকা দেখা যায়নি তবে গরমে চিনির কৌটায় আমার মাঝে মাঝে পিপীলিকা দেখা যেত। তারপরে কিছু টিপস অবলম্বন করার কারণে এখন আর চিনির কৌটায় পিপীলিকা উঠে না। আবহাওয়া পরিবর্তনের কারনে মানুষ ও প্রচন্ড অসুস্থ হয়ে পড়ছে এটা ঠিক বলেছেন আপু। যাইহোক আপনার পোস্টটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি
পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপু,গরমকালে গুঁড়া পিঁপড়াগুলির উপদ্রব বেড়ে যায়।ধন্যবাদ আপনাকে।
আসলে শীতের দিন সবদিক দিয়েই শান্তি। পিঁপড়া, মশা,মাছির উপদ্রব নেই বললেই চলে। কিন্তু শীত চলে যাচ্ছে, আর এসবের উপদ্রব বাড়তে শুরু করেছে। যদিও পিঁপড়া তো এখন চোখেই দেখি না তেমন। তবে মশা, মাছি দেখা যায় আমাদের এদিকে। পিঁপড়ার উপদ্রব বেশি হলে পিঁপড়ার ঔষধ দিবেন আপু। যাইহোক পোস্টটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ভাইয়া, পিঁপড়াগুলি এত খতরনাক আর ঔষুধ এতটাই ভেজাল যে কাজ হয় না।ধন্যবাদ আপনাকে।